ঢাকা ০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ জুলাই ২০২৪, ৬ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কোটা সংস্কার আন্দোলন: সান্তাহারে ৩ ঘন্টা ট্রেন চলাচল বন্ধ সিরাজদিখানে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে হেনস্থার শিকার সাংবাদিক রাবি ছাত্রলীগ সভাপতির কক্ষে মিলল পিস্তল, সম্পাদকের কক্ষে ফেন্সিডিল আবু সাঈদের ধারণা ছিলো পুলিশ আমাকে গুলি করবে না মীরপুর গার্লস আইডিয়াল স্কুল থেকে কোটি কোটি টাকা লুটপাট ভাঙ্গায় চেয়ারম্যান গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত  যমুনার পানিতে কালিহাতীতে ৩০ হাজার পানিবন্দি মানুষ, নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত পদ্মায় অবৈধ বালি উত্তোলনে নদীগর্ভে বিলিন ১০টি বাড়িঘর, হুমকিতে শহর রক্ষা বাঁধ স্পীকারের সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতের বিদায়ী সাক্ষাৎ সিরাজদিখানে পুলিশের হামলার আহত সাংবাদিক সালমানকে দেখতে গেলেন ওসি

মাগুরার আলোকদিয়া গ্রামে নাবালক মেয়েকে অপহরণের চেষ্টা

মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরা সদর আলোকদিয়া বাজারের পাশে বৃহস্পতিবার বিকাল আনুমানিক ৫.০০ ঘটিকার সময় ২০/২৫জন সন্ত্রাসী গ্রুপ অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আব্দুর রশিদের বাড়ীতে জোর পূর্বক ঢুকে তার নাবালক নাতিনকে অপহরণের চেষ্টা চালায়। ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ফরিদপুর জেলার মধুখালী থানাধিন আমডাঙ্গা গ্রামের সন্ত্রাসী দালাল বাবলু ও ফরিদপুর, মধুখালী বাজারের পাশে মৃত মোস্তফা শরিফের ছেলে সন্ত্রাসী জামির শরিফসহ ২০/২৫ জনের সন্ত্রাসী গ্রুপ নিয়ে ওই বাড়ীতে হামলা চালায়। মাগুরা থানা পুলিশ ঘটানা স্থলে পৌছলে তারা পালিয়ে যায়। তথ্যনুসন্ধানে জানা যায় সন্ত্রাসী জামির শরিফ অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আব্দুর রশিদের নাতিন ১৫ বছরের নবালক মেয়েকে তুলে নেয়ার চেষ্টা চালায়। বাড়ীর লোকজন বাধা দিলে তাদেরকে মারধর করে ওই সন্ত্রাসী গ্রুপ। সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে কিছু মাহিলা সদস্যও দেখা যায়। মেয়েটিকে ঘরের মধ্যে আটকিয়ে রাখার পরও ওই সন্ত্রাসীরা দরজা-জানালা ভাঙ্গার জন্য পায়তারা চালায়। এলাকার লোকজন বাধা দিলে ভাংতে পারে নাই। মাগুরা থানার এসআই মাদব জানান আমি বাড়িতে ঢোকার সাথে সাথে তারা পালিয়ে যায়। মেয়ের নানা আব্দুর রশিদ জানান আমার নাতিনের বিয়ের বয়স হয়নি তার বয়স ১৫ বছর এবং আমরা বিয়ে দেবো না বলে সন্ত্রাসী দালাল বাবলু ও সন্ত্রাসী জামির শরিফসহ ২০/২৫জন আমার বাড়ীতে এসে আমার নাতিনকে তুলে নেয়ার জন্য চেষ্টা চালায়। পরে মাগুরা থানা পুলিশ আমার বাড়ীতে আসা মাত্র ওই সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। সুত্রে আরও জানা যায়, মেয়েটি এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী, ওই বাড়ীর পাশে রয়েছে হাতুড়ে সাঈদ ডাক্তার তার ছেলে ভূয়া ডিগ্রীধারী সুমন ডাক্তার তার বাড়ীতে ওই সন্ত্রাসীরা প্রায় আসে এবং তারাই ওই সন্ত্রাসীদের একমাত্র আশ্রায়দাতা, যার ফলে ফরিদপুর জেলা থেকে এসে অপহরণ করার সাহস পায়। এলাকাবাসি জানান ওই সন্ত্রাসীদের গডফাদার হলো সুমন ডাক্তার, তার উসকানিতে ওই সন্ত্রাসীরা সাহস পেয়েছে। ওই সন্ত্রাসীদের সাথে ভুয়া সুমন ডাক্তারের গ্রেফতার চাই।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

