ঢাকা ০৭:১৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ধর্ম উপদেষ্টার সাথে থাইল্যান্ডের গ্র্যান্ড মুফতির সৌজন্য সাক্ষাৎ রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের লিফলেট বিতরণ করলেন আমিনুল হক শিগগিরই শুরু হবে তুরাগ নদী দখল ও দূষণমুক্তকরণের কার্যক্রম উন্নয়ন শুধু জেলা সদরেই নয়, সকল উপজেলায় দৃশ্যমান হতে হবে- পার্বত্য উপদেষ্টা জুলাইবিপ্লবী শহিদ হাসানকে দেখতে হাসপাতালে ধর্ম উপদেষ্টা পরিবেশ উপদেষ্টার সাথে নরওয়ের স্টেট সেক্রেটারির বৈঠক আদমদীঘিতে বেড়েছে অপরাধের প্রবণতা, নীরব ভূমিকায় থানা পুলিশ সিংগাইরে কিশোর গ্যাংদের হাতে খুন হলেন স্কুল ছাত্র রাহুল ইসলাম খান মাগুরা আলোকদিয়া তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ১ খুন রাজধানীতে থেমে নেই যুবলীগ নেতা নুর ইসলামের চাঁদাবাজি-ত্রাসের রাজত্ব!

বাড্ডা থানার অপরাধীদের আতঙ্কের নাম ওসি ইয়াসীন গাজী

গোলাম সরওয়ার পিন্টু :

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর দুর্দান্ত সাহসী কিছু অফিসার রয়েছে যারা তাদের সৎ সাহসকে পুঁজি করে জনগণের শান্তির জন্য দিনরাত সকল অন্যায়কে বিতাড়িত করে পুলিশ বাহিনীকে করে তুলেছেন প্রশংসিত। ঠিক তেমনি একজন মানবিক, বিনয়ী, সৎ, মেধাবী ও সাহসী দায়িত্বশীল পুলিশ অফিসার হলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের বাড্ডা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) ইয়াসীন গাজী। একজন ওসি থানা এলাকার আইনশৃংঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ সহ তার দায়িত্ব শতভাগ সফল ভাবে পালন করেও যে, আন্তরিকতা ও মানবপ্রেম দিয়ে গোটা থানা এলাকার সর্বস্তরের মানুষের মন জয় করতে পারে তার এক জলন্ত প্রমাণ তিনি।

পুলিশের প্রতি সাধারণ মানুষের ভিন্ন ধারণা থাকলেও বাড্ডা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) ইয়াসীন গাজী যোগদানের পর সে ধারণা বদলে দিয়েছে মানুষকে। ব্যতিক্রমধর্মী একজন পুলিশ অফিসার হিসাবে তিনি তার সহকর্মী ও সাধারণ জনগণের আদর্শগত ভিন্নতা মেনে নিয়ে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে থানাতে আসা সাধারণ মানুষের সেবা শতভাগ নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর। শুধু তাই নয় তিনি সন্ত্রাস, মাদক ও জুয়ার বিরুদ্ধেও কঠোর। তিনি সাধারণ মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক এবং অপরাধীদের কাছে হয়ে উঠেছেন আতঙ্ক।

বাড্ডা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) হিসেবে যোগদানের পর এই সল্প সময়ে নিজের সততা, মেধা, বিচক্ষণতা কর্মদক্ষতা ও মানবিকতার মাধ্যমে থানার সাধারণ মানুষের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি শ্রেণি ভেদাভেদ না করেই যখন যেখানে যে ধরণের আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন তিনি তাই করে যাচ্ছেন। তিনি যে কোনো ঘটনার সংবাদ পাওয়া মাত্রই সাড়া দিচ্ছেন দ্রুত।

থানা এলাকাকে রেখেছেন যেকোন সময়ের চেয়ে নিরাপদ। রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতিতেও কঠোর হাতে আইনশৃঙ্খলা রেখেছেন স্বাভাবিক, সরকারের উন্নয়নমূলক সাফল্যগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরতে পুলিশি কার্যক্রমকে রেখেছেন বেগবান।

বাড্ডা থানায় যোগদানের পর হতে মাদক কারবারীদের আনা গোনা অনেকটা কমে গেছে । প্রতিনিয়ত অভিযানের ফলে অনেক মাদক ব্যবসায়ী ও গড ফাদারদের তিনি গ্রেফতার করেছেন। তার ভয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা বর্তমানে গা ঢাকা দিয়েছে।

