দুদকে অভিযোগ:
সাভারে এক ইউপি চেয়ারম্যানের সম্পদের পাহাড়!
স্টাফ রিপোর্টার
ঢাকা জেলার সাভার উপজেলাধীন ধামসোনা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ সাইফুল ইসলাম সরকারের বিরুদ্ধে অবৈধ পথে সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলার অভিযোগ জমা পড়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনে।
লিখিত অভিযোগের বর্ণনায় জানাগেছে,মোঃ সাইফুল ইসলাম সরকার পিতা- মৃত, সিরাজুল ইসলাম সরকার, গ্রাম: ডেন্ডাবর পল্লী বিদ্যুৎ, নবীনগর, আশুলিয়া, সাভার, ঢাকা। সাভারের ধামসোনা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি অবৈধপথে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন। এ সব সম্পদের বিপরীতে তিনি সরকারকে কোন প্রকার ইনকাম ট্যাক্্র প্রদান করে নি। অপ্রদর্শিত আয়ে এই বিপুল পরিমান সম্পদের তিনি কিভাবে মালিক হলেন সেটা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন বলে এলাকাবাসী মনে করেন।
অভিযোগের ভাষ্যমতে, মো: সাইফুল ইসলাম সরকার এর বাবা মৃত সিরাজুল ইসলাম সরকার বিএনপি সরকারের ২ মেয়াদে গ্রাম সরকার ছিলেন। ১৯৭১ সালে পাক-হানাদার বাহিনীর সাথে সখ্যতা বজায় রেখে রাজাকার, আলবদর বাহিনীর সদস্য হিসেবে মুক্তিকামী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। বিগত দিনে ৩টি হত্যা মামলার আসামী হিসেবে পরিগনিত যেমন: সুবেদার আরিফ হত্যা, মোঃ মাঈনউদ্দিন হত্যা ও মোঃ শাহিন হত্যাসহ নিজস্ব অস্ত্রধারী বাহিনী দিয়ে এলাকার গার্মেন্টস ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদাবাজি, জুট ব্যবসা, ভূমি দখল ও মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন।
সাভারের বাইপাইল বাস স্ট্যান্ড করিম সুপার মার্কেটের সাথে ১ বিঘা জমির উপর ১৬ তলা ভবন নির্মান করছেন। এর মধ্যে ৮ তলা ভবনের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। বাকী অন্যান্য তলার কাজ চলমান আছে। অত্র জমি এবং ভবনের বর্তমান বাজার মূল্য ৬০ কোটি টাকার ওপরে। সিএনজি পাম্পসহ ১২ বিঘা জমি কিনেছে ৩৬ কোটি টাকা দিয়ে। সাভার গণ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের পাশে ফিরোজ কবীর সাহেবের বাড়ীর সামনে ও আশুলিয়া থানা, শ্রীপুর, সুগন্ধী গ্রামে ইলেকট্রো ব্যানসার এর পাশে ১৫ বিঘা জমি কিনেছেন। এই সম্পত্তির বাজার মূল্য প্রায় ১৫ কোটি টাকা। বাঁশবাড়ী মৌজায়- বাশবাড়ী গ্রামের এবং ঘোরাপীর মাজারের পাশে ও বিভিন্ন লোকেশনে কমপক্ষে- ৩০ বিঘা জমি ক্রয় করেছেন যার বর্তমান বাজার মূল্যও কোটি টাকা। ১টি টয়োটা এলিয়ন, যার বর্তমান বাজার মূল্য ৩০ লক্ষ টাকা, ১টি টয়োটা হেরিয়ার, (জাপান) যার বর্তমান মূল্য ৭০ লক্ষ টাকা, ১টি মাইক্রো, যার মূল্য প্রায় ২০ লক্ষ টাকা। সর্বমোট ৪টি গাড়ী চলমান। তার এসব সম্পদের টাকার উৎস সম্পর্কে সঠিক কোন তথ্যাদি নেই।
বর্ণিত বিষয়ের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় দুর্নীতি বিরোধী অভিযান সফল করার লক্ষ্যে, সাবেক চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সরকারের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগসমূহ অনুসন্ধান পুর্ব্বক দুদক আইনে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য দুদক চেয়ারম্যানের পদক্ষেপ কামনা করা হয়েছে।
দুদকে অভিযোগ:
সাভারে এক ইউপি চেয়ারম্যানের সম্পদের পাহাড়!
