ঢাকা ০৪:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সিরাজদিখানে জোরপূর্বক জমি দখলের চেষ্টায় থানায় অভিযোগ গাজীপুরে আদালত পাড়ায় সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র কিরণের উপর ডিম নিক্ষেপ গাজীপুরে আজান নিয়ে আপত্তি, সচিব রিমির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ভারত-বাংলাদেশ দুই দেশেরই অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে- পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কোটালীপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৩ সান্তাহারে ভটভটি-অটোর মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১ মিরপুর শাহআলী মাজারে পুলিশের নাকের ডগায় মাদক ব্যবসা বাংলাদেশ-ভারত সুসম্পর্কের ভিত্তি হচ্ছে পারস্পরিক বিশ্বাসের- প্রণয় ভার্মা গাজীপুরের প্রবীণ সাংবাদিক নজরুল ইসলাম বাদামির ইন্তেকাল মিরপুরের আলোচিত আলমগীর চৌধুরী এখন বিএনপির সক্রিয় কর্মি!
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ:

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে সাবেক মন্ত্রী মির্জা আজমের ভাগ্নের প্রাইজ পোষ্টিং!

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রীর ভাগ্নেকে লোভনীয় পদে পোষ্টিং দেওয়ায় কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। তারা এই পদায়নের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। স্বৈরাচার শেখ হাসিনার দোসর সাবেক মন্ত্রী মীর্জা আযমের ভাগ্নে পরিচয়ে পরিচিত এই কর্মকর্তাকে অনতিবিলস্বে ওই পদ থেকে অপসারণ করার দাবী তোলা হয়েছে। অন্যথায় কর্মচারি ও কর্মকর্তারা কমর্ বিরতির কর্মসুচি দিতে বাধ্য হবেন বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন। সুত্রমতে, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের বিসিএস লাইভস্টক একাডেমীর পরিচালক শাহাজামান খান (তুহিন) কে বদলী করা হলো প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সবচেয়ে লাভজনক পদ এবং ডিজির পরের ক্ষমতাধর পদ পরিচালক (কৃত্রিম প্রজনন ও ঘাস উৎপাদন) পদে। পরিচালক কৃত্রিম প্রজনন ও ঘাস উৎপাদনের অধীনে দেশের ৬৪টি জেলায় ৬৪টি উপপরিচালকের নেতৃত্বে ৬৪টি অফিস, ৭টি আঞ্চলিক বুল স্টেশন সহ দেশের সব কয়টি উপজেলায় এফএএআই/উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা(এআই) পদধারীরা কর্মরত। এছাড়া সারাদেশ ব্যাপী প্রায় ৪২শত সেবা কর্মীও কর্মরত আছে এ দপ্তরের অধীনে।
১৯তম বিসিএসএর মাধ্যমে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে যোগদানকৃত শাহাজামান খান (তুহিন) বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পশুপালন বিষয়ে ডিগ্রীধারী। সম্মিলিত গ্রেডেশন অনুযায়ী তার গ্রেডেশন নং-৯৩৬। চাকুরী জীবনে বিভিন্ন অনিয়ম দূনীতির কারনে পদোন্নতি প্রাপ্তিতে বিলম্ব ঘটলে শাহাজামান খান (তুহিন) জেলা কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র, কুমিল্লায় উপ পরিচালক হিসাবে কর্মরত থাকা কালীন সময়ে তৎকালীন মন্ত্রী শ.ম.রেজাউল করিম এর কাছের এবং সাবেক মন্ত্রী মির্জা আজমের ভাগ্নে হওয়ায় তুহিন পরিচালক পদের পদোন্নতি বাগিয়ে নেন। একাধিকবার মির্জা আজমের নিকট হতে আধা সরকারী পত্র (ডিও লেটার) নিয়ে মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছিলেন এই তুহিন। যার ফলে পরিচালক পদে পদোন্নতির পর বিসিএস লাইভস্টক একাডেমীর মত গুরুত্বপূর্ন জায়গায় পোষ্টিং নিয়ে নেন। সুত্র মতে সাভারে কর্মরত থাকা কালীন সময়ে সুচতুর তুহিন প্রশিক্ষনের এবং আনুষাংগিক খাতের ৪০% অর্থ আত্নসাৎ করেছেন। সর্ব শেষ ২০২৪-২০২৫ অর্থ বসরে মন্ত্রী শ.ম.রেজাউল করিমকে ব্যবহার করে অধিদপ্তর হতে বিশেষ বরাদ্দ নেয় এবং প্রাপ্যতার বাইরে একটি পাজেরো জীপ বাগিয়ে নেন। তুহিন প্রতিদিন ঐ সরকারী গাড়ীতে করে ঢাকা হতে সাভারে যাতায়াত করতেন এবং গাড়ী সরকারের অনুমতি ছাড়াই তার বাসায় রেখে দিতেন।
এতকিছুর পরেও শাহাজামান খান তুহিন খুশী হতে পারেন নি। তিনি ৫ই আগষ্ঠের পট পরিবর্তনের সাথে সাথে বিএনপির নেতাদের সাথে সাথে যোগাযোগ শুরু করে দেন। কিন্তু‘ মির্জা আজমের ভাগ্নে ও আওয়ামীপন্থী হওয়ার কারনে তুহিনের সবচেয়ে কাছের বন্ধু বিএনপি পন্থী নেতা উপ পরিচালক ও বর্তমানে প্রকল্প পরিচালক ডা: মো: আব্দুর রহিম ও অন্য নেতাদের কারনে তুহিন প্রায় ২০-২৫ দিন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে প্রবেশ করতে পারেন নি। কিন্তু‘ সুচতুর তুহিন বিশ্ব বিদ্যালয়ে পড়ালেখা কালীন পরিচিত/বন্ধুদের মাধ্যমে কৃষক দলের সভাপতি হাসান জরিফ তুহিন, বিএনপি নেতা কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম,কৃষিবিদ তোফা, এ্যবের সভাপতি কৃষিবিদ হারুন অর রশিদকে দিয়ে ডা: রহিম গংদের মাধ্যমে তদবীর করে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও সচিবের রুটিন দায়িত্ব পালনকারী এটিএম মোস্তফা কামালকে ম্যানেজ করে বিগত ২০/১১/২০২৪ ইং তারিখে মন্ত্রণালয়ের ৪৭৫ নং আদেশের মাধ্যমে গ্রেডেশনের ৯১৮ নং ক্রমিকের কর্মকর্তাকে সরিয়ে পরিচালক, কৃত্রিম প্রজনন দপ্তর, ঢাকার পদে পোস্টিং বাগিয়ে নেন। উল্লেখ্য যে, ২০/১১/২৪ ইং তারিখ রোজ বুধবারে অডার হওয়ার পর পরই তিনি ২২ ও ২৩ তারিখ সরকারী ছুটি থাকায় এবং পরিচালক, কৃত্রিম প্রজনন ছুঁটিতে থাকার পরেও কোন প্রকার দায়িত্বভার গ্রহন ব্যতিরেকে রবিবারেই যোগদান করেন।
শাহাজামাল খান তুহিনকে পরিচালক, কৃত্রিম প্রজনন হিসাবে বদলীর আদেশের পর পরই তার বিরুদ্ধে বিএনপি পন্থী প্রায় শতাধিক কর্মকর্তা বদলীর আদেশ বাতিলের দাবীতে অধিদপ্তর চত্বরে তাৎক্ষনিক বিক্ষোভ মিছিল ও মিটিং করে। অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা দাবী করেন যে, শাহাজামাল খান তুহিন একজন সুচতুর আওয়ামী সুবিধাভোগী ও দূনীতিবাজ কর্মকর্তা। তিনি বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের সময় সার্বক্ষনিক আওয়ামী পেশাজীবি সংগঠনের সংগে যুক্ত ছিলেন এবং সর্বশেষ ৪ঠা আগষ্ঠ কথিত শান্তি মিছিলে বিএনপি-জামাতের বিপক্ষে শ্লোগান দিয়ে সমাবেশে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
এ বিষয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো: জসিম উদ্দিনের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি মন্ত্রণালয়ের আদেশ পালন করতে বাধ্য। এর বেশি কিছু তিনি বলতে চান নি। অভিযুক্ত পরিচালক শাহাজামাল খান তুহিনকে বারবার ফোন দিলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

সিরাজদিখানে জোরপূর্বক জমি দখলের চেষ্টায় থানায় অভিযোগ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ:

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে সাবেক মন্ত্রী মির্জা আজমের ভাগ্নের প্রাইজ পোষ্টিং!

আপডেট টাইম : ০৬:৩৬:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রীর ভাগ্নেকে লোভনীয় পদে পোষ্টিং দেওয়ায় কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। তারা এই পদায়নের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। স্বৈরাচার শেখ হাসিনার দোসর সাবেক মন্ত্রী মীর্জা আযমের ভাগ্নে পরিচয়ে পরিচিত এই কর্মকর্তাকে অনতিবিলস্বে ওই পদ থেকে অপসারণ করার দাবী তোলা হয়েছে। অন্যথায় কর্মচারি ও কর্মকর্তারা কমর্ বিরতির কর্মসুচি দিতে বাধ্য হবেন বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন। সুত্রমতে, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের বিসিএস লাইভস্টক একাডেমীর পরিচালক শাহাজামান খান (তুহিন) কে বদলী করা হলো প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সবচেয়ে লাভজনক পদ এবং ডিজির পরের ক্ষমতাধর পদ পরিচালক (কৃত্রিম প্রজনন ও ঘাস উৎপাদন) পদে। পরিচালক কৃত্রিম প্রজনন ও ঘাস উৎপাদনের অধীনে দেশের ৬৪টি জেলায় ৬৪টি উপপরিচালকের নেতৃত্বে ৬৪টি অফিস, ৭টি আঞ্চলিক বুল স্টেশন সহ দেশের সব কয়টি উপজেলায় এফএএআই/উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা(এআই) পদধারীরা কর্মরত। এছাড়া সারাদেশ ব্যাপী প্রায় ৪২শত সেবা কর্মীও কর্মরত আছে এ দপ্তরের অধীনে।
১৯তম বিসিএসএর মাধ্যমে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে যোগদানকৃত শাহাজামান খান (তুহিন) বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পশুপালন বিষয়ে ডিগ্রীধারী। সম্মিলিত গ্রেডেশন অনুযায়ী তার গ্রেডেশন নং-৯৩৬। চাকুরী জীবনে বিভিন্ন অনিয়ম দূনীতির কারনে পদোন্নতি প্রাপ্তিতে বিলম্ব ঘটলে শাহাজামান খান (তুহিন) জেলা কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র, কুমিল্লায় উপ পরিচালক হিসাবে কর্মরত থাকা কালীন সময়ে তৎকালীন মন্ত্রী শ.ম.রেজাউল করিম এর কাছের এবং সাবেক মন্ত্রী মির্জা আজমের ভাগ্নে হওয়ায় তুহিন পরিচালক পদের পদোন্নতি বাগিয়ে নেন। একাধিকবার মির্জা আজমের নিকট হতে আধা সরকারী পত্র (ডিও লেটার) নিয়ে মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছিলেন এই তুহিন। যার ফলে পরিচালক পদে পদোন্নতির পর বিসিএস লাইভস্টক একাডেমীর মত গুরুত্বপূর্ন জায়গায় পোষ্টিং নিয়ে নেন। সুত্র মতে সাভারে কর্মরত থাকা কালীন সময়ে সুচতুর তুহিন প্রশিক্ষনের এবং আনুষাংগিক খাতের ৪০% অর্থ আত্নসাৎ করেছেন। সর্ব শেষ ২০২৪-২০২৫ অর্থ বসরে মন্ত্রী শ.ম.রেজাউল করিমকে ব্যবহার করে অধিদপ্তর হতে বিশেষ বরাদ্দ নেয় এবং প্রাপ্যতার বাইরে একটি পাজেরো জীপ বাগিয়ে নেন। তুহিন প্রতিদিন ঐ সরকারী গাড়ীতে করে ঢাকা হতে সাভারে যাতায়াত করতেন এবং গাড়ী সরকারের অনুমতি ছাড়াই তার বাসায় রেখে দিতেন।
