বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:৪৯ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
নিয়োগকালেও বয়স জালিয়াতি: বিআইডব্লিউটিএর হিসাব সহকারীর কোটি-কোটি টাকার সম্পদ! জাতির পিতার ছবি অবমাননাকারী পেলেন জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার! কুষ্টিয়ায় র‌্যাবের অভিযানে মাদক মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার কুষ্টিয়া প্রেস ক্লাব কেপিসি’র নবনির্বাচিত পরিষদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ হাতজোড় করে ক্ষমা চেয়ে দেশ ছেড়েছেন শামীম ওসমান ডিএমপি কমিশনারকে অবসর দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি আ.লীগ কোনো ভিসানীতির পরোয়া করে না: ওবায়দুল কাদের আগামীতে গণমাধ্যমও ভিসানীতিতে যুক্ত হবে: পিটার হাস কুয়েতে বাংলাদেশিকে হত্যা, গ্রেপ্তার ৪ উপজেলা চেয়ারম্যান সরোয়ারের বাড়িতে স্ত্রী স্বীকৃতির দাবি নিয়ে কৃষি কর্মকর্তা মুক্তা
মিরপুরে জাল কাগজপত্র দিয়ে বাড়ি দখল!

মিরপুরে জাল কাগজপত্র দিয়ে বাড়ি দখল!

সোহেল রানা 
আব্দুর রহিম গত ২৮ মার্চ ১৯৮৭ ইং তারিখে চিকিৎসা সেবা নিতে গেলে একটি প্রাইভেট হাসপাতালে মারা যান। বৈধ ওয়ারিশ দাবিদার হিসাবে মূত আব্দুর রহিম এর ছেলেরা জাতীয় গূহায়ন কতূপক্ষের বরাবর আবেদন করিলে মিরপুর ঢাকা গৃহায়ণ সংস্থাপন বিভাগ ১ সেকশন নং ২ মিরপুর ঢাকা দপ্তরের কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা কর্মচারী ও প্রতারক শমসের, ফারুক হোসেন সাক্ষী হয়ে ভুমিদূশ্যরা জাল কাগজপত্র বানিয়ে মূত ব্যক্তিকে জীবিত দেখিয়ে মিসেস রাশেদা বেগম কে প্লট টা বরাদ্দ দেই , রাশেদা বেগম নামজারি করার জন্য তার ভাই তাজ দেওয়ান কে ১০ লক্ষ টাকা দেন , কাগজ পত্র সঠিক না হওয়ায় ২ নাম্বার রোডের ১৫/১ খ ব্লক দুই তালা বাড়িটি নামজারি করা সম্ভব হয়নি । পরবর্তিতে জোর পূর্বক দখল, ও জালিয়াতির অভিযোগে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ ও মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী , ভুক্তভোগীরা আরো বলেন আমার বাবা ২৮ মার্চ ১৯৮৭ ইং তারিখে মূত্যুর পরে আমাদের নামে বরাদ্দ কৃত জায়গাটি জাল কাগজপত্র বানিয়ে আব্দুর রহিম সাজিয়ে ১৯৯৪ সালে মূত ব্যক্তিকে জীবিত দেখিয়ে আওয়ামী লীগের হাইব্রিড নেতা তাজুল ইসলাম ক্ষমতার দাপট ও ভুমিদূশ্য শমসের ,ও ফারুক হোসেন সাক্ষী হয়ে এই কাজটি করে। শমশের একজন প্রতারক ও ভুমি দস্যূ সে অনেক মামলায় জেল খেটেছেন। দখলদাররা ক্ষমতাসীন হওয়া আমরা নিরুপায়, অর্থের অভাবে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। অনুসন্ধানে দেখা গেছে রাশেদা বেগম, শমশের, তাজুল ইসলাম এলাকার প্রভাবশালীব্যাক্তি তাই ভয়ে কেউ কথা বলতে রাজি না তাদের ভয়ে তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি সংবাদ কর্মীদের জানান ঘটনাটি সত্য ক্ষমতার দাপট ও অর্থের বিনিময়ে এই প্লটটি জবর দখল করে নিয়েছে, এরা ক্ষমতাবান তাই তাদের বিরুদ্ধে এলাকায় কথা বলার লোক নেই। ১৯৮৭ সালে যে ব্যক্তি মারা গেছে কি করে সম্ভব ৭ই সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ সালে মৃত্যু ব্যক্তি মরহুম আব্দুর রহিম রাশেদা বেগম কে জায়গা রেজিষ্ট্রি করে দেন? এলাকার বাসিন্দারা এই নিয়ে চায়ে দোকানে ও এলাকার মধ্য চলে বিভিন্ন আলোচনা ও সমালোচনা । বিষয়টি গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনের নজরে এনে তদন্ত সাপেক্ষে সঠিক বিচার হওয়া দরকার বলে মনে করেন ভুক্তভোগী ও সাধারণ জনগণ। আগামী পর্বে চোখ রাখুন।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.




© All rights reserved 2018-2022 khoborbangladesh.com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com