গত ০৫ আগষ্ট সইরাশাসক দেশ থেকে পালানোর পর নতুন করে শুরু হয়েছে মমতার বন্ধন এই বন্ধন হলো আওয়ামীলীগের কিছু চাঁদাবাজ বি এন পিতে যোগ দিয়ে নিজের কাজ হাসিল করার চেষ্টা করছে বলে অনেক অভিযোগ পাওয়া গেছে।। এর কারনে বি এন পির অনেক ত্যাগী নেতারা বি এননপি থেকে মুখ সরিয়ে নিয়ে বলেও জানা যায়।
এমনই এক ঘটনার সৃষ্টি হয়েছে নোয়াখলী জেলার কবির হাট উপজেলার ধান সিড়ি ইউনিয়নের আমিন বাজারে।এই আমিন বাজারের ইজারা নিয়ে বি এন পির ২ গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়েছে বলেও জানা যায়। তবে কেন এই ঘটনা নিজেদের মধ্যে সেইটা খুজতে গিয়ে বেরিয়ে আসে কেচো খুড়তে সাপ।। শুধু সাপ নয় তার চেয়ে ভয়ংকর কিছু তথ্য। কবির হাটের আমিন বাজারের সাবেক এক ইজারার মালিক বলেন এই বাজার ইজারা নিতাম মাত্র ৬৭ ০০০ সাতষট্টি হাজার টাকা।
কিছু কিছু দিনের ভিতরে সেইটা বেড়ে দাড়িয়েছে ৬৭ লাখ টাকা। তবে এই এই ৬৭ লাখ টাকা সরকারের কোষাগারে জমা হচ্ছে কিনা সেখানেও রয়েছে সন্দিহান। সরজমিন ঘুরে জামা যায়। এই বাজারের ইজারার জন্য প্রাই ৪৯টি টেন্ডার জমা হয়। কিন্তু বি এন পিন ওয়ার্ড এবং ইউনিয়নের সভাপতি সেক্রেটারি এরার ইজারা নেওয়ার জন্য ৪৯ জন সদস্য কে ডেকে একটি সমঝোতার কথা বলেন এবং ৪৯ জন টেন্ডার জমাদারীর মধ্যে ৪৮ জনের কাগজ পত্র নিজেদের কাছে জমা রাখেন এবং বলা হয় এটা সবাই বসে সমাধান করবো। আমরা সবাই একসাথে বসতে হবে।এবং সমন্নয়নের মাধ্যমে এটা করা হবে।এজন্য রাত তিনটার সময় ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের বিএন পির সভাপতি আবুল খায়েরের বাড়িতে সবাইকে ডাকা হয় সেখানে ইইউনিয়ন বি এন পির সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ মেম্বার উপস্থিত ছিলেন। একপর্যায়ে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্র দলের কতিপয় সদস্য কামরুল হাসান আকাশ তার পকেটে থাকা রিভলবার বের করে। ধানসিড়ি ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ন আহবায় ফজলে রাব্বি সহ কয়েক জনার মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে ১০০ টাকার সাদা স্টাম্পে সাক্ষর করায়।
এর তাদের সারারাত জিম্মি করে রাখে। পর সাকলে সিনিয়র নেতাদের অনুরোধে তাদের ছেড় দেওয়া হয়। তবে সমঝোতার কথা বলে কেন তাদের জিম্মি করলে এই বিষয়ে সিনিয়র কোন নেতার জানা নেই বলে শিকার করেন।জিম্মি লোক জন ছাড়া পেয়ে যখন বাড়ি ফিরছিলো পথিমধ্যে তাদের পিছন থেকে আবার আক্রমন করা হয় এতে অনেকে জখন হয়েছে বলেও যানা যায়। তবে আক্রমণ কারীরা হল পৌরসভা বি এন পির আহবায়ক মোস্তাফিজুর রহমান মঞ্জুর আপন চাচাতো ভাই এবং তার সাঙ্গ পাঙগরা। এরা ৫০ জনের মত লোক এসে পিছন থেকে আক্রমন করে। এতে বি এন পির অনেক নেতা কর্মি জখম হয়েছে বলেও যানা যায়। তবে এখানে একটা কথা থেকেই যায় যে।
এত গুলো নেতা কর্মি জখম হলো কিন্ত তারা থানায় কোন মামলা করতে পারেনি। কার ইশাচায় মামলা হয়নি সেইটা খতিয়ে দেখা হচেছ বলেও জানান কেদ্রীয় কমিটির এক প্রবিন নেতা। এখানে একটা কথা থেকেই যায় যে সরিষার ভিতরে ভুত। আসলেই সত্যি প্রমা৷ হলো এবার নোয়াখালী জেলার ধানসিড়ি ইউনিয়নে।সাবেক ফ্যাসিষট সকারের ছাত্রলীগও যুবলীগের লোক জন দেখা গেছে। শুধু তাই না আওয়ামীলীগ থেকে অনুপ্রবেশ কারী জলিলুর রহমান মানিক কেউ দেখা গেছে। তারমানে সরষার ভিতরে ভুত রয়েই গেলো। এ বিষয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তা বাদি দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমারি বলেন।বিষয়টা আমার কানে আসছে। দোষিদের বিরুদ্ধে অবশ্যই একশন নিবো। শুধু কবির হাটে নয়। সারাদেশে অনুপ্রবেশ কারী ঢুকে পড়েছে। আমরা খুব দ্রুত ব্যাবসথা নিবো এবং জাদের মাধ্যমে ঢুকেছে তাদের কেউ ছাড়া দেওয়া হবেনা।সন্ত্রাসী যে দলেরই হোক কাউকে আমরা ছাড় দিবোনা।