ঢাকা ০৮:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সোনালী ব্যাংকে আইটি কর্মকর্তাদের বঞ্চিত করে ভারতীয় পণ্যের বাজার সৃষ্টি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিচার হওয়া উচিত- শিবির সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব কোনো ধরনের হুমকির মধ্যে নেই- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা টাঙ্গাইলে কেন্দ্রীয় সাধুসংঘের ১০ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা গাজীপুরে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত আমার সন্তান ভয়ে বাড়িতে আসতে পারেনা, বিচার চাই গাজীপুরে কুরআন অপমানকারী শুভ সরকারের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টার সাথে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ সরকারি নথি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে: ভূমি উপদেষ্টা সিরাজদিখানে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল

গাইবান্ধায় ৪২ হাজার ৫০২ টন ধান ও চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা

গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি

চলতি বোরো মৌসুমে গাইবান্ধায় কৃষক ও মিলারদের কাছ ৪২ হাজার ৫০২ টন ধান ও চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে জেলা খাদ্য বিভাগ। গাইবান্ধা জেলা খাদ্য বিভাগ থেকে এ তথ্য জানানো হয়। ইতোমধ্যে গত ১ মে শনিবার থেকে ধান-চাল কেনা শুরু করা হয়েছে। যা আগামী ১৬ আগস্ট পর্যন্ত চলমান থাকবে। গাইবান্ধার সাত উপজেলায় ১২টি ক্রয় কেন্দ্রের মাধ্যমে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি দরে ১৮ হাজার ৩০২ টন ধান ও মিলারদের কাছ থেকে ২৪ হাজার ২শত টন সিদ্ধ চাল ৪০ টাকা দরে কেনা হবে। এর আগে কৃষকরা অনলাইনে অ্যাপের মাধ্যমে ধান বিক্রির জন্য নিবন্ধন করেছে। লটারির মাধ্যমে প্রত্যেক উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় ধান-চাল ক্রয় কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হচ্ছে। গাইবান্ধা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক রিয়াজুর রহমান বলেন, ধান ক্রয় লক্ষ্যমাত্রায় এ পর্যন্ত ১৫ টন অর্জিত হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

সোনালী ব্যাংকে আইটি কর্মকর্তাদের বঞ্চিত করে ভারতীয় পণ্যের বাজার সৃষ্টি

গাইবান্ধায় ৪২ হাজার ৫০২ টন ধান ও চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা

আপডেট টাইম : ১০:৩৭:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ মে ২০২১

গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি

চলতি বোরো মৌসুমে গাইবান্ধায় কৃষক ও মিলারদের কাছ ৪২ হাজার ৫০২ টন ধান ও চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে জেলা খাদ্য বিভাগ। গাইবান্ধা জেলা খাদ্য বিভাগ থেকে এ তথ্য জানানো হয়। ইতোমধ্যে গত ১ মে শনিবার থেকে ধান-চাল কেনা শুরু করা হয়েছে। যা আগামী ১৬ আগস্ট পর্যন্ত চলমান থাকবে। গাইবান্ধার সাত উপজেলায় ১২টি ক্রয় কেন্দ্রের মাধ্যমে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি দরে ১৮ হাজার ৩০২ টন ধান ও মিলারদের কাছ থেকে ২৪ হাজার ২শত টন সিদ্ধ চাল ৪০ টাকা দরে কেনা হবে। এর আগে কৃষকরা অনলাইনে অ্যাপের মাধ্যমে ধান বিক্রির জন্য নিবন্ধন করেছে। লটারির মাধ্যমে প্রত্যেক উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় ধান-চাল ক্রয় কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হচ্ছে। গাইবান্ধা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক রিয়াজুর রহমান বলেন, ধান ক্রয় লক্ষ্যমাত্রায় এ পর্যন্ত ১৫ টন অর্জিত হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।