ঢাকা ০১:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গার অপরাধ জগতের সম্রাট মুছা ও লিংকন বাহিনী

বিশেষ প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা জেলার, আলমডাঙ্গা থানা এলাকার অপরাধ জগতের মহানায়ক কে এই বাপ-বেটা এই নিয়ে চলছে এলাকাবাসিদের মধ্যে নানা গুনঞ্জন। সুত্রে জানা যায় বাপ-বেটা একই সুত্রে গাথা। তারা দুজনে এলাকাকে করছে অপরাধ জগতের স্বর্গরাজ্য। তথ্যনুসন্ধানে জানা যায, কৌশলে ফাঁদে ফেলে মানুষের অর্থ-সম্পদ অর্জন করাই মুছা ও ছেলে লিংকনের পেশা এমনটাই জানান একাধিক ভুক্তভোগী। চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা থানার থানাপাড়ার বাসিন্দা মুছাহক ও ছেলে নাহিদ হোসেন লিংকন বাপ বেটা যেন একই পথের পথিক। তথ্যনুসন্ধানে জানা যায়, মুছা টাকার জন্য অপহরণ করেছিল খুবই কাছের বন্ধু সেনাবাহিনী কর্মকর্তা আহসান মৃধাকে, সেখান থেকে মুক্তিপন নিয়েছিল দশ লাক্ষ টাকা। মুছার বড় ছেলে নাহিদ হোসেন লিংকন টাকার জন্য অপহরণ করেছিল ব্রাক স্কুল থেকে চাচা পরিচয় দিয়ে এক ভাতিজাকে এবং মুক্তিপন নিয়েছিল পনের লাখ টাকা। চুয়াডাঙ্গা কোর্টে মামলা ধারা ৩৪৩/৩৬৪(ক)/৪৮৬/৩৮৭ আসামী ১. মোঃ লিংকন ২. মুছা হক এবং অজ্ঞতা আরো ১০ জন। এছাড়াও মুছার নামে আলমডাঙ্গা থানায় মামলা নং ১৬/২০০৯ ধারা ৩৬৪-ক/৩৮৫/৩৮৭/৫০৬। সুত্রে আরো জানা গেছে চুয়াডাঙ্গা কোর্টে প্রতারণা জাল দলিল জায়গা জমি নিয়ে একাধিক মামলা রয়েছে মুছার নামে। মুছার নিজের পরিবারের সদস্যর নামে ও মামলা দিতে দিধাবোধ করেনি। তথ্য প্রমাণ ও ভুক্তভোগীদের সাক্ষাৎ কারে সত্যতা পাওয়া গেলে ও চাঁদাবাজ মুছা ও নেশাখোর অপহরণকারী লিংকন বাপ বেটা আলমডাঙ্গার থানাপাড়ার বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী ও ধর্মপ্রাণ ব্যাক্তি বলে নিজেদের দাবী করেন। তাহলে আমরা সাধারণ জনগণ কি ধরে নিব অপহরণ করে মুক্তিপন আদায় করা অন্যর জায়গা প্রতারণা করে দখল করা ইটভাটার আড়ালে মাদক কেনা বেচা নেশা করা বর্তমানে তাদের নিয়মিত ব্যবসা হয়ে পড়ছে। লিংকনের নির্দেশে ওই ইট ভাটায় সকল অনৈতিক কার্যকলাপ মাদক কেনা-বেচা থেকে শুরু করে সব কিছু নিয়ন্ত্রন করে যাদবপুরের আব্দুল কাদের। বিএনপি নেতা মুছাহক এর রোষানলের শিকার রসুনপুর গ্রামের গৃহবধু আনোয়ারাকে ধর্ষণ, জামজামি মাঠে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা আহসান মৃধাকে অপহরণ, মুক্তিপন আদাই, জামজামি বাজারে ও কলেজ পাড়ায় আহসান মৃধার জায়গা দখল, অর্থ আত্মসাত, ইটের ভাটা দখল, আলমডাঙ্গা ডাউকি ইউনিয়ন এর সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম মন্টুর আলমডাঙ্গা পোষ্ট অফিসের বিপরীতে জোরপূর্বক জায়গা দখল। ইট ভাটার পাটনারের চেক জালিয়াতি অর্থ আত্মসাত সহ বিভিন্ন অপকর্ম দিয়ে শুরু হয় মুছার পথ চলা যা বলে শেষ করা যাবেনা এমনটাই জানান ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসী। এর পর থেকে আর পিছে ফিরে তাকাতে হয়নি চাঁদাবাজঁ মুছা মাদক কারবারী ছেলে লিংকনকে গড়েছেন অবৈধ সম্পদের পাহাড়। আলমডাঙ্গা থানার কুমারী গ্রামের একাধিক ব্যাক্তি সাক্ষাৎ কারে প্রতিবেদক কে জানান ইটভাটার ব্যাবসার আড়ালে মাদক ব্যাবসা করে লিংকন অবৈধভাবে হাতিয়ে নিয়েছেন লাক্ষ লাক্ষ টাকা। ইটের ট্রাকে বস্তায় করে কাদিপুর বর্ডার থেকে মাদকের ডিলার আলামিন এর নিকট থেকে ফেনসিডিল,গাঁজা,ও বিভিন্ন রকমের নেশা জাতীয় দ্রব নিয়ে আসে ওই লিংকন। আর সেই মাদক হাজী মুছার আলমডাঙ্গার আবাসিক হোটেল ও ইটেরভাটায় বিক্রি করে। মুছার ইটের ভাটায় কর্মরত এক শ্রমিক সাক্ষাৎকারে বলেন আমি মাদক ও নারীর বিষয়ে কথা বলাই অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। ইটের ভাটায় বিভিন্ন