মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ১০:৩৬ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
১৬ ভিক্ষুক ভিক্ষা করতে ওমরা ভিসা নিয়ে যাচ্ছিলেন সৌদি আরব, বিমানবন্দরে আটক পেট্রোল পাম্প মালিকদের কমিশন ও পরিবহন ভাড়া পুনর্নির্ধারণ ৫ নভেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের উপনির্বাচন বেশি স্যাংশন দিলে আমরাও দিয়ে দেব: প্রধানমন্ত্রী সুষ্ঠু নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছে ইসি শেখ হাসিনার জন্মদিন বিশেষ ভাবে পালন করলেন মনোনয়ন প্রত্যাশী—হাসিব আলম তালুকদার বিএনপি মাহুত ছাড়া পাগলা হাতিতে পরিনত হয়েছে—জাহাঙ্গীর কবির নানক সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর শ্রীপুর কুছাইছাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শতভাগ ভালো কাজ হচ্ছে জানালেন এলাকাবাসী ত্রিশালে চরিত্রহীন শিক্ষককে মাদ্রাসায় ফিরিয়ে আনতে ইমামকে লাঞ্চিত করলো কমিটি! আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ওরা আলমডাঙ্গার কুখ্যাত চাঁদাবাজ ও ভূমিদস্যু

ওরা আলমডাঙ্গার কুখ্যাত চাঁদাবাজ ও ভূমিদস্যু

বিশেষ প্রতিনিধি :

চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা থানা পাড়ার বাসিন্দা মুছাহক ও ও তার ছেলে লিংকন বিভিন্ন অপকর্ম করে ও বারবার পার পেয়ে যায়। শিশু অপহরণ, চাঁদাবাজি, মোটরবাইক চুরি, জোরপূর্বক একাধিক ব্যাক্তির জমি দখল কৌশলে ফাঁদে ফেলে মানুষের অর্থ-সম্পদ অর্জন করাই মুছা ও লিংকনের পেশা এমনটাই জানান একাধিক ভুক্তভোগী । চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা থানার থানাপাড়ার বাসিন্দা মুছাহক ও ছেলে নাহিদ হোসেন লিংকন বাপ বেটা যেন একই পথের পথিক ।তথ্য প্রমাণে জানা যায় মুছা টাকার জন্য অপহরণ করেছিল খুবই কাছের বন্ধু সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা আহসান মৃধাকে মুক্তিপন নিয়েছিল দশ লাক্ষ টাকা ।মুছার বড় ছেলে নাহিদ হোসেন লিংকন টাকার জন্য অপহরণ করেছিল ব্রাক স্কুল থেকে চাচা পরিচয় দিয়ে এক ভাতিজাকে মুক্তিপন নিয়েছিল পনের লাক্ষ টাকা।

