স্টাফ রিপোর্টার :
রাজধানীর মিরপুর-১ নম্বর দারুস্ সালাম থানাধিন “হোয়াইট ব্রিজ হোটেলে” নিয়ে বিয়ের প্রলোভনে এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। খবর পেয়ে সাংবাদিকেরা ঘটনা স্থলে গেলে দারুস সালাম থানার এসআই বায়েজিদ খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে পৌছান এবং এসে কৌশলে ওই অভিযুক্ত ধর্ষক মোজাহিদুর রহমান বিশ্বাস ও ধর্ষণের শিকার সুবর্নাকে নিজের কব্জায় নিয়ে হোটেলের এক রুমের মধ্যে রাখেন। পরে সাংবাদিকদেরকে ওই এসআই শাসাতে থাকেন এবং ধর্ষক মোজাহিদকে বাঁচাতে মরিয়া হয়ে পড়েন। এর কিছিুক্ষন পরে কোন এক রহস্যজনক কারণে তাদের থানায় না নিয়ে ছেড়ে দেন ওই এসআই। এসআই বায়েজিদের নিকট ছাড়ার বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন কাফরুল থানার এক সাবইন্সেপেক্টর আমাকে ফোন দিয়েছে তাই ছেড়ে দিয়েছি।
ধর্ষণের শিকার ওই কিশোরী বলেন, ফেসবুকের মাধ্যমে মোজাহিদুরের সঙ্গে আমার দুই বছর ধরে পরিচয়। এক পর্যায়ে আমাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তিনি আরও জানায় মোজাহিদুরের সাথে আমার দীর্ঘ দিনের প্রেমের সম্পর্ক, সে অনেক দিন থেকে আমাকে বিয়ের কথা বলে বিভিন্ন আবাসিক হোটেল ও বিভিন্ন বাসায় নিয়ে আমার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে আসিতেছে। আমি ভয়ে কাউকে বিষয়টি জানায়নি তাই মোজাহিদুর আজ আমাকে বিয়ে করবে তা না হলে আমি থানায় গিয়ে মামলা করবো। সূবর্না থানায় যেতে রাজি হলেও মোজাহিদুর রহমান থানায় যেতে রাজি না হলে দারুস্ সালাম থানার এসআই বায়েজিদ, ধর্ষক মোজাহিদুরকে কোন এক রহস্য জনক কারণে ছেড়ে দেন। ধর্ষক মোজাহিদুর রহমান টাঙ্গাঈল জেলা ধনবাড়ী এলাকার মোঃ গোলাম মোস্তফার ছেলে আর ধর্ষণের শিকার সূবর্না আক্তার ঢাকা মিরপুর ধানক্ষেতের মোড়ে থাকেন তার গ্রামের বাড়ী ফেনী।