ঢাকা ০৫:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কালিহাতীতে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে বেনজীর আহমেদ টিটো কোটালীপাড়ায় বিভিন্ন পূজা মন্ডপের নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণে উপজেলা প্রশাসন পূজাকে কেন্দ্র করে কোন দুষ্কৃতিকারীদের ছাড় দেয়া হবে না- গাজীপুরে র‌্যাবের মহাপরিচালক পূজাকে কেন্দ্র করে কেউ যদি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার চেষ্টা করে, তারা পার পাবেন না-প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো: শফিকুল আলম জাতীয় পার্টি,ভোলা জেলা শাখার নতুন আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদিত গাজীপুরে ছয় কারখানা বন্ধ: দুটিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ গাজীপুরে বিএনপি নেতার ভয়ে বাড়ি ছাড়া হিমেলের পরিবার কালিহাতীতে হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ফাউন্ডেশন হতদরিদ্রদের মাঝে বস্ত্র বিতরণ মিরপুর শাহআলী মাজার এলাকার আতংকের নাম সজীব বাহিনী গাজীপুরের কাশিমপুরে জমি দখলের পায়তারা; আদালতে মামলা

প্রতারক শামেলের বিরুদ্ধে মামলা

স্টাফ রিপোর্টার:

গাজীপুর রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্টের মালিক দাবী করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়া সেই প্রতারক শামেল কোথায় জানেনা কেউ। খিলক্ষেত থানায় মামলা হলেও আসামীর কোনো হদিস পাচ্ছেনা পুলিশ। সুত্র: বলছে গত বৃহস্পতিবার শ্রীমঙ্গল থেকে আলোচিত প্রতারক শামেল’কে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ।

গোয়েন্দা প্রতিবেদন: প্রতারণা করে একের পর এক সাধারণ মানুষসহ ব্যবসায়ীদের পথে বসিয়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার মুফতি শহীদুল ইসলামের ছেলে এহতেশামুল হক শামেল। বিভিন্ন সময় মানুষ ঠকিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়া যেনো তার পেশা। প্রতারণা থেকে রক্ষা পায়নি তার আপন ভগ্নিপতিও। যার এক কোটি পঞ্চাশ লক্ষ টাকা আত্নসাতের অভিযোগে ২০১৮ সালে নবীরগর থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

সর্বশেষ প্রতারণার শিকার হয় মোঃ আজিজুস সালেহীন নামক এক প্রতিষ্ঠিত রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী। গাজীপুরের রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্ট এন্ড ভিলেজ এর মালিকানার শেয়ার দেওয়ার স্বত্ত্বে ৮ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় প্রতারক শামেল। টাকা নিয়ে লাপাত্তা হলে পরে খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পারেন- রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্ট এন্ড ভিলেজ তার মালিকানাধীন কোন প্রতিষ্ঠান নয়। প্রতারণা করে ৮ কোটি টাকা নিয়ে দীর্ঘদিন সে আত্মগোপনে ডুবে থাকে।

জানা যায়- প্রতারক শামেল বিভিন্ন নামে ভুঁইফোড় কোম্পানি খুলে বিভিন্ন মানুষের টাকা আত্নসাৎ করেন। এক্সিস, হ্যাভিটেশান, তাজমহল আবাসনসহ নানান নামে চটকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে মানুষকে প্রতারিত করত।
রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্ট এন্ড ভিলেজ নামক যৌথমালিকানাধীন এই প্রতিষ্ঠানটিকে একক দাবি করে মানুষকে প্রতারিত করছে বহুদিন ধরে শামেল।

এ বিষয়ে মামলার বাদী মোঃ আজিজুস সালেহীন বলেন, এই প্রতারক শামেল আমাকে ব্যবসায়িক পার্টনার করার কথা বলে আমার থেকে ৮ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। পরে জানতে পারি তার কোনো রিসোর্ট বা প্রতিষ্ঠান নেই, সে ভুয়া কাগজ পত্র করে পার্টনার বানিয়ে আমার থেকে টাকা নিয়ে উধাও হয়ে পড়েছে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

কালিহাতীতে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে বেনজীর আহমেদ টিটো

প্রতারক শামেলের বিরুদ্ধে মামলা

আপডেট টাইম : ০৭:৫১:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অগাস্ট ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টার:

গাজীপুর রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্টের মালিক দাবী করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়া সেই প্রতারক শামেল কোথায় জানেনা কেউ। খিলক্ষেত থানায় মামলা হলেও আসামীর কোনো হদিস পাচ্ছেনা পুলিশ। সুত্র: বলছে গত বৃহস্পতিবার শ্রীমঙ্গল থেকে আলোচিত প্রতারক শামেল’কে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ।

গোয়েন্দা প্রতিবেদন: প্রতারণা করে একের পর এক সাধারণ মানুষসহ ব্যবসায়ীদের পথে বসিয়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার মুফতি শহীদুল ইসলামের ছেলে এহতেশামুল হক শামেল। বিভিন্ন সময় মানুষ ঠকিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়া যেনো তার পেশা। প্রতারণা থেকে রক্ষা পায়নি তার আপন ভগ্নিপতিও। যার এক কোটি পঞ্চাশ লক্ষ টাকা আত্নসাতের অভিযোগে ২০১৮ সালে নবীরগর থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

সর্বশেষ প্রতারণার শিকার হয় মোঃ আজিজুস সালেহীন নামক এক প্রতিষ্ঠিত রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী। গাজীপুরের রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্ট এন্ড ভিলেজ এর মালিকানার শেয়ার দেওয়ার স্বত্ত্বে ৮ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় প্রতারক শামেল। টাকা নিয়ে লাপাত্তা হলে পরে খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পারেন- রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্ট এন্ড ভিলেজ তার মালিকানাধীন কোন প্রতিষ্ঠান নয়। প্রতারণা করে ৮ কোটি টাকা নিয়ে দীর্ঘদিন সে আত্মগোপনে ডুবে থাকে।

জানা যায়- প্রতারক শামেল বিভিন্ন নামে ভুঁইফোড় কোম্পানি খুলে বিভিন্ন মানুষের টাকা আত্নসাৎ করেন। এক্সিস, হ্যাভিটেশান, তাজমহল আবাসনসহ নানান নামে চটকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে মানুষকে প্রতারিত করত।
রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্ট এন্ড ভিলেজ নামক যৌথমালিকানাধীন এই প্রতিষ্ঠানটিকে একক দাবি করে মানুষকে প্রতারিত করছে বহুদিন ধরে শামেল।

এ বিষয়ে মামলার বাদী মোঃ আজিজুস সালেহীন বলেন, এই প্রতারক শামেল আমাকে ব্যবসায়িক পার্টনার করার কথা বলে আমার থেকে ৮ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। পরে জানতে পারি তার কোনো রিসোর্ট বা প্রতিষ্ঠান নেই, সে ভুয়া কাগজ পত্র করে পার্টনার বানিয়ে আমার থেকে টাকা নিয়ে উধাও হয়ে পড়েছে।