ঢাকা ০৮:৪৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
যারা চাঁদাবাজি করতে আসবে তাদের খাম্বার সাথে বেঁধে রাখবেন- মুফতী ফয়জুল করিম টাঙ্গাইলে মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির নতুন কমিটি গঠিত সিরাজদিখান প্রেসক্লাবের জরুরী সভা অনুষ্ঠিত  স্টার লাইন বাসের ধাক্কায় মাইক্রোবাস উল্টে নিহত ৪ গণধিকার পরিষদ জাতীয় সরকারকে সমর্থন করে- গাজীপুরে রাশেদ খান পঞ্চগড়ে আট দফা দাবিতে চা চাষীদের মানববন্ধন গাজীপুরে কাউন্সিলরের বাড়ীতে দুর্ধর্ষ ডাকতি মির্জাগঞ্জের বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান পুনর্গঠনের দাবি মেম্বারদের কালিহাতীতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নব কমিটির সভাপতি মফিদুল, সম্পাদক শফিক ১০ জেলা রেজিস্ট্রার সহ পদোন্নতি পাওয়া ১০ সাব রেজিস্ট্রারকে জেলা রেজিস্ট্রার পদে বদলি

প্রশংসায় ভাটারা থানার নব নিযুক্ত ওসি

ভাটারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল বাসার মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান

স্টাফ রিপোর্টার :
সফলতা দিয়ে শুরু হলো নব যোগদান করা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ভাটারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল বাসার মুহাম্মদ আসাদুজ্জামানের, তিনি ভাটারা থানায় যোগদানের পর থেকেই নিজ যোগ্যতা আর দক্ষতা দিয়ে থানার সচেতন ও সাধারণ এলাকাবাসীর মন জয় করে নিচ্ছেন। সেই সাথে একজন সফল ওসি হিসেবে যত গুণাবলী প্রয়োজন তা তিনি দেখাতে সক্ষম হয়েছেন।
ভাটারা থানায় যোগদানের পর থেকে থানা এলাকা থেকে টাউট-বাটপার ও দালালদের দৌরাত্ম বন্ধ হয়েছে। পুলিশী সেবা গ্রহীতাদের এখন আর দূর্ভোগ পোহাতে হয় না। মাদক বিরোধী অভিযানেও সফল হয়েছেন ওসি আবুল বাসার মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান।

ধনী-গরীব সবার জন্য ওসির দরজা সব সময় উন্মোক্ত করেছেন তিনি। সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসা, ডাকাতি, চুরি, ছিনতাইসহ সকল অপরাধের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভুমিকা পালন করছেন অফিসার ইনচার্জ আবুল বাশার মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান।

ভাটারা থানায় যোগদান করার পর এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আলাপ কালে ওসি আবুল বাসার মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, মানুষের সেবা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করা আমার দায়িত্ব। ওসি হিসেবে যতদিন কর্মরত আছি, ততদিন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে নিরলস ভাবে আমার দায়িত্ব পালন করবো। যাতে করে মানুষ শান্তিতে ঘুমাতে ও স্বস্থিতে থাকতে পারে।

তিনি বলেন, আমি মানবতা ও মানবিক দৃষ্টিকোণ দিয়ে সকল সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে মানুষের কল্যাণে কাজ করতে চাই। কেউ যদি কোথাও সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসা, চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই করে আর সে ঘটনা যদি পুলিশকে জানানো হয় তাহলে তথ্য দাতার পরিচয় গোপন রেখে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়ে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। তিনি আরো বলেন অপরাধ দমনের পাশাপাশি থানায় যোগদান করার পর থানাকে মাদকাসক্ত মুক্ত রাখতে সফল হয়েছেন। গত ৮ ই জানুয়ারি ওসি আবুল বাসার মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান মাদকাসক্তদের বিরুদ্ধে চিরুনি অভিযান চালিয়ে সন্দেহ জনক ১০ জনকে গ্রেফতার করে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট হাসপাতাল, শেরে বাংলা নগর, ঢাকায় পরিক্ষার জন্য পাঠালে কর্তব্যরত চিকিৎসক (Dr. Sakila Rahman M Phil) আসামিদের বিষয়ে Cannabinoids (ICT) Positive মর্মে মতামত প্রদান করেন। তাদের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬ (৫) ধরায় মামলা রুজু করেন, ভাটারা থানার মামলা নং- ১৪/১৪, উল্লেখিত আসামিরা হলো। (১) মাহাতাব উদদীন তানভীর, পিতা মোতালেব, থানা, বাউফল, জেলা, পটুয়াখালী।
(২) মেহেদী হাসান রনি, পিতা- আবদুল জলিল তালুকদার, থানা ও জেলা- বরগুনা। (৩) নাহিদুল ইসলাম, পিতা- বাবুল আখন্দ, থানা- আমতলী, জেলা- বরগুনা। অপর মামলায় আসামি হলো (১) রাজিব, পিতা- বাহার, থানা- দাউদকান্দি, জেলা- কুমিল্লা। (২) হুমায়ুন কবির, পিতা- খোকন মিয়া, থানা- ধোবাউড়া, জেলা- ময়মনসিংহ। (৩) অলি উল্লাহ রিজভী, পিতা- মমতাজ উদ্দিন সাজু, থানা- বন্দর, জেলা- নারায়ণগঞ্জ। (৪) মারুফ হোসেন, পিতা- হেদায়েত উল্লাহ, থানা- শাহরাস্তি, জেলা- চাঁদপুর। (৫) শাজাহান, পিতা- মৃত্য হারুন অর রশিদ, থানা- শৈলকুপা, জেলা- ঝিনাইদহ। তাদের বিরুদ্ধেও ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬ (৫) ধরায় মামলা রুজু করেন, ভাটারা থানার মামলা নং- ১৫/১৫
ওসি আবুল বাসার মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান চাকরি জীবনে যে থানায় কর্মরত ছিলেন সেখানেই অসহায় দরিদ্র মানুষের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে প্রশংসিত হয়েছেন । গরীব আর অসহায়ের সহায় বলেই তিনি পরিচিত। পুলিশ সম্পর্কে পালটে দিয়েছেন মানুষের ভ্রান্ত ধারণা।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

