ঢাকা ০৬:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
রূপগঞ্জে সালমান এফ রহমানের দখলে থাকা সরকারি রাস্তা উদ্ধার শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা: খালাস পেলো ৩ ইশরাক সমর্থকদের লংমার্চ কর্মসূচিতে পুলিশের বাধা মামলার রায় নিয়ে যা বললেন আছিয়ার মা প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদণ্ড মনপুরায় বজ্রপাতে কৃষকের ২টি গরুর মৃত্যু ক্ষতিগ্রস্তদের রিকশা ও নগদ অর্থ প্রদান অনুষ্ঠান: বিএনপি মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চায় – আমিনুল হক সিরাজদিখানে দক্ষিণ তাজপুরে স্বপ্নের যাতায়াতের রাস্তা পেলো ৫০ পরিবার রাজানগর সৈয়দপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের নবনির্বাচিত এডহক কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত সিরাজদিখানে অপচিকিৎসা দিচ্ছেন ভুয়া চিকিৎসক চাঁন মিয়া

মিরপুরে জাল কাগজপত্র দিয়ে বাড়ি দখল!

সোহেল রানা 
আব্দুর রহিম গত ২৮ মার্চ ১৯৮৭ ইং তারিখে চিকিৎসা সেবা নিতে গেলে একটি প্রাইভেট হাসপাতালে মারা যান। বৈধ ওয়ারিশ দাবিদার হিসাবে মূত আব্দুর রহিম এর ছেলেরা জাতীয় গূহায়ন কতূপক্ষের বরাবর আবেদন করিলে মিরপুর ঢাকা গৃহায়ণ সংস্থাপন বিভাগ ১ সেকশন নং ২ মিরপুর ঢাকা দপ্তরের কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা কর্মচারী ও প্রতারক শমসের, ফারুক হোসেন সাক্ষী হয়ে ভুমিদূশ্যরা জাল কাগজপত্র বানিয়ে মূত ব্যক্তিকে জীবিত দেখিয়ে মিসেস রাশেদা বেগম কে প্লট টা বরাদ্দ দেই , রাশেদা বেগম নামজারি করার জন্য তার ভাই তাজ দেওয়ান কে ১০ লক্ষ টাকা দেন , কাগজ পত্র সঠিক না হওয়ায় ২ নাম্বার রোডের ১৫/১ খ ব্লক দুই তালা বাড়িটি নামজারি করা সম্ভব হয়নি । পরবর্তিতে জোর পূর্বক দখল, ও জালিয়াতির অভিযোগে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ ও মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী , ভুক্তভোগীরা আরো বলেন আমার বাবা ২৮ মার্চ ১৯৮৭ ইং তারিখে মূত্যুর পরে আমাদের নামে বরাদ্দ কৃত জায়গাটি জাল কাগজপত্র বানিয়ে আব্দুর রহিম সাজিয়ে ১৯৯৪ সালে মূত ব্যক্তিকে জীবিত দেখিয়ে আওয়ামী লীগের হাইব্রিড নেতা তাজুল ইসলাম ক্ষমতার দাপট ও ভুমিদূশ্য শমসের ,ও ফারুক হোসেন সাক্ষী হয়ে এই কাজটি করে। শমশের একজন প্রতারক ও ভুমি দস্যূ সে অনেক মামলায় জেল খেটেছেন। দখলদাররা ক্ষমতাসীন হওয়া আমরা নিরুপায়, অর্থের অভাবে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। অনুসন্ধানে দেখা গেছে রাশেদা বেগম, শমশের, তাজুল ইসলাম এলাকার প্রভাবশালীব্যাক্তি তাই ভয়ে কেউ কথা বলতে রাজি না তাদের ভয়ে তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি সংবাদ কর্মীদের জানান ঘটনাটি সত্য ক্ষমতার দাপট ও অর্থের বিনিময়ে এই প্লটটি জবর দখল করে নিয়েছে, এরা ক্ষমতাবান তাই তাদের বিরুদ্ধে এলাকায় কথা বলার লোক নেই। ১৯৮৭ সালে যে ব্যক্তি মারা গেছে কি করে সম্ভব ৭ই সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ সালে মৃত্যু ব্যক্তি মরহুম আব্দুর রহিম রাশেদা বেগম কে জায়গা রেজিষ্ট্রি করে দেন? এলাকার বাসিন্দারা এই নিয়ে চায়ে দোকানে ও এলাকার মধ্য চলে বিভিন্ন আলোচনা ও সমালোচনা । বিষয়টি গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনের নজরে এনে তদন্ত সাপেক্ষে সঠিক বিচার হওয়া দরকার বলে মনে করেন ভুক্তভোগী ও সাধারণ জনগণ। আগামী পর্বে চোখ রাখুন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে সালমান এফ রহমানের দখলে থাকা সরকারি রাস্তা উদ্ধার

মিরপুরে জাল কাগজপত্র দিয়ে বাড়ি দখল!

