ঢাকা ১২:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
নওগাঁয় নার্সিং ইনষ্টিটিউটে পরিক্ষায় নকল করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা: সমালোচনার জট কালিহাতীতে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসমত আলী’র স্মরণে শোকসভা ও দোয়া মাহফিল উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে পররাষ্ট্র  উপদেষ্টার শোক গাজীপুরে জামায়াতের কর্মী ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত সাভার আশুলিয়া থানা ছাত্রদলের সভাপতি পদ প্রার্থী আলহাজ্ব মাদবর উপর সন্ত্রাসী হামলা গাজীপুরে সাংবাদিকদের সাথে ইউএনও’র মতবিনিময় গাজীপুরে কর্পোরেট কোম্পানি থেকে পোল্ট্রি শিল্পকে রক্ষায় আলোচনা সভা সিরাজদিখানে প্রবাসী যুবককে কুপিয়ে হত্যা চেষ্টা; ছিনিয়ে নিয়েছে টাকা- স্বর্ণালংকার গাজীপুরে বিএনপির রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে ৩১দফার প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত পঞ্চগড়ে পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক) কর্তৃক শীত বস্ত্র বিতরণ

বগুড়ায় প্রশাসনের নাকের ডগায় তৈরী হচ্ছে অবৈধ টায়ার পুড়িয়ে তেল: দেখার কেউ নেই

