ঢাকা ১২:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
গাজীপুরে সন্ত্রাস ও মাদক মুক্ত নিরাপদ সমাজ গঠনের লক্ষ্যে সমাবেশ অনুষ্ঠিত গাজীপুরে দ্বিতীয় দিনে সাবেক এমপিসহ গ্রেপ্তার ১’শ ছাত্রদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা নেয়ার অভিযোগ! ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বরগুনা জেলা শাখার দ্বী বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত কালিহাতীতে জামায়াত ইসলামের দাওয়াতী সভা অনুষ্ঠিত গাজীপুর মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত বর্তমানে যা চলছে তা মোটেই সমর্থন করি না- ডা. শফিকুর রহমান আদমদীঘিতে ভূমি অফিসের পাশাপাশি ইউনিয়ন পরিষদে সেবা দিচ্ছেন এসিল্যান্ড বেসরকারি টিভি চ্যানেল ‘S’ কর্তৃপক্ষের হামলায় সাংবাদিকদের হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদের মানববন্ধন পঞ্চগড়ে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস পালিত

মিরপুরে জাল কাগজপত্র দিয়ে বাড়ি দখল!

সোহেল রানা 
আব্দুর রহিম গত ২৮ মার্চ ১৯৮৭ ইং তারিখে চিকিৎসা সেবা নিতে গেলে একটি প্রাইভেট হাসপাতালে মারা যান। বৈধ ওয়ারিশ দাবিদার হিসাবে মূত আব্দুর রহিম এর ছেলেরা জাতীয় গূহায়ন কতূপক্ষের বরাবর আবেদন করিলে মিরপুর ঢাকা গৃহায়ণ সংস্থাপন বিভাগ ১ সেকশন নং ২ মিরপুর ঢাকা দপ্তরের কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা কর্মচারী ও প্রতারক শমসের, ফারুক হোসেন সাক্ষী হয়ে ভুমিদূশ্যরা জাল কাগজপত্র বানিয়ে মূত ব্যক্তিকে জীবিত দেখিয়ে মিসেস রাশেদা বেগম কে প্লট টা বরাদ্দ দেই , রাশেদা বেগম নামজারি করার জন্য তার ভাই তাজ দেওয়ান কে ১০ লক্ষ টাকা দেন , কাগজ পত্র সঠিক না হওয়ায় ২ নাম্বার রোডের ১৫/১ খ ব্লক দুই তালা বাড়িটি নামজারি করা সম্ভব হয়নি । পরবর্তিতে জোর পূর্বক দখল, ও জালিয়াতির অভিযোগে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ ও মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী , ভুক্তভোগীরা আরো বলেন আমার বাবা ২৮ মার্চ ১৯৮৭ ইং তারিখে মূত্যুর পরে আমাদের নামে বরাদ্দ কৃত জায়গাটি জাল কাগজপত্র বানিয়ে আব্দুর রহিম সাজিয়ে ১৯৯৪ সালে মূত ব্যক্তিকে জীবিত দেখিয়ে আওয়ামী লীগের হাইব্রিড নেতা তাজুল ইসলাম ক্ষমতার দাপট ও ভুমিদূশ্য শমসের ,ও ফারুক হোসেন সাক্ষী হয়ে এই কাজটি করে। শমশের একজন প্রতারক ও ভুমি দস্যূ সে অনেক মামলায় জেল খেটেছেন। দখলদাররা ক্ষমতাসীন হওয়া আমরা নিরুপায়, অর্থের অভাবে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। অনুসন্ধানে দেখা গেছে রাশেদা বেগম, শমশের, তাজুল ইসলাম এলাকার প্রভাবশালীব্যাক্তি তাই ভয়ে কেউ কথা বলতে রাজি না তাদের ভয়ে তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি সংবাদ কর্মীদের জানান ঘটনাটি সত্য ক্ষমতার দাপট ও অর্থের বিনিময়ে এই প্লটটি জবর দখল করে নিয়েছে, এরা ক্ষমতাবান তাই তাদের বিরুদ্ধে এলাকায় কথা বলার লোক নেই। ১৯৮৭ সালে যে ব্যক্তি মারা গেছে কি করে সম্ভব ৭ই সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ সালে মৃত্যু ব্যক্তি মরহুম আব্দুর রহিম রাশেদা বেগম কে জায়গা রেজিষ্ট্রি করে দেন? এলাকার বাসিন্দারা এই নিয়ে চায়ে দোকানে ও এলাকার মধ্য চলে বিভিন্ন আলোচনা ও সমালোচনা । বিষয়টি গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনের নজরে এনে তদন্ত সাপেক্ষে সঠিক বিচার হওয়া দরকার বলে মনে করেন ভুক্তভোগী ও সাধারণ জনগণ। আগামী পর্বে চোখ রাখুন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুরে সন্ত্রাস ও মাদক মুক্ত নিরাপদ সমাজ গঠনের লক্ষ্যে সমাবেশ অনুষ্ঠিত

