ঢাকা ০৫:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বিডিআর হত্যাকাণ্ডে ৭ সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা গাজীপুরে কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ পঞ্চগড়ে ৬ বছর পর বিএনপির জনসভা নিজ বাড়ির উঠানে ট্রাক্টরের চাপায় প্রাণ গেল শিশুর নওগাঁয় নার্সিং ইনষ্টিটিউটে পরিক্ষায় নকল করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা: সমালোচনার জট কালিহাতীতে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসমত আলী’র স্মরণে শোকসভা ও দোয়া মাহফিল উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে পররাষ্ট্র  উপদেষ্টার শোক গাজীপুরে জামায়াতের কর্মী ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত সাভার আশুলিয়া থানা ছাত্রদলের সভাপতি পদ প্রার্থী আলহাজ্ব মাদবর উপর সন্ত্রাসী হামলা গাজীপুরে সাংবাদিকদের সাথে ইউএনও’র মতবিনিময়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন

বিশেষ প্রতিনিধি :
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে মিরপুর শহিদ মিনারে শহীদদের উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেছেন মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাব নেতৃবৃন্দ।
বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর ২০২৩) সকালে মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন মোল্লাহ এবং সাধারণ সম্পাদক এম মনির হোসেনের নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় উপস্থিত ছিলেন মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সহ-সভাপতি কাজী শরিফ নেওয়াজ (লালন), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদ মোঃ ইস্রাফিল, অর্থ সম্পাদক মোঃ জসিম উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আনিচ মাহমুদ লিমন, দপ্তর সম্পাদক মোঃ আলী আফজাল আকাশ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক রাবিয়া সুলতানা, কার্যনির্বাহী সদস্য সহিদুল ইসলাম সাগর, মোঃ মাজেদুল ইসলাম সবুজ, মোঃ খোকন, মোঃ মনির হোসেন, মোঃ শফিক, মোঃ ইদ্রীস, মোঃ সুজন, কাকলী ও নুররেজাসহ আরও প্রোমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শহীদ মিনারের পাদদেশে সভায় সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন মোল্লাহ বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা করেছিল বাংলাদেশের অস্তিত্বকে বিপন্ন করতে। বাঙালি জাতি সশস্ত্র যুদ্ধে যখন বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে তখনই ইতিহাসের এই ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড হয়।
ঘাতকরা বুঝতে পেরেছিল তারা তাদের অপকর্মে সফল হবেন। কিন্তু ইতিহাসের অমোঘ অপরিহার্য পরিণতি অনুযায়ী তাদের সেই ষড়যন্ত্র সফল হয়নি।
তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর দোসররা কতজন বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করেছিল তার সঠিক পরিসংখ্যান এখনো তৈরি হয়নি। তবে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রাথমিকভাবে এক হাজারেও বেশি। এরা আমাদের শ্রেষ্ঠ মানসসম্পদ। আমি সরকারের কাছে আহ্বান জানাই, বুদ্ধিজীবী হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত এখনো অনেকে বিদেশে পলাতক রয়েছে। তাদেরকে ফিরিয়ে এনে আদালতের রায়ে প্রদত্ত সর্বোচ্চ শাস্তি কার্যকর করা হোক।
সাধারণ সম্পাদক এম মনির হোসেন বলেন, এই নীলনকশার প্রধান পরিকল্পকদের বিচারিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আদালতের রায়ে ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে জাতিকে দায়মুক্ত করেছেন। তবে বাঙালিকে মেধাশূন্য করার জন্য এখনো চক্রান্ত হচ্ছে, নতুন প্রজন্মকে বিপথগামী করে তাদের চরিত্র হননের অপচেষ্টা চলছে। এর বিরুদ্ধে নতুন প্রজন্মকে সচেতন করে আমাদের আগামী ও ভবিষ্যতকে নিরাপদ করতে হবে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

বিডিআর হত্যাকাণ্ডে ৭ সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন

আপডেট টাইম : ০৫:০৯:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩

বিশেষ প্রতিনিধি :
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে মিরপুর শহিদ মিনারে শহীদদের উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেছেন মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাব নেতৃবৃন্দ।
বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর ২০২৩) সকালে মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন মোল্লাহ এবং সাধারণ সম্পাদক এম মনির হোসেনের নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় উপস্থিত ছিলেন মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সহ-সভাপতি কাজী শরিফ নেওয়াজ (লালন), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদ মোঃ ইস্রাফিল, অর্থ সম্পাদক মোঃ জসিম উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আনিচ মাহমুদ লিমন, দপ্তর সম্পাদক মোঃ আলী আফজাল আকাশ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক রাবিয়া সুলতানা, কার্যনির্বাহী সদস্য সহিদুল ইসলাম সাগর, মোঃ মাজেদুল ইসলাম সবুজ, মোঃ খোকন, মোঃ মনির হোসেন, মোঃ শফিক, মোঃ ইদ্রীস, মোঃ সুজন, কাকলী ও নুররেজাসহ আরও প্রোমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শহীদ মিনারের পাদদেশে সভায় সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন মোল্লাহ বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা করেছিল বাংলাদেশের অস্তিত্বকে বিপন্ন করতে। বাঙালি জাতি সশস্ত্র যুদ্ধে যখন বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে তখনই ইতিহাসের এই ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড হয়।
ঘাতকরা বুঝতে পেরেছিল তারা তাদের অপকর্মে সফল হবেন। কিন্তু ইতিহাসের অমোঘ অপরিহার্য পরিণতি অনুযায়ী তাদের সেই ষড়যন্ত্র সফল হয়নি।
তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর দোসররা কতজন বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করেছিল তার সঠিক পরিসংখ্যান এখনো তৈরি হয়নি। তবে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রাথমিকভাবে এক হাজারেও বেশি। এরা আমাদের শ্রেষ্ঠ মানসসম্পদ। আমি সরকারের কাছে আহ্বান জানাই, বুদ্ধিজীবী হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত এখনো অনেকে বিদেশে পলাতক রয়েছে। তাদেরকে ফিরিয়ে এনে আদালতের রায়ে প্রদত্ত সর্বোচ্চ শাস্তি কার্যকর করা হোক।
সাধারণ সম্পাদক এম মনির হোসেন বলেন, এই নীলনকশার প্রধান পরিকল্পকদের বিচারিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আদালতের রায়ে ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে জাতিকে দায়মুক্ত করেছেন। তবে বাঙালিকে মেধাশূন্য করার জন্য এখনো চক্রান্ত হচ্ছে, নতুন প্রজন্মকে বিপথগামী করে তাদের চরিত্র হননের অপচেষ্টা চলছে। এর বিরুদ্ধে নতুন প্রজন্মকে সচেতন করে আমাদের আগামী ও ভবিষ্যতকে নিরাপদ করতে হবে।