ঢাকা ১২:৫৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ওরা মিরপুরের চাঁদাবাজ!

সোহেল রানা
জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাকে দাবিয়ে রাখতে কতিপয় অসাধু ব্যাক্তি মুখোশ পাল্টিয়ে রাজনৈতিক দলকে পুঁজি করে ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিজের স্বার্থ রক্ষায় মরিয়া। কেউ আবার মুখোশ পাল্টিয়ে জিরো থেকে হিরো , ক্ষমতাসীন দলের কথিত নেতা, হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছেন দামী গাড়ি জমি দখল করে বানিয়েছে আলিশান বাড়ি। প্রবাদ বাক্য আছে যে যায় লংকায় সেই সাজে হনুমান আর হনুমানের যা কাজ সে তাই করে। ঢাকা মিরপুর ১ শাহ্ আলী মাজারকে পুঁজি করে অভিনব কায়দায় নাম ভাঙিয়ে বেরিবাঁধ সংলগ্ন পাইকারি কাঁচা বাজারে চলছে চাঁদাবাজির যেন এক মহা উৎসব শুধু তাই নয় অভিযোগের পাহাড় রয়েছে মাজার কমিটির বিরুদ্ধে ও। দেখার কেউ নেই, ক্ষমতা আর ক্ষমতাসীন দলকে পুঁজি করে নেতা পরিচয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা, সুত্রে জানা যায় ঢাকা মহানগর উত্তরের ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মুজিব সারোয়ার মাসুম ও মাজারের ম্যানেজার মোর্শেদ এর নির্দেশে আব্দুল আওয়াল, আমির ও করিমুল ইসলামসহ আরও চার/পাঁচজন চাঁদাবাজ অবৈধ ভাবে শাহ্ আলী মাজারের নামে রশীদ দিয়ে আদায় করছে অবৈধ অর্থ। সাধারণ মানুষ মনে করছে এটা আইন বহির্ভূত, দারুস সালাম থানাধিন বেড়িবাঁধ দ্বীপনগর মাজারের পশ্চিম পাশে রয়েছে পাইকারি সবজির বাজার, ওইখানে চলে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও দোকান দখলের মহাউৎসব। ওইখানে রয়েছে একটি সমিতি সেখানে রয়েছে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ। বাইপাস সড়ক দিয়ে পাইকারি সবজির বাজার থেকে রিকশায় আশার পথে রিকশা চালক বা ভ্যান চালক কে ধরিয়ে দেয় ২০ টাকা চাঁদার রশীদ আর পিকাপ ও ট্রাকচালকদেও ধরিয়ে দেয় ১০০ টাকার চাঁদার রশিদ আবার গাড়ী পার্কিংয়ের জন্য গুনতে আরও অতিরিক্ত ২০০ টাকা করে। যা হযরত শাহ্ আলী মাজারের নামেই তারা চাঁদা দেখান। কিন্তু মাজার কমিটির পক্ষ থেকে বিষয়টি প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে শিকার করেন। চাঁদাবাজীর বিষয়ে হযরত শাহ্ আলী মাজারের ম্যানেজার জনাব মোর্শেদ সংবাদ কর্মীদের বলেন আমরা চাঁদা উঠায় তবে নির্দিষ্ট জায়গার মধ্যে আমাদেও নির্দ্দিষ্ট লোকের মাধমে রিক্সা ও ভ্যান থেকে ২০ টাকা করে সেই হিসাবে মাসিক কালেকশন ১ লক্ষ ৭ হাজার টাকা মতো। তিনি আরও বলেন শাহ আলী মাজারের নামে কে বা কাহারা চাঁদার রশীদ ছাপিয়ে পাইকারি কাঁচা বাজার ও বাজারের সামনে ট্রাক,ভ্যান ও রিকশা থেকে চাঁদা আদায় করে এই বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে তিনি শাহ্ আলী মাজারের ম্যানেজার হিসেবে তাদের প্রতিষ্ঠানে কে পুঁজি করে অবৈধ ভাবে চাঁদাবাজি করছে তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিয়েছেন কি জানতে চাইলে তিনি মোবাইল ফোন নাম্বার টি বন্ধ করে দেন, বার বার চেষ্টা করেও