স্টাফ রিপোর্টার
ঢাকা জেলার সাভার উপজেলাধীন ধামসোনা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ সাইফুল ইসলাম সরকারের বিরুদ্ধে অবৈধ পথে সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলার অভিযোগ জমা পড়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনে।
লিখিত অভিযোগের বর্ণনায় জানাগেছে,মোঃ সাইফুল ইসলাম সরকার পিতা- মৃত, সিরাজুল ইসলাম সরকার, গ্রাম: ডেন্ডাবর পল্লী বিদ্যুৎ, নবীনগর, আশুলিয়া, সাভার, ঢাকা। সাভারের ধামসোনা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি অবৈধপথে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন। এ সব সম্পদের বিপরীতে তিনি সরকারকে কোন প্রকার ইনকাম ট্যাক্্র প্রদান করে নি। অপ্রদর্শিত আয়ে এই বিপুল পরিমান সম্পদের তিনি কিভাবে মালিক হলেন সেটা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন বলে এলাকাবাসী মনে করেন।
অভিযোগের ভাষ্যমতে, মো: সাইফুল ইসলাম সরকার এর বাবা মৃত সিরাজুল ইসলাম সরকার বিএনপি সরকারের ২ মেয়াদে গ্রাম সরকার ছিলেন। ১৯৭১ সালে পাক-হানাদার বাহিনীর সাথে সখ্যতা বজায় রেখে রাজাকার, আলবদর বাহিনীর সদস্য হিসেবে মুক্তিকামী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। বিগত দিনে ৩টি হত্যা মামলার আসামী হিসেবে পরিগনিত যেমন: সুবেদার আরিফ হত্যা, মোঃ মাঈনউদ্দিন হত্যা ও মোঃ শাহিন হত্যাসহ নিজস্ব অস্ত্রধারী বাহিনী দিয়ে এলাকার গার্মেন্টস ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদাবাজি, জুট ব্যবসা, ভূমি দখল ও মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন।
সাভারের বাইপাইল বাস স্ট্যান্ড করিম সুপার মার্কেটের সাথে ১ বিঘা জমির উপর ১৬ তলা ভবন নির্মান করছেন। এর মধ্যে ৮ তলা ভবনের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। বাকী অন্যান্য তলার কাজ চলমান আছে। অত্র জমি এবং ভবনের বর্তমান বাজার মূল্য ৬০ কোটি টাকার ওপরে। সিএনজি পাম্পসহ ১২ বিঘা জমি কিনেছে ৩৬ কোটি টাকা দিয়ে। সাভার গণ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের পাশে ফিরোজ কবীর সাহেবের বাড়ীর সামনে ও আশুলিয়া থানা, শ্রীপুর, সুগন্ধী গ্রামে ইলেকট্রো ব্যানসার এর পাশে ১৫ বিঘা জমি কিনেছেন। এই সম্পত্তির বাজার মূল্য প্রায় ১৫ কোটি টাকা। বাঁশবাড়ী মৌজায়- বাশবাড়ী গ্রামের এবং ঘোরাপীর মাজারের পাশে ও বিভিন্ন লোকেশনে কমপক্ষে- ৩০ বিঘা জমি ক্রয় করেছেন যার বর্তমান বাজার মূল্যও কোটি টাকা। ১টি টয়োটা এলিয়ন, যার বর্তমান বাজার মূল্য ৩০ লক্ষ টাকা, ১টি টয়োটা হেরিয়ার, (জাপান) যার বর্তমান মূল্য ৭০ লক্ষ টাকা, ১টি মাইক্রো, যার মূল্য প্রায় ২০ লক্ষ টাকা। সর্বমোট ৪টি গাড়ী চলমান। তার এসব সম্পদের টাকার উৎস সম্পর্কে সঠিক কোন তথ্যাদি নেই।
বর্ণিত বিষয়ের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় দুর্নীতি বিরোধী অভিযান সফল করার লক্ষ্যে, সাবেক চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সরকারের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগসমূহ অনুসন্ধান পুর্ব্বক দুদক আইনে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য দুদক চেয়ারম্যানের পদক্ষেপ কামনা করা হয়েছে।