নাদিম আহমেদ অনিক :
বগুড়ার আদমদিঘীর সান্তাহারে বশিপুর এলাকায় হাইওয়ে রাস্তার পাশে টায়ার পুড়িয়ে অবৈধভাবে তৈরি হচ্ছে জ্বালানি তেল। এতে হুমকির মুখে পড়েছে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ। নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন স্থানীয়রা। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই বে নামে এই টায়ার পোড়ানো কারখানা পরিবেশ দূষণ, জনদূর্ভোগ ও জনস্বাস্থ্যের হুমকি সৃষ্টি করে আসলেও এখনো কার্যকর কোন ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, কারখানাটির ট্রায়ার পোড়ার উৎকট গন্ধে রাতে ঘুমানো যায় না। দীর্ঘদিন এ গন্ধ বাধ্য হয়েই নিঃশ্বাসে নিতে হচ্ছে। বাতাসে ও ছরার পানিতে কালো পাউডার-ধোঁয়া মেশার ফলে পরিবেশ দূষণ মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। বিবর্ণ আকার ধারণ করেছে সবুজ প্রকৃতি। জনদূর্ভোগ বেড়ে বসবাসের অনুপযোগী হয়ে ওঠেছে ওই এলাকাটি। যার কারণে আশে পাশে এলাকার শিশু, বৃদ্ধসহ বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষরা এলার্জি, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া, ফুসফুস ক্যান্সারসহ জটিল শারীরিক রোগের সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন সচেতন মহল। অনুসন্ধানে জানা যায়, কয়েক বছর ধরে নওগাঁ টু বগুড়া মহাসড়কের সান্তাহার (বশিপুর) এলাকায় হাইওয়ে রাস্তার পাশে ফারজানা রিসাইকেলিং নামে ট্রায়ার পোড়ার কারখানা স্থাপন করেন মীজানুর রহমান নামে এক ব্যবসায়ী, যদিও কারখানাটির কোন সাইনবোড খুজে পাওয়া যায়নী।
প্রয়োজনীয় সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অনুমোদন না নিয়েই দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে গাড়ির অব্যহৃত বা পুরোনো টায়ার এনে দূষণে সহায়ক চুল্লিতে পোড়ানো হয়। পরে আগুনে গলানো ট্রায়ার থেকে অপরিশোধিত (ফার্নেস অয়েল) জ্বালানি তেল উৎপাদন করে বিটুমিন পরিবহনের ট্যাঙ্ক গাড়িতে ভর্তি করে অন্যত্র পরিবহন করা হয়। যা ড্রামজাত করে বিভিন্ন ঠিকাদারদের কাছে বিক্রি করে আসছে এ কারখানাটি।
টায়ার পুড়িয়ে উৎপাদিত এসব তেল-আলকাতরাকে সড়কে ব্যবহৃত বিটুমিনের পরিবর্তে নিম্নমানের সামগ্রী হিসেবেই ধরা হয়। যা ব্যবহারে সড়কের স্থায়িত্ব কমে যায়। শুধু সড়ক সংস্কারে নয় এসব জ্বালানি তেল বিভিন্ন কারখানায় জ্বালানি তেল হিসেবেও বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে ট্রায়ার পুড়িয়ে পাওয়া পাউডার ও লোহার তার যাচ্ছে ছাপাখানায় ও স্টীল রি-রোলিং মিলে।
সরেজমিনে শনিবার (২০ জানুয়ারি) সান্তাহার বশিপুর এলাকায় অবস্থিত ওই কারখানা এলাকায় গিয়ে কার্যক্রম ফটক দিয়ে ভিতরে দেখা যায় । দিনের বেলায় টায়ার পোড়া বন্ধ থাকার খবর পেয়ে থাকলেও চোখে পরে টায়ার পোরানোর কার্যক্রম। পুরোনা টায়ার এনে স্তূপ করাসহ সব ধরণের কাজও চলমান ছিল। তবে কারখানার ভিতরে প্রবেশ করে সংবাদ সংগ্রহে ভিডিও ধারণ করার চেষ্টা করলে প্রতিবেদককে বাধা দেন কয়েকজন কর্মরত কর্মী। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজার ‘ ওয়াসীম ‘ কিছু টাকা দিয়ে মুখ বন্ধ করতে চান প্রতিবেদকের। টাকা নিতে না চাইলে নানান অযুহাত তুলে ধরেন তিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক বাসিন্দা খবর বাংলাদেশকে বলেন, ‘টায়ার পুরানো এ কারখানাটির ম্যানেজার ওয়াসীম সবাইকে ম্যানেজ করে পরিবেশ বিধ্বংসী এসব কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে। দীর্ঘদিন ধরে এলাকাবাসী দুর্ভোগ পোহালেও দেখার যেন কেউ নেই। মানুষ মরলে তাদের কী? যারা এসব দেখভাল করবে তারা তো টাকা পাচ্ছে। জনগনের ক্ষতি দেখার কী দরকার।প্রভাবশালীদের হাতের মুঠোয় নিয়ে জনগণের সীমাহীন দুর্ভোগ তৈরি করেছে। কারখানারটির মালিক মিজানুর রহমান খবর বাংলাদেশ কে বলেন, ‘ যাবতীয় আইনী নিয়ম মেনেই আমার কারখানাটি স্থাপন করা হয়েছে, শুধুমাত্র পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র বাঁকি আছে যা অল্পের মধ্যেই পেয়ে যাবো। এদিকে পরিবেশবিদরা বলছেন, টায়ার পোড়ানোর ফলে প্রতিনিয়ত বাতাসে মিশছে কার্বন মনো অক্সাইড, নাইট্রোজেন ও মিথেনসহ ১৬ ধরণের রাসায়নিক ক্ষতিকারক গ্যাস। এসব গ্যাস সৃষ্টির মাধ্যমে বায়ু, পানি, মাটিসহ পরিবেশের সব উপাদান যেমন দূষিত হচ্ছে তেমনি মারাত্মক হুমকিতে পড়ছে জীববৈচিত্র্যও। বন্যপ্রাণিদের আবাসস্থলও ধ্বংস হচ্ছে। মারাত্মক ঝুঁকিতে রয়েছে ওই এলাকার জনস্বাস্থ্য।

এ বিষয়ে আদমদিঘী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোছাঃ রোমানা আফরোজ মুঠোফোনে জানান, ‘ট্রায়ার পুড়িয়ে সড়ক নিম্নমানের আলকাতরা তৈরি করা হয়- আদমদীঘিতে এমনটা হচ্ছে এ বিষয়টি আপনার মাধ্যমে জানতে পারলাম। এটি পরিবেশ বিধ্বংসী কাজ। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক যেই-ই হোক পরিবেশ-প্রতিবেশের ক্ষতি করে ব্যবসা করা যাবে না। আমি কারখানাটি পরিদর্শন করব এবং দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেব।’ এ বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তর বগুড়া অঞ্চলের সহকারি পরিচালক মাহথীর বিন মোহাম্মদ
মুঠোফোনে বলেন, প্রতিষ্ঠানটি ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করছে যা প্রক্রিয়াধীন। এর আগে তাদের জরিমানাও করা হয়েছিল, প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে কিছু কাগজপত্র দাখিল করা কথা বলা হয়েছে। তবে ছাড়পত্র পাবার আগে যদি তারা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে এটি সম্পূর্ণ অবৈধ।তদন্তপূর্বক দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

