ঢাকা ০৯:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
মাগুরা ২ আসনে কাজী কামালের লক্ষ্যাধিক লোকের সমাবেশের প্রস্তুতি শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নওগাঁর মহাদেবপুরে হোন্ডা কোম্পানি’র সাইন ১০০ মোটরসাইকেলের উদ্বোধন ইটভাটায় গাছ কাটার অভিযোগে অভিযান ট্রাকভর্তি ১১ টন কাঠ জব্দ অবৈধ বালু উত্তোলনকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে শ্রমিকদল নেতা নিখোঁজ মিরপুর প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি ঘোষণা: সভাপতি আমিরুজ্জামান, সম্পাদক জহিরুল বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ জোট হলে মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে লড়বে মোঃ ফারুক হোসেন গুরুদাসপুর থেকে দেশের প্রথম ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ফিডিং কর্মসূচি’ উদ্বোধন ভুক্তভোগীকে মামলা না করতে হুমকির অভিযোগ, যুবদল নেতার দাবি- মীমাংসার জন্য বলেছি নওগাঁ-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

এএসআই মিরন সিকদার ও আনসার মোতাহারে মোবাইল বানিজ্য

এএসআই মিরন সিকদার দারুসসালাম থানায় কর্মরত থাকা কালিন হারিয়ে যাওয়া মোবাইল উদ্ধারের কাজ করতেন। সাথে সহযোগী হিসাবে ছিলেন আনসার সদস্য মোতাহার উদ্ধার করা মোবাইল বেশিরভাগ বিক্রি করার অভিযোগ তার অনেক। এবং উদ্ধার করা মোবাইল বিক্রি করার সময় জনগনের কাছে ধরাও পড়ে কয়েকবার। তারপর জরিমানা দিয়ে সেখান থেকে রেহায় পান এই মিরন সিকদার। ও আনসার সদস্য মোতাহার। এই মিরন সিকদারের এমন একটা ঘটনায় চাকরী চলে যায় দারুসসালাম থানায় কর্মরত এ এস আই হাফিজ। এবং খিলগাঁও থানায় কর্মরত এ এস আই মোস্তাফিজ ও সি আই ডি তে কর্মরত এক পুলিশ সদস্যের। সেখানে অপরাধ করছে মিরন সিকদার কিনতু সাজা হয়েছে অন্য পুলিশের।পুলিশের ভুল তদন্তের কারনে বেচে যায় এই মিরন সিকদার।

গত ৫ আগষ্টের পর দারুস সালাম থানাধীন ১০ নং কমিনিটি সেন্টারের সামনে মোবাইল বিক্রি করার সময় জনগনের কাছে আটক হয় মিরন সিকদারের লোকজন তারা মিরন সিকদারের কথা বললে মিরন সিকদার মোটা অংকের টাকা জরিমানা দিয়ে বেচে যায়। এখন এই আনসার সদস্য চট্টগ্রাম বন্দর থানার ওসির নাম বলে ৮০০০ আট হাজার টাকা দাবী করেন এবং ওসিকে আট হাজার টাকা না দিলে মোবাইল দিবেনা বলে জানান মোবাইলের মালিক কে। তখন মোবাইলের মালিক প্রতিবেদক কে জানালে। প্রতিবেদক চট্টগ্রাম বন্দর থানার ওসিকে ফোন করে জানতে চায়। ওসি তখন প্রতিবেদক কে বলেন এটা ভুয়া কথা মিথ্যা কথা। আমার থানায় কোন আনসার সদস্য নেই। এবং আনসার সদস্য মোতাহারের ফোন নাম্বারে কল দিলেও আনসার সদস্য মোতাহার ওসির ফোন রিছিভ করেনি।

তবে আনসার সদস্য মোতাহারের কাছে জানতে চায়লে মোতাহার প্রতিবেদকের সাথে অশালীন কথা বলে এবং ভুয়া সাংবাদিক এবং প্রতিবেদকের ফেসবুক থেকে ছবি ডাউনলোড করে অনেকের কাছে পাঠিয়ে ভুয়া এবং চাঁদাবাজ বলে লিখতে থাকে এবং প্রতিবেদকের হোয়াটসঅ্যাপ এ কল দিয়ে হুমকি দেন। আনসার সদস্য মোতাহারের বিষয়ের চট্টগ্রাম জেলা আনসার কমান্ডারের সাথে যোগাযোগ করা হলে কমান্ডার বলেন আমি একটা ক্লাসে আছি পরে কথা বলবো।

আনসার সদস্য মোতাহার উদ্ধার করা মোবাইল বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য মোবাইল ফোনের মালিকের হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে উদ্ধার করা মোবাইলের ছবি এবং তার বিকাশ নাম্বার ও নগদ একাউন্ট নাম্বার দিয়ে ৮০০০ আট হাজার টাকা দাবীকৃত সব এস এম এস আছে। গতরাতে আনসার সদস্য মোতাহার প্রতিবেদককে জানে মেরে ফেলার হুমকি এবং মিথ্যা মামলার ভয় দেখাতে থাকে। এ বিষয়ে এএসআই মিরন সিকদারের কাছে জানাতে চায়লে প্রতিবেদকের নাম্বার ব্লক করে দেন। এবং সব যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। এখন এই  এএসআই মিরন সিকদার বরিশালের ঝালকাঠি জেলায় কর্মরত আছে বলে যানা যায়।