বয়সের নারীরা আসলে ইটভাটা থেকে আলমডাঙ্গা হাইরোডে আবাসিক হোটেল ভিআইপি প্যালেস ও লিংকনের খালাতো বোনের বাসায় কলেজ পাড়ায় নিয়ে অনৈতিক কাজে লিপ্ত থাকে ও মাদক সেবন করে ওই লিংকন। ওদের টাকার কাছে সবাই বিক্রি হয়ে যায় আর আমি সাধারণ একটা শ্রমিক কাজ না করলে না খেয়ে থাকতে হবে তবুও আমি মুছা এবং লিংকনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে চাকুরী হারিয়েছি এখন ভ্যানগাড়ি চালাচ্ছি। সুত্রে আরো জানা যায় লিংকনের স্ত্রী থাকা সত্বেও টাকার গরমে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিভিন্ন নারীদের ভোগ করে। লিংকনের খুবই কাছের ব্যাক্তি ভিডিও সাক্ষাৎ কারে বলেন হারদী থেকে দুই সন্তানের মাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে রাজশাহীতে বাসা ভাড়া করে রেখেছেন সেখানে সপ্তাহে ১ থেকে ২দিন সময় কাটান লিংকন। কুমারী গ্রামের বাসিন্দারা বলেন ইট ভাটার আড়ালে অনৈতিক কার্যকলাপ মাদক কেনাবেচা বিভিন্ন বয়সের নারী পুরুষের আনাগুনা প্রতিদিনই কমবেশী দেখা যায়। আমাদের কুমারী গ্রামের পরিবেশটা নষ্ট করে ফেলেছে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ধংস করে দিচ্ছে মাদক কারবারি লিংকন ও বাপ বেটা মিলে। সন্ধ্যা হলেই ইট ভাটায় বসে মাদক সেবনের মেলা বসে। আমরা গ্রামের অসহায় দিনমজুর গরীব লোক মুছার অবৈধ উর্পাজনের অনেক টাকা আছে প্রশাসনের ভয়ে ওদের বিরুদ্ধে কিছু বলতে পারিনা। আলমডাঙ্গার একাধিক সংবাদ কর্মী বলেন কিছু দালাল আছে লিংকনের পিছে ঘুরে বেড়ায় তিন থেকে পাঁচশত টাকার জন্য তাদের সাথে আবার লিংকন মাদক সেবনে ব্যাস্ত থাকে । বিধবা নারী দুই সন্তানের মায়ের সাথে অবৈধ সম্পর্ক গাজাঁ খোর নিজেক ধর্মপ্রাণ ও বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী বলে দাবী করে।তথ্য প্রমাণে দেখা যায় বাপ ছেলের আয়ের উৎসহ যেন অপহরণ দখলবাজি ও মাদক কারবারী। কুমারী গ্রামের বাসিন্দা একাধিক ব্যাক্তি ভিডিও সাক্ষাৎকারে বলেন মুছার ভাড়াটিয়া কিলার দিয়ে ইটভাটার শ্রমিক কে গুলি করে মারে সুমন নামে এক ব্যক্তিকে মারার কথা ছিল, সুজন নামে এক শ্রমিককে ভুল করে গুলি করে খুনি। খুন করে খুনি ওই রাতে ইটের ভাটার মালিক মুছার বাসায় রাত্রি যাপন করেন। মুল সাক্ষী আরো বলে মামালার মোড় ঘুরাতে মিথ্যা সাক্ষী সাজিয়ে আলমডাঙ্গা থানার দারোগা পিয়ারআলী ও ওসি জালালকে টাকা দিয়ে ম্যানেজ করে মুছা। প্রকৃত পক্ষে যদি সাক্ষী সঠিকভাবে হতো তাহলে খুনি এবং হুকুম দাতার সঠিক বিচার হতো। লিংকনকে যদি পুলিশ ধরে নিয়ে জিঙ্গাসাবাদ করে তাহলে আসল খুনির তথ্য পাওয়া যাবে এমনটাই জানান সেই সময় উপস্থিত ব্যাক্তি। তথ্য অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে ইটভাটার আড়ালে চলে বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ড সন্ত্রাসী মাদক বানিজ্য ও সেবন। মুছার ছেলে লিংকন মাদক বিক্রেতা ও সেবন কারি।নকল ফেনসিডিল বিক্রি করাই মাদক কারবারিরা মুছার ইটের ভাটায় বোমা মেরেছিল। উল্লেখ্য একটি ৬ বছরের শিশু সন্তানকে পিতার উপর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য বাপ মুছা,ছেলে লিংকন,খুন করার উদ্দেশ্য তুলে নিয়ে গিয়েছিল।জানাজানি হওয়ার পর মুক্তিপন নিয়ে তিনদিন পরে শিশু টিকে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় ফেরত দেই।তবে এখনও বিএনপির নেতা মুছার অপকর্ম দখলবাজিতে বিএনপি ও জামায়াতের কিছু লোক মুছাকে একান্ত ভাবে সহযোগিতা করছে বলে এলাকাবাসির ধারণা।