নওগাঁয় নার্সিং ইনষ্টিটিউটে পরিক্ষায় নকল করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা: সমালোচনার জট

বগুড়ায় প্রশাসনের নাকের ডগায় তৈরী হচ্ছে অবৈধ টায়ার পুড়িয়ে তেল: দেখার কেউ নেই

আপডেট টাইম : ১১:১৩:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৪

নাদিম আহমেদ অনিক :
বগুড়ার আদমদিঘীর সান্তাহারে বশিপুর এলাকায় হাইওয়ে রাস্তার পাশে টায়ার পুড়িয়ে অবৈধভাবে তৈরি হচ্ছে জ্বালানি তেল। এতে হুমকির মুখে পড়েছে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ। নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন স্থানীয়রা। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই বে নামে এই টায়ার পোড়ানো কারখানা পরিবেশ দূষণ, জনদূর্ভোগ ও জনস্বাস্থ্যের হুমকি সৃষ্টি করে আসলেও এখনো কার্যকর কোন ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, কারখানাটির ট্রায়ার পোড়ার উৎকট গন্ধে রাতে ঘুমানো যায় না। দীর্ঘদিন এ গন্ধ বাধ্য হয়েই নিঃশ্বাসে নিতে হচ্ছে। বাতাসে ও ছরার পানিতে কালো পাউডার-ধোঁয়া মেশার ফলে পরিবেশ দূষণ মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। বিবর্ণ আকার ধারণ করেছে সবুজ প্রকৃতি। জনদূর্ভোগ বেড়ে বসবাসের অনুপযোগী হয়ে ওঠেছে ওই এলাকাটি। যার কারণে আশে পাশে এলাকার শিশু, বৃদ্ধসহ বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষরা এলার্জি, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া, ফুসফুস ক্যান্সারসহ জটিল শারীরিক রোগের সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন সচেতন মহল। অনুসন্ধানে জানা যায়, কয়েক বছর ধরে নওগাঁ টু বগুড়া মহাসড়কের সান্তাহার (বশিপুর) এলাকায় হাইওয়ে রাস্তার পাশে ফারজানা রিসাইকেলিং নামে ট্রায়ার পোড়ার কারখানা স্থাপন করেন মীজানুর রহমান নামে এক ব্যবসায়ী, যদিও কারখানাটির কোন সাইনবোড খুজে পাওয়া যায়নী।
প্রয়োজনীয় সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অনুমোদন না নিয়েই দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে গাড়ির অব্যহৃত বা পুরোনো টায়ার এনে দূষণে সহায়ক চুল্লিতে পোড়ানো হয়। পরে আগুনে গলানো ট্রায়ার থেকে অপরিশোধিত (ফার্নেস অয়েল) জ্বালানি তেল উৎপাদন করে বিটুমিন পরিবহনের ট্যাঙ্ক গাড়িতে ভর্তি করে অন্যত্র পরিবহন করা হয়। যা ড্রামজাত করে বিভিন্ন ঠিকাদারদের কাছে বিক্রি করে আসছে এ কারখানাটি।
টায়ার পুড়িয়ে উৎপাদিত এসব তেল-আলকাতরাকে সড়কে ব্যবহৃত বিটুমিনের পরিবর্তে নিম্নমানের সামগ্রী হিসেবেই ধরা হয়। যা ব্যবহারে সড়কের স্থায়িত্ব কমে যায়। শুধু সড়ক সংস্কারে নয় এসব জ্বালানি তেল বিভিন্ন কারখানায় জ্বালানি তেল হিসেবেও বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে ট্রায়ার পুড়িয়ে পাওয়া পাউডার ও লোহার তার যাচ্ছে ছাপাখানায় ও স্টীল রি-রোলিং মিলে।