আর কথা বলা সম্ভব হয়নি। এ যেন চোরে চোরে মাসস্তুতো ভাই, বুঝতে আর বাকি থাকলো না শস্যর মধ্যে ভুত। তবে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ম্যানেজার আবুল দৈনিক খবর বাংলাদেশকে বলেন অভিযোগ সত্য চাঁদা উঠানো হয় তবে কে বা কাহারা শাহ্ আলী মাজারের নামে রশীদ ছাপিয়ে চাঁদা উঠায় তাদের বিরুদ্ধে জরুরী ব্যবস্থা নেওয়া হবে কমিটির মাধ্যমে। তাদেও বিরুদ্ধে যেন অভিযোগের শেষ নেই পাইকারি কাঁচা বাজারের দোকান বরাদ্দ থেকে শুরু করে দখল বাজিতে ও রয়েছে নানা অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা কাঁচা মালের সবজির ট্রাক , পিকআপ এলাকার, ভ্যান ও রিক্সা, থেকে শুরু করে প্রতিটি যানবাহন থেকে সর্বোনিম্ম ২০ থেকে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা চাঁদা আদায় করে। মনে হয় যেন এই রাজ্যর রাজা ওরা, এরা কারা এই ভয়ংকর চাঁদাবাজ? অনুসন্ধানে বের হয়ে আসে থলের বিড়াল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পাইকারি সবজি ব্যাবসায়ীরা জানান অনেক সময় ট্রাক আসতে চাইনা শাহ্ আলী পাইকারি কাঁচা বাজারের নাম শুনলে, কারণ ট্রাক ড্রাইভারদের সাথে হয়েছে হাতাহাতি চাঁদার টাকার জন্য, বড় ট্রাক ঢুকতে ও বাহির হতে গুনতে হয় ড্রাইভারকে ৩০০ টাকা। প্রশাসনের নাকের ডগায় সুড়সুড়ি দিয়ে হযরত শাহ আলী মাজারের দোহাই দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে রমরমা চাঁদাবাজি। তবে প্রকৃত চাঁদাবাজ ও দখলবাজ, ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাই, তবে সংবাদ কর্মীদের অনুসন্ধান অব্যহত থাকবে প্রকৃতি চাঁদাবাজদের মুখোশ উন্মোচন করতে। সুত্রে আরো জানা যায় মিরপুর-১ নম্বও কাঁচা বাজারের আড়ৎ এর এক একটি দোকান বরাদ্দ নিতে দিতে হয় ৩ থেকে ৭ লক্ষ টাকা কিন্তু মাজারের জমা রশিদে দেখা গেছে ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা তাহলে বাকি টাকা কোথায় গেল? এই হিসাব কে দিবে মাজার কমিটি না অন্য কেউ বুঝতে আর বাকি থাকলো না মাজার কমিটি এই টাকা পাইনা কিন্তূ তাদের চাঁদার রশিদটি ব্যাবহার হয়। এর পিছনে হাত রয়েছে অদৃশ্য উপর মহলের শক্তি, কাজ করছে তিনি হয়তো জননেতা অথবা জনপ্রতিনিধি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশে সোনার বাংলা গড়তে হবে তাই সবাইকে একসাথে চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসি,ও ভুমি দখলদারদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। এলাকাবাসী ও পাইকারি দোকান ব্যাবসায়ীদের অভিযোগ ক্ষমতা ও শাহ্ আলী মাজার কে পুঁজি করে কিছু অসাধু লোকজন হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। চাঁদাবাজ অবৈধ অর্থ উপার্জন এই সকল হাইব্রিড নেতা নাম ধারীদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে। কারণ রাজনৈতিক পরিচয়ে শাহ্ আলী মাজার, দেশ, ও দলকে কলংকিত করতে না পারে। অনুসন্ধান টিম আগামী পর্বে বিস্তারিত নিয়ে আসিতেছে সেখানে থাকবে কাদের ছত্রছায়ায় চলছে ওইসব চাঁদাবাজী জানতে পারবেন। চলবে…..।

ট্যাগস

ওরা মিরপুরের চাঁদাবাজ!

