ঢাকা ০৯:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সোনালী ব্যাংকে আইটি কর্মকর্তাদের বঞ্চিত করে ভারতীয় পণ্যের বাজার সৃষ্টি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিচার হওয়া উচিত- শিবির সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব কোনো ধরনের হুমকির মধ্যে নেই- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা টাঙ্গাইলে কেন্দ্রীয় সাধুসংঘের ১০ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা গাজীপুরে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত আমার সন্তান ভয়ে বাড়িতে আসতে পারেনা, বিচার চাই গাজীপুরে কুরআন অপমানকারী শুভ সরকারের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টার সাথে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ সরকারি নথি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে: ভূমি উপদেষ্টা সিরাজদিখানে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল

আতংকের আরেক নাম নোয়াখালী সদর থানার এএসআই জুয়েল! (ভিডিও)

বিশেষ প্রতিনিধি :
নোয়াখালী সদর থানার এএসআই জুয়েল, সুবর্নচর উপজেলার নিশান নামের ছেলেটিকে তার মা-বোনকে নিয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগালিজ করছেন, এমনটি তথ্য পাওয়া যায় একটি অডিও রেকর্ড ক্লিপে। সুত্রে জানা যায় নিশান সুবর্ণ উপজেলার আব্দুর রহিমের মেয়ে মোসাঃ রোকসানা আক্তারকে প্রেমের সম্পর্ক করে বিয়ে করেন এতে মেয়ের বাবা-মা রাজি না হওয়ায় থানায় অভিযোগ করেন এবং অভিযোগের তদন্ত অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পান এএসআই জুয়েল। তথ্যনুসন্ধানে জানা যায় ঘটনা ঘটছে চরজব্বার থানায় কিন্তু নোয়াখালী সদর থানায় কিভাবে অভিযোগ হলো জানতে চাইলে এএসআই জুয়েল জানান আমার ইচ্ছায় মামলা হয়েছে, বাদীর যেখানে খুশি সেখানে মামলা করবে তাতে আইনি কোন বাধা নেই।

সুত্রে জানা যায়, এএসআই জুয়েল নিরীহ মানুষজনকে গাড়ীতে তুলে মাদক, ডাকাতি ও হত্যা মামলার ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা দাবী করে থাকেন। আর সাধরণ জনগণের সাথে ব্যবহার করেন কর্কট ভাষায়।
নোয়াখালী জেলার চরজব্বার থানার চর তোরাব গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের ছোট ছেলে নিশান (২২) জানান আমার ও আমার গ্রামের আব্দুর রহিমের মেয়ে মোসাঃ রোকসানা আক্তারের সাথে দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক চলে ফলে আমরা গত ৫ এপ্রিল ২০২৩ইং তারিখে কাজী অফিস থেকে রেষ্ট্রিমুলে দুইজনে বিবাহ বন্ধনে আবধ্য হই। পরে মেয়ের বাবা নোয়াখালী সদর থানায় আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দেয়, এর পর থেকে এএসআই জুয়েল আমার নিকট ১ লাখ টাকা ঘুষ দাবী করে। আমি দিতে রাজি না হলে সে আমাকে প্রতিদিন ফোন করে বিভিন্ন ভাষায় মা-বোনকে জড়িয়ে আমাকে গালিগালাজ করে।
এএসআই জুয়েলের সাথে কথা বললে তিনি জানান আমি কিছু বলিনি এই বলে মোবাইল ফোন কল কেটে দেন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

সোনালী ব্যাংকে আইটি কর্মকর্তাদের বঞ্চিত করে ভারতীয় পণ্যের বাজার সৃষ্টি

আতংকের আরেক নাম নোয়াখালী সদর থানার এএসআই জুয়েল! (ভিডিও)

আপডেট টাইম : ০৭:৪২:২৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ জুন ২০২৩

বিশেষ প্রতিনিধি :
নোয়াখালী সদর থানার এএসআই জুয়েল, সুবর্নচর উপজেলার নিশান নামের ছেলেটিকে তার মা-বোনকে নিয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগালিজ করছেন, এমনটি তথ্য পাওয়া যায় একটি অডিও রেকর্ড ক্লিপে। সুত্রে জানা যায় নিশান সুবর্ণ উপজেলার আব্দুর রহিমের মেয়ে মোসাঃ রোকসানা আক্তারকে প্রেমের সম্পর্ক করে বিয়ে করেন এতে মেয়ের বাবা-মা রাজি না হওয়ায় থানায় অভিযোগ করেন এবং অভিযোগের তদন্ত অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পান এএসআই জুয়েল। তথ্যনুসন্ধানে জানা যায় ঘটনা ঘটছে চরজব্বার থানায় কিন্তু নোয়াখালী সদর থানায় কিভাবে অভিযোগ হলো জানতে চাইলে এএসআই জুয়েল জানান আমার ইচ্ছায় মামলা হয়েছে, বাদীর যেখানে খুশি সেখানে মামলা করবে তাতে আইনি কোন বাধা নেই।

সুত্রে জানা যায়, এএসআই জুয়েল নিরীহ মানুষজনকে গাড়ীতে তুলে মাদক, ডাকাতি ও হত্যা মামলার ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা দাবী করে থাকেন। আর সাধরণ জনগণের সাথে ব্যবহার করেন কর্কট ভাষায়।
নোয়াখালী জেলার চরজব্বার থানার চর তোরাব গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের ছোট ছেলে নিশান (২২) জানান আমার ও আমার গ্রামের আব্দুর রহিমের মেয়ে মোসাঃ রোকসানা আক্তারের সাথে দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক চলে ফলে আমরা গত ৫ এপ্রিল ২০২৩ইং তারিখে কাজী অফিস থেকে রেষ্ট্রিমুলে দুইজনে বিবাহ বন্ধনে আবধ্য হই। পরে মেয়ের বাবা নোয়াখালী সদর থানায় আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দেয়, এর পর থেকে এএসআই জুয়েল আমার নিকট ১ লাখ টাকা ঘুষ দাবী করে। আমি দিতে রাজি না হলে সে আমাকে প্রতিদিন ফোন করে বিভিন্ন ভাষায় মা-বোনকে জড়িয়ে আমাকে গালিগালাজ করে।
এএসআই জুয়েলের সাথে কথা বললে তিনি জানান আমি কিছু বলিনি এই বলে মোবাইল ফোন কল কেটে দেন।