ঢাকা ১২:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
পঞ্চগড়ে চিকিৎসকের উপর হামলা: প্রতিবাদে মানববন্ধন মীমাংসিত সম্পত্তি দাম বেড়ে যাওয়ায় পূর্ণরায় দখলের পাঁয়তারা কালিহাতীতে সবজি চাষে বেকারদের কর্মসংস্থানের সুযোগ: প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন আদমদীঘিতে হত্যার হুমকি দিয়ে কিশোরীকে একাধিক বার ধর্ষণ: অতঃপর গ্রেপ্তার কালিয়াকৈরে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন টাস্কফোর্স কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত অবৈধ ম্যাজিক জাল উদ্ধারে গিয়ে গ্রামপুলিশ আহত আদমদীঘিতে উপজেলা ও জেলা বিএনপির উদ্যোগে বিশাল কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত গাজীপুরে আড়ম্বরপূর্ণভাবে কালবেলার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন দুর্নীতি ও লুটপাটের পরেও অর্থনীতি টিকে আছে পোশাক শিল্পের উপর- উপদেষ্টা আসিফ অনলাইনে সরব: অডিও কলে সমন্বয়ককে ধমকালেন সাবেক এমপি নাঈমুজ্জামান

পিডিবিএফে মৃত ব্যক্তির নামে লাখ-লাখ টাকার লোন দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎ

ভোলা প্রতিনিধি
ভোলার দৌলতখানের পল্লী দারিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশন (পিডিবিএফ) থেকে ইউডিবিও সেলিম মৃত ব্যক্তিরা নামে লাখ লাখ টাকা লোন দেখিয়ে সেই টাকা আত্নসাৎ করেন। সেলিমের বিরুদ্ধে রয়েছে নিয়োগ বাণিজ্য, বদলী বাণিজ্য প্রমোশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে ।
চাকরী হারানোর ভয়ে সেলিমের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। সেলিমের দুর্নীতির সহযোগী হিসেবে রয়েছে ভোলার ডিডি মো. রফিকুল ইসলাম। প্রতিষ্ঠানের নিরীহ কর্মীরা ওইসব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে ভয় পায়। দৌলতখান উপজেলার ৫নং ওয়ার্ডের ৩ থেকে ৪ বছর আগে মারা যাওয়া মো.তাজুল ইসলাম, সামছুল হক পাঠান, মো. সিরাজ, মমতাজ বেগম, সোহাগসহ আরও অনেক ব্যক্তিদের নাম দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে পুরো টাকা আত্মসাৎ করেছে দৌলতখানের পল্লী দারিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশনের ইউডিবিও সেলিম। ওই কর্মকর্তা বর্তমানে ৫নং ওয়ার্ডের নৈমুদ্দি বাজারে নিজস্ব ভবনের দোতালায় (আলম মাল্টি পারপাস) নামে একটি সমিতি খুলে লাখ-লাখ টাকা মানুষের কাছে ঋণ বিতরণ করছেন বলে জানা যায়। উক্ত এনজিওর টাকা দৌলতখান উপজেলা শাখার পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন টাকা দিয়েই করছেন তার সুদের ব্যবসা।
ইউডিবিও সেলিম বর্তমানে ভোলা পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের আদর্শ পাড়ায় পিডিবিএফ এর আত্মসাৎ এর টাকা দিয়ে ৩ তলা বিশিষ্ঠ একটি ভবন নির্মাণ করেন। যার নির্মাণ ব্যয় ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ওই ভবনের ২য় তলায় বর্তমানে ভাড়া দিয়েছেন পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনের জেলা উপ-পরিচালকের কার্যালয়।
এছাড়াও ইউডিবিও সেলিমের নুন আনতে পানতা ফুরাইতো আর এখন তার এক ১ কন্যা চীনে ডাক্তারী পড়াশোনা করছেন, যার প্রতিমাসে লাগে লাখ টাকা। এবং ২ কন্যা ঢাকায় লেখাপড়া করছে। বর্তমানে সেলিমের বড় ভাই এখন ইউপি সদস্য (প্যানেল চেয়ারম্যান)। ওই ইউপি সদস্যর নামে কাজ নিয়ে পিডিবিএফ এর টাকা দিয়ে কাজ করে থাকেন। পিডিবিএফ এর কার্যক্রমে-এ বাধা প্রতিষ্ঠান রিরোধী কাজে লিপ্ত থাকায় এলাকার সরকারী দলের প্রভাব খাটিয়ে স্থানীয় সাংবাদিক নিয়ে আখি বেগম পিতা সাহাজল নামের একজন সেলিমের বিশেষ পরিচিত মহিলা দিয়ে পিডিবওএফ বিরোধী সুনামের বিরোধী কাজ এবং কর্মকতাদের ঋন কার্যক্রমে বাধা প্রদান, মিথ্যা বানোয়াট ইউটিউবে খবর প্রচার কাজে লিপ্ত। মহিলা নিজে সেলিমের সহযোগিতা ৩০ হাজার টাকা ঋণ খেলাপী করেছেন এবং এই আখি বেগমকে দিয়ে গাড়ী চালক আলমগীর ঢালীকে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে চাকুরিতে হয়রানী করেছে।ভিন্ন মতের কর্মকর্তা দমনে সেলিম মহিলাকে ব্যবহার করেছে, সাবেক এমডির কাছের লোক হওয়া তিনি দূর্নীতে নিমিজ্জিত ছিলেন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