কোটা সংস্কার আন্দোলন: সান্তাহারে ৩ ঘন্টা ট্রেন চলাচল বন্ধ

মাগুরার আলোকদিয়া গ্রামে নাবালক মেয়েকে অপহরণের চেষ্টা

আপডেট টাইম : ০৭:০৩:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২

মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরা সদর আলোকদিয়া বাজারের পাশে বৃহস্পতিবার বিকাল আনুমানিক ৫.০০ ঘটিকার সময় ২০/২৫জন সন্ত্রাসী গ্রুপ অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আব্দুর রশিদের বাড়ীতে জোর পূর্বক ঢুকে তার নাবালক নাতিনকে অপহরণের চেষ্টা চালায়। ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ফরিদপুর জেলার মধুখালী থানাধিন আমডাঙ্গা গ্রামের সন্ত্রাসী দালাল বাবলু ও ফরিদপুর, মধুখালী বাজারের পাশে মৃত মোস্তফা শরিফের ছেলে সন্ত্রাসী জামির শরিফসহ ২০/২৫ জনের সন্ত্রাসী গ্রুপ নিয়ে ওই বাড়ীতে হামলা চালায়। মাগুরা থানা পুলিশ ঘটানা স্থলে পৌছলে তারা পালিয়ে যায়। তথ্যনুসন্ধানে জানা যায় সন্ত্রাসী জামির শরিফ অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আব্দুর রশিদের নাতিন ১৫ বছরের নবালক মেয়েকে তুলে নেয়ার চেষ্টা চালায়। বাড়ীর লোকজন বাধা দিলে তাদেরকে মারধর করে ওই সন্ত্রাসী গ্রুপ। সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে কিছু মাহিলা সদস্যও দেখা যায়। মেয়েটিকে ঘরের মধ্যে আটকিয়ে রাখার পরও ওই সন্ত্রাসীরা দরজা-জানালা ভাঙ্গার জন্য পায়তারা চালায়। এলাকার লোকজন বাধা দিলে ভাংতে পারে নাই। মাগুরা থানার এসআই মাদব জানান আমি বাড়িতে ঢোকার সাথে সাথে তারা পালিয়ে যায়। মেয়ের নানা আব্দুর রশিদ জানান আমার নাতিনের বিয়ের বয়স হয়নি তার বয়স ১৫ বছর এবং আমরা বিয়ে দেবো না বলে সন্ত্রাসী দালাল বাবলু ও সন্ত্রাসী জামির শরিফসহ ২০/২৫জন আমার বাড়ীতে এসে আমার নাতিনকে তুলে নেয়ার জন্য চেষ্টা চালায়। পরে মাগুরা থানা পুলিশ আমার বাড়ীতে আসা মাত্র ওই সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। সুত্রে আরও জানা যায়, মেয়েটি এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী, ওই বাড়ীর পাশে রয়েছে হাতুড়ে সাঈদ ডাক্তার তার ছেলে ভূয়া ডিগ্রীধারী সুমন ডাক্তার তার বাড়ীতে ওই সন্ত্রাসীরা প্রায় আসে এবং তারাই ওই সন্ত্রাসীদের একমাত্র আশ্রায়দাতা, যার ফলে ফরিদপুর জেলা থেকে এসে অপহরণ করার সাহস পায়। এলাকাবাসি জানান ওই সন্ত্রাসীদের গডফাদার হলো সুমন ডাক্তার, তার উসকানিতে ওই সন্ত্রাসীরা সাহস পেয়েছে। ওই সন্ত্রাসীদের সাথে ভুয়া সুমন ডাক্তারের গ্রেফতার চাই।