ঢাকা ০২:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মহম্মদপুরে উপবৃত্তি দেওয়ার নামে ধর্ষণ চেষ্টা, ইউপি সদস্য ইসমাইল  আটক

মাহামুদুন নবী
মাগুরার মহম্মদপুরের বাবুখালী ইউনিয়নের  এক অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রীকে  ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে ইসমাইল হোসেন (৫০) নামের এক ইউপি সদস্যকে  আটক করেছে মাগুরা সদর থানা পুলিশ।  সোমবার দুপুরে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত ইসমাইল বাবুখালী ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বর। পুলিশ ও মামলা সুত্রে জানা যায়, বাবুখালী ইউনিয়নের এক অসহায় পরিবারের প্রতিবন্ধী ছেলে ও অষ্টম শ্রেণী পড়ুয়া মেয়েকে প্রতিবন্ধী এবং উপবৃত্তির কার্ড করে দেওয়ার নামে বাবুখালী ইউপির কেরিনগর ৬নং ওয়ার্ডের সদস্য ইসমাইল ইসমাইল হোসেন মৃধা ঐ ছাত্রীর মা ও ভাইকে নিজ মোটরসাইকেলে রবিবার সকালে মাগুরা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। ছাত্রীর মা ও ভাইকে হাসপাতালের প্রধান গেটে রেখে, ইসমাইল হোসেন ঐ ছাত্রীকে ডাক্তারের সাথে দেখা করা কথা বলে কৌশলে হাসপাতালের ভেতরে নিয়ে যায়। একপর্যায়ে অন্য গেট দিয়ে বের হয়ে ডাক্তারের চেম্বারে যাবার কথা বলে রিক্সা যোগে মাধ্যমিক জেলা শিক্ষা অফিসের পাশে একটি বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে  ইসমাইল হোসেন ওই ছাত্রীর সাথে জোর করে শ্লীলতাহানি, ধর্ষণ চেষ্টা সহ শরিরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত ও আঙ্গুল দিয়ে খোঁচাতে থাকে। একপর্যায়ে ছাত্রীর চেঁচামেচির কারণে তাকে ফেলে রেখে ইসমাইল হোসেন পালিয়ে গেলে সে তার মায়ের কাছে এসে ঘটনার বিবরণ জানায়। অভিযুক্ত ইসমাইল হোসেন মৃধা পাড়ুয়ারকুল গ্রামের মৃত আওয়াল হোসেন মৃধার ছেলে। মাগুরা সদর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ নাসির উদ্দিন বলেন, মামলার ভিত্তিতে অভিযুক্ত ইউপি সদস্যকে সকাল সাড়ে ১১ ঘটিকায় আলমখালী এলাকা থেকে আটক করে তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
ট্যাগস

মহম্মদপুরে উপবৃত্তি দেওয়ার নামে ধর্ষণ চেষ্টা, ইউপি সদস্য ইসমাইল  আটক

আপডেট টাইম : ০৭:০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ মার্চ ২০২২
মাহামুদুন নবী
মাগুরার মহম্মদপুরের বাবুখালী ইউনিয়নের  এক অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রীকে  ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে ইসমাইল হোসেন (৫০) নামের এক ইউপি সদস্যকে  আটক করেছে মাগুরা সদর থানা পুলিশ।  সোমবার দুপুরে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত ইসমাইল বাবুখালী ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বর। পুলিশ ও মামলা সুত্রে জানা যায়, বাবুখালী ইউনিয়নের এক অসহায় পরিবারের প্রতিবন্ধী ছেলে ও অষ্টম শ্রেণী পড়ুয়া মেয়েকে প্রতিবন্ধী এবং উপবৃত্তির কার্ড করে দেওয়ার নামে বাবুখালী ইউপির কেরিনগর ৬নং ওয়ার্ডের সদস্য ইসমাইল ইসমাইল হোসেন মৃধা ঐ ছাত্রীর মা ও ভাইকে নিজ মোটরসাইকেলে রবিবার সকালে মাগুরা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। ছাত্রীর মা ও ভাইকে হাসপাতালের প্রধান গেটে রেখে, ইসমাইল হোসেন ঐ ছাত্রীকে ডাক্তারের সাথে দেখা করা কথা বলে কৌশলে হাসপাতালের ভেতরে নিয়ে যায়। একপর্যায়ে অন্য গেট দিয়ে বের হয়ে ডাক্তারের চেম্বারে যাবার কথা বলে রিক্সা যোগে মাধ্যমিক জেলা শিক্ষা অফিসের পাশে একটি বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে  ইসমাইল হোসেন ওই ছাত্রীর সাথে জোর করে শ্লীলতাহানি, ধর্ষণ চেষ্টা সহ শরিরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত ও আঙ্গুল দিয়ে খোঁচাতে থাকে। একপর্যায়ে ছাত্রীর চেঁচামেচির কারণে তাকে ফেলে রেখে ইসমাইল হোসেন পালিয়ে গেলে সে তার মায়ের কাছে এসে ঘটনার বিবরণ জানায়। অভিযুক্ত ইসমাইল হোসেন মৃধা পাড়ুয়ারকুল গ্রামের মৃত আওয়াল হোসেন মৃধার ছেলে। মাগুরা সদর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ নাসির উদ্দিন বলেন, মামলার ভিত্তিতে অভিযুক্ত ইউপি সদস্যকে সকাল সাড়ে ১১ ঘটিকায় আলমখালী এলাকা থেকে আটক করে তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।