ঢাকা ০১:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ছাত্রদল নেতাকে প্রাণনাশের হুমকি,জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে থানায় জিডি ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি সামরিক হামলায় বাংলাদেশের নিন্দা সিরাজদিখানে শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী পালিত ২০০ টাকার জন্য বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন মির্জাগঞ্জে জামায়াতে ইসলামীর ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন মনপুরায় আগমনের সময় বাইক দূর্ঘটনায় আহত হন যুবদল নেতা রিপন ভারতে পালানোর সময় গোপালগঞ্জ জেলা আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার মির্জাগঞ্জে “বন্ধু মহল”২০০১ অনুষ্ঠিত দেশে ফিরেছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ গুম এবং চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে সকল শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি – আমিনুল হক

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন

বিশেষ প্রতিনিধি :
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে মিরপুর শহিদ মিনারে শহীদদের উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেছেন মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাব নেতৃবৃন্দ।
বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর ২০২৩) সকালে মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন মোল্লাহ এবং সাধারণ সম্পাদক এম মনির হোসেনের নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় উপস্থিত ছিলেন মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সহ-সভাপতি কাজী শরিফ নেওয়াজ (লালন), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদ মোঃ ইস্রাফিল, অর্থ সম্পাদক মোঃ জসিম উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আনিচ মাহমুদ লিমন, দপ্তর সম্পাদক মোঃ আলী আফজাল আকাশ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক রাবিয়া সুলতানা, কার্যনির্বাহী সদস্য সহিদুল ইসলাম সাগর, মোঃ মাজেদুল ইসলাম সবুজ, মোঃ খোকন, মোঃ মনির হোসেন, মোঃ শফিক, মোঃ ইদ্রীস, মোঃ সুজন, কাকলী ও নুররেজাসহ আরও প্রোমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শহীদ মিনারের পাদদেশে সভায় সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন মোল্লাহ বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা করেছিল বাংলাদেশের অস্তিত্বকে বিপন্ন করতে। বাঙালি জাতি সশস্ত্র যুদ্ধে যখন বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে তখনই ইতিহাসের এই ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড হয়।
ঘাতকরা বুঝতে পেরেছিল তারা তাদের অপকর্মে সফল হবেন। কিন্তু ইতিহাসের অমোঘ অপরিহার্য পরিণতি অনুযায়ী তাদের সেই ষড়যন্ত্র সফল হয়নি।
তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর দোসররা কতজন বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করেছিল তার সঠিক পরিসংখ্যান এখনো তৈরি হয়নি। তবে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রাথমিকভাবে এক হাজারেও বেশি। এরা আমাদের শ্রেষ্ঠ মানসসম্পদ। আমি সরকারের কাছে আহ্বান জানাই, বুদ্ধিজীবী হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত এখনো অনেকে বিদেশে পলাতক রয়েছে। তাদেরকে ফিরিয়ে এনে আদালতের রায়ে প্রদত্ত সর্বোচ্চ শাস্তি কার্যকর করা হোক।
সাধারণ সম্পাদক এম মনির হোসেন বলেন, এই নীলনকশার প্রধান পরিকল্পকদের বিচারিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আদালতের রায়ে ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে জাতিকে দায়মুক্ত করেছেন। তবে বাঙালিকে মেধাশূন্য করার জন্য এখনো চক্রান্ত হচ্ছে, নতুন প্রজন্মকে বিপথগামী করে তাদের চরিত্র হননের অপচেষ্টা চলছে। এর বিরুদ্ধে নতুন প্রজন্মকে সচেতন করে আমাদের আগামী ও ভবিষ্যতকে নিরাপদ করতে হবে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

ছাত্রদল নেতাকে প্রাণনাশের হুমকি,জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে থানায় জিডি

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন

আপডেট টাইম : ০৫:০৯:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩

বিশেষ প্রতিনিধি :
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে মিরপুর শহিদ মিনারে শহীদদের উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেছেন মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাব নেতৃবৃন্দ।
বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর ২০২৩) সকালে মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন মোল্লাহ এবং সাধারণ সম্পাদক এম মনির হোসেনের নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় উপস্থিত ছিলেন মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সহ-সভাপতি কাজী শরিফ নেওয়াজ (লালন), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদ মোঃ ইস্রাফিল, অর্থ সম্পাদক মোঃ জসিম উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আনিচ মাহমুদ লিমন, দপ্তর সম্পাদক মোঃ আলী আফজাল আকাশ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক রাবিয়া সুলতানা, কার্যনির্বাহী সদস্য সহিদুল ইসলাম সাগর, মোঃ মাজেদুল ইসলাম সবুজ, মোঃ খোকন, মোঃ মনির হোসেন, মোঃ শফিক, মোঃ ইদ্রীস, মোঃ সুজন, কাকলী ও নুররেজাসহ আরও প্রোমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শহীদ মিনারের পাদদেশে সভায় সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন মোল্লাহ বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা করেছিল বাংলাদেশের অস্তিত্বকে বিপন্ন করতে। বাঙালি জাতি সশস্ত্র যুদ্ধে যখন বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে তখনই ইতিহাসের এই ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড হয়।
ঘাতকরা বুঝতে পেরেছিল তারা তাদের অপকর্মে সফল হবেন। কিন্তু ইতিহাসের অমোঘ অপরিহার্য পরিণতি অনুযায়ী তাদের সেই ষড়যন্ত্র সফল হয়নি।
তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর দোসররা কতজন বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করেছিল তার সঠিক পরিসংখ্যান এখনো তৈরি হয়নি। তবে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রাথমিকভাবে এক হাজারেও বেশি। এরা আমাদের শ্রেষ্ঠ মানসসম্পদ। আমি সরকারের কাছে আহ্বান জানাই, বুদ্ধিজীবী হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত এখনো অনেকে বিদেশে পলাতক রয়েছে। তাদেরকে ফিরিয়ে এনে আদালতের রায়ে প্রদত্ত সর্বোচ্চ শাস্তি কার্যকর করা হোক।
সাধারণ সম্পাদক এম মনির হোসেন বলেন, এই নীলনকশার প্রধান পরিকল্পকদের বিচারিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আদালতের রায়ে ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে জাতিকে দায়মুক্ত করেছেন। তবে বাঙালিকে মেধাশূন্য করার জন্য এখনো চক্রান্ত হচ্ছে, নতুন প্রজন্মকে বিপথগামী করে তাদের চরিত্র হননের অপচেষ্টা চলছে। এর বিরুদ্ধে নতুন প্রজন্মকে সচেতন করে আমাদের আগামী ও ভবিষ্যতকে নিরাপদ করতে হবে।