ঢাকা ০৮:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৪ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কালিহাতীতে সাতুটিয়া গোরস্থান নূরানী মাদ্রাসায় শিক্ষা বৃত্তি পুরস্কার বিতরণ সান্তাহার রেলওয়ে পুলিশের সহযোগিতায় প্রান ফিরে পেল ভারসাম্যহীন নারী ফেসবুকে সরকার বিরোধী পোষ্ট দিয়েও চাকুরীতে বহাল সাবেক ছাত্রলীগ নেতা রাশেদ! তারেক রহমান খেলাধুলায় সবচেয়ে বেশী গুরুত্ব দিচ্ছেন -আমিনুল হক ইজতেমায় কোনো ডেভিল পেলে ধরিয়ে দিন -জিএমপি কমিশনার গাজীপুরে পারিবারিক কবরস্থানে শহীদ কাশেমের দাফন সম্পন্ন মির্জাগঞ্জে পিঠা উৎসব ২০২৫ আদমদীঘিতে আ.লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেপ্তার কালিহাতীতে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন সরকারি বাঙলা কলেজস্থ ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদের নতুন কমিটি ঘোষণা

ডান্ডাবেড়ি পরাতে কারা দপ্তরে পুলিশের চিঠি

নিজস্ব প্রতিবেদক

সন্ত্রাসী, জঙ্গি সদস্য, গুরুতর অপরাধী এবং সাজাপ্রাপ্ত আসামি বা একাধিক মামলার দণ্ডপ্রাপ্তদের ডান্ডাবেড়ি পরানোর জন্য কারা সদর দপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।

ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগ পুলিশ কমিশনারের মাধ্যমে এ চিঠি প্রেরণ করে।

মঙ্গলবার ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, আদালতে হাজিরার সময় গুরুতর অপরাধীদের ডান্ডাবেড়ি না পরানোর কারণে ইতিমধ্যে দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি আদালত থেকে পালিয়ে গেছে। ডান্ডাবেড়ি পরানো থাকলে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়ানো সম্ভব হতো। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য কারা সদর দপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।

কারা সদর দপ্তরে পাঠানো চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, জেলখানা থেকে সন্ত্রাসী, জঙ্গি, চাঞ্চল্যকর গুরুতর অপরাধী এবং সাজাপ্রাপ্ত আসামি বা একাধিক মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আদালতে উপস্থাপনের সময় অবশ্যই জেল কোড অনুযায়ী ডান্ডাবেড়ি পরানো অবস্থায় কোর্টে প্রেরণের নির্দেশনা ছিল। এ অবস্থায় জেলখানা থেকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মামলার আসামিদের কোর্টে প্রেরণের সময় জেলকোড অনুযায়ী অবশ্যই ডান্ডাবেড়ি পরানো এবং জঙ্গি ও সন্ত্রাসীসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আসামিদের আলাদা প্রিজন ভ্যানে পাঠানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো।

রোববার দুপুরে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত প্রাঙ্গণ থেকে দীপন হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে ছিনিয়ে নিয়ে যায় জঙ্গিরা। এ সময় আরো দুই আসামি আরাফাত ও সবুরকে ছিনিয়ে নিতে চেষ্টা করে তারা। পরে ঘটনাস্থল থেকে আরাফাত ও সবুরকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় কোর্ট পরিদর্শক জুলহাস বাদী হয়ে ২০ জনের নামে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় অজ্ঞানামা আরো ৭-৮ জনকে আসামি করা হয়।

কোতোয়ালি থানায় করা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য আসামিদের ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের ১০ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করে।

আসামিরা হলেন শাহীন আলম ওরফে কামাল, শাহ আলম ওরফে সালাউদ্দিন, বি এম মজিবুর রহমান, সুমন হোসেন পাটোয়ারী, আরাফাত রহমান, খাইরুল ইসলাম ওরফে সিফাত, মোজাম্মেল হোসেন, শেখ আব্দুল্লাহ, আ. সবুর ও রশিদুন্নবী ভূঁইয়া। আসামিরা সবাই আনসার আল ইসলামের সদস্য।

কালিহাতীতে সাতুটিয়া গোরস্থান নূরানী মাদ্রাসায় শিক্ষা বৃত্তি পুরস্কার বিতরণ

ডান্ডাবেড়ি পরাতে কারা দপ্তরে পুলিশের চিঠি

আপডেট টাইম : ০৬:৩৭:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ নভেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক

সন্ত্রাসী, জঙ্গি সদস্য, গুরুতর অপরাধী এবং সাজাপ্রাপ্ত আসামি বা একাধিক মামলার দণ্ডপ্রাপ্তদের ডান্ডাবেড়ি পরানোর জন্য কারা সদর দপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।

ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগ পুলিশ কমিশনারের মাধ্যমে এ চিঠি প্রেরণ করে।

মঙ্গলবার ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, আদালতে হাজিরার সময় গুরুতর অপরাধীদের ডান্ডাবেড়ি না পরানোর কারণে ইতিমধ্যে দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি আদালত থেকে পালিয়ে গেছে। ডান্ডাবেড়ি পরানো থাকলে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়ানো সম্ভব হতো। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য কারা সদর দপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।

কারা সদর দপ্তরে পাঠানো চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, জেলখানা থেকে সন্ত্রাসী, জঙ্গি, চাঞ্চল্যকর গুরুতর অপরাধী এবং সাজাপ্রাপ্ত আসামি বা একাধিক মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আদালতে উপস্থাপনের সময় অবশ্যই জেল কোড অনুযায়ী ডান্ডাবেড়ি পরানো অবস্থায় কোর্টে প্রেরণের নির্দেশনা ছিল। এ অবস্থায় জেলখানা থেকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মামলার আসামিদের কোর্টে প্রেরণের সময় জেলকোড অনুযায়ী অবশ্যই ডান্ডাবেড়ি পরানো এবং জঙ্গি ও সন্ত্রাসীসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আসামিদের আলাদা প্রিজন ভ্যানে পাঠানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো।

রোববার দুপুরে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত প্রাঙ্গণ থেকে দীপন হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে ছিনিয়ে নিয়ে যায় জঙ্গিরা। এ সময় আরো দুই আসামি আরাফাত ও সবুরকে ছিনিয়ে নিতে চেষ্টা করে তারা। পরে ঘটনাস্থল থেকে আরাফাত ও সবুরকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় কোর্ট পরিদর্শক জুলহাস বাদী হয়ে ২০ জনের নামে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় অজ্ঞানামা আরো ৭-৮ জনকে আসামি করা হয়।

কোতোয়ালি থানায় করা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য আসামিদের ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের ১০ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করে।

আসামিরা হলেন শাহীন আলম ওরফে কামাল, শাহ আলম ওরফে সালাউদ্দিন, বি এম মজিবুর রহমান, সুমন হোসেন পাটোয়ারী, আরাফাত রহমান, খাইরুল ইসলাম ওরফে সিফাত, মোজাম্মেল হোসেন, শেখ আব্দুল্লাহ, আ. সবুর ও রশিদুন্নবী ভূঁইয়া। আসামিরা সবাই আনসার আল ইসলামের সদস্য।