যারা চাঁদাবাজি করতে আসবে তাদের খাম্বার সাথে বেঁধে রাখবেন- মুফতী ফয়জুল করিম

প্রশংসায় ভাটারা থানার নব নিযুক্ত ওসি

আপডেট টাইম : ০৫:৩০:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টার :
সফলতা দিয়ে শুরু হলো নব যোগদান করা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ভাটারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল বাসার মুহাম্মদ আসাদুজ্জামানের, তিনি ভাটারা থানায় যোগদানের পর থেকেই নিজ যোগ্যতা আর দক্ষতা দিয়ে থানার সচেতন ও সাধারণ এলাকাবাসীর মন জয় করে নিচ্ছেন। সেই সাথে একজন সফল ওসি হিসেবে যত গুণাবলী প্রয়োজন তা তিনি দেখাতে সক্ষম হয়েছেন।
ভাটারা থানায় যোগদানের পর থেকে থানা এলাকা থেকে টাউট-বাটপার ও দালালদের দৌরাত্ম বন্ধ হয়েছে। পুলিশী সেবা গ্রহীতাদের এখন আর দূর্ভোগ পোহাতে হয় না। মাদক বিরোধী অভিযানেও সফল হয়েছেন ওসি আবুল বাসার মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান।

ধনী-গরীব সবার জন্য ওসির দরজা সব সময় উন্মোক্ত করেছেন তিনি। সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসা, ডাকাতি, চুরি, ছিনতাইসহ সকল অপরাধের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভুমিকা পালন করছেন অফিসার ইনচার্জ আবুল বাশার মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান।

ভাটারা থানায় যোগদান করার পর এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আলাপ কালে ওসি আবুল বাসার মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, মানুষের সেবা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করা আমার দায়িত্ব। ওসি হিসেবে যতদিন কর্মরত আছি, ততদিন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে নিরলস ভাবে আমার দায়িত্ব পালন করবো। যাতে করে মানুষ শান্তিতে ঘুমাতে ও স্বস্থিতে থাকতে পারে।

তিনি বলেন, আমি মানবতা ও মানবিক দৃষ্টিকোণ দিয়ে সকল সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে মানুষের কল্যাণে কাজ করতে চাই। কেউ যদি কোথাও সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসা, চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই করে আর সে ঘটনা যদি পুলিশকে জানানো হয় তাহলে তথ্য দাতার পরিচয় গোপন রেখে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়ে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। তিনি আরো বলেন অপরাধ দমনের পাশাপাশি থানায় যোগদান করার পর থানাকে মাদকাসক্ত মুক্ত রাখতে সফল হয়েছেন। গত ৮ ই জানুয়ারি ওসি আবুল বাসার মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান মাদকাসক্তদের বিরুদ্ধে চিরুনি অভিযান চালিয়ে সন্দেহ জনক ১০ জনকে গ্রেফতার করে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট হাসপাতাল, শেরে বাংলা নগর, ঢাকায় পরিক্ষার জন্য পাঠালে কর্তব্যরত চিকিৎসক (Dr. Sakila Rahman M Phil) আসামিদের বিষয়ে Cannabinoids (ICT) Positive মর্মে মতামত প্রদান করেন। তাদের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬ (৫) ধরায় মামলা রুজু করেন, ভাটারা থানার মামলা নং- ১৪/১৪, উল্লেখিত আসামিরা হলো। (১) মাহাতাব উদদীন তানভীর, পিতা মোতালেব, থানা, বাউফল, জেলা, পটুয়াখালী।
(২) মেহেদী হাসান রনি, পিতা- আবদুল জলিল তালুকদার, থানা ও জেলা- বরগুনা। (৩) নাহিদুল ইসলাম, পিতা- বাবুল আখন্দ, থানা- আমতলী, জেলা- বরগুনা। অপর মামলায় আসামি হলো (১) রাজিব, পিতা- বাহার, থানা- দাউদকান্দি, জেলা- কুমিল্লা। (২) হুমায়ুন কবির, পিতা- খোকন মিয়া, থানা- ধোবাউড়া, জেলা- ময়মনসিংহ। (৩) অলি উল্লাহ রিজভী, পিতা- মমতাজ উদ্দিন সাজু, থানা- বন্দর, জেলা- নারায়ণগঞ্জ। (৪) মারুফ হোসেন, পিতা- হেদায়েত উল্লাহ, থানা- শাহরাস্তি, জেলা- চাঁদপুর। (৫) শাজাহান, পিতা- মৃত্য হারুন অর রশিদ, থানা- শৈলকুপা, জেলা- ঝিনাইদহ। তাদের বিরুদ্ধেও ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬ (৫) ধরায় মামলা রুজু করেন, ভাটারা থানার মামলা নং- ১৫/১৫
ওসি আবুল বাসার মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান চাকরি জীবনে যে থানায় কর্মরত ছিলেন সেখানেই অসহায় দরিদ্র মানুষের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে প্রশংসিত হয়েছেন । গরীব আর অসহায়ের সহায় বলেই তিনি পরিচিত। পুলিশ সম্পর্কে পালটে দিয়েছেন মানুষের ভ্রান্ত ধারণা।