পঞ্চগড়ে চিকিৎসকের উপর হামলা: প্রতিবাদে মানববন্ধন

পিডিবিএফে মৃত ব্যক্তির নামে লাখ-লাখ টাকার লোন দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎ

আপডেট টাইম : ০১:৪২:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ মে ২০২১

ভোলা প্রতিনিধি
ভোলার দৌলতখানের পল্লী দারিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশন (পিডিবিএফ) থেকে ইউডিবিও সেলিম মৃত ব্যক্তিরা নামে লাখ লাখ টাকা লোন দেখিয়ে সেই টাকা আত্নসাৎ করেন। সেলিমের বিরুদ্ধে রয়েছে নিয়োগ বাণিজ্য, বদলী বাণিজ্য প্রমোশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে ।
চাকরী হারানোর ভয়ে সেলিমের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। সেলিমের দুর্নীতির সহযোগী হিসেবে রয়েছে ভোলার ডিডি মো. রফিকুল ইসলাম। প্রতিষ্ঠানের নিরীহ কর্মীরা ওইসব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে ভয় পায়। দৌলতখান উপজেলার ৫নং ওয়ার্ডের ৩ থেকে ৪ বছর আগে মারা যাওয়া মো.তাজুল ইসলাম, সামছুল হক পাঠান, মো. সিরাজ, মমতাজ বেগম, সোহাগসহ আরও অনেক ব্যক্তিদের নাম দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে পুরো টাকা আত্মসাৎ করেছে দৌলতখানের পল্লী দারিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশনের ইউডিবিও সেলিম। ওই কর্মকর্তা বর্তমানে ৫নং ওয়ার্ডের নৈমুদ্দি বাজারে নিজস্ব ভবনের দোতালায় (আলম মাল্টি পারপাস) নামে একটি সমিতি খুলে লাখ-লাখ টাকা মানুষের কাছে ঋণ বিতরণ করছেন বলে জানা যায়। উক্ত এনজিওর টাকা দৌলতখান উপজেলা শাখার পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন টাকা দিয়েই করছেন তার সুদের ব্যবসা।
ইউডিবিও সেলিম বর্তমানে ভোলা পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের আদর্শ পাড়ায় পিডিবিএফ এর আত্মসাৎ এর টাকা দিয়ে ৩ তলা বিশিষ্ঠ একটি ভবন নির্মাণ করেন। যার নির্মাণ ব্যয় ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ওই ভবনের ২য় তলায় বর্তমানে ভাড়া দিয়েছেন পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনের জেলা উপ-পরিচালকের কার্যালয়।
এছাড়াও ইউডিবিও সেলিমের নুন আনতে পানতা ফুরাইতো আর এখন তার এক ১ কন্যা চীনে ডাক্তারী পড়াশোনা করছেন, যার প্রতিমাসে লাগে লাখ টাকা। এবং ২ কন্যা ঢাকায় লেখাপড়া করছে। বর্তমানে সেলিমের বড় ভাই এখন ইউপি সদস্য (প্যানেল চেয়ারম্যান)। ওই ইউপি সদস্যর নামে কাজ নিয়ে পিডিবিএফ এর টাকা দিয়ে কাজ করে থাকেন। পিডিবিএফ এর কার্যক্রমে-এ বাধা প্রতিষ্ঠান রিরোধী কাজে লিপ্ত থাকায় এলাকার সরকারী দলের প্রভাব খাটিয়ে স্থানীয় সাংবাদিক নিয়ে আখি বেগম পিতা সাহাজল নামের একজন সেলিমের বিশেষ পরিচিত মহিলা দিয়ে পিডিবওএফ বিরোধী সুনামের বিরোধী কাজ এবং কর্মকতাদের ঋন কার্যক্রমে বাধা প্রদান, মিথ্যা বানোয়াট ইউটিউবে খবর প্রচার কাজে লিপ্ত। মহিলা নিজে সেলিমের সহযোগিতা ৩০ হাজার টাকা ঋণ খেলাপী করেছেন এবং এই আখি বেগমকে দিয়ে গাড়ী চালক আলমগীর ঢালীকে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে চাকুরিতে হয়রানী করেছে।ভিন্ন মতের কর্মকর্তা দমনে সেলিম মহিলাকে ব্যবহার করেছে, সাবেক এমডির কাছের লোক হওয়া তিনি দূর্নীতে নিমিজ্জিত ছিলেন।