ঢাকা ০৮:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া পুলিশের জন্য কেনা হচ্ছে ২০০ জিপ দাম ১৭২ কোটি টাকা সংস্কৃতি উপদেষ্টাকে বিতর্কিত প্রশ্ন করাই চাকরি হারালেন ৩ সাংবাদিক আওয়ামী লীগের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানা বিএনপির বিক্ষোভ ও সমাবেশ মাগুরার শালিখায় সরকারী জায়গায় দোকান তুলে ভাড়া দিয়েছেন যুবদল নেতা সোহেল মুন্সী! খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ই-৮ ভিসায় দক্ষিণ কোরিয়ায় পৌঁছেছেন বাংলাদেশী ২৫ কর্মী পলিথিনমুক্ত বাজার কমিটিকে পুরস্কৃত করা হবে: পরিবেশ সচিব আদমদীঘির জনপ্রিয় পল্লী চিকিৎসক সুলতান আর নেই

দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন: বিআইডব্লিউটিএর ৪ কর্মকর্তার সম্পদের অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক!

রোস্তম মল্লিক :

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) এর বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানে দীর্ঘদিন ধরে অনুসন্ধান করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সম্প্রতি বিআইডব্লিটিএ’র সিবিএর সাবেক এক নেতা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানে মামলা করা হয়।

এছাড়া বেশ কয়েকজন প্রভাবশীল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। দুদকের নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, বিআইডব্লিটিএ’র অবৈধ অর্থোপার্জনের প্রধান খাতগুলো চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দীর্ঘদিন ধরে চলা এসব অনুসন্ধানের মধ্যে কর্মকর্তা কর্মচারীদের কয়েকজনের সম্পদের তথ্য চেয়ে নোটিশও দিয়েছে কমিশন। দুদক বলছে, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিআইডব্লিটিএ এর এক ডজনেরও বেশি কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলছে।

অনুসন্ধন শেষে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে। সূত্র মতে, দুদকের অনুসন্ধানের আওতায় যারা এসেছেন তারা হলেনÑ বিআইডব্লিউটিএর বন্দর ও পরিবহন বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক এবং ভূমি ও আইন বিভাগের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্বে) এ কে এম আরিফ উদ্দিন ওরফে আরিফ হাসনাত, ড্রেজিং বিভাগের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী ছাইদুর রহমান, ক্রয় ও সংরক্ষণ বিভাগের পরিচালক রফিকুল ইসলাম, প্রশাসন শাখার উপ পরিচালক মো: সিরাজুল ইসলাম ভুঁইয়া এবং শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম। আরিফ উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দরের দায়িত্ব পালনকালে তুরাগ ও বুড়িগঙ্গাসহ বিভিন্ন নদীতীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং এ দুই বন্দরের নদীর তীরভূমি ইজারাসহ বিভিন্ন খাত থেকে রাজস্ব আদায়ে ব্যাপক অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতা করেছেন। এজন্য দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি টিম গঠন করা হয়েছে।

দুদকের উপ-পরিচালক (অনু ও তদন্ত-২) মো. হাফিজুল ইসলামকে প্রধান করে এবং সহকারী পরিচালক সুভাষ চন্দ্র মজুমদারকে সদস্য করে সম্প্রতি এই টিম গঠন করা হয়। সূত্র জানায়, অনুসন্ধান টিম গঠনের পর আরিফ উদ্দিনের সব ব্যক্তিগত নথি, চাকরি জীবনের শুরু থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত উত্তোলিত বেতন-ভাতার বিবরণ, দায়-দায়িত্ব সম্পর্কিত অফিস আদেশসমূহ, নিজ/স্ত্রী/সন্তান/ভাইদের নামে ব্যবসা/শেয়ার পরিচালনার আবেদন ও অনুমোদন সংক্রান্ত সমুদয় রেকর্ডপত্র চেয়ে ৩ সেপ্টেম্বর বিআইডব্লিউটিএকে চিঠি দিয়েছে দুদক। অন্যদিকে, একাধিক নদী খনন প্রকল্পে ব্যাপক অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে প্রকৌশলী ছাইদুর রহমানের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন যাবৎ অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানকালে তার ও তার স্ত্রীর নামে বিপুল পরিমাণ সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। অবৈধ সম্পদ বৈধ করতে তিনি অনেক মিথ্যা তথ্য ও ভুয়া কাগজপত্র জমা দিয়েছেন বলে জানা গেছে। ক্রয় ও সংরক্ষণ বিভাগের পরিচালক রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক থাকাকালে ব্যাপক অনিয়ম, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ রয়েছে। যাত্রীবাহী নৌযানের রুট পারমিট ও সময়সূচি এবং পণ্যবাহী নৌযানের রুট পারমিট প্রদানে অর্থ লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে একাধিক নৌযান মালিক কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগও করেছেন।

