ঢাকা ০৩:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কে এই শরীফ জহির? এলডিসি দেশগুলোর জন্য ২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দে ইইউ-এর সমর্থন চাইল বাংলাদেশ কক্সবাজার সফরকালে যৌথ বাহিনীর নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শনে সালাউদ্দিন চৌধুরী ডিসেম্বরে ভারতের সাথে এফওসি বৈঠক, এজেন্ডা এখনো চূড়ান্ত নয় গাজীপুরে ঝুকিপূর্ণ রেলক্রসিংয়ে ফুটওভার ব্রীজের দাবীতে মানববন্ধন গাজীপুরে ২১০ পিস ইয়াবা ও সাড়ে ১১ লাখ টাকাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার প্রকল্পের টাকা হরিলুটের অভিযোগ ইউএনও এবং পিআইও’র বিরুদ্ধে ফরিদপুরে দুই সাংবাদিকের ওপর হামলা, জিম্মি দশা থেকে উদ্ধার আদমদীঘিতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রধান শিক্ষক নিহত খালেদা জিয়া যে কোনো সময়ে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য যেতে পারেন: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

পিডিবিএফে মৃত ব্যক্তির নামে লাখ-লাখ টাকার লোন দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎ

ভোলা প্রতিনিধি
ভোলার দৌলতখানের পল্লী দারিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশন (পিডিবিএফ) থেকে ইউডিবিও সেলিম মৃত ব্যক্তিরা নামে লাখ লাখ টাকা লোন দেখিয়ে সেই টাকা আত্নসাৎ করেন। সেলিমের বিরুদ্ধে রয়েছে নিয়োগ বাণিজ্য, বদলী বাণিজ্য প্রমোশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে ।
চাকরী হারানোর ভয়ে সেলিমের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। সেলিমের দুর্নীতির সহযোগী হিসেবে রয়েছে ভোলার ডিডি মো. রফিকুল ইসলাম। প্রতিষ্ঠানের নিরীহ কর্মীরা ওইসব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে ভয় পায়। দৌলতখান উপজেলার ৫নং ওয়ার্ডের ৩ থেকে ৪ বছর আগে মারা যাওয়া মো.তাজুল ইসলাম, সামছুল হক পাঠান, মো. সিরাজ, মমতাজ বেগম, সোহাগসহ আরও অনেক ব্যক্তিদের নাম দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে পুরো টাকা আত্মসাৎ করেছে দৌলতখানের পল্লী দারিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশনের ইউডিবিও সেলিম। ওই কর্মকর্তা বর্তমানে ৫নং ওয়ার্ডের নৈমুদ্দি বাজারে নিজস্ব ভবনের দোতালায় (আলম মাল্টি পারপাস) নামে একটি সমিতি খুলে লাখ-লাখ টাকা মানুষের কাছে ঋণ বিতরণ করছেন বলে জানা যায়। উক্ত এনজিওর টাকা দৌলতখান উপজেলা শাখার পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন টাকা দিয়েই করছেন তার সুদের ব্যবসা।
ইউডিবিও সেলিম বর্তমানে ভোলা পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের আদর্শ পাড়ায় পিডিবিএফ এর আত্মসাৎ এর টাকা দিয়ে ৩ তলা বিশিষ্ঠ একটি ভবন নির্মাণ করেন। যার নির্মাণ ব্যয় ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ওই ভবনের ২য় তলায় বর্তমানে ভাড়া দিয়েছেন পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনের জেলা উপ-পরিচালকের কার্যালয়।
এছাড়াও ইউডিবিও সেলিমের নুন আনতে পানতা ফুরাইতো আর এখন তার এক ১ কন্যা চীনে ডাক্তারী পড়াশোনা করছেন, যার প্রতিমাসে লাগে লাখ টাকা। এবং ২ কন্যা ঢাকায় লেখাপড়া করছে। বর্তমানে সেলিমের বড় ভাই এখন ইউপি সদস্য (প্যানেল চেয়ারম্যান)। ওই ইউপি সদস্যর নামে কাজ নিয়ে পিডিবিএফ এর টাকা দিয়ে কাজ করে থাকেন। পিডিবিএফ এর কার্যক্রমে-এ বাধা প্রতিষ্ঠান রিরোধী কাজে লিপ্ত থাকায় এলাকার সরকারী দলের প্রভাব খাটিয়ে স্থানীয় সাংবাদিক নিয়ে আখি বেগম পিতা সাহাজল নামের একজন সেলিমের বিশেষ পরিচিত মহিলা দিয়ে পিডিবওএফ বিরোধী সুনামের বিরোধী কাজ এবং কর্মকতাদের ঋন কার্যক্রমে বাধা প্রদান, মিথ্যা বানোয়াট ইউটিউবে খবর প্রচার কাজে লিপ্ত। মহিলা নিজে সেলিমের সহযোগিতা ৩০ হাজার টাকা ঋণ খেলাপী করেছেন এবং এই আখি বেগমকে দিয়ে গাড়ী চালক আলমগীর ঢালীকে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে চাকুরিতে হয়রানী করেছে।ভিন্ন মতের কর্মকর্তা দমনে সেলিম মহিলাকে ব্যবহার করেছে, সাবেক এমডির কাছের লোক হওয়া তিনি দূর্নীতে নিমিজ্জিত ছিলেন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

কে এই শরীফ জহির?

পিডিবিএফে মৃত ব্যক্তির নামে লাখ-লাখ টাকার লোন দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎ

আপডেট টাইম : ০১:৪২:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ মে ২০২১

ভোলা প্রতিনিধি
ভোলার দৌলতখানের পল্লী দারিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশন (পিডিবিএফ) থেকে ইউডিবিও সেলিম মৃত ব্যক্তিরা নামে লাখ লাখ টাকা লোন দেখিয়ে সেই টাকা আত্নসাৎ করেন। সেলিমের বিরুদ্ধে রয়েছে নিয়োগ বাণিজ্য, বদলী বাণিজ্য প্রমোশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে ।
চাকরী হারানোর ভয়ে সেলিমের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। সেলিমের দুর্নীতির সহযোগী হিসেবে রয়েছে ভোলার ডিডি মো. রফিকুল ইসলাম। প্রতিষ্ঠানের নিরীহ কর্মীরা ওইসব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে ভয় পায়। দৌলতখান উপজেলার ৫নং ওয়ার্ডের ৩ থেকে ৪ বছর আগে মারা যাওয়া মো.তাজুল ইসলাম, সামছুল হক পাঠান, মো. সিরাজ, মমতাজ বেগম, সোহাগসহ আরও অনেক ব্যক্তিদের নাম দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে পুরো টাকা আত্মসাৎ করেছে দৌলতখানের পল্লী দারিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশনের ইউডিবিও সেলিম। ওই কর্মকর্তা বর্তমানে ৫নং ওয়ার্ডের নৈমুদ্দি বাজারে নিজস্ব ভবনের দোতালায় (আলম মাল্টি পারপাস) নামে একটি সমিতি খুলে লাখ-লাখ টাকা মানুষের কাছে ঋণ বিতরণ করছেন বলে জানা যায়। উক্ত এনজিওর টাকা দৌলতখান উপজেলা শাখার পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন টাকা দিয়েই করছেন তার সুদের ব্যবসা।
ইউডিবিও সেলিম বর্তমানে ভোলা পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের