ঢাকা ০৭:৩২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক মন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী কোন কাজের জন্য কত টাকা ঘুষ, সভা ডেকে জানালো শরীয়তপুর জেলা আইনজীবী সমিতি মাগুরা গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী নাহিদ পারভেজের ‘ভাউচার’ কান্ডে সরকারী টাকা হরিলুট! মাগুরায় আছিয়ার কবর জিয়ারত করলেন আমিরে জামায়াত ডঃ শফিকুর রহমান বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাব ও মাতৃজগত পরিবারের পক্ষ থেকে ইফতার সামগ্রী বিতরণ মাগুরায় আছিয়ার ধর্ষকের বাড়িতে আগুন দিল বিক্ষুদ্ধ জনতা জয়পুরহাটে দুর্বৃত্তের হামলায় ছাত্রদল নেতা গুরুতরত যখম পুলিশ বাহিনী জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ- আইজিপি গাজীপুরে বিএনপির রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা কর্মশালা গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরো গভীরতর করবে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জনপ্রশাসনে এখনো আওয়ামী লীগের অবিশ্বাস্য দাপট:

শেখ মুজিবের ম্যুরাল তৈরি প্রকল্প বাস্তাবায়নকারী কর্মকতা তোফাজ্জল হোসেন পেলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্ব!

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের-এলডিডিপি প্রকল্পের টাকায় বংগবন্ধু সেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল তৈয়ারীর প্রস্তাব কারী ও বাস্তবায়নকারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা বর্তমান অতিরিক্ত সচিব মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় (পরিকল্পনা শাখা) মো: তোফাজ্জল হোসেনকে (পরিচিতি নং-৬৩০৫) ভারপ্রাপ্ত সচিবের দায়িত্ব দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়েরর উপদেষ্টা ফরিদা আক্তার।

গত বছরের ডিসেম্বরে তৎকালীন সচিব বেলাল হায়দারকে বাঁধ্যতামুলক অবসরে পাঠায় সরকার। তার পর হতে সচিবালয়ের আওয়ামীপন্থী কর্মকতা হিসাবে সর্বাধিক পরিচিত মো: তোফাজ্জল হোসেনকে মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্ব দিয়ে রেখেছেন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা।এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এর কোন সম্মতিও নেয়া হয়নি ।

উল্লেখ্য যে, অতিরিক্ত সচিব মো: তোফাজ্জল হোসেন দীর্ঘ ৪ বসরের ও অধিক সময়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে কর্মরত আছেন। এসময়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সকল প্রকল্পের দেখাশুনার দায়িত্ব তিনি পালন করেন। তিনি সব সময় দুর্নীতির পক্ষে কাজ করেছেন। যার ফলে তার সময়ে কোন অনিয়ম/ দুর্নীতির অভিযোগ আমলে নেয়া হয়নি । সুনির্দিষ্ট অভিযোগ তদন্ত প্রতিবেদন থাকার পরেও তিনি কোন ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশনা দেননি। সুত্রমতে, এখনও অনেক সুনির্দিষ্ট অভিযোগ / তদন্ত প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা শাখায় পড়ে রয়েছে। মন্ত্রণালয়ের ও অধিদপ্তরের একাধিক সিনিয়র কর্মকতা এ প্রতিবেদককে জানান,৫ আগষ্ট এর পর তিনি কোন কিছু পজেটিভলি দেখছেন না।
এ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মো: ইমাম উদ্দীন কবীর অতিরিক্ত সচিব মো: তোফাজজেল হোসেন এর থেকে অনেক সিনিয়র। তার গ্রেডেশন (৫৭৬৫) আর মো: তোফাজ্জল হোসেনের গ্রেডেশন (৬৩০৫)। ইমাম উদ্দীন কবীরের ক্রমিক নং- ১১৫ আর মো: তোফাজজেল হোসেনের ক্রমিক ২১৮ হলেও অজ্ঞাত কারণে আওয়ামীপন্থী এই কর্মকর্তাকে জ্যৈষ্ঠতা লংঘণ করে সচিবের রুটিন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা অবিলম্বে সরকারী টাকায় বংগবন্ধুর ম্যুরাল তৈরীর প্রস্তাবকারী ও বাস্তবায়নকারী অতিরিক্ত সচিব মো: তোফাজ্জল হোসেন কে ওএসডি করে তার সকল অপকর্মের তদন্ত করার দাবী করেছেন। এ বিষয়ে জানতে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টার মোবাইলে কল দিলেও তিনি কল রিসিভ করে নি।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক মন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী

জনপ্রশাসনে এখনো আওয়ামী লীগের অবিশ্বাস্য দাপট:

শেখ মুজিবের ম্যুরাল তৈরি প্রকল্প বাস্তাবায়নকারী কর্মকতা তোফাজ্জল হোসেন পেলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্ব!

আপডেট টাইম : ০৯:২০:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের-এলডিডিপি প্রকল্পের টাকায় বংগবন্ধু সেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল তৈয়ারীর প্রস্তাব কারী ও বাস্তবায়নকারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা বর্তমান অতিরিক্ত সচিব মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় (পরিকল্পনা শাখা) মো: তোফাজ্জল হোসেনকে (পরিচিতি নং-৬৩০৫) ভারপ্রাপ্ত সচিবের দায়িত্ব দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়েরর উপদেষ্টা ফরিদা আক্তার।

গত বছরের ডিসেম্বরে তৎকালীন সচিব বেলাল হায়দারকে বাঁধ্যতামুলক অবসরে পাঠায় সরকার। তার পর হতে সচিবালয়ের আওয়ামীপন্থী কর্মকতা হিসাবে সর্বাধিক পরিচিত মো: তোফাজ্জল হোসেনকে মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্ব দিয়ে রেখেছেন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা।এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এর কোন সম্মতিও নেয়া হয়নি ।

উল্লেখ্য যে, অতিরিক্ত সচিব মো: তোফাজ্জল হোসেন দীর্ঘ ৪ বসরের ও অধিক সময়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে কর্মরত আছেন। এসময়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সকল প্রকল্পের দেখাশুনার দায়িত্ব তিনি পালন করেন। তিনি সব সময় দুর্নীতির পক্ষে কাজ করেছেন। যার ফলে তার সময়ে কোন অনিয়ম/ দুর্নীতির অভিযোগ আমলে নেয়া হয়নি । সুনির্দিষ্ট অভিযোগ তদন্ত প্রতিবেদন থাকার পরেও তিনি কোন ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশনা দেননি। সুত্রমতে, এখনও অনেক সুনির্দিষ্ট অভিযোগ / তদন্ত প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা শাখায় পড়ে রয়েছে। মন্ত্রণালয়ের ও অধিদপ্তরের একাধিক সিনিয়র কর্মকতা এ প্রতিবেদককে জানান,৫ আগষ্ট এর পর তিনি কোন কিছু পজেটিভলি দেখছেন না।
এ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মো: ইমাম উদ্দীন কবীর অতিরিক্ত সচিব মো: তোফাজজেল হোসেন এর থেকে অনেক সিনিয়র। তার গ্রেডেশন (৫৭৬৫) আর মো: তোফাজ্জল হোসেনের গ্রেডেশন (৬৩০৫)। ইমাম উদ্দীন কবীরের ক্রমিক নং- ১১৫ আর মো: তোফাজজেল হোসেনের ক্রমিক ২১৮ হলেও অজ্ঞাত কারণে আওয়ামীপন্থী এই কর্মকর্তাকে জ্যৈষ্ঠতা লংঘণ করে সচিবের রুটিন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা অবিলম্বে সরকারী টাকায় বংগবন্ধুর ম্যুরাল তৈরীর প্রস্তাবকারী ও বাস্তবায়নকারী অতিরিক্ত সচিব মো: তোফাজ্জল হোসেন কে ওএসডি করে তার সকল অপকর্মের তদন্ত করার দাবী করেছেন। এ বিষয়ে জানতে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টার মোবাইলে কল দিলেও তিনি কল রিসিভ করে নি।