ট্যাগস

মাগুরা ২ আসনে কাজী কামালের লক্ষ্যাধিক লোকের সমাবেশের প্রস্তুতি

এএসআই মিরন সিকদার ও আনসার মোতাহারে মোবাইল বানিজ্য

আপডেট টাইম : ০৯:৪৭:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

এএসআই মিরন সিকদার দারুসসালাম থানায় কর্মরত থাকা কালিন হারিয়ে যাওয়া মোবাইল উদ্ধারের কাজ করতেন। সাথে সহযোগী হিসাবে ছিলেন আনসার সদস্য মোতাহার উদ্ধার করা মোবাইল বেশিরভাগ বিক্রি করার অভিযোগ তার অনেক। এবং উদ্ধার করা মোবাইল বিক্রি করার সময় জনগনের কাছে ধরাও পড়ে কয়েকবার। তারপর জরিমানা দিয়ে সেখান থেকে রেহায় পান এই মিরন সিকদার। ও আনসার সদস্য মোতাহার। এই মিরন সিকদারের এমন একটা ঘটনায় চাকরী চলে যায় দারুসসালাম থানায় কর্মরত এ এস আই হাফিজ। এবং খিলগাঁও থানায় কর্মরত এ এস আই মোস্তাফিজ ও সি আই ডি তে কর্মরত এক পুলিশ সদস্যের। সেখানে অপরাধ করছে মিরন সিকদার কিনতু সাজা হয়েছে অন্য পুলিশের।পুলিশের ভুল তদন্তের কারনে বেচে যায় এই মিরন সিকদার।

গত ৫ আগষ্টের পর দারুস সালাম থানাধীন ১০ নং কমিনিটি সেন্টারের সামনে মোবাইল বিক্রি করার সময় জনগনের কাছে আটক হয় মিরন সিকদারের লোকজন তারা মিরন সিকদারের কথা বললে মিরন সিকদার মোটা অংকের টাকা জরিমানা দিয়ে বেচে যায়। এখন এই আনসার সদস্য চট্টগ্রাম বন্দর থানার ওসির নাম বলে ৮০০০ আট হাজার টাকা দাবী করেন এবং ওসিকে আট হাজার টাকা না দিলে মোবাইল দিবেনা বলে জানান মোবাইলের মালিক কে। তখন মোবাইলের মালিক প্রতিবেদক কে জানালে। প্রতিবেদক চট্টগ্রাম বন্দর থানার ওসিকে ফোন করে জানতে চায়। ওসি তখন প্রতিবেদক কে বলেন এটা ভুয়া কথা মিথ্যা কথা। আমার থানায় কোন আনসার সদস্য নেই। এবং আনসার সদস্য মোতাহারের ফোন নাম্বারে কল দিলেও আনসার সদস্য মোতাহার ওসির ফোন রিছিভ করেনি।

তবে আনসার সদস্য মোতাহারের কাছে জানতে চায়লে মোতাহার প্রতিবেদকের সাথে অশালীন কথা বলে এবং ভুয়া সাংবাদিক এবং প্রতিবেদকের ফেসবুক থেকে ছবি ডাউনলোড করে অনেকের কাছে পাঠিয়ে ভুয়া এবং চাঁদাবাজ বলে লিখতে থাকে এবং প্রতিবেদকের হোয়াটসঅ্যাপ এ কল দিয়ে হুমকি দেন। আনসার সদস্য মোতাহারের বিষয়ের চট্টগ্রাম জেলা আনসার কমান্ডারের সাথে যোগাযোগ করা হলে কমান্ডার বলেন আমি একটা ক্লাসে আছি পরে কথা বলবো।

আনসার সদস্য মোতাহার উদ্ধার করা মোবাইল বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য মোবাইল ফোনের মালিকের হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে উদ্ধার করা মোবাইলের ছবি এবং তার বিকাশ নাম্বার ও নগদ একাউন্ট নাম্বার দিয়ে ৮০০০ আট হাজার টাকা দাবীকৃত সব এস এম এস আছে। গতরাতে আনসার সদস্য মোতাহার প্রতিবেদককে জানে মেরে ফেলার হুমকি এবং মিথ্যা মামলার ভয় দেখাতে থাকে। এ বিষয়ে এএসআই মিরন সিকদারের কাছে জানাতে চায়লে প্রতিবেদকের নাম্বার ব্লক করে দেন। এবং সব যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। এখন এই  এএসআই মিরন সিকদার বরিশালের ঝালকাঠি জেলায় কর্মরত আছে বলে যানা যায়।