যাহার মামলার নং চুয়াডাঙ্গা কোর্টে ধারা ৩৪৩/৩৬৪(ক)/৪৮৬/৩৮৭ আসামী ১মোঃ লিংকন ২ মুছা হক এবং অজ্ঞতা আরো ১০জন। এছাড়াও মুছার নামে আলমডাঙ্গা থানায় মামলা নং১৬/২০০৯ধারা ৩৬৪-ক/৩৮৫/৩৮৭/৫০৬।সুত্রে আরো জানা গেছে চুয়াডাঙ্গা কোর্টে প্রতারণা জাল দলিল জায়গা জমি নিয়ে একাধিক মামলা রয়েছে মুছার নামে। মুছার কাছের নিকটতম আত্বীয় জানান টাকার জন্য পরিবারের সদ্যসর নামে ও মামলা দিতে দিধাবোধ করেনি।মুছার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ এর তথ্য প্রমাণ ও ভুক্তভোগীদের সাক্ষাৎ কারে সত্যতা পাওয়া গেলে ও চাঁদাবাজ অপহরণকারী মোটরবাইক চোর লিংকন বাপ বেটা আলমডাঙ্গার থানাপাড়ার বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী ও ধর্মপ্রাণ ব্যাক্তি বলে দাবী করে। অপহরণ করে মুক্তিপন আদাই অন্যর জায়গা প্রতারণা করে দখল করা ইটভাটার আড়ালে মাদক কেনা বেচা নেশাখোর লিংকন যেন দিনে দিনে সন্ত্রাসী রাজত্ব কায়েম করছে। বিএনপির নেতা মুছাহক এর রোশানলের শিকার রসুনপুর গ্রামের গৃহবধু আনোয়ারাকে ধর্ষণ, জামজামি মাঠে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা আহসান মৃধাকে অপহরণ, মুক্তিপন আদাই, জামজামি বাজারে ও কলেজ পাড়ায় আহসান মৃধার জায়গা দখল, অর্থ আত্মসাত, ইটের ভাটা দখল,আলমডাঙ্গা ডাউকি ইউনিয়ন এর সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম মন্টুর আলমডাঙ্গা পোষ্ট অফিসের বিপরীতে জোরপূর্বক জায়গা দখল। ইট ভাটার পাটনারের চেক জালিয়াতি অর্থ আত্মসাত সহ বিভিন্ন অপকর্ম দিয়ে শুরু হয় মুছার পথ চলা যা বলে শেষ করা যাবেনা এমনটাই জানান ভুক্তভোগীরা। তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করলে মাদক সেবন কারি ও অপহরণ কারি লিংকন দিশেহারা হয়ে যায়।আলমডাঙ্গা থানার কুমারী গ্রামের একাধিক ব্যাক্তি সাক্ষাৎ কারে প্রতিবেদক কে জানান ইটভাটার ব্যাবসার আড়ালে মাদক ব্যাবসা করে লিংকন সন্ধার পরে ইটের ভাটায় চলে মাদক সেবন কারিদের রমরমা।

ইটের ট্রাকে বস্তায় করে কাদিপুর বডার থেকে মাদকের ডিলার আলামিন এর নিকট থেকে ফেনসিডিল,গাঁজা,ও বিভিন্ন রকমের নেশা জাতীয় দ্রব নিয়ে আসে ওই লিংকন। আর সেই মাদক হাজী মুছার আলমডাঙ্গার আবাসিক হোটেল ও ইটেরভাটায় বিক্রি করে বলে তথ্য সুত্রে জানা যায়। ইটের ভাটার এক শ্রমিক সাক্ষাৎকারে জানান মাদক নারী ও অনৈতিক কর্মকাণ্ডে বাধা দেওয়াই আমাকে বের করে দেই লিংকন এবং আমার নামে মিথ্যা মামলা দেয়।ইটের ভাটায় বিভিন্ন বয়সের নারীরা আসলে ইটভাটা থেকে আলমডাঙ্গা হাইরোডে আবাসিক হোটেল ভিআইপি প্যালেস ও লিংকনের খালাতো বোনের বাসা কলেজ পাড়ায় নিয়ে অনৈতিক কাজে লিপ্ত থাকে লিংকন। তিনি আরো বলেন ওদের টাকার কাছে সবাই বিক্রি হয়ে যায় আর আমি সাধারণএকটা শ্রমিক কাজ না করলে না খেয়ে থাকতে হবে তবুও আমি মুছা এবং লিংকনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে চাকুরী হারিয়েছি এখন ভ্যানগাড়ি চালাচ্ছি।তথ্য সুত্রে জানা যায় লিংকন ও মুছা বাপ বেটা একই পথের পথিক। লিংকনের খুবই কাছের ব্যাক্তি ভিডিও সাক্ষাৎ কারে বলেন দুই সন্তানের মাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে সর্বনাশ করে ছেড়ে দিয়েছে। কুমারী গ্রামের বাসিন্দারা বলেন ইটের ভাটার আড়ালে অনৈতিক কার্যকলাপ মাদক কেনাবেচা বিভিন্ন বয়সের নারী পুরুষের আনাগুনা প্রতিদিনই কমবেশী দেখা যায়। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ধংস করে দিচ্ছে মাদক কারবারি লিংকন ও বাপ বেটা মিলে। সন্ধ্যা হলেই ইটের ভাটাই বসে মাদক সেবনের মেলা। সুত্রে আরো জানা যায় পুলিশের লোক পরিচয়ে ভাটায় এসে মাদক সেবন করে লিংকনের সাথে তাই লিংকন বলেন ওসি ডিসি আমার পকেটে থাকে মুছার অবৈধ উর্পাজনের অনেক টাকা আছে প্রশাসন আছে ভয়ে ওদের বিরুদ্ধে কিছু বলতে পারিনা। নিজেক ।তথ্য প্রমাণে দেখা যায় বাপ ছেলের আয়ের উৎসহ যেন অপহরণ দখলবাজি ও মাদক কারবার থেকেই ইটের ভাটার আড়ালে । কুমারী গ্রামের একাধিক ব্যাক্তি ভিডিও সাক্ষাৎকারে বলেন মুছার ভাড়াটিয়া কিলার দিয়ে ইটভাটার শ্রমিক কে গুলি করে মারে সুমন নামে এক ব্যক্তিকে মারার কথা ছিল, সুজন নামে এক শ্রমিককে ভুল করে গুলি করে খুনি।খুন করে খুনি ওই রাতে ইটের ভাটার মালিক মুছার বাসায় রাত্রি যাপন করেন।