সরেজমিনে শনিবার (২০ জানুয়ারি) সান্তাহার বশিপুর এলাকায় অবস্থিত ওই কারখানা এলাকায় গিয়ে কার্যক্রম ফটক দিয়ে ভিতরে দেখা যায় । দিনের বেলায় টায়ার পোড়া বন্ধ থাকার খবর পেয়ে থাকলেও চোখে পরে টায়ার পোরানোর কার্যক্রম। পুরোনা টায়ার এনে স্তূপ করাসহ সব ধরণের কাজও চলমান ছিল। তবে কারখানার ভিতরে প্রবেশ করে সংবাদ সংগ্রহে ভিডিও ধারণ করার চেষ্টা করলে প্রতিবেদককে বাধা দেন কয়েকজন কর্মরত কর্মী। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজার ‘ ওয়াসীম ‘ কিছু টাকা দিয়ে মুখ বন্ধ করতে চান প্রতিবেদকের। টাকা নিতে না চাইলে নানান অযুহাত তুলে ধরেন তিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক বাসিন্দা খবর বাংলাদেশকে বলেন, ‘টায়ার পুরানো এ কারখানাটির ম্যানেজার ওয়াসীম সবাইকে ম্যানেজ করে পরিবেশ বিধ্বংসী এসব কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে। দীর্ঘদিন ধরে এলাকাবাসী দুর্ভোগ পোহালেও দেখার যেন কেউ নেই। মানুষ মরলে তাদের কী? যারা এসব দেখভাল করবে তারা তো টাকা পাচ্ছে। জনগনের ক্ষতি দেখার কী দরকার।প্রভাবশালীদের হাতের মুঠোয় নিয়ে জনগণের সীমাহীন দুর্ভোগ তৈরি করেছে। কারখানারটির মালিক মিজানুর রহমান খবর বাংলাদেশ কে বলেন, ‘ যাবতীয় আইনী নিয়ম মেনেই আমার কারখানাটি স্থাপন করা হয়েছে, শুধুমাত্র পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র বাঁকি আছে যা অল্পের মধ্যেই পেয়ে যাবো। এদিকে পরিবেশবিদরা বলছেন, টায়ার পোড়ানোর ফলে প্রতিনিয়ত বাতাসে মিশছে কার্বন মনো অক্সাইড, নাইট্রোজেন ও মিথেনসহ ১৬ ধরণের রাসায়নিক ক্ষতিকারক গ্যাস। এসব গ্যাস সৃষ্টির মাধ্যমে বায়ু, পানি, মাটিসহ পরিবেশের সব উপাদান যেমন দূষিত হচ্ছে তেমনি মারাত্মক হুমকিতে পড়ছে জীববৈচিত্র্যও। বন্যপ্রাণিদের আবাসস্থলও ধ্বংস হচ্ছে। মারাত্মক ঝুঁকিতে রয়েছে ওই এলাকার জনস্বাস্থ্য।

এ বিষয়ে আদমদিঘী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোছাঃ রোমানা আফরোজ মুঠোফোনে জানান, ‘ট্রায়ার পুড়িয়ে সড়ক নিম্নমানের আলকাতরা তৈরি করা হয়- আদমদীঘিতে এমনটা হচ্ছে এ বিষয়টি আপনার মাধ্যমে জানতে পারলাম। এটি পরিবেশ বিধ্বংসী কাজ। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক যেই-ই হোক পরিবেশ-প্রতিবেশের ক্ষতি করে ব্যবসা করা যাবে না। আমি কারখানাটি পরিদর্শন করব এবং দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেব।’ এ বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তর বগুড়া অঞ্চলের সহকারি পরিচালক মাহথীর বিন মোহাম্মদ
মুঠোফোনে বলেন, প্রতিষ্ঠানটি ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করছে যা প্রক্রিয়াধীন। এর আগে তাদের জরিমানাও করা হয়েছিল, প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে কিছু কাগজপত্র দাখিল করা কথা বলা হয়েছে। তবে ছাড়পত্র পাবার আগে যদি তারা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে এটি সম্পূর্ণ অবৈধ।তদন্তপূর্বক দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।