এছাড়া নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দরের শুল্ক আদায়কারী থাকাকালে (সম্প্রতি অবসরে যাওয়া) বিআইডব্লিউটিএ’র সিবিএর সাবেক সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১ কোটি ৭৮ লাখ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেছে দুদক। অবৈধ সম্পদ অর্জনে স্বামীকে সহায়তার অভিযোগে তার স্ত্রী শাহিদা বেগমের বিরুদ্ধেও আলাদা মামলা হয়েছে। দীর্ঘ অনুসন্ধানের পর দুদকের সহকারী পরিচালক সাঈদ মোহাম্মদ ইমরান হোসেন গত ২০ সেপ্টেম্বর দুদকের নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়ে মামলা দুটি করেন। সূত্র জানায়, ড্রেজিং বিভাগের একজন প্রভাবশালী জ্যেষ্ঠ প্রকৌশলী ও একই বিভাগের এক কর্মচারী ছাড়াও বিআইডব্লিউটিএ’র আরও দুই কর্মচারী এবং প্রশাসন বিভাগের এক কর্মকর্তা অনুসন্ধানের আওতায় আসতে পারেন।

এর মধ্যে এই প্রকৌশলী গত এক দশকে বেশ কয়েকটি নদী খনন প্রকল্পের দায়িত্বে ছিলেন। সন্দেহভাজন তিন দুর্নীতিবাজ কর্মচারীর প্রত্যেকেই সিবিএর গুরুত্বপূর্ণ নেতা। এদের একজনকে অনেক আগেই চিঠি দিয়ে কয়েক দফা তলব করেছিল দুদক। তবে অনুসন্ধান শেষে তাকে দায়মুক্তি দেয়া হয়েছে বলে বেড়াচ্ছেন তিনি। যদিও সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, দুদক আইনে ফৌজদারি অপরাধ তামাদি হয় না। প্রয়োজন হলে অভিযুক্তকে যেকোনো সময় তলব ও অনুসন্ধান হতে পারে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া

দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন: বিআইডব্লিউটিএর ৪ কর্মকর্তার সম্পদের অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক!

আপডেট টাইম : ১২:২৩:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩

রোস্তম মল্লিক :

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) এর বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানে দীর্ঘদিন ধরে অনুসন্ধান করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সম্প্রতি বিআইডব্লিটিএ’র সিবিএর সাবেক এক নেতা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানে মামলা করা হয়।

এছাড়া বেশ কয়েকজন প্রভাবশীল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। দুদকের নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, বিআইডব্লিটিএ’র অবৈধ অর্থোপার্জনের প্রধান খাতগুলো চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দীর্ঘদিন ধরে চলা এসব অনুসন্ধানের মধ্যে কর্মকর্তা কর্মচারীদের কয়েকজনের সম্পদের তথ্য চেয়ে নোটিশও দিয়েছে কমিশন। দুদক বলছে, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিআইডব্লিটিএ এর এক ডজনেরও বেশি কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলছে।

অনুসন্ধন শেষে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে। সূত্র মতে, দুদকের অনুসন্ধানের আওতায় যারা এসেছেন তারা হলেনÑ বিআইডব্লিউটিএর বন্দর ও পরিবহন বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক এবং ভূমি ও আইন বিভাগের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্বে) এ কে এম আরিফ উদ্দিন ওরফে আরিফ হাসনাত, ড্রেজিং বিভাগের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী ছাইদুর রহমান, ক্রয় ও সংরক্ষণ বিভাগের পরিচালক রফিকুল ইসলাম, প্রশাসন শাখার উপ পরিচালক মো: সিরাজুল ইসলাম ভুঁইয়া এবং শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম। আরিফ উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দরের দায়িত্ব পালনকালে তুরাগ ও বুড়িগঙ্গাসহ বিভিন্ন নদীতীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং এ দুই বন্দরের নদীর তীরভূমি ইজারাসহ বিভিন্ন খাত থেকে রাজস্ব আদায়ে ব্যাপক অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতা করেছেন। এজন্য দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি টিম গঠন করা হয়েছে।