মুল সাক্ষী আরো বলে মামালার মোড় ঘুরাতে মিথ্যা সাক্ষী সাজিয়ে আলমডাঙ্গা থানার দারোগা পিয়ারআলী ও ওসি জালালকে টাকা দিয়ে ম্যানেজ করে মুছা। প্রকৃত পক্ষে যদি সাক্ষী সঠিকভাবে হতো তাহলে খুনি এবং হুকুম দাতার সঠিক বিচার হতো। লিংকনকে যদি পুলিশ ধরে নিয়ে জিঙ্গাসাবাদ করে তাহলে আসল খুনির তথ্য পাওয়া যাবে এমনটাই জানান সেই সময় উপস্থিত ব্যাক্তি। তথ্য অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে ইটভাটার আড়ালে চলে বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ড সন্ত্রাসী মাদক বানিজ্য ও সেবন। মুছার ছেলে লিংকন মাদক বিক্রেতা ও সেবন কারি।নকল ফেনসিডিল বিক্রি করাই মাদক কারবারিরা মুছার ইটের ভাটায় বোমা মেরেছিল। উল্লেখ্য একটি ৬ বছরের শিশু সন্তানকে পিতার উপর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য বাপ মুছা,ছেলে লিংকন,খুন করার উদ্দেশ্য তুলে নিয়ে গিয়েছিল।জানাজানি হওয়ার পর মুক্তিপন নিয়ে তিনদিন পরে শিশু টিকে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় ফেরত দেই। মুছার অপকর্ম দখলবাজিতে বিএনপি ও জামায়াতের কিছু লোক মুছাকে একান্ত ভাবে সহযোগিতা করছে বলে এলাকাবাসির ধারণা।আলমডাঙ্গা থানাপাড়ার একাধিক ব্যাক্তির দাবী মুছা সহ মুছার বুদ্ধিদাতাদের আইনের আওতায় এনে তদন্তের মাধ্যমে সঠিক বিচার হওয়া দরকার।কারণ ওদের মতো কিছু লোক বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা কে কলংকিত করে সন্ত্রাসী রাজত্ব কায়েম করতে চাই। সুত্রে আরো জানা যায় মুছার নেশা এবং পেশায় অন্যর সম্পদ লুটপাট করা ।একাধিক ব্যাক্তি মুছার রোশানলে পড়ে সর্বশান্ত হয়েছে কয়েকজন ষ্টক করে মারা ও গেছে।নির্যাতন অপহরণ চাঁদাবাজি লুটপাট করে তেলু মুছা এখন কোটিপতি হাজী সাহেব।তবে চরিত্র এখন ও বদলাতে পারে নাই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মুছার খুবই কাছের লোক সাক্ষাৎ কার বলেন মুছার কিছুই ছিলনা জামজামি বাজারে ছোট্ট একটা মুদি দোকানে তৈল বিক্রি করতো। বতর্মানে মুছার যে অর্থ সম্পদ তা একাধিক ব্যাক্তির নিকট থেকে প্রতারণা অপহরণ চাঁদাবাজি লুটে নেওয়া।জামজামি বাজারের মুদি দোকানি থেকে হটাৎ করে আলমডাঙ্গা এলাকায় বিশিষ্ট ব্যাবসাী চাঁদাবাজ মুছা।আলমডাঙ্গা কলেজ পাড়ার বাসিন্দা আহসান মৃধার স্ত্রী সাক্ষাৎকারে প্রতিবেদকে বলেন মুছা ছিল আমার স্বামীর বন্ধু ও ব্যাবসায়ীক পাটনার। আমার স্বামী অনেক বিশ্বাস করতো সেই সুযোগ কাছে লাগিয়ে প্রতারণা করে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে । আমার স্বামীর চাকুরীর টাকা দিয়ে মুছার মাধ্যমে যে জায়গা কিনেছিলাম ভুমিদস্যু মুছা আমাদের সেই জায়গা দখল করে এবং ভুয়া দলিল বানিয়ে তা নিজের নামে নেই এমনকি পেনশনের টাকা দিয়ে যে ইটের ভাটা করেছিলাম সেই ভাটা ও জোরপূর্বক লিখে নিয়েছে ।

