ঢাকা ০৮:২৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কে এই শরীফ জহির? এলডিসি দেশগুলোর জন্য ২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দে ইইউ-এর সমর্থন চাইল বাংলাদেশ কক্সবাজার সফরকালে যৌথ বাহিনীর নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শনে সালাউদ্দিন চৌধুরী ডিসেম্বরে ভারতের সাথে এফওসি বৈঠক, এজেন্ডা এখনো চূড়ান্ত নয় গাজীপুরে ঝুকিপূর্ণ রেলক্রসিংয়ে ফুটওভার ব্রীজের দাবীতে মানববন্ধন গাজীপুরে ২১০ পিস ইয়াবা ও সাড়ে ১১ লাখ টাকাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার প্রকল্পের টাকা হরিলুটের অভিযোগ ইউএনও এবং পিআইও’র বিরুদ্ধে ফরিদপুরে দুই সাংবাদিকের ওপর হামলা, জিম্মি দশা থেকে উদ্ধার আদমদীঘিতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রধান শিক্ষক নিহত খালেদা জিয়া যে কোনো সময়ে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য যেতে পারেন: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

আলমডাঙ্গা দূর্গাপুরের মাতাল আইনাল মেম্বারের অজানা তথ্য ফাঁস!

বিশেষ প্রতিনিধি
বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশের সাথে তাল মিলিয়ে উন্নয়নের জুয়ারে ভাসছে বাংলাদেশ। আওয়ামী লীগ সরকারের এই উন্নয়ন কখনও কখনও কিছু অশিক্ষিত মুর্খ মাতাল, সন্ত্রাসী জনপ্রতিনিধিদের কারণে সাধারণ জনগণের মনে বিভান্তি সৃষ্টি করে যাহাতে উন্নয়ন এর অগ্রযাত্রাই বাধা সৃষ্টি হয় এবং সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় বলে সাধারণ জনগণ মনে করে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় আওয়াম লীগের নাম ভাঙ্গিয়ে কিছু সন্ত্রাস চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও মাতাল স্বর্গ রাজ্য পরিণত করতে চাই কিন্তু তাদের ঐ স্বপ্ন কখনো সফল হবে না বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায়। এবার জানাবো চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা থানার কুমারী ইউনিয়নের দুর্গাপুর ৬নং ওর্য়াডের বাসিন্দা মৃত মফিজউদ্দিনের ছেলে নেশায় আশক্ত আইনালের কথা। তবে আইনাল নেশাখোর মাতাল ফিটিংবাঁজ অশিক্ষিত হলে ও বর্তমানে দুর্গাপুর ৬নং ওর্য়াড আওয়ামীলীগ এর সভাপতি পদ কৌশলে হাতিয়ে নিয়েছেন। এলাকাতে আইনাল ওরফে নেশাখোর আইনাল নামে চাওর রয়েছে। তথ্যনুসন্ধানে জানা যায়, ওই সকল অনৈতিক কার্যকলাপ যে সকল লোক জন করে থাকেন তাদের বেশিরভাগই সাবেক বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী, সন্ত্রাসী কান্ড জ্ঞানহীন, বর্তমানে আওয়ামীলীগে যোগ দিয়ে পদ-পদবী নিয়ে ক্ষমতার অপব্যাবহার করছে। ২০০৬ সালের দাপুটে বিএনপির নেতা আইনাল এখন আলমডাঙ্গা থানা দূর্গাপুর ৬নং ওর্য়াডের কথিত আওয়ামীলীগ এর সভাপতি। আওয়ামীলীগের একাধিক নেতাকর্মী বলেন, প্রকৃত আওয়ামীলীগ এর সাথে যারা জড়িত তাদের এখন কোনমুল্য নেই। আইনালদের মতো হাইব্রীড নেতার কারণে। একাধিক সুত্রে জানা গেছে আওয়ামীলীগ এর নেতা পরিচয় দিয়ে ক্ষমতার দাপটে আইনাল সরকারি নদীতে মাছ চাষ করছে এবং অবৈধ অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে পেশিশক্তির প্রভাব খাটিয়ে। সুত্রে আরো জানা যায় আইনাল মেম্বার ও তার ছেলে রনি দুধর্ষ সন্ত্রাসী বাপ-বেটা মিলে ছেলের বউকে শীতের সময় গম ক্ষেতে নিয়ে নির্যাতন করে গলাটিপে হত্যা করে আত্মহত্যার নাটক সাজিয়ে পার পাইনি আইনাল মেম্বার ও ছেলে রনি। ওই মামলাটির তদন্ত করেন আলমডাঙ্গা থানার এসআই লিয়াকত একাধিক আসামি হয় তবে আইনাল মেম্বারের ছেলে রনির সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায় আইনের চোখে, বর্তমানে চুয়াডাঙ্গা আদালতে হত্যা মামলাটি বিচারাধিন রয়েছে। এলাকার সাধারণ জনগনের সাথে সাক্ষাৎ কালে প্রতিবেদককে জানান আইনাল মেম্বার অশিক্ষিত, মাতাল, নেশাখোর। সে বিধবা মহিলাদের অসহায়ত্ত্বের সুযোগ নিয়ে অনৈতিক কার্যকলাপ করা সহ বিভিন্ন অপরাধ মুলক ঘটনা ঘটিয়ে থাকে। পারভিন নামে এক মহিলাকে যৌন নির্যাতন করে পেশিশক্তি খাটিয়ে আইনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে অপরাধ করে অদৃশ্য শক্তির কারণে বারবার রেহায় পেয়ে যায়। তবে আলমডাঙ্গা থানা আওয়ামীলীগ ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের দলের পক্ষ থেকে এখন পযর্ন্ত আইনালের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ আমলে নিয়ে কোন তদন্ত হয়নি নিশ্চয় আইনালের খুটির জোর অনেক উপরে। মাদক নিয়ে সরকার ও প্রসাশনের জিরো টলারেন্স থাকা সত্বেও কি ভাবে সম্ভব একজন অশিক্ষিত মাতাল সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ ওর্য়াড আওয়ামীলীগ সভাপতির দ্বায়ীত্ব পালন করে আসছে? সুত্রে আরো জানা যায়, আইনালের হাত থেকে মহিলা ভিক্ষুক বৃদ্ধ মেথর ও বিধবা মহিলা পযর্ন্ত ছাড় পাইনি। দুর্গাপুর এলাকার বাসিন্দারা জানান আইনাল একাধিক বিয়ে করেছেন স্বভাব চরিত্র ভালো না থাকাই সন্তান রেখে নির্যাতনের শিকার হয়ে একাধিক বউ সংসার ছেড়ে চলে গেছে বলে দুর্গাপুর ৬নং ওর্য়াডের বসবাসকারী একাধিক ব্যাক্তি প্রতিবেদককে জানান। আইনাল মেম্বার বলে আমার কথায় আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতা চলে প্রসাশন আমার কথায় চলে তাই আমি কাউকে গুনাই ধরিনা। এই কারণে হয় তোবা অনেক বিচার সালিশ, থানা, কোর্ট ও ইউনিয়ন পরিষদ ছাড়াই আইনাল মেম্বার এর সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে কন্টাকে টাকার বিনিময়ে করে থাকে বলে জানা যায়। গ্রামের এক বিচারে আইনাল মেম্বার ও তার সহযোগী মিলে এক অসহায় মহিলার নিকট থেকে চল্লিশ হাজার টাকা লুটে নেই পরে থানা পুলিশ বিষয়টি আইনের মাধ্যমে সমাধান করে। আইনাল মেম্বারের মেয়েদের নিয়ে ও রয়েছে এলাকার সাধারণ জনগণের নানা রকম কানাঘুষা,আইনালের দুই মেয়ে নাকি অনৈতিক কর্মকাণ্ডের মহারাণী। ভুক্তভোগীরা জানান দুই মেয়ে দিয়ে আইনাল অনৈতিক কার্যকলাপ পরিচালনা করে এবং জরিমানা আদায় করেছেন প্রথম দফায় চল্লিশ হাজার পাঁচশত টাকা দ্বিতীয় দফায় ষাট হাজার টাকা এমন আরো অনেক রয়েছে আর এই বিচারে আইনালের মেয়ের গ্রাম্য শালিস করেন আইনাল মেম্বার নিজেই। এছাড়াও মহিলাদের বিধবা