দুদকের উপ-পরিচালক (অনু ও তদন্ত-২) মো. হাফিজুল ইসলামকে প্রধান করে এবং সহকারী পরিচালক সুভাষ চন্দ্র মজুমদারকে সদস্য করে সম্প্রতি এই টিম গঠন করা হয়। সূত্র জানায়, অনুসন্ধান টিম গঠনের পর আরিফ উদ্দিনের সব ব্যক্তিগত নথি, চাকরি জীবনের শুরু থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত উত্তোলিত বেতন-ভাতার বিবরণ, দায়-দায়িত্ব সম্পর্কিত অফিস আদেশসমূহ, নিজ/স্ত্রী/সন্তান/ভাইদের নামে ব্যবসা/শেয়ার পরিচালনার আবেদন ও অনুমোদন সংক্রান্ত সমুদয় রেকর্ডপত্র চেয়ে ৩ সেপ্টেম্বর বিআইডব্লিউটিএকে চিঠি দিয়েছে দুদক। অন্যদিকে, একাধিক নদী খনন প্রকল্পে ব্যাপক অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে প্রকৌশলী ছাইদুর রহমানের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন যাবৎ অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানকালে তার ও তার স্ত্রীর নামে বিপুল পরিমাণ সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। অবৈধ সম্পদ বৈধ করতে তিনি অনেক মিথ্যা তথ্য ও ভুয়া কাগজপত্র জমা দিয়েছেন বলে জানা গেছে। ক্রয় ও সংরক্ষণ বিভাগের পরিচালক রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক থাকাকালে ব্যাপক অনিয়ম, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ রয়েছে। যাত্রীবাহী নৌযানের রুট পারমিট ও সময়সূচি এবং পণ্যবাহী নৌযানের রুট পারমিট প্রদানে অর্থ লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে একাধিক নৌযান মালিক কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগও করেছেন।

এছাড়া নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দরের শুল্ক আদায়কারী থাকাকালে (সম্প্রতি অবসরে যাওয়া) বিআইডব্লিউটিএ’র সিবিএর সাবেক সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১ কোটি ৭৮ লাখ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেছে দুদক। অবৈধ সম্পদ অর্জনে স্বামীকে সহায়তার অভিযোগে তার স্ত্রী শাহিদা বেগমের বিরুদ্ধেও আলাদা মামলা হয়েছে। দীর্ঘ অনুসন্ধানের পর দুদকের সহকারী পরিচালক সাঈদ মোহাম্মদ ইমরান হোসেন গত ২০ সেপ্টেম্বর দুদকের নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়ে মামলা দুটি করেন। সূত্র জানায়, ড্রেজিং বিভাগের একজন প্রভাবশালী জ্যেষ্ঠ প্রকৌশলী ও একই বিভাগের এক কর্মচারী ছাড়াও বিআইডব্লিউটিএ’র আরও দুই কর্মচারী এবং প্রশাসন বিভাগের এক কর্মকর্তা অনুসন্ধানের আওতায় আসতে পারেন।

এর মধ্যে এই প্রকৌশলী গত এক দশকে বেশ কয়েকটি নদী খনন প্রকল্পের দায়িত্বে ছিলেন। সন্দেহভাজন তিন দুর্নীতিবাজ কর্মচারীর প্রত্যেকেই সিবিএর গুরুত্বপূর্ণ নেতা। এদের একজনকে অনেক আগেই চিঠি দিয়ে কয়েক দফা তলব করেছিল দুদক। তবে অনুসন্ধান শেষে তাকে দায়মুক্তি দেয়া হয়েছে বলে বেড়াচ্ছেন তিনি। যদিও সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, দুদক আইনে ফৌজদারি অপরাধ তামাদি হয় না। প্রয়োজন হলে অভিযুক্তকে যেকোনো সময় তলব ও অনুসন্ধান হতে পারে।