ঢাকা ০৫:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :

দেশের শীর্ষ মাদক কারবারিদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট

অনলাইন ডেস্ক :

আগামী এক মাসের মধ্যে দেশের শীর্ষ মাদক কারবারিদের নাম ও ঠিকানা আদালতে দাখিল করতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

এক আবেদনের শুনানি নিয়ে রোববার (১৮ জুন) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন।

আজ আদালতে রিটের পক্ষে আইনজীবী সুবীর নন্দী দাস নিজেই শুনানি করেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুদ্দিন খালেদ।

এর আগে, মাদক ব্যবসার কারণে বছরে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা পাচার হওয়ার ঘটনা অনুসন্ধানের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়। সেই সঙ্গে দেশের শীর্ষ মাদক কারবারিদের তালিকা চাওয়া হয়েছে আবেদনে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সুবীর নন্দী দাস এই সম্পূরক আবেদন করেন।

অর্থ সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইজিপি, এনবিআরের চেয়ারম্যানকে এতে বিবাদী করা হয়েছে।

গত ১১ জুন ‘মাদক ব্যবসার কারণে বছরে পাচার ৫ হাজার কোটি টাকা’ শিরোনামে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনগুলো সংযুক্ত করে এই আবেদন করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে মাদকের কারণে প্রতি বছর পাচার হয়ে যায় ৪৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৫ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা। আর মাদক কেনাবেচা করে অর্থ পাচারের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে পঞ্চম। এশিয়ার দেশগুলো বিবেচনায় নিলে মাদকের মাধ্যমে টাকা পাচারের ঘটনায় বাংলাদেশ একেবারে শীর্ষে রয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুর-ঢাকা রেল যোগাযোগ উন্নয়নের ১০ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি, ট্রেন চলাচল বিঘ্নিত

দেশের শীর্ষ মাদক কারবারিদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট

আপডেট টাইম : ১১:৪৩:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ জুন ২০২৩

অনলাইন ডেস্ক :

আগামী এক মাসের মধ্যে দেশের শীর্ষ মাদক কারবারিদের নাম ও ঠিকানা আদালতে দাখিল করতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

এক আবেদনের শুনানি নিয়ে রোববার (১৮ জুন) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন।

আজ আদালতে রিটের পক্ষে আইনজীবী সুবীর নন্দী দাস নিজেই শুনানি করেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুদ্দিন খালেদ।

এর আগে, মাদক ব্যবসার কারণে বছরে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা পাচার হওয়ার ঘটনা অনুসন্ধানের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়। সেই সঙ্গে দেশের শীর্ষ মাদক কারবারিদের তালিকা চাওয়া হয়েছে আবেদনে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সুবীর নন্দী দাস এই সম্পূরক আবেদন করেন।

অর্থ সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইজিপি, এনবিআরের চেয়ারম্যানকে এতে বিবাদী করা হয়েছে।

গত ১১ জুন ‘মাদক ব্যবসার কারণে বছরে পাচার ৫ হাজার কোটি টাকা’ শিরোনামে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনগুলো সংযুক্ত করে এই আবেদন করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে মাদকের কারণে প্রতি বছর পাচার হয়ে যায় ৪৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৫ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা। আর মাদক কেনাবেচা করে অর্থ পাচারের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে পঞ্চম। এশিয়ার দেশগুলো বিবেচনায় নিলে মাদকের মাধ্যমে টাকা পাচারের ঘটনায় বাংলাদেশ একেবারে শীর্ষে রয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।