আলমডাঙ্গা থানাপাড়ার একাধিক ব্যাক্তির দাবী মুছা সহ মুছার বুদ্ধিদাতাদের আইনের আওতায় এনে তদন্তের মাধ্যমে সঠিক বিচার হওয়া দরকার। কারণ ওদের মতো কিছু লোক বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা কে কলংকিত করে সন্ত্রাসী রাজত্ব কায়েম করতে চাই। সুত্রে আরো জানা যায় মুছার নেশা এবং পেশায় অন্যর সম্পদ লুটপাট করা। একাধিক ব্যাক্তি মুছার রোশানলে পড়ে সর্বশান্ত হয়েছে কয়েকজন ষ্টক করে মারা ও গেছে।নির্যাতন অপহরণ চাঁদাবাজি লুটপাট করে তেলু মুছা এখন কোটিপতি হাজী সাহেব।তবে চরিত্র এখন ও বদলাতে পারে নাই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মুছার খুবই কাছের লোক সাক্ষাৎ কার বলেন মুছার কিছুই ছিলনা জামজামি বাজারে ছোট্ট একটা মুদি দোকানে তৈল বিক্রি করতো। বতর্মানে মুছার যে অর্থ সম্পদ তা একাধিক ব্যাক্তির নিকট থেকে প্রতারণা অপহরণ চাঁদাবাজি লুটে নেওয়া।বলা যায় আলাদিনের আশ্চর্য প্রদিপের গল্পের মতো।জামজামি বাজারের মুদি দোকানি থেকে হটাৎ করে আলমডাঙ্গা এলাকায় বিশিষ্ট ব্যাবসাী একাধিক বহুতল ভবনের মালিক ঢাকাতে মেয়ের নামে বাড়ি আলমডাঙ্গা ও জামজামি বাজারে একাধিক প্লট ও ইটের ভাটা। আলমডাঙ্গা কলেজ পাড়ার বাসিন্দা আহসান মৃধার স্ত্রী সাক্ষাৎকারে প্রতিবেদকে বলেন মুছা ছিল আমার স্বামীর বন্ধু ও ব্যাবসায়ীক পাটনার। আমার স্বামী অনেক বিশ্বাস করতো সেই সুযোগ কাছে লাগিয়ে প্রতারণা করে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে । আমার স্বামীর চাকুরীর টাকা দিয়ে মুছার মাধ্যমে যে জায়গা কিনেছিলাম ভুমিদৃশ্য মুছা আমাদের একাধিক সেই জায়গা দখল করে এবং ভুয়া দলিল বানিয়ে তা নিজের নামে নেই এমনকি পেনশনের টাকা দিয়ে যে ইটের ভাটা করেছিলাম সেই ভাটা ও জোরপূর্বক লিখে নিয়েছে । আমাদের অনেক জায়গার আবার মালিক সেজে মুছা প্রতারণা করে বিক্রি করেছে আর কিছু জায়গা আমার স্বামী মারা যাবার পরে ভুয়া কাগজপত্র বানিয়ে মুছার নামে নিয়েছে। বর্তমানে মামলা চলছে প্রতারণা ও জোরপূর্বক দখলের চুয়াডাঙ্গা কোর্টে। আহসান মৃধার স্ত্রী আরো বলেন মুছা ছিল ডাকাত দলের সরদার খুবই ভয়ংকর সন্ত্রাসী। আমরা বর্তমানে নিরাপত্তা হীনতাই ভুগতেছি কারণ মুছা ও তার ছেলে দুর্র্ধষ সন্ত্রাসী যে কোন সময় আমাদের প্রাণে মেরে ফেলতে পারে। সাধারণ জনগণ ও ভুক্তভোগীদের একটাই প্রশ্ন মুছা দুর্র্ধষ সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ,ভুমিদৃশ্য,অপহরণ, ধর্ষন,এবং ইটের ভাটাই মানুষ খুন, মাদক কারবারি এতো জঘন্যতম অপরাধ করে কিভাবে বীরের বেশে ঘুরে বেড়ায়। তাহলে কি আমরা সাধারণ জনগণ ধরে নিব মুছার অবৈধ টাকার কাছে প্রশাসনের কিছু অসাধু লোক ও বিএনপির কিছু প্রভাব শালী নেতা জিম্মি । যারা মুছার সন্ত্রাসী কার্যকলাপে সহযোগিতা করে থাকে। এবং যার কারণে অতি সহজেই মুছার অপরাধ শেষ হয়ে যায়।এমনকি মুছা ও লিংকনের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পাঠানোর হুমকি দেই চাঁদাবাজ মুছা ও মাদক সেবন কারি লিংকন। মামলা যেন মুছা চোখের পলকের খেলা অনেক মিথ্যা মামলা দিয়ে মানুষ কে হয়রানি টাকা আত্মসাত ভুমি দখল করেছে। মুছা একসময় আদম ব্যাবসায় জড়িত ছিল জালিয়াতি অবৈধভাবে টাকা আত্মসাত করেছে। অনেকেই আবার মামলাবাজ মুছা নামে তাকে জানে। তার পরেও মুছা ও লিংকন টাকার বিনিময়ে নিজেদের কে ধর্মপ্রাণ ব্যাক্তি বলে দাবী করে। বাস্তবতা সবকিছুই যেন হারমানে তাই আপরাধী যতবড় শক্তিশালী হোক না কেন তার অপরাধ কার্যকলাপ সমাজের চোখে ধরা পড়ে যায় হয়তো দুদিন আগে বা পরে। ভুমিদৃস্য চাঁদাবাজ মুছা ও অপহরণকারী ছেলে নাহিদের বিষয়ে ঠিক তেমনটাই ঘটেগেল। কারণ জোর জুলুম ক্ষমতার দাপট চিরস্থায়ী নয় আর আপরাধী যতই ক্ষমতাধর টাকাওলা হোক না কেন আইনের হাত থেকে কখনও রেহাই পাইনি। ভুক্তভোগীরা একান্ত সাক্ষাৎকারে জানান মুছা চাঁদাবাজি লুচ্চামি জমি দখল করে এখন ও বীরের বেশে হাজী হয়ে ঘুরে বেড়াই তবে মুছার আসল রুপ আমরা দেখেছি কতটা ভয়ংকর সন্ত্রাসী ওই মুছা।