ঢাকা ০২:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
গাজীপুরে সন্ত্রাস ও মাদক মুক্ত নিরাপদ সমাজ গঠনের লক্ষ্যে সমাবেশ অনুষ্ঠিত গাজীপুরে দ্বিতীয় দিনে সাবেক এমপিসহ গ্রেপ্তার ১’শ ছাত্রদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা নেয়ার অভিযোগ! ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বরগুনা জেলা শাখার দ্বী বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত কালিহাতীতে জামায়াত ইসলামের দাওয়াতী সভা অনুষ্ঠিত গাজীপুর মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত বর্তমানে যা চলছে তা মোটেই সমর্থন করি না- ডা. শফিকুর রহমান আদমদীঘিতে ভূমি অফিসের পাশাপাশি ইউনিয়ন পরিষদে সেবা দিচ্ছেন এসিল্যান্ড বেসরকারি টিভি চ্যানেল ‘S’ কর্তৃপক্ষের হামলায় সাংবাদিকদের হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদের মানববন্ধন পঞ্চগড়ে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস পালিত

পল্লবী থানার এসআই সজিব ও কাওসারের বদলির খবর শুনে মিষ্টি বিতরণ!

স্টাফ রিপোর্টার :
ডিএমপির পল্লবী থানার বিতর্কিত দুই পুলিশ সদস্য এসআই (উপ-পরিদর্শক) সজিব খান ও কাওসার মাহমুদকে প্রশাসনিক কারনে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সজিব খান কে আর্ম পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) এবং কাওসার মাহমুদকে রেলওয়ে রেঞ্জ (ঢাকা ব্যতিত) বদলি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, পুলিশ সদস্যগনকে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগাদানের নিমিত্তে আগামী ২৯/০৭/২০২৩ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে ছাড়পত্র প্রদান করার জন্য অনুরোধ করা হলো। অন্যথায় ৩০/০৭/২০২৩ খ্রিস্টাব্দ হতে তৎক্ষণিক অবমুক্ত ( Stand release) হয়েছেন মর্মে গণ্য হবে।
বদলির খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় বাসিন্দা ( সজিব কাওসারের রসানলের শিকার) অনেকেই মিষ্টি বিতরণ করে তাদের মনের ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, পল্লবী থানায় দীর্ঘদিন কর্মরত থাকায় বিভিন্ন অপরাধীদের সাথে তাদের সখ্যতা গড়ে উঠে। মাদক ব্যবসায়ীদের ইন্ধন দেওয়া, সোর্সদের মাধ্যমে সাধারণ মানুষদের ধরে থানার চার তলায় উঠিয়ে আদালত বসিয়ে টাকা আদায়। জমি দখলের সহয়তা করাসহ বিভিন্ন অপরাধ কর্মকাণ্ডে সড়িত থাকায় তাদের বদলি করা হয়। আমরা পল্লবীর সাধারণ মানুষ খুবই খুশি। স্থানীয়রা আরো বলেন, ডিএমপির প্রধানকে বলতে চাই সজিব খান ও কাওসার মাহমুদের চাকরিতে যোগদানের আগে কি পরিমাণ অর্থ ছিলো এবং চাকরিতে যোগদানের পর কতশত কোটি টাকার মালিক হয়েছে তা খতিয়ে দেখার অনুরোধ জানান।
অভিযোগ করে স্থানীয়রা বলেন, এসআই কাওসার মাহমুদ জমি দখল সংক্রান্ত ও বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের হয়ে কাজ করতেন এবং বাউনিয়াবাধের বিএনপি নেতাদের সাথে সখ্যতা গড়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর নির্দেশ উপেক্ষা করে মোটা অংকের অর্থে অবৈধ অটোরিকশা বানিজ্য সচল রাখতেন। তিনি ছিলেন ওসির ক্যাশিয়ার। পল্লবী থানার সেকেন্ড অফিসার)। আরেকজন পুলিশের এসআই সজিব খান নিজেস্ব সোর্সদ্বারায় মাদক বানিজ্য ও নিরীহ মানুষকে মাদক দিয়ে ফাঁসিয়ে অর্থ আদায় করতেন। পল্লবী থানার চতুর্থ তলায় বিচার শালিস সহ আদালত বসিয়ে বিচার করতেন্ টাকায় বনিবনা না হলে সাজানো মামলায় তাদের জেল হাজত প্রেরণ করত।
P.S.I nj Probationary Sub Inspector. যারা সরাসরি সাব ইন্সপেক্টর হিসেবে নিয়োগ পান তাদের এক বছর মৌলিক প্রশিক্ষণ শেষে পরবর্তী এক বছর শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করতে হয়। এই একবছর আইন ও মামলা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়াদি হাতেকলমে শিক্ষা লাভ করে থাকেন। কিন্ত সজিব খান এমনই আইন ও মামলা সংক্রান্ত বিষয়াদির উপর শিক্ষা লাভ করেছেন যা সাধারণ মানুষ ছিলো সজিব আতংকে।
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুরে সন্ত্রাস ও মাদক মুক্ত নিরাপদ সমাজ গঠনের লক্ষ্যে সমাবেশ অনুষ্ঠিত