ভাতা, মাতৃকালিন ভাতার জন্য অসহায় মানুষের নিকট টাকা দাবী করেছে এমনটাই জানান একাধিক ভুক্তভোগী। সুত্রে আরো জানা গেছে অশিক্ষিত ফিটিংবাঁজ আইনাল মদ,গাজা ও ফেনসিডিল এমন কোন নেশা জাতীয় দ্রব নেই যা সে সেবন কওে নাই এবং প্রায় মাদক সেবন করে আশাদুল এর দোকানে এসে মাতলামি করে তাই এলাকা বাসী তাকে ইস্পিট আইনাল বলেই জানে। বিএনপি থেকে আওয়ামীলীগে যোগ দিয়ে কৌশলে হাতিয়ে নিয়েছেন দুর্গাপুর ৬নং ওর্য়াড আওয়ামীলীগ এর সভাপতি পদ। এলাকা বাসি জানান অশিক্ষিত, মাতাল, কান্ডজ্ঞানহীন ব্যাক্তি যদি সমাজের নেতৃত্ব দেয় তাহলে তার থেকে সমাজ ভালো কিছু কিভাবে আশা করবে? গ্রাম শালিসীতে এক বিচারে আইনাল দুইলক্ষ টাকার বিনিময়ে কন্টাক করে বিচার বাদীর পক্ষে দিবে বলে জানা যায় যাহা আইনবহির্ভুত। এ ব্যপারে আলমডাঙ্গা থানা পুলিশকে বিষয়টি অবগত করা হয়েছে। একজন ওর্য়াড সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বারের এই সন্ত্রাসী আচরণ আইন বহির্ভূত কার্যকলাপ সমন্ধে আলমডাঙ্গা থানা আওয়ামীলীগ এর সভাপতি মোঃ আবু মুছা ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইয়াকুব মাষ্টারের কাছে জানতে চাইলে প্রতিবেদকে বলেন আইনাল অশিক্ষিত কান্ড জ্ঞানহীন বিষয়টি আমরা দেখবো। আইনাল মেম্বার নিজেক চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামীলীগের বড় এক নেতার খুবই কাছের লোক বলে সাধারণ জনগনের কাছে পরিচয় দিয়ে থাকে এবং বলে আমার ক্ষমতার ব্যাপারে কারো ধারণা নেই। আইনাল মেম্বারের বিরুদ্ধে কথা বললে নেতাকে দিয়ে জেলে ঢোকোনোর ভয়ও দেখাই । ২০০৬ সালে আওয়ামীলীগের অফিস ভাংচুর ও আওয়ামীলীগ নেতাকে লান্থিত করা সেই বিএনপির আইনাল হক এখন ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার ও দুর্গাপুর ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ এর সভাপতি। আইনালের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর রয়েছে একাধিক অভিযোগ, মৃতব্যক্তি দিয়ে মিথ্যা মামলা করে ফাসানো, অর্থ আত্বসাৎ, সরকারি নদী দখল করে মাছ চাষ, ভাতার কার্ডের বিনিময়ে টাকা সরকারি ঘর দেওয়ার নামে অর্থ লুটে নেওয়া সহ নানান অভিযোগ। মুর্খ সন্ত্রাসী আওয়ামীলীগের ওর্য়াড সভাপতি আইনাল এর খুটির জোর কোথায়? এলাকার সাধারণ জনগণের একটাই প্রশ্ন। এলাকার সাধারণ জনগণের একটাই প্রত্যাশা সন্ত্রাসী, ফিটিংবাজ, মামলাবাজ, মাতাল, দালাল ও নারী লোভী আইনালকে আইনের আওতায় এনে সঠিক বিচার করা দরকার। ভবিষ্যতে যাতে কেউ আর আওয়ামী লীগের নাম ভাঙ্গিয়ে কোন অনৌতিক কার্যকলাপ ও আইন বহিভূত কাজ করতে সাহস না পাই।সেই সাথে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগ, ও আলমডাঙ্গা থানা আওয়ামীলীগ বিষয়টি গুরুত্ব সাথে বিবেচনা করবে বলে আশা করে সুশিল সমাজ ও সাধারণ জনগণ। আইনালের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করিতে প্রসাশনের প্রতি আশু হস্তক্ষেপে কামনা করেন এলাকাবাসি। আরও বিস্তারিত জানতে আগামী পর্বে চোখ রাখুন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

কে এই শরীফ জহির?

আলমডাঙ্গা দূর্গাপুরের মাতাল আইনাল মেম্বারের অজানা তথ্য ফাঁস!

আপডেট টাইম : ০১:৩৯:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২২

বিশেষ প্রতিনিধি
বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশের সাথে তাল মিলিয়ে উন্নয়নের জুয়ারে ভাসছে বাংলাদেশ। আওয়ামী লীগ সরকারের এই উন্নয়ন কখনও কখনও কিছু অশিক্ষিত মুর্খ মাতাল, সন্ত্রাসী জনপ্রতিনিধিদের কারণে সাধারণ জনগণের মনে বিভান্তি সৃষ্টি করে যাহাতে উন্নয়ন এর অগ্রযাত্রাই বাধা সৃষ্টি হয় এবং সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় বলে সাধারণ জনগণ মনে করে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় আওয়াম লীগের নাম ভাঙ্গিয়ে কিছু সন্ত্রাস চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও মাতাল স্বর্গ রাজ্য পরিণত করতে চাই কিন্তু তাদের ঐ স্বপ্ন কখনো সফল হবে না বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায়। এবার জানাবো চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা থানার কুমারী ইউনিয়নের দুর্গাপুর ৬নং ওর্য়াডের বাসিন্দা মৃত মফিজউদ্দিনের ছেলে নেশায় আশক্ত আইনালের কথা। তবে আইনাল নেশাখোর মাতাল ফিটিংবাঁজ অশিক্ষিত হলে ও বর্তমানে দুর্গাপুর ৬নং ওর্য়াড আওয়ামীলীগ এর সভাপতি পদ কৌশলে হাতিয়ে নিয়েছেন। এলাকাতে আইনাল ওরফে নেশাখোর আইনাল নামে চাওর রয়েছে। তথ্যনুসন্ধানে জানা যায়, ওই সকল অনৈতিক কার্যকলাপ যে সকল লোক জন করে থাকেন তাদের বেশিরভাগই সাবেক বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী, সন্ত্রাসী কান্ড জ্ঞানহীন, বর্তমানে আওয়ামীলীগে যোগ দিয়ে পদ-পদবী নিয়ে ক্ষমতার অপব্যাবহার করছে। ২০০৬ সালের দাপুটে বিএনপির নেতা আইনাল এখন আলমডাঙ্গা থানা দূর্গাপুর ৬নং ওর্য়াডের কথিত আওয়ামীলীগ এর সভাপতি। আওয়ামীলীগের একাধিক নেতাকর্মী বলেন, প্রকৃত আওয়ামীলীগ এর সাথে যারা জড়িত তাদের এখন কোনমুল্য নেই। আইনালদের মতো হাইব্রীড নেতার কারণে। একাধিক সুত্রে জানা গেছে আওয়ামীলীগ এর নেতা পরিচয় দিয়ে ক্ষমতার দাপটে আইনাল সরকারি নদীতে মাছ চাষ করছে এবং অবৈধ অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে পেশিশক্তির প্রভাব খাটিয়ে। সুত্রে আরো জানা যায় আইনাল মেম্বার ও তার ছেলে রনি দুধর্ষ সন্ত্রাসী বাপ-বেটা মিলে ছেলের বউকে শীতের সময় গম ক্ষেতে নিয়ে নির্যাতন করে গলাটিপে হত্যা করে আত্মহত্যার নাটক সাজিয়ে পার পাইনি আইনাল মেম্বার ও ছেলে রনি। ওই মামলাটির তদন্ত করেন আলমডাঙ্গা থানার এসআই লিয়াকত একাধিক আসামি হয় তবে আইনাল মেম্বারের ছেলে রনির সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায় আইনের চোখে, বর্তমানে চুয়াডাঙ্গা আদালতে হত্যা মামলাটি বিচারাধিন রয়েছে। এলাকার সাধারণ জনগনের সাথে সাক্ষাৎ কালে প্রতিবেদককে জানান আইনাল মেম্বার অশিক্ষিত, মাতাল, নেশাখোর। সে বিধবা মহিলাদের অসহায়ত্ত্বের সুযোগ নিয়ে অনৈতিক কার্যকলাপ করা সহ বিভিন্ন অপরাধ মুলক ঘটনা ঘটিয়ে থাকে। পারভিন নামে এক মহিলাকে যৌন নির্যাতন করে পেশিশক্তি খাটিয়ে আইনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে অপরাধ করে অদৃশ্য শক্তির কারণে বারবার রেহায় পেয়ে যায়। তবে আলমডাঙ্গা থানা আওয়ামীলীগ ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের দলের পক্ষ থেকে এখন পযর্ন্ত আইনালের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ আমলে নিয়ে কোন তদন্ত হয়নি নিশ্চয় আইনালের খুটির জোর অনেক উপরে। মাদক নিয়ে সরকার ও প্রসাশনের জিরো টলারেন্স থাকা সত্বেও কি ভাবে সম্ভব একজন অশিক্ষিত মাতাল সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ ওর্য়াড আওয়ামীলীগ সভাপতির দ্বায়ীত্ব পালন করে আসছে? সুত্রে আরো জানা যায়, আইনালের হাত থেকে মহিলা ভিক্ষুক বৃদ্ধ মেথর ও বিধবা মহিলা পযর্ন্ত ছাড় পাইনি। দুর্গাপুর এলাকার বাসিন্দারা জানান আইনাল একাধিক বিয়ে করেছেন স্বভাব চরিত্র ভালো না থাকাই সন্তান রেখে নির্যাতনের শিকার হয়ে একাধিক বউ সংসার ছেড়ে চলে গেছে বলে দুর্গাপুর ৬নং ওর্য়াডের বসবাসকারী একাধিক ব্যাক্তি প্রতিবেদককে জানান। আইনাল মেম্বার বলে আমার কথায় আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতা চলে প্রসাশন আমার কথায় চলে তাই আমি কাউকে গুনাই ধরিনা। এই কারণে হয় তোবা অনেক বিচার সালিশ, থানা, কোর্ট ও ইউনিয়ন পরিষদ ছাড়াই আইনাল মেম্বার এর সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে কন্টাকে টাকার বিনিময়ে করে থাকে বলে জানা যায়। গ্রামের এক বিচারে আইনাল মেম্বার ও তার সহযোগী মিলে এক অসহায় মহিলার নিকট থেকে চল্লিশ হাজার টাকা লুটে নেই পরে থানা পুলিশ বিষয়টি আইনের মাধ্যমে সমাধান করে। আইনাল মেম্বারের মেয়েদের নিয়ে ও রয়েছে এলাকার সাধারণ জনগণের নানা রকম কানাঘুষা,আইনালের দুই মেয়ে নাকি অনৈতিক কর্মকাণ্ডের মহারাণী। ভুক্তভোগীরা জানান দুই মেয়ে দিয়ে আইনাল অনৈতিক কার্যকলাপ পরিচালনা করে এবং জরিমানা আদায় করেছেন প্রথম দফায় চল্লিশ হাজার পাঁচশত টাকা দ্বিতীয় দফায় ষাট হাজার টাকা এমন আরো অনেক রয়েছে আর এই বিচারে আইনালের মেয়ের গ্রাম্য শালিস করেন আইনাল মেম্বার নিজেই। এছাড়াও মহিলাদের বিধবা ভাতা, মাতৃকালিন ভাতার জন্য অসহায় মানুষের নিকট টাকা দাবী করেছে এমনটাই জানান একাধিক ভুক্তভোগী। সুত্রে আরো জানা গেছে অশিক্ষিত ফিটিংবাঁজ আইনাল মদ,গাজা ও ফেনসিডিল এমন কোন নেশা জাতীয় দ্রব নেই যা সে সেবন কওে নাই এবং প্রায় মাদক সেবন করে আশাদুল এর দোকানে এসে মাতলামি করে তাই এলাকা বাসী তাকে ইস্পিট আইনাল বলেই জানে। বিএনপি থেকে আওয়ামীলীগে যোগ দিয়ে কৌশলে হাতিয়ে নিয়েছেন দুর্গাপুর ৬নং ওর্য়াড আওয়ামীলীগ এর সভাপতি পদ। এলাকা বাসি জানান অশিক্ষিত, মাতাল, কান্ডজ্ঞানহীন ব্যাক্তি যদি সমাজের নেতৃত্ব দেয় তাহলে তার থেকে সমাজ ভালো কিছু কিভাবে আশা করবে? গ্রাম শালিসীতে এক বিচারে আইনাল দুইলক্ষ টাকার বিনিময়ে কন্টাক করে বিচার বাদীর পক্ষে দিবে বলে জানা যায় যাহা আইনবহির্ভুত। এ ব্যপারে আলমডাঙ্গা থানা পুলিশকে বিষয়টি অবগত করা হয়েছে। একজন ওর্য়াড সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বারের এই সন্ত্রাসী আচরণ আইন বহির্ভূত কার্যকলাপ সমন্ধে আলমডাঙ্গা থানা আওয়ামীলীগ এর সভাপতি মোঃ আবু মুছা ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইয়াকুব মাষ্টারের কাছে জানতে চাইলে প্রতিবেদকে বলেন আইনাল অশিক্ষিত কান্ড জ্ঞানহীন বিষয়টি আমরা দেখবো। আইনাল মেম্বার নিজেক চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামীলীগের বড় এক নেতার খুবই কাছের লোক বলে সাধারণ জনগনের কাছে পরিচয় দিয়ে থাকে এবং বলে আমার ক্ষমতার ব্যাপারে কারো ধারণা নেই। আইনাল মেম্বারের বিরুদ্ধে কথা বললে নেতাকে দিয়ে জেলে ঢোকোনোর ভয়ও দেখাই । ২০০৬ সালে আওয়ামীলীগের অফিস ভাংচুর ও আওয়ামীলীগ নেতাকে লান্থিত করা সেই বিএনপির আইনাল হক এখন ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার ও দুর্গাপুর ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ এর সভাপতি। আইনালের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর রয়েছে একাধিক অভিযোগ, মৃতব্যক্তি দিয়ে মিথ্যা মামলা করে ফাসানো, অর্থ আত্বসাৎ, সরকারি নদী দখল করে মাছ চাষ, ভাতার কার্ডের বিনিময়ে টাকা সরকারি ঘর দেওয়ার নামে অর্থ লুটে নেওয়া সহ নানান অভিযোগ। মুর্খ সন্ত্রাসী আওয়ামীলীগের ওর্য়াড সভাপতি আইনাল এর খুটির জোর কোথায়? এলাকার সাধারণ জনগণের একটাই প্রশ্ন। এলাকার সাধারণ জনগণের একটাই প্রত্যাশা সন্ত্রাসী, ফিটিংবাজ, মামলাবাজ, মাতাল, দালাল ও নারী লোভী আইনালকে আইনের আওতায় এনে সঠিক বিচার করা দরকার। ভবিষ্যতে যাতে কেউ আর আওয়ামী লীগের নাম ভাঙ্গিয়ে কোন অনৌতিক কার্যকলাপ ও আইন বহিভূত কাজ করতে সাহস না পাই।সেই সাথে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগ, ও আলমডাঙ্গা থানা আওয়ামীলীগ বিষয়টি গুরুত্ব সাথে বিবেচনা করবে বলে আশা করে সুশিল সমাজ ও সাধারণ জনগণ। আইনালের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করিতে প্রসাশনের প্রতি আশু হস্তক্ষেপে কামনা করেন এলাকাবাসি। আরও বিস্তারিত জানতে আগামী পর্বে চোখ রাখুন।