মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরা সদর বগিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মীর রওনক হোসেন জন্নুর টর্সার সেলে জাতীয় দৈনিক খবর বাংলাদেশ পত্রিকার সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার মোঃ শরিফুল ইসলাম (রনি) কে নৃশংসভাবে নির্যাতন করা হয়েছে বলে জানা যায়। বর্তমানে শরিফুল ইসলাম (রনি) মাগুরা সদর হাসপালে চিকিৎসাধিন রয়েছেন। সুত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার মাগুরা আলোকদিয়া বাজারে এক ভূয়া এমবিবিএস ডাক্তার ও ভূয়া ক্লিনিকের মালিক সুমনের বিরুদ্ধে সাংবাদিক মোঃ শরিফুল ইসলাম (রনি) তার ভাগ্নিকে জোর করে তুলে নিতে এলে মাগুরা থানায় একটি অপহরণের চেষ্টার অভিযোগ করেন। এর প্রপ্রেক্ষিতে সন্ত্রাসীদের গডফাদার ৪নং বগিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মীর রওনক হোসেন জন্নু, ৫নং ওয়ার্ডের মেম্বর চোরা কুদ্দুস রবিবার সন্ধ্যা ৬.৩০ মিনিটের সময় ভুয়া ডাক্তারের বিরুদ্ধে কেনো মামলা করছে তাই শোনা-মেলার জন্য ডাকেন। তখন সন্ত্রাসীদের গডফাদার জন্নু চেয়ারম্যান ও ৫নং ওয়ার্ডের মেম্বর চোরা কুদ্দুস আগ থেকেই তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীকে আলোকদিয়া বাজারের বোর্ড অফিসের মধ্যে জড়ো করে রাখে। সাংবাদিক শরিফুল ইসলাম রনি বোর্ড অফিসে আসা মাত্রই সন্ত্রাসী জন্নু চেয়ারম্যান, চোরা কুদ্দুস মেম্বর ও খলিল মেম্বরের নির্দেশে ওই চেয়ারম্যানের টর্সার সেলে নিয়ে তার সন্ত্রাসী বাহিনী মাধর করতে থাকে। অবস্থা আশংঙ্খা জনক হলে সন্ত্রাসী তাকে ফেলে পালিয়ে যায়। তখন এলাকার লোকজন তাকে নিয়ে মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। বর্তমানে মাগুরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধিন রয়েছেন। খবর পেয়ে মাগুরা থানার এস.আই ইমরুল ঘটনা স্থলে আসেন এবং তিনি জানান ঘটনা সত্যে সাংবাদিক শরিফুল ইসলাম রনিকে মারধর করছে। তবে কে কে মারছে এখনো জানতে পারিনি তবে তিনি জানান এখানে সবাই চেয়ারম্যানের পক্ষে কথা বলছে, সাংবাদিক শরিফুল ইসলাম যাদেও নাম বলছে আমি তাদের খুজে পায়নি তারা ঘটনা স্থল থেকে পালিয়ে গেছে। চেয়ারম্যানের সাথে কথা বললে তিনি জানান কেউ তাকে মারে নাই। চোরা কুদ্দুস মেম্বর বলেন তাকে মারছে কিন্তু কারা মারছে আমরা জানি না। সাংবাদিক শরিফুল ইসলাম রনি সাথে কথা বললে জানান বগিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সন্ত্রাসীদের গডফাদার মীর রওনক হোসেন জন্নু, ৫নং ওয়ার্ডের মেম্বর চোরা কুদ্দুস ও খলিল মেম্বর, আওয়ামীলীগ নেতা তৈয়মুরের নির্দেশে তাদের পালিত সন্ত্রাসী বগিয়া গ্রামের আইয়ুব শেখের ছেলে সন্ত্রাসী মিকাঈল, আলোকদিয়া গ্রামের ওয়াজেদ শেখের ছেলে সন্ত্রাসী আনিচ, আলোকদিয়া বাজারের ভূয়া এমবিবিএস ডাক্তার সুমন, বগিয়া ইউনিয়নের যুবলীগ সভাপতি রেজাউল, আলোকদিয়ার জহুর, পুকুরিয়ার টিকলু ও জাহঙ্গীর তারা চেয়ারম্যানের টর্সার সেলে নিয়ে লোহার রড, হাতুড়ি, লাঠি দিয়ে নৃশংসভাবে নির্যাতন কওে বলে জানান। তথ্যনুসন্ধানে জানা যায়, ভূয়া এমবিবিএস সুমন ডাক্তার বগিয়া ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ আওয়ামীলীগ সভাপতি তৈয়মুর রহমানকে অর্থের বিনিময়ে এই ঘটনা ঘটিয়েছে আর এই সাংবাদিক মারার মূল হোতা তৈয়মুর রহমান লিড দিয়ে করিয়েছেন বলে জানা যায়। তাদের সকল অপরাধ-দূর্নীতি নিয়ে আরোও আসিতেছে দ্বিতীয় পর্বে চোখ রাখুন…….।
বগিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের জন্ম নিবন্ধ ফি লাগে ১৫০০ টাকা আসিতেছে…….।