মুছা প্রতারণা করে বিক্রি করেছে আমাদের জায়গা আমার স্বামী মারা যাবার পরে ভুয়া কাগজপত্র বানিয়ে মুছার নামে নিয়েছে। বর্তমানে মামলা চলছে প্রতারণা ও জোরপূর্বক দখলের চুয়াডাঙ্গা কোর্টে। আহসান মৃধার স্ত্রী আরো বলেন মুছা ছিল ডাকাত দলের সরদার খুবই ভয়ংকর সন্ত্রাসী আমাদের প্রাণে মেরে ফেলতে পারে। সাধারণ জনগণ ও ভুক্তভোগীদের একটাই প্রশ্ন মুছা দুর্র্ধষ সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ,ভুমিদৃশ্য,অপহরণ, ধর্ষন,এবং , মাদক কারবারি এতো জঘন্যতম অপরাধ করে কিভাবে বীরের বেশে ঘুরে বেড়ায়। তাহলে কি আমরা সাধারণ জনগণ ধরে নিব মুছার অবৈধ টাকার কাছে প্রশাসনের কিছু অসাধু লোক ও বিক্রি হয়ে যায়। মুছা ও লিংকনের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পাঠানোর হুমকি দেই চাঁদাবাজ মুছা ও মাদক সেবন কারি লিংকন। মামলা যেন মুছা চোখের পলকের খেলা অনেক মিথ্যা মামলা দিয়ে মানুষ কে হয়রানি টাকা আত্মসাত ভুমি দখল করেছে। অনেকেই আবার মামলাবাজ মুছা নামে তাকে চিনে। বাস্তবতা সবকিছুই যেন হারমানে তাই আপরাধী যতবড় শক্তিশালী হোক না কেন তার অপরাধ কার্যকলাপ সমাজের চোখে ধরা পড়ে যায় হয়তো দুদিন আগে বা পরে। ভুমিদৃস্য চাঁদাবাজ মুছা অপহরণকারী ছেলে নাহিদের বিষয়ে ঠিক তেমনটাই ঘটেগেল। ভুক্তভোগীরা একান্ত সাক্ষাৎকারে জানান মুছা চাঁদাবাজি লুচ্চামি জমি দখল করে এখন ও বীরের বেশে হাজী হয়ে ঘুরে বেড়াই তবে মুছার আসল রুপ আমরা দেখেছি কতটা ভয়ংকর সন্ত্রাসী ওই মুছা।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আলমডাঙ্গা ইষ্টেশন পাড়ার একাধিক ব্যাক্তি দৈনিক খবর বাংলাদেশ কে জানান মনে হয় মুছার অবৈধ অস্ত্র আছে কারণ মুছার ছেলে নাহিদ কথায় কথায় গুলি করে মেরে ফেলার হুমকি দেই। ভিডিও সাক্ষাৎ কারে আহসান মৃধার স্ত্রী বলেছিল আহসান মৃধার মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে মুক্তিপন বাবদ দশ লাক্ষ টাকা নিয়েছিল ওই মুছা।ভুক্তভোগীদের জোর দাবী প্রশাসনের কাছে আইনের মাধ্যমে মুছা ও লিংকন এর বিরুদ্ধে যে মামলা ও কোর্টের মামলা সহ আমলে নিয়ে তদন্ত করা জরুরী দরকার তাহলে ওদের আসল রুপ বেরীয়ে আসবে ।