পল্লবী থানার এসআই সজিব ও কাওসারের বদলির খবর শুনে মিষ্টি বিতরণ!

আপডেট টাইম : ০৮:৩৩:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ অগাস্ট ২০২৩
স্টাফ রিপোর্টার :
ডিএমপির পল্লবী থানার বিতর্কিত দুই পুলিশ সদস্য এসআই (উপ-পরিদর্শক) সজিব খান ও কাওসার মাহমুদকে প্রশাসনিক কারনে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সজিব খান কে আর্ম পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) এবং কাওসার মাহমুদকে রেলওয়ে রেঞ্জ (ঢাকা ব্যতিত) বদলি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, পুলিশ সদস্যগনকে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগাদানের নিমিত্তে আগামী ২৯/০৭/২০২৩ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে ছাড়পত্র প্রদান করার জন্য অনুরোধ করা হলো। অন্যথায় ৩০/০৭/২০২৩ খ্রিস্টাব্দ হতে তৎক্ষণিক অবমুক্ত ( Stand release) হয়েছেন মর্মে গণ্য হবে।
বদলির খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় বাসিন্দা ( সজিব কাওসারের রসানলের শিকার) অনেকেই মিষ্টি বিতরণ করে তাদের মনের ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, পল্লবী থানায় দীর্ঘদিন কর্মরত থাকায় বিভিন্ন অপরাধীদের সাথে তাদের সখ্যতা গড়ে উঠে। মাদক ব্যবসায়ীদের ইন্ধন দেওয়া, সোর্সদের মাধ্যমে সাধারণ মানুষদের ধরে থানার চার তলায় উঠিয়ে আদালত বসিয়ে টাকা আদায়। জমি দখলের সহয়তা করাসহ বিভিন্ন অপরাধ কর্মকাণ্ডে সড়িত থাকায় তাদের বদলি করা হয়। আমরা পল্লবীর সাধারণ মানুষ খুবই খুশি। স্থানীয়রা আরো বলেন, ডিএমপির প্রধানকে বলতে চাই সজিব খান ও কাওসার মাহমুদের চাকরিতে যোগদানের আগে কি পরিমাণ অর্থ ছিলো এবং চাকরিতে যোগদানের পর কতশত কোটি টাকার মালিক হয়েছে তা খতিয়ে দেখার অনুরোধ জানান।
অভিযোগ করে স্থানীয়রা বলেন, এসআই কাওসার মাহমুদ জমি দখল সংক্রান্ত ও বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের হয়ে কাজ করতেন এবং বাউনিয়াবাধের বিএনপি নেতাদের সাথে সখ্যতা গড়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর নির্দেশ উপেক্ষা করে মোটা অংকের অর্থে অবৈধ অটোরিকশা বানিজ্য সচল রাখতেন। তিনি ছিলেন ওসির ক্যাশিয়ার। পল্লবী থানার সেকেন্ড অফিসার)। আরেকজন পুলিশের এসআই সজিব খান নিজেস্ব সোর্সদ্বারায় মাদক বানিজ্য ও নিরীহ মানুষকে মাদক দিয়ে ফাঁসিয়ে অর্থ আদায় করতেন। পল্লবী থানার চতুর্থ তলায় বিচার শালিস সহ আদালত বসিয়ে বিচার করতেন্ টাকায় বনিবনা না হলে সাজানো মামলায় তাদের জেল হাজত প্রেরণ করত।
P.S.I nj Probationary Sub Inspector. যারা সরাসরি সাব ইন্সপেক্টর হিসেবে নিয়োগ পান তাদের এক বছর মৌলিক প্রশিক্ষণ শেষে পরবর্তী এক বছর শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করতে হয়। এই একবছর আইন ও মামলা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়াদি হাতেকলমে শিক্ষা লাভ করে থাকেন। কিন্ত সজিব খান এমনই আইন ও মামলা সংক্রান্ত বিষয়াদির উপর শিক্ষা লাভ করেছেন যা সাধারণ মানুষ ছিলো সজিব আতংকে।