তিনি বর্তমান এ থানার চোখে একজন সৎ, আদর্শবান, ন্যায়নিষ্ঠ ও গরিবের বন্ধুসুলভ পুলিশ অফিসার। তার চোখে ধনি-গরিব, জেলে,রিকশা চালক হতে সব শ্রেণিপেশার মানুষ সমান। এ ছাড়াও একের পর এক ব্যতিক্রমী কাজ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছেন পুলিশের এ কর্মকর্তা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভেসে বেড়ায় তার সচেতনতামূলক কিছু কার্যক্রম। আর তার কর্মকান্ডের খ্যাতি জনসাধারণের মুখে মুখে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

ধর্ম উপদেষ্টার সাথে থাইল্যান্ডের গ্র্যান্ড মুফতির সৌজন্য সাক্ষাৎ

বাড্ডা থানার অপরাধীদের আতঙ্কের নাম ওসি ইয়াসীন গাজী

আপডেট টাইম : ০৬:২২:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ মার্চ ২০২৪

গোলাম সরওয়ার পিন্টু :

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর দুর্দান্ত সাহসী কিছু অফিসার রয়েছে যারা তাদের সৎ সাহসকে পুঁজি করে জনগণের শান্তির জন্য দিনরাত সকল অন্যায়কে বিতাড়িত করে পুলিশ বাহিনীকে করে তুলেছেন প্রশংসিত। ঠিক তেমনি একজন মানবিক, বিনয়ী, সৎ, মেধাবী ও সাহসী দায়িত্বশীল পুলিশ অফিসার হলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের বাড্ডা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) ইয়াসীন গাজী। একজন ওসি থানা এলাকার আইনশৃংঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ সহ তার দায়িত্ব শতভাগ সফল ভাবে পালন করেও যে, আন্তরিকতা ও মানবপ্রেম দিয়ে গোটা থানা এলাকার সর্বস্তরের মানুষের মন জয় করতে পারে তার এক জলন্ত প্রমাণ তিনি।

পুলিশের প্রতি সাধারণ মানুষের ভিন্ন ধারণা থাকলেও বাড্ডা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) ইয়াসীন গাজী যোগদানের পর সে ধারণা বদলে দিয়েছে মানুষকে। ব্যতিক্রমধর্মী একজন পুলিশ অফিসার হিসাবে তিনি তার সহকর্মী ও সাধারণ জনগণের আদর্শগত ভিন্নতা মেনে নিয়ে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে থানাতে আসা সাধারণ মানুষের সেবা শতভাগ নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর। শুধু তাই নয় তিনি সন্ত্রাস, মাদক ও জুয়ার বিরুদ্ধেও কঠোর। তিনি সাধারণ মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক এবং অপরাধীদের কাছে হয়ে উঠেছেন আতঙ্ক।

বাড্ডা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) হিসেবে যোগদানের পর এই সল্প সময়ে নিজের সততা, মেধা, বিচক্ষণতা কর্মদক্ষতা ও মানবিকতার মাধ্যমে থানার সাধারণ মানুষের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি শ্রেণি ভেদাভেদ না করেই যখন যেখানে যে ধরণের আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন তিনি তাই করে যাচ্ছেন। তিনি যে কোনো ঘটনার সংবাদ পাওয়া মাত্রই সাড়া দিচ্ছেন দ্রুত।

থানা এলাকাকে রেখেছেন যেকোন সময়ের চেয়ে নিরাপদ। রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতিতেও কঠোর হাতে আইনশৃঙ্খলা রেখেছেন স্বাভাবিক, সরকারের উন্নয়নমূলক সাফল্যগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরতে পুলিশি কার্যক্রমকে রেখেছেন বেগবান।

বাড্ডা থানায় যোগদানের পর হতে মাদক কারবারীদের আনা গোনা অনেকটা কমে গেছে । প্রতিনিয়ত অভিযানের ফলে অনেক মাদক ব্যবসায়ী ও গড ফাদারদের তিনি গ্রেফতার করেছেন। তার ভয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা বর্তমানে গা ঢাকা দিয়েছে।

তিনি বর্তমান এ থানার চোখে একজন সৎ, আদর্শবান, ন্যায়নিষ্ঠ ও গরিবের বন্ধুসুলভ পুলিশ অফিসার। তার চোখে ধনি-গরিব, জেলে,রিকশা চালক হতে সব শ্রেণিপেশার মানুষ সমান। এ ছাড়াও একের পর এক ব্যতিক্রমী কাজ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছেন পুলিশের এ কর্মকর্তা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভেসে বেড়ায় তার সচেতনতামূলক কিছু কার্যক্রম। আর তার কর্মকান্ডের খ্যাতি জনসাধারণের মুখে মুখে।