অপরাধ করে কেউ মুখোশ পাল্টিয়ে হাজী বেশে ঘুরে বেড়াতে না পারে। আইনের আওতায় এনে তদন্তের মাধ্যমে ব্যাবস্থা নিলে অপরাধ নিমুল করা সম্ভব। আইনের সঠিক প্রয়োগ করলে অপরাধী যতবড় ক্ষমতাবান বা টাকা ওলা হোক না কেন আইনের হাত থেকে কখনও রেহাই পাবে না। আলমডাঙ্গা থানা পাড়ার একাধিক বাসিন্দা বলেন নাহিদ হাসান লিংকন ওরফে ফেনসি নাহিদ চাঁদাবাজঁ অপহরণ ছিনতাই চুরি মাদক সেবন নারী কেলেঙ্কারি সহ বিভিন্ন অনৈতিক কাজের মুলহোতা। সুত্রে জানা গেছে নাহিদ হোসেন লিংকন একটা ৬বছরের শিশু বাচ্চা কে স্কুল থেকে অপহরণ করেছিল।

নেশা জাতীয় ওষুধ খাওয়ায়ে শিশু বাচ্চাটিকে তিনদিন একটা রুমের মধ্য অজ্ঞান করে আটকিয়ে রাখে এবং ছেলের বাবাকে গালি দিয়ে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিশ লাক্ষ টাকা মুক্তিপন দাবী করেছিল টাকা দিতে দেরী হওয়া শিশু বাচ্চাটির শরীরের বিভিন্ন জায়গাই সিগারেটের আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছিল চাঁদাবাজ নাহিদ হোসেন ওরফে লিংকন। শিশু বাচ্চা টিকে পাটের গোজের উপর খালি গায়ে শুয়ায়ে বুকের উপর পা দিয়ে ছেলের চিৎকার মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বাবাকে শুনিয়েছিল লিংকন ছেলের জিবন বাঁচাতে হলে তাড়াতাড়ি টাকা নিয়ে আমার লোকের সাথে দেখা কর। মামলাটি এখনো চলমান বলে জানান এলাকা বাসী । ভুমিদৃশ্য, চাঁদাবাজ, অপহরণ ধর্ষণ মাদক কারবারি এই জঘন্যতম কাছের সাথে যারা জড়িত আইনের আওতায় এনে সুষ্ট তদন্তের মাধ্যমে তাদের সঠিক বিচার হওয়া দরকার ভুক্তভোগী ও সাধারণ জনগণের একটাই প্রত্যাশা। চোখ রাখুন আগামী পর্বে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.




© All rights reserved 2018-2022 khoborbangladesh.com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com