ঢাকা ১২:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
মাগুরা মহম্মদপুরে শিক্ষক আ. হান্নানের বিরুদ্ধে শিশু যৌন নিপীড়নের অভিযোগে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন নারী সাংবাদিকতার এক আলোকবর্তিকা শেখ হাসিনাকে কোনো দেশ গ্রহণ করেননি ভারত করেছে : আলতাফ হোসেন চৌধুরী গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল হালিমের পাহাড় সমান দুর্নীতির তদন্ত হচ্ছে না কেন? সিরাজদিখানে রাতের অধারে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ বরগুনায় বিভিন্ন দাবিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত ‘মব-সন্ত্রাস’ বন্ধসহ চার দাবিতে গাইবান্ধায় সিপিবির বিক্ষোভ গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেতু আছে, সড়ক নেই — চরম দুর্ভোগে এলাকাবাসী জরুরি বিভাগে ডাক্তার অনুপস্থিত, সেলাই করলেন ওয়ার্ড বয়! মাগুরার মহম্মদপুরে শিক্ষক হান্নানের ক্লাস বর্জনের অভিযোগ

বনজের মামলায় জামিন পেলেন বাবুল আক্তারের বাবা ও ভাই

খবর বাংলাদেশ :

পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদারের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় জামিন পেয়েছেন পুলিশের সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের বাবা মো: আব্দুল ওয়াদুদ মিয়া ও ভাই মো: হাবিবুর রহমান লাবু।

সোমবার (২ জানুয়ারি) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জুলফিকার হায়াতের আদালতে আসামিরা আত্মসমর্পণ করে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিনের আবেদন করেন।

আদালত পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত তাদের জামিনের আদেশ দেন। ১২ জানুয়ারি মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য রয়েছে।

সংশ্লিষ্ট আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নজরুল ইসলাম শামীম জামিনের বিষয়টি জানান।

আসামিদের আইনজীবীরা জানান, এ মামলায় উচ্চ আদালত থেকে আসামিরা জামিন পান। জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় আত্মসমর্পণ করে আদালতে জামিনের আবেদন করেন।

এ মামলার অপর দুই আসামির মধ্যে বাবুল আক্তার গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন। অপর আসামি সাংবাদিক ইলিয়াস হোসাইন মামলার শুরু থেকে পলাতক রয়েছেন।

গত ২৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় বাদি বনজ কুমার মজুমদারের পক্ষে ধানমন্ডি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন পিবিআই ঢাকা মেট্রো উত্তরের পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম।

মামলায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে অভিযোগ আনা হয়েছে।

এর আগে, মিতু হত্যা মামলার তদন্ত নিয়ে প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন তার ইউটিউব চ্যানেল থেকে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছিলেন।

সেই ভিডিওতে দাবি করা হয়, এই মামলায় বাবুল আক্তারকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ফাঁসিয়েছেন পিবিআই প্রধান বনজ কুমার। এছাড়া, বাবুলকে রিমান্ডে নির্যাতনও করা হয়েছে।

পিবিআই প্রধানের করা মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, কারাগারে আটক থাকা সাবেক এই পুলিশ কর্মকর্তা মিতু হত্যা মামলার তদন্ত ভিন্নখাতে প্রবাহিত করাসহ বাংলাদেশ পুলিশ ও পিবিআইয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার জন্য দেশে ও বিদেশে অবস্থানরত আসামিদের নিয়ে অপরাধমূলক বিভিন্ন অপকৌশল ও ষড়যন্ত্রের আশ্রয় গ্রহণ করছেন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

মাগুরা মহম্মদপুরে শিক্ষক আ. হান্নানের বিরুদ্ধে শিশু যৌন নিপীড়নের অভিযোগে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন

বনজের মামলায় জামিন পেলেন বাবুল আক্তারের বাবা ও ভাই

আপডেট টাইম : ০৫:১৬:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ জানুয়ারী ২০২৩

খবর বাংলাদেশ :

পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদারের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় জামিন পেয়েছেন পুলিশের সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের বাবা মো: আব্দুল ওয়াদুদ মিয়া ও ভাই মো: হাবিবুর রহমান লাবু।

সোমবার (২ জানুয়ারি) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জুলফিকার হায়াতের আদালতে আসামিরা আত্মসমর্পণ করে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিনের আবেদন করেন।

আদালত পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত তাদের জামিনের আদেশ দেন। ১২ জানুয়ারি মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য রয়েছে।

সংশ্লিষ্ট আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নজরুল ইসলাম শামীম জামিনের বিষয়টি জানান।

আসামিদের আইনজীবীরা জানান, এ মামলায় উচ্চ আদালত থেকে আসামিরা জামিন পান। জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় আত্মসমর্পণ করে আদালতে জামিনের আবেদন করেন।

এ মামলার অপর দুই আসামির মধ্যে বাবুল আক্তার গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন। অপর আসামি সাংবাদিক ইলিয়াস হোসাইন মামলার শুরু থেকে পলাতক রয়েছেন।

গত ২৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় বাদি বনজ কুমার মজুমদারের পক্ষে ধানমন্ডি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন পিবিআই ঢাকা মেট্রো উত্তরের পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম।

মামলায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে অভিযোগ আনা হয়েছে।

এর আগে, মিতু হত্যা মামলার তদন্ত নিয়ে প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন তার ইউটিউব চ্যানেল থেকে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছিলেন।

সেই ভিডিওতে দাবি করা হয়, এই মামলায় বাবুল আক্তারকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ফাঁসিয়েছেন পিবিআই প্রধান বনজ কুমার। এছাড়া, বাবুলকে রিমান্ডে নির্যাতনও করা হয়েছে।

পিবিআই প্রধানের করা মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, কারাগারে আটক থাকা সাবেক এই পুলিশ কর্মকর্তা মিতু হত্যা মামলার তদন্ত ভিন্নখাতে প্রবাহিত করাসহ বাংলাদেশ পুলিশ ও পিবিআইয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার জন্য দেশে ও বিদেশে অবস্থানরত আসামিদের নিয়ে অপরাধমূলক বিভিন্ন অপকৌশল ও ষড়যন্ত্রের আশ্রয় গ্রহণ করছেন।