আপডেট টাইম : ০৩:০৬:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ এপ্রিল ২০২১

সোহেল রানা
জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাকে দাবিয়ে রাখতে কতিপয় অসাধু ব্যাক্তি মুখোশ পাল্টিয়ে রাজনৈতিক দলকে পুঁজি করে ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিজের স্বার্থ রক্ষায় মরিয়া। কেউ আবার মুখোশ পাল্টিয়ে জিরো থেকে হিরো , ক্ষমতাসীন দলের কথিত নেতা, হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছেন দামী গাড়ি জমি দখল করে বানিয়েছে আলিশান বাড়ি। প্রবাদ বাক্য আছে যে যায় লংকায় সেই সাজে হনুমান আর হনুমানের যা কাজ সে তাই করে। ঢাকা মিরপুর ১ শাহ্ আলী মাজারকে পুঁজি করে অভিনব কায়দায় নাম ভাঙিয়ে বেরিবাঁধ সংলগ্ন পাইকারি কাঁচা বাজারে চলছে চাঁদাবাজির যেন এক মহা উৎসব শুধু তাই নয় অভিযোগের পাহাড় রয়েছে মাজার কমিটির বিরুদ্ধে ও। দেখার কেউ নেই, ক্ষমতা আর ক্ষমতাসীন দলকে পুঁজি করে নেতা পরিচয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা, সুত্রে জানা যায় ঢাকা মহানগর উত্তরের ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মুজিব সারোয়ার মাসুম ও মাজারের ম্যানেজার মোর্শেদ এর নির্দেশে আব্দুল আওয়াল, আমির ও করিমুল ইসলামসহ আরও চার/পাঁচজন চাঁদাবাজ অবৈধ ভাবে শাহ্ আলী মাজারের নামে রশীদ দিয়ে আদায় করছে অবৈধ অর্থ। সাধারণ মানুষ মনে করছে এটা আইন বহির্ভূত, দারুস সালাম থানাধিন বেড়িবাঁধ দ্বীপনগর মাজারের পশ্চিম পাশে রয়েছে পাইকারি সবজির বাজার, ওইখানে চলে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও দোকান দখলের মহাউৎসব। ওইখানে রয়েছে একটি সমিতি সেখানে রয়েছে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ। বাইপাস সড়ক দিয়ে পাইকারি সবজির বাজার থেকে রিকশায় আশার পথে রিকশা চালক বা ভ্যান চালক কে ধরিয়ে দেয় ২০ টাকা চাঁদার রশীদ আর পিকাপ ও ট্রাকচালকদেও ধরিয়ে দেয় ১০০ টাকার চাঁদার রশিদ আবার গাড়ী পার্কিংয়ের জন্য গুনতে আরও অতিরিক্ত ২০০ টাকা করে। যা হযরত শাহ্ আলী মাজারের নামেই তারা চাঁদা দেখান। কিন্তু মাজার কমিটির পক্ষ থেকে বিষয়টি প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে শিকার করেন। চাঁদাবাজীর বিষয়ে হযরত শাহ্ আলী মাজারের ম্যানেজার জনাব মোর্শেদ সংবাদ কর্মীদের বলেন আমরা চাঁদা উঠায় তবে নির্দিষ্ট জায়গার মধ্যে আমাদেও নির্দ্দিষ্ট লোকের মাধমে রিক্সা ও ভ্যান থেকে ২০ টাকা করে সেই হিসাবে মাসিক কালেকশন ১ লক্ষ ৭ হাজার টাকা মতো। তিনি আরও বলেন শাহ আলী মাজারের নামে কে বা কাহারা চাঁদার রশীদ ছাপিয়ে পাইকারি কাঁচা বাজার ও বাজারের সামনে ট্রাক,ভ্যান ও রিকশা থেকে চাঁদা আদায় করে এই বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে তিনি শাহ্ আলী মাজারের ম্যানেজার হিসেবে তাদের প্রতিষ্ঠানে কে পুঁজি করে অবৈধ ভাবে চাঁদাবাজি করছে তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিয়েছেন কি জানতে চাইলে তিনি মোবাইল ফোন নাম্বার টি বন্ধ করে দেন, বার