এতকিছুর পরেও শাহাজামান খান তুহিন খুশী হতে পারেন নি। তিনি ৫ই আগষ্ঠের পট পরিবর্তনের সাথে সাথে বিএনপির নেতাদের সাথে সাথে যোগাযোগ শুরু করে দেন। কিন্তু‘ মির্জা আজমের ভাগ্নে ও আওয়ামীপন্থী হওয়ার কারনে তুহিনের সবচেয়ে কাছের বন্ধু বিএনপি পন্থী নেতা উপ পরিচালক ও বর্তমানে প্রকল্প পরিচালক ডা: মো: আব্দুর রহিম ও অন্য নেতাদের কারনে তুহিন প্রায় ২০-২৫ দিন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে প্রবেশ করতে পারেন নি। কিন্তু‘ সুচতুর তুহিন বিশ্ব বিদ্যালয়ে পড়ালেখা কালীন পরিচিত/বন্ধুদের মাধ্যমে কৃষক দলের সভাপতি হাসান জরিফ তুহিন, বিএনপি নেতা কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম,কৃষিবিদ তোফা, এ্যবের সভাপতি কৃষিবিদ হারুন অর রশিদকে দিয়ে ডা: রহিম গংদের মাধ্যমে তদবীর করে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও সচিবের রুটিন দায়িত্ব পালনকারী এটিএম মোস্তফা কামালকে ম্যানেজ করে বিগত ২০/১১/২০২৪ ইং তারিখে মন্ত্রণালয়ের ৪৭৫ নং আদেশের মাধ্যমে গ্রেডেশনের ৯১৮ নং ক্রমিকের কর্মকর্তাকে সরিয়ে পরিচালক, কৃত্রিম প্রজনন দপ্তর, ঢাকার পদে পোস্টিং বাগিয়ে নেন। উল্লেখ্য যে, ২০/১১/২৪ ইং তারিখ রোজ বুধবারে অডার হওয়ার পর পরই তিনি ২২ ও ২৩ তারিখ সরকারী ছুটি থাকায় এবং পরিচালক, কৃত্রিম প্রজনন ছুঁটিতে থাকার পরেও কোন প্রকার দায়িত্বভার গ্রহন ব্যতিরেকে রবিবারেই যোগদান করেন।
শাহাজামাল খান তুহিনকে পরিচালক, কৃত্রিম প্রজনন হিসাবে বদলীর আদেশের পর পরই তার বিরুদ্ধে বিএনপি পন্থী প্রায় শতাধিক কর্মকর্তা বদলীর আদেশ বাতিলের দাবীতে অধিদপ্তর চত্বরে তাৎক্ষনিক বিক্ষোভ মিছিল ও মিটিং করে। অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা দাবী করেন যে, শাহাজামাল খান তুহিন একজন সুচতুর আওয়ামী সুবিধাভোগী ও দূনীতিবাজ কর্মকর্তা। তিনি বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের সময় সার্বক্ষনিক আওয়ামী পেশাজীবি সংগঠনের সংগে যুক্ত ছিলেন এবং সর্বশেষ ৪ঠা আগষ্ঠ কথিত শান্তি মিছিলে বিএনপি-জামাতের বিপক্ষে শ্লোগান দিয়ে সমাবেশে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
এ বিষয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো: জসিম উদ্দিনের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি মন্ত্রণালয়ের আদেশ পালন করতে বাধ্য। এর বেশি কিছু তিনি বলতে চান নি। অভিযুক্ত পরিচালক শাহাজামাল খান তুহিনকে বারবার ফোন দিলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।