মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ১২:২৭ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
সুষ্ঠু নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছে ইসি শেখ হাসিনার জন্মদিন বিশেষ ভাবে পালন করলেন মনোনয়ন প্রত্যাশী—হাসিব আলম তালুকদার বিএনপি মাহুত ছাড়া পাগলা হাতিতে পরিনত হয়েছে—জাহাঙ্গীর কবির নানক সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর শ্রীপুর কুছাইছাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শতভাগ ভালো কাজ হচ্ছে জানালেন এলাকাবাসী ত্রিশালে চরিত্রহীন শিক্ষককে মাদ্রাসায় ফিরিয়ে আনতে ইমামকে লাঞ্চিত করলো কমিটি! আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) কোনো স্যাংশনকে ভয় পাই না: প্রধানমন্ত্রী ভাষানটেকে কার্পেটিং রাস্তা নির্মাণ কাজের উদ্বোধন নিয়োগকালেও বয়স জালিয়াতি: বিআইডব্লিউটিএর হিসাব সহকারীর কোটি-কোটি টাকার সম্পদ! জাতির পিতার ছবি অবমাননাকারী পেলেন জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার!
হেমায়েহতপুর সেন্টাল হাসপাতাল যেন কসাই খানা

হেমায়েহতপুর সেন্টাল হাসপাতাল যেন কসাই খানা

বিশেষ প্রতিনিধি

ঢাকার অদুরে সাভারের হেমায়েতপুরে অবস্থিত হেমায়েতপুর সেন্টাল হাসপাতাল। রোগীকে নিয়েই শুরু হয় কশাইয়ের মত আচরন। ঢাকার একটু দুরে হওয়াই এই এলাকার লোক কাছের হাসপাতাল বেশির ভাগ কাছের হাসপাতালে বিশ্বাস করে গেলেই শুরু হয় দর কশাকশি। এবং দর কশাশকির এক পর্যায়ে সিজার এবং কাটা ছেঁড়া। এমনই এক ভুক্তভোগী শাহ আলম জানালেন এই হাসপাতালের দুর্নীতির কথা। গত ১১/০১/২০২২ ইং তারিখে তার ছেলের বৌ এর হঠাৎ ব্যাথা শুরু হলে। তাড়াতাড়ি করে হাতের কাছে হেমায়েতপুর সেন্টাল হাসপাতালে নিয়ে যায়।প্রথমে নরমাল ডেলিভারির জন্য ৭০০০। হাজার টাকা কন্টাক্ট হয় এবং কাজও শুরু করেন ডাক্তার । নরমাল ডেলিভারির এক পর্যায়ে জরয়ায়ু ছিলে ফেলেন এবং প্রচুর পরিমানে বিলিডিং হয়। বিলিডিং বন্ধ করতে না পেরে। শাহ আলম কে বলেন এটা নরমাল ডেলিভারীতে হবেনা সিজার করতে হবে। এবং সিজার করতে ২০০০০।হাজার টাকা দিতে হবে। আবার নতুন করে কন্টাক্ট হয় ১৭০০০ হাজার টাকা। এবং সিজার করতে পাস থেকে ৬ ইঞ্চি কেটে বাচচা ডেলিভারি করার হাসপাতালে কর্তব্যরত ডাঃ। সেখানেও যখন সমস্যা হয় তখন রোগীর অবস্থা খারাপ দেখে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়ার জন্য বলেন। এবং শাহ আলম কে জরুরী রোগীকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়ার জন্য বলেন। তখন তড়িঘড়ি করে সাভারের এনাম মেডিকেল কাছে হওয়াই সেখানে নিয়ে দ্রুত এনাম মেডিকেলের আই সি ইউতে নিয়ে রাখের এবং দ্রুত সেখানে চিকিৎসা করান। সেখা নতুন করে আবার ৭০০০০ হাজার টাকা কন্টাক্ট করে রোগীকে সুস্থ্য করেন এই ভুক্ত ভোগী পরিবার। এ বিষয়ে হেমায়েতপুর সেন্টাল হাসপাতালের মালিক ডাঃ আবু তাহেরের সাথে কথা বলতে চাইলে ডাঃ আবু তাহের বলেন আমি এ বিষয়ে কিছু জানিনা আমি সব সময় হাসপাতালে বসিনা। আমি সরকারি হাসপাতালে চাকরি করি। আপনি আমার হাসপাতালে।গিয়ে এড মিনে কথা বলেন। আমাকে আর ফোন দিবেন না। তবে হাসপাতালের পাশে এক দোকানী বলেন প্রায়ই এমন ঘটনা ঘটে এটা নতুন কিছু না। কিছু হলে পুলিশ আসে। তারা সমাধান করে দিয়ে চলে যায়। তবে হেমায়েত পুর এলাকা বাসি বলেন এই হাসপাতাল আমাদের কাছে হওয়াই আমরা রোগী নিয়ে সেখা যায়। কিন্তু এটা হাসপাতাল না। এটা কসাই খাতাতে পরিনত হয়েছে বলে আমরা মনে করি।এ বিষয়ে ভুক্ত ভোগি শাহ আলম বলেন এই ঘটনার পর ডাঃ আমাদের বলেছিল টাকা দিবে এনাম মেডিকেলে যা খরচ হয়েছে কিন্তু এখনো কোন টাকা পয়সাও দেইনি এবং বিভিন্ন তাল বাহানা করছে |

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.




© All rights reserved 2018-2022 khoborbangladesh.com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com