বার চেষ্টা করেও আর কথা বলা সম্ভব হয়নি। এ যেন চোরে চোরে মাসস্তুতো ভাই, বুঝতে আর বাকি থাকলো না শস্যর মধ্যে ভুত। তবে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ম্যানেজার আবুল দৈনিক খবর বাংলাদেশকে বলেন অভিযোগ সত্য চাঁদা উঠানো হয় তবে কে বা কাহারা শাহ্ আলী মাজারের নামে রশীদ ছাপিয়ে চাঁদা উঠায় তাদের বিরুদ্ধে জরুরী ব্যবস্থা নেওয়া হবে কমিটির মাধ্যমে। তাদেও বিরুদ্ধে যেন অভিযোগের শেষ নেই পাইকারি কাঁচা বাজারের দোকান বরাদ্দ থেকে শুরু করে দখল বাজিতে ও রয়েছে নানা অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা কাঁচা মালের সবজির ট্রাক , পিকআপ এলাকার, ভ্যান ও রিক্সা, থেকে শুরু করে প্রতিটি যানবাহন থেকে সর্বোনিম্ম ২০ থেকে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা চাঁদা আদায় করে। মনে হয় যেন এই রাজ্যর রাজা ওরা, এরা কারা এই ভয়ংকর চাঁদাবাজ? অনুসন্ধানে বের হয়ে আসে থলের বিড়াল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পাইকারি সবজি ব্যাবসায়ীরা জানান অনেক সময় ট্রাক আসতে চাইনা শাহ্ আলী পাইকারি কাঁচা বাজারের নাম শুনলে, কারণ ট্রাক ড্রাইভারদের সাথে হয়েছে হাতাহাতি চাঁদার টাকার জন্য, বড় ট্রাক ঢুকতে ও বাহির হতে গুনতে হয় ড্রাইভারকে ৩০০ টাকা। প্রশাসনের নাকের ডগায় সুড়সুড়ি দিয়ে হযরত শাহ আলী মাজারের দোহাই দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে রমরমা চাঁদাবাজি। তবে প্রকৃত চাঁদাবাজ ও দখলবাজ, ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাই, তবে সংবাদ কর্মীদের অনুসন্ধান অব্যহত থাকবে প্রকৃতি চাঁদাবাজদের মুখোশ উন্মোচন করতে। সুত্রে আরো জানা যায় মিরপুর-১ নম্বও কাঁচা বাজারের আড়ৎ এর এক একটি দোকান বরাদ্দ নিতে দিতে হয় ৩ থেকে ৭ লক্ষ টাকা কিন্তু মাজারের জমা রশিদে দেখা গেছে ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা তাহলে বাকি টাকা কোথায় গেল? এই হিসাব কে দিবে মাজার কমিটি না অন্য কেউ বুঝতে আর বাকি থাকলো না মাজার কমিটি এই টাকা পাইনা কিন্তূ তাদের চাঁদার রশিদটি ব্যাবহার হয়। এর পিছনে হাত রয়েছে অদৃশ্য উপর মহলের শক্তি, কাজ করছে তিনি হয়তো জননেতা অথবা জনপ্রতিনিধি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশে সোনার বাংলা গড়তে হবে তাই সবাইকে একসাথে চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসি,ও ভুমি দখলদারদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। এলাকাবাসী ও পাইকারি দোকান ব্যাবসায়ীদের অভিযোগ ক্ষমতা ও শাহ্ আলী মাজার কে পুঁজি করে কিছু অসাধু লোকজন হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। চাঁদাবাজ অবৈধ অর্থ উপার্জন এই সকল হাইব্রিড নেতা নাম ধারীদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে। কারণ রাজনৈতিক পরিচয়ে শাহ্ আলী মাজার, দেশ, ও দলকে কলংকিত করতে না পারে। অনুসন্ধান টিম আগামী পর্বে বিস্তারিত নিয়ে আসিতেছে সেখানে থাকবে কাদের ছত্রছায়ায় চলছে ওইসব চাঁদাবাজী জানতে পারবেন। চলবে…..।