আপডেট টাইম : ১২:০৬:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মার্চ ২০২১

সোহেল রানা 
আব্দুর রহিম গত ২৮ মার্চ ১৯৮৭ ইং তারিখে চিকিৎসা সেবা নিতে গেলে একটি প্রাইভেট হাসপাতালে মারা যান। বৈধ ওয়ারিশ দাবিদার হিসাবে মূত আব্দুর রহিম এর ছেলেরা জাতীয় গূহায়ন কতূপক্ষের বরাবর আবেদন করিলে মিরপুর ঢাকা গৃহায়ণ সংস্থাপন বিভাগ ১ সেকশন নং ২ মিরপুর ঢাকা দপ্তরের কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা কর্মচারী ও প্রতারক শমসের, ফারুক হোসেন সাক্ষী হয়ে ভুমিদূশ্যরা জাল কাগজপত্র বানিয়ে মূত ব্যক্তিকে জীবিত দেখিয়ে মিসেস রাশেদা বেগম কে প্লট টা বরাদ্দ দেই , রাশেদা বেগম নামজারি করার জন্য তার ভাই তাজ দেওয়ান কে ১০ লক্ষ টাকা দেন , কাগজ পত্র সঠিক না হওয়ায় ২ নাম্বার রোডের ১৫/১ খ ব্লক দুই তালা বাড়িটি নামজারি করা সম্ভব হয়নি । পরবর্তিতে জোর পূর্বক দখল, ও জালিয়াতির অভিযোগে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ ও মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী , ভুক্তভোগীরা আরো বলেন আমার বাবা ২৮ মার্চ ১৯৮৭ ইং তারিখে মূত্যুর পরে আমাদের নামে বরাদ্দ কৃত জায়গাটি জাল কাগজপত্র বানিয়ে আব্দুর রহিম সাজিয়ে ১৯৯৪ সালে মূত ব্যক্তিকে জীবিত দেখিয়ে আওয়ামী লীগের হাইব্রিড নেতা তাজুল ইসলাম ক্ষমতার দাপট ও ভুমিদূশ্য শমসের ,ও ফারুক হোসেন সাক্ষী হয়ে এই কাজটি করে। শমশের একজন প্রতারক ও ভুমি দস্যূ সে অনেক মামলায় জেল খেটেছেন। দখলদাররা ক্ষমতাসীন হওয়া আমরা নিরুপায়, অর্থের অভাবে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। অনুসন্ধানে দেখা গেছে রাশেদা বেগম, শমশের, তাজুল ইসলাম এলাকার প্রভাবশালীব্যাক্তি তাই ভয়ে কেউ কথা বলতে রাজি না তাদের ভয়ে তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি সংবাদ কর্মীদের জানান ঘটনাটি সত্য ক্ষমতার দাপট ও অর্থের বিনিময়ে এই প্লটটি জবর দখল করে নিয়েছে, এরা ক্ষমতাবান তাই তাদের বিরুদ্ধে এলাকায় কথা বলার লোক নেই। ১৯৮৭ সালে যে ব্যক্তি মারা গেছে কি করে সম্ভব ৭ই সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ সালে মৃত্যু ব্যক্তি মরহুম আব্দুর রহিম রাশেদা বেগম কে জায়গা রেজিষ্ট্রি করে দেন? এলাকার বাসিন্দারা এই নিয়ে চায়ে দোকানে ও এলাকার মধ্য চলে বিভিন্ন আলোচনা ও সমালোচনা । বিষয়টি গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনের নজরে এনে তদন্ত সাপেক্ষে সঠিক বিচার হওয়া দরকার বলে মনে করেন ভুক্তভোগী ও সাধারণ জনগণ। আগামী পর্বে চোখ রাখুন।