মিরপুরে জাল কাগজপত্র দিয়ে বাড়ি দখল!

আপডেট টাইম : ১২:০৬:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মার্চ ২০২১

সোহেল রানা 
আব্দুর রহিম গত ২৮ মার্চ ১৯৮৭ ইং তারিখে চিকিৎসা সেবা নিতে গেলে একটি প্রাইভেট হাসপাতালে মারা যান। বৈধ ওয়ারিশ দাবিদার হিসাবে মূত আব্দুর রহিম এর ছেলেরা জাতীয় গূহায়ন কতূপক্ষের বরাবর আবেদন করিলে মিরপুর ঢাকা গৃহায়ণ সংস্থাপন বিভাগ ১ সেকশন নং ২ মিরপুর ঢাকা দপ্তরের কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা কর্মচারী ও প্রতারক শমসের, ফারুক হোসেন সাক্ষী হয়ে ভুমিদূশ্যরা জাল কাগজপত্র বানিয়ে মূত ব্যক্তিকে জীবিত দেখিয়ে মিসেস রাশেদা বেগম কে প্লট টা বরাদ্দ দেই , রাশেদা বেগম নামজারি করার জন্য তার ভাই তাজ দেওয়ান কে ১০ লক্ষ টাকা দেন , কাগজ পত্র সঠিক না হওয়ায় ২ নাম্বার রোডের ১৫/১ খ ব্লক দুই তালা বাড়িটি নামজারি করা সম্ভব হয়নি । পরবর্তিতে জোর পূর্বক দখল, ও জালিয়াতির অভিযোগে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ ও মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী , ভুক্তভোগীরা আরো বলেন আমার বাবা ২৮ মার্চ ১৯৮৭ ইং তারিখে মূত্যুর পরে আমাদের নামে বরাদ্দ কৃত জায়গাটি জাল কাগজপত্র বানিয়ে আব্দুর রহিম সাজিয়ে ১৯৯৪ সালে মূত ব্যক্তিকে জীবিত দেখিয়ে আওয়ামী লীগের হাইব্রিড নেতা তাজুল ইসলাম ক্ষমতার দাপট ও ভুমিদূশ্য শমসের ,ও ফারুক হোসেন সাক্ষী হয়ে এই কাজটি করে। শমশের একজন প্রতারক ও ভুমি দস্যূ সে অনেক মামলায় জেল খেটেছেন। দখলদাররা ক্ষমতাসীন হওয়া আমরা নিরুপায়, অর্থের অভাবে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। অনুসন্ধানে দেখা গেছে রাশেদা বেগম, শমশের, তাজুল ইসলাম এলাকার প্রভাবশালীব্যাক্তি তাই ভয়ে কেউ কথা বলতে রাজি না তাদের ভয়ে তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি সংবাদ কর্মীদের জানান ঘটনাটি সত্য ক্ষমতার দাপট ও অর্থের বিনিময়ে এই প্লটটি জবর দখল করে নিয়েছে, এরা ক্ষমতাবান তাই তাদের বিরুদ্ধে এলাকায় কথা বলার লোক নেই। ১৯৮৭ সালে যে ব্যক্তি মারা গেছে কি করে সম্ভব ৭ই সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ সালে মৃত্যু ব্যক্তি মরহুম আব্দুর রহিম রাশেদা বেগম কে জায়গা রেজিষ্ট্রি করে দেন? এলাকার বাসিন্দারা এই নিয়ে চায়ে দোকানে ও এলাকার মধ্য চলে বিভিন্ন আলোচনা ও সমালোচনা । বিষয়টি গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনের নজরে এনে তদন্ত সাপেক্ষে সঠিক বিচার হওয়া দরকার বলে মনে করেন ভুক্তভোগী ও সাধারণ জনগণ। আগামী পর্বে চোখ রাখুন।