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আলমডাঙ্গা ইষ্টেশন পাড়ার একাধিক ব্যাক্তি দৈনিক খবর বাংলাদেশ কে জানান মনে হয় মুছার অবৈধ অস্ত্র আছে কারণ মুছার ছেলে নাহিদ কথায় কথায় গুলি করে মেরে ফেলার হুমকি দেই। ভিডিও সাক্ষাৎ কারে আহসান মৃধার স্ত্রী বলেন মাথায় জোর পূর্বক পিস্তল ঠেকিয়ে মুক্তিপন দশ লাক্ষ টাকা নিয়েছিল ওই মুছা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আলমডাঙ্গা ইস্টেশন পাড়ার বাসিন্দা সাক্ষাৎ কারে আরো জানান মুছার কাছে মনে হয় এখনো অবৈধ অস্ত্র আছে যার কারণ ক্ষমতার গরমে বাপ ছেলে মানুষ কে মানুষ মনে করে না। মুছা ও তার নেশাখোর ছেলে নাহিদ হোসেন লিংকন এর ভয়ে সাধারণ জনগন তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে ভয় পাই। আমরা ভুক্তভোগী অসহায় জনগন মুছা ও তার ছেলে নাহিদ এর অপকর্ম বলতে ভয় পাই।ভুক্তভোগীদের জোর দাবী প্রশাসনের কাছে আইনের মাধ্যমে মুছা ও লিংকন এর বিরুদ্ধে যে মামলা ও কোর্টের মামলা সহ আমলে নিয়ে তদন্ত করা জরুরী দরকার তাহলে ওদের আসল রুপ বেরীয়ে আসবে । অপরাধ করে কেউ মুখোশ পাল্টিয়ে হাজী বেশে ঘুরে বেড়াতে পারবে না । সুশীল সমাজের এক কর্মকর্তা আরো বলেন মুছা এবং লিংকন এর মতো অপরাধী এই সমাজে অনেক আছে আর তা খুজে সাধারণ জনগণ এবং আইনের সামনে তুলে ধরার দায়িত্ব জাতির বিবেক সাংবাদিকদের । বাকিটা প্রসাশন আইনের আওতায় এনে তদন্তের মাধ্যমে ব্যাবস্থা নিলে অপরাধ নিমুল করা সম্ভব। আইনের সঠিক প্রয়োগ করলে অপরাধী যতবড় ক্ষমতাবান বা টাকা ওলা হোক না কেন আইনের হাত থেকে কখনও রেহাই পাবে না। আলমডাঙ্গা থানা পাড়ার একাধিক বাসিন্দা বলেন নাহিদ হাসান লিংকন ওরফে ফেনসি নাহিদ চাঁদাবাজঁ মুছার বড় ছেলে বাপের মতো গুনোধর।অপহরণ ছিনতাই চুরি মাদক সেবন নারী কেলেঙ্কারি বিভিন্ন অনৈতিক কাজের মহানায়ক এই লিংকন। সুত্রে জানা গেছে নাহিদ হোসেন লিংকন একটা ৬বছরের শিশু বাচ্চা কে স্কুল থেকে অপহরণ করেছিল। নেশা জাতীয় ওষুধ খাওয়ায়ে শিশু বাচ্চাটিকে তিনদিন একটা রুমের মধ্য অজ্ঞান করে আটকিয়ে রাখে এবং ছেলের বাবাকে গালি দিয়ে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিশ লাক্ষ টাকা মুক্তিপন দাবী করেছিল টাকা দিতে দেরী হওয়া শিশু বাচ্চাটির শরীরের বিভিন্ন জায়গাই সিগারেটের আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছিল চাঁদাবাজ নাহিদ হোসেন ওরফে লিংকন। শুধু তাই নয় শিশু বাচ্চা টিকে পাটের গোজের উপর খালি গায়ে শুয়ায়ে বুকের উপর পা দিয়ে ছেলের চিৎকার মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বাবাকে শুনিয়েছিল এবং বার বার লিংকন বলেছিল তোর ছেলের জিবন বাঁচাতে হলে তাড়াতাড়ি টাকা নিয়ে আমার লোকের সাথে দেখা কর। পরবর্তীকালে ধাপে ধাপে পনের লাক্ষ টাকার বিনিময়ে সন্ত্রাসী নাহিদ ছেলেটা কে মুক্তি দিয়েছিল। তবে লিংকন ও মুছার বিরুদ্ধে মামলা হলে চাঁদাবাজঁ মুছা আপোষের মাধ্যমে টাকা ফেরত দিতে চেয়েছিল কিন্তুু পরবর্তীতে ভুক্তভোগীকে টাকা ফেরত দেয়নি। মামলাটি এখনো চলমান বলে জানান এলাকা বাসী। ওরা আবার নিজেদের কে বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী ওধর্ম প্রাণ ব্যাক্তি বলে সংবাদ সম্মেলনে দাবী করে।যেমন সেই পুরানো বাক্য চোরের মার বড় গলা। চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের কাছে আলমডাঙ্গা বাসির একটাই প্রত্যশা ভুমিদস্যূ, চাঁদাবাজ, অপহরণ ধর্ষণ মাদক কারবারি এই জঘন্যতম কাজের সাথে যারা জড়িত রয়েছে তাদের আইনের আওতায় এনে সুষ্ট তদন্তের মাধ্যমে তাদের সঠিক বিচার হওয়া দরকার মনে করেন ভুক্তভোগী ও সাধারণ জনগণ। আরও বিস্তারিত আগামী পর্বে দেখুন।

ট্যাগস

চুয়াডাঙ্গার অপরাধ জগতের সম্রাট মুছা ও লিংকন বাহিনী

আপডেট টাইম : ১১:৪৩:৩৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ জুলাই ২০২২

বিশেষ প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা জেলার, আলমডাঙ্গা থানা এলাকার অপরাধ জগতের মহানায়ক কে এই বাপ-বেটা এই নিয়ে চলছে এলাকাবাসিদের মধ্যে নানা গুনঞ্জন। সুত্রে জানা যায় বাপ-বেটা একই সুত্রে গাথা। তারা দুজনে এলাকাকে করছে অপরাধ জগতের স্বর্গরাজ্য। তথ্যনুসন্ধানে জানা যায, কৌশলে ফাঁদে ফেলে মানুষের অর্থ-সম্পদ অর্জন করাই মুছা ও ছেলে লিংকনের পেশা এমনটাই জানান একাধিক ভুক্তভোগী। চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা থানার থানাপাড়ার বাসিন্দা মুছাহক ও ছেলে নাহিদ হোসেন লিংকন বাপ বেটা যেন একই পথের পথিক। তথ্যনুসন্ধানে জানা যায়, মুছা টাকার জন্য অপহরণ করেছিল খুবই কাছের বন্ধু সেনাবাহিনী কর্মকর্তা আহসান মৃধাকে, সেখান থেকে মুক্তিপন নিয়েছিল দশ লাক্ষ টাকা। মুছার বড় ছেলে নাহিদ হোসেন লিংকন টাকার জন্য অপহরণ করেছিল ব্রাক স্কুল থেকে চাচা পরিচয় দিয়ে এক ভাতিজাকে এবং মুক্তিপন নিয়েছিল পনের লাখ টাকা। চুয়াডাঙ্গা কোর্টে মামলা ধারা ৩৪৩/৩৬৪(ক)/৪৮৬/৩৮৭ আসামী ১. মোঃ লিংকন ২. মুছা হক এবং অজ্ঞতা আরো ১০ জন। এছাড়াও মুছার নামে আলমডাঙ্গা থানায় মামলা নং ১৬/২০০৯ ধারা ৩৬৪-ক/৩৮৫/৩৮৭/৫০৬। সুত্রে আরো জানা গেছে চুয়াডাঙ্গা কোর্টে প্রতারণা জাল দলিল জায়গা জমি নিয়ে একাধিক মামলা রয়েছে মুছার নামে। মুছার নিজের পরিবারের সদস্যর নামে ও মামলা দিতে দিধাবোধ করেনি। তথ্য প্রমাণ ও ভুক্তভোগীদের সাক্ষাৎ কারে সত্যতা পাওয়া গেলে ও চাঁদাবাজ মুছা ও নেশাখোর অপহরণকারী লিংকন বাপ বেটা আলমডাঙ্গার থানাপাড়ার বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী ও ধর্মপ্রাণ ব্যাক্তি বলে নিজেদের দাবী করেন। তাহলে আমরা সাধারণ জনগণ কি ধরে নিব অপহরণ করে মুক্তিপন আদায় করা অন্যর জায়গা প্রতারণা করে দখল করা ইটভাটার আড়ালে মাদক কেনা বেচা নেশা করা বর্তমানে তাদের নিয়মিত ব্যবসা হয়ে পড়ছে। লিংকনের নির্দেশে ওই ইট ভাটায় সকল অনৈতিক কার্যকলাপ মাদক কেনা-বেচা থেকে শুরু করে সব কিছু নিয়ন্ত্রন করে যাদবপুরের আব্দুল কাদের। বিএনপি নেতা মুছাহক এর রোষানলের শিকার রসুনপুর গ্রামের গৃহবধু আনোয়ারাকে ধর্ষণ, জামজামি মাঠে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা আহসান মৃধাকে অপহরণ, মুক্তিপন আদাই, জামজামি বাজারে ও কলেজ পাড়ায় আহসান মৃধার জায়গা দখল, অর্থ আত্মসাত, ইটের ভাটা দখল, আলমডাঙ্গা ডাউকি ইউনিয়ন এর সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম মন্টুর আলমডাঙ্গা পোষ্ট অফিসের বিপরীতে জোরপূর্বক জায়গা দখল। ইট ভাটার পাটনারের চেক জালিয়াতি অর্থ আত্মসাত সহ বিভিন্ন অপকর্ম দিয়ে শুরু হয় মুছার পথ চলা যা বলে শেষ করা যাবেনা এমনটাই জানান ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসী। এর পর থেকে আর পিছে ফিরে তাকাতে হয়নি চাঁদাবাজঁ মুছা মাদক কারবারী ছেলে লিংকনকে গড়েছেন অবৈধ সম্পদের পাহাড়। আলমডাঙ্গা থানার কুমারী গ্রামের একাধিক ব্যাক্তি সাক্ষাৎ কারে প্রতিবেদক কে জানান ইটভাটার ব্যাবসার আড়ালে মাদক ব্যাবসা করে লিংকন অবৈধভাবে হাতিয়ে নিয়েছেন লাক্ষ লাক্ষ টাকা। ইটের ট্রাকে বস্তায় করে কাদিপুর বর্ডার থেকে মাদকের ডিলার আলামিন এর নিকট থেকে ফেনসিডিল,গাঁজা,ও বিভিন্ন রকমের নেশা জাতীয় দ্রব নিয়ে আসে ওই লিংকন। আর সেই মাদক হাজী মুছার আলমডাঙ্গার আবাসিক হোটেল ও ইটেরভাটায় বিক্রি করে। মুছার ইটের ভাটায় কর্মরত এক শ্রমিক সাক্ষাৎকারে বলেন আমি মাদক ও নারীর বিষয়ে কথা বলাই অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। ইটের ভাটায় বিভিন্ন বয়সের নারীরা আসলে ইটভাটা থেকে আলমডাঙ্গা হাইরোডে আবাসিক হোটেল ভিআইপি প্যালেস ও লিংকনের খালাতো বোনের বাসায় কলেজ পাড়ায় নিয়ে অনৈতিক কাজে লিপ্ত থাকে ও মাদক সেবন করে ওই লিংকন। ওদের টাকার কাছে সবাই বিক্রি হয়ে যায় আর আমি সাধারণ একটা শ্রমিক কাজ না করলে না খেয়ে থাকতে হবে তবুও আমি মুছা এবং লিংকনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে চাকুরী হারিয়েছি এখন ভ্যানগাড়ি চালাচ্ছি। সুত্রে আরো জানা যায় লিংকনের স্ত্রী থাকা সত্বেও টাকার গরমে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিভিন্ন নারীদের ভোগ করে। লিংকনের খুবই কাছের ব্যাক্তি ভিডিও সাক্ষাৎ কারে বলেন হারদী থেকে দুই সন্তানের মাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে রাজশাহীতে বাসা ভাড়া করে রেখেছেন সেখানে সপ্তাহে ১ থেকে ২দিন সময় কাটান লিংকন। কুমারী গ্রামের বাসিন্দারা বলেন ইট ভাটার আড়ালে অনৈতিক কার্যকলাপ মাদক কেনাবেচা বিভিন্ন বয়সের নারী পুরুষের আনাগুনা প্রতিদিনই কমবেশী দেখা যায়। আমাদের কুমারী গ্রামের পরিবেশটা নষ্ট করে ফেলেছে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ধংস করে দিচ্ছে মাদক কারবারি লিংকন ও বাপ বেটা মিলে। সন্ধ্যা হলেই ইট ভাটায় বসে মাদক সেবনের মেলা বসে। আমরা গ্রামের অসহায় দিনমজুর গরীব লোক মুছার অবৈধ উর্পাজনের অনেক টাকা আছে প্রশাসনের ভয়ে ওদের বিরুদ্ধে কিছু বলতে পারিনা। আলমডাঙ্গার একাধিক সংবাদ কর্মী বলেন কিছু দালাল আছে লিংকনের পিছে ঘুরে বেড়ায় তিন থেকে পাঁচশত টাকার জন্য তাদের সাথে আবার লিংকন মাদক সেবনে ব্যাস্ত থাকে । বিধবা নারী দুই সন্তানের মায়ের সাথে অবৈধ সম্পর্ক গাজাঁ খোর নিজেক ধর্মপ্রাণ ও বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী বলে দাবী করে।তথ্য প্রমাণে দেখা যায় বাপ ছেলের আয়ের উৎসহ যেন অপহরণ দখলবাজি ও মাদক কারবারী। কুমারী গ্রামের বাসিন্দা একাধিক ব্যাক্তি ভিডিও সাক্ষাৎকারে বলেন মুছার ভাড়াটিয়া কিলার দিয়ে ইটভাটার শ্রমিক কে গুলি করে মারে সুমন নামে এক ব্যক্তিকে মারার কথা ছিল, সুজন নামে এক শ্রমিককে ভুল করে গুলি করে খুনি। খুন করে খুনি ওই রাতে ইটের ভাটার মালিক মুছার বাসায় রাত্রি যাপন করেন। মুল সাক্ষী আরো বলে মামালার মোড় ঘুরাতে মিথ্যা সাক্ষী সাজিয়ে আলমডাঙ্গা থানার দারোগা পিয়ারআলী ও ওসি জালালকে টাকা দিয়ে ম্যানেজ করে মুছা। প্রকৃত পক্ষে যদি সাক্ষী সঠিকভাবে হতো তাহলে খুনি এবং হুকুম দাতার সঠিক বিচার হতো। লিংকনকে যদি পুলিশ ধরে নিয়ে জিঙ্গাসাবাদ করে তাহলে আসল খুনির তথ্য পাওয়া যাবে এমনটাই জানান সেই সময় উপস্থিত ব্যাক্তি। তথ্য অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে ইটভাটার আড়ালে চলে বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ড সন্ত্রাসী মাদক বানিজ্য ও সেবন। মুছার ছেলে লিংকন মাদক বিক্রেতা ও সেবন কারি।নকল ফেনসিডিল বিক্রি করাই মাদক কারবারিরা মুছার ইটের ভাটায় বোমা মেরেছিল। উল্লেখ্য একটি ৬ বছরের শিশু সন্তানকে পিতার উপর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য বাপ মুছা,ছেলে লিংকন,খুন করার উদ্দেশ্য তুলে নিয়ে গিয়েছিল।জানাজানি হওয়ার পর মুক্তিপন নিয়ে তিনদিন পরে শিশু টিকে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় ফেরত দেই।তবে এখনও বিএনপির নেতা মুছার অপকর্ম দখলবাজিতে বিএনপি ও জামায়াতের কিছু লোক মুছাকে একান্ত ভাবে সহযোগিতা করছে বলে এলাকাবাসির ধারণা।আলমডাঙ্গা থানাপাড়ার একাধিক ব্যাক্তির দাবী মুছা সহ মুছার বুদ্ধিদাতাদের আইনের আওতায় এনে তদন্তের মাধ্যমে সঠিক বিচার হওয়া দরকার। কারণ ওদের মতো কিছু লোক বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা কে কলংকিত করে সন্ত্রাসী রাজত্ব কায়েম করতে চাই। সুত্রে আরো জানা যায় মুছার নেশা এবং পেশায় অন্যর সম্পদ লুটপাট করা। একাধিক ব্যাক্তি মুছার রোশানলে পড়ে সর্বশান্ত হয়েছে কয়েকজন ষ্টক করে মারা ও গেছে।নির্যাতন অপহরণ চাঁদাবাজি লুটপাট করে তেলু মুছা এখন কোটিপতি হাজী সাহেব।তবে চরিত্র এখন ও বদলাতে পারে নাই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মুছার খুবই কাছের লোক সাক্ষাৎ কার বলেন মুছার কিছুই ছিলনা জামজামি বাজারে ছোট্ট একটা মুদি দোকানে তৈল বিক্রি করতো। বতর্মানে মুছার যে অর্থ সম্পদ তা একাধিক ব্যাক্তির নিকট থেকে প্রতারণা অপহরণ চাঁদাবাজি লুটে নেওয়া।বলা যায় আলাদিনের আশ্চর্য প্রদিপের গল্পের মতো।জামজামি বাজারের মুদি দোকানি থেকে হটাৎ করে আলমডাঙ্গা এলাকায় বিশিষ্ট ব্যাবসাী একাধিক বহুতল ভবনের মালিক ঢাকাতে মেয়ের নামে বাড়ি আলমডাঙ্গা ও জামজামি বাজারে একাধিক প্লট ও ইটের ভাটা। আলমডাঙ্গা কলেজ পাড়ার বাসিন্দা আহসান মৃধার স্ত্রী সাক্ষাৎকারে প্রতিবেদকে বলেন মুছা ছিল আমার স্বামীর বন্ধু ও ব্যাবসায়ীক পাটনার। আমার স্বামী অনেক বিশ্বাস করতো সেই সুযোগ কাছে লাগিয়ে প্রতারণা করে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে । আমার স্বামীর চাকুরীর টাকা দিয়ে মুছার মাধ্যমে যে জায়গা কিনেছিলাম ভুমিদৃশ্য মুছা আমাদের একাধিক সেই জায়গা দখল করে এবং ভুয়া দলিল বানিয়ে তা নিজের নামে নেই এমনকি পেনশনের টাকা দিয়ে যে ইটের ভাটা করেছিলাম সেই ভাটা ও জোরপূর্বক লিখে নিয়েছে । আমাদের অনেক জায়গার আবার মালিক সেজে মুছা প্রতারণা করে বিক্রি করেছে আর কিছু জায়গা আমার স্বামী মারা যাবার পরে ভুয়া কাগজপত্র বানিয়ে মুছার নামে নিয়েছে। বর্তমানে মামলা চলছে প্রতারণা ও জোরপূর্বক দখলের চুয়াডাঙ্গা কোর্টে। আহসান মৃধার স্ত্রী আরো বলেন মুছা ছিল ডাকাত দলের সরদার খুবই ভয়ংকর সন্ত্রাসী। আমরা বর্তমানে নিরাপত্তা হীনতাই ভুগতেছি কারণ মুছা ও তার ছেলে দুর্র্ধষ সন্ত্রাসী যে কোন সময় আমাদের প্রাণে মেরে ফেলতে পারে। সাধারণ জনগণ ও ভুক্তভোগীদের একটাই প্রশ্ন মুছা দুর্র্ধষ সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ,ভুমিদৃশ্য,অপহরণ, ধর্ষন,এবং ইটের ভাটাই মানুষ খুন, মাদক কারবারি এতো জঘন্যতম অপরাধ করে কিভাবে বীরের বেশে ঘুরে বেড়ায়। তাহলে কি আমরা সাধারণ জনগণ ধরে নিব মুছার অবৈধ টাকার কাছে প্রশাসনের কিছু অসাধু লোক ও বিএনপির কিছু প্রভাব শালী নেতা জিম্মি । যারা মুছার সন্ত্রাসী কার্যকলাপে সহযোগিতা করে থাকে। এবং যার কারণে অতি সহজেই মুছার অপরাধ শেষ হয়ে যায়।এমনকি মুছা ও লিংকনের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পাঠানোর হুমকি দেই চাঁদাবাজ মুছা ও মাদক সেবন কারি লিংকন। মামলা যেন মুছা চোখের পলকের খেলা অনেক মিথ্যা মামলা দিয়ে মানুষ কে হয়রানি টাকা আত্মসাত ভুমি দখল করেছে। মুছা একসময় আদম ব্যাবসায় জড়িত ছিল জালিয়াতি অবৈধভাবে টাকা আত্মসাত করেছে। অনেকেই আবার মামলাবাজ মুছা নামে তাকে জানে। তার পরেও মুছা ও লিংকন টাকার বিনিময়ে নিজেদের কে ধর্মপ্রাণ ব্যাক্তি বলে দাবী করে। বাস্তবতা সবকিছুই যেন হারমানে তাই আপরাধী যতবড় শক্তিশালী হোক না কেন তার অপরাধ কার্যকলাপ সমাজের চোখে ধরা পড়ে যায় হয়তো দুদিন আগে বা পরে। ভুমিদৃস্য চাঁদাবাজ মুছা ও অপহরণকারী ছেলে নাহিদের বিষয়ে ঠিক তেমনটাই ঘটেগেল। কারণ জোর জুলুম ক্ষমতার দাপট চিরস্থায়ী নয় আর আপরাধী যতই ক্ষমতাধর টাকাওলা হোক না কেন আইনের হাত থেকে কখনও রেহাই পাইনি। ভুক্তভোগীরা একান্ত সাক্ষাৎকারে জানান মুছা চাঁদাবাজি লুচ্চামি জমি দখল করে এখন ও বীরের বেশে হাজী হয়ে ঘুরে বেড়াই তবে মুছার আসল রুপ আমরা দেখেছি কতটা ভয়ংকর সন্ত্রাসী ওই মুছা।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আলমডাঙ্গা ইষ্টেশন পাড়ার একাধিক ব্যাক্তি দৈনিক খবর বাংলাদেশ কে জানান মনে হয় মুছার অবৈধ অস্ত্র আছে কারণ মুছার ছেলে নাহিদ কথায় কথায় গুলি করে মেরে ফেলার হুমকি দেই। ভিডিও সাক্ষাৎ কারে আহসান মৃধার স্ত্রী বলেন মাথায় জোর পূর্বক পিস্তল ঠেকিয়ে মুক্তিপন দশ লাক্ষ টাকা নিয়েছিল ওই মুছা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আলমডাঙ্গা ইস্টেশন পাড়ার বাসিন্দা সাক্ষাৎ কারে আরো জানান মুছার কাছে মনে হয় এখনো অবৈধ অস্ত্র আছে যার কারণ ক্ষমতার গরমে বাপ ছেলে মানুষ কে মানুষ মনে করে না। মুছা ও তার নেশাখোর ছেলে নাহিদ হোসেন লিংকন এর ভয়ে সাধারণ জনগন তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে ভয় পাই। আমরা ভুক্তভোগী অসহায় জনগন মুছা ও তার ছেলে নাহিদ এর অপকর্ম বলতে ভয় পাই।ভুক্তভোগীদের জোর দাবী প্রশাসনের কাছে আইনের মাধ্যমে মুছা ও লিংকন এর বিরুদ্ধে যে মামলা ও কোর্টের মামলা সহ আমলে নিয়ে তদন্ত করা জরুরী দরকার তাহলে ওদের আসল রুপ বেরীয়ে আসবে । অপরাধ করে কেউ মুখোশ পাল্টিয়ে হাজী বেশে ঘুরে বেড়াতে পারবে না । সুশীল সমাজের এক কর্মকর্তা আরো বলেন মুছা এবং লিংকন এর মতো অপরাধী এই সমাজে অনেক আছে আর তা খুজে সাধারণ জনগণ এবং আইনের সামনে তুলে ধরার দায়িত্ব জাতির বিবেক সাংবাদিকদের । বাকিটা প্রসাশন আইনের আওতায় এনে তদন্তের মাধ্যমে ব্যাবস্থা নিলে অপরাধ নিমুল করা সম্ভব। আইনের সঠিক প্রয়োগ করলে অপরাধী যতবড় ক্ষমতাবান বা টাকা ওলা হোক না কেন আইনের হাত থেকে কখনও রেহাই পাবে না। আলমডাঙ্গা থানা পাড়ার একাধিক বাসিন্দা বলেন নাহিদ হাসান লিংকন ওরফে ফেনসি নাহিদ চাঁদাবাজঁ মুছার বড় ছেলে বাপের মতো গুনোধর।অপহরণ ছিনতাই চুরি মাদক সেবন নারী কেলেঙ্কারি বিভিন্ন অনৈতিক কাজের মহানায়ক এই লিংকন। সুত্রে জানা গেছে নাহিদ হোসেন লিংকন একটা ৬বছরের শিশু বাচ্চা কে স্কুল থেকে অপহরণ করেছিল। নেশা জাতীয় ওষুধ খাওয়ায়ে শিশু বাচ্চাটিকে তিনদিন একটা রুমের মধ্য অজ্ঞান করে আটকিয়ে রাখে এবং ছেলের বাবাকে গালি দিয়ে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিশ লাক্ষ টাকা মুক্তিপন দাবী করেছিল টাকা দিতে দেরী হওয়া শিশু বাচ্চাটির শরীরের বিভিন্ন জায়গাই সিগারেটের আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছিল চাঁদাবাজ নাহিদ হোসেন ওরফে লিংকন। শুধু তাই নয় শিশু বাচ্চা টিকে পাটের গোজের উপর খালি গায়ে শুয়ায়ে বুকের উপর পা দিয়ে ছেলের চিৎকার মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বাবাকে শুনিয়েছিল এবং বার বার লিংকন বলেছিল তোর ছেলের জিবন বাঁচাতে হলে তাড়াতাড়ি টাকা নিয়ে আমার লোকের সাথে দেখা কর। পরবর্তীকালে ধাপে ধাপে পনের লাক্ষ টাকার বিনিময়ে সন্ত্রাসী নাহিদ ছেলেটা কে মুক্তি দিয়েছিল। তবে লিংকন ও মুছার বিরুদ্ধে মামলা হলে চাঁদাবাজঁ মুছা আপোষের মাধ্যমে টাকা ফেরত দিতে চেয়েছিল কিন্তুু পরবর্তীতে ভুক্তভোগীকে টাকা ফেরত দেয়নি। মামলাটি এখনো চলমান বলে জানান এলাকা বাসী। ওরা আবার নিজেদের কে বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী ওধর্ম প্রাণ ব্যাক্তি বলে সংবাদ সম্মেলনে দাবী করে।যেমন সেই পুরানো বাক্য চোরের মার বড় গলা। চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের কাছে আলমডাঙ্গা বাসির একটাই প্রত্যশা ভুমিদস্যূ, চাঁদাবাজ, অপহরণ ধর্ষণ মাদক কারবারি এই জঘন্যতম কাজের সাথে যারা জড়িত রয়েছে তাদের আইনের আওতায় এনে সুষ্ট তদন্তের মাধ্যমে তাদের সঠিক বিচার হওয়া দরকার মনে করেন ভুক্তভোগী ও সাধারণ জনগণ। আরও বিস্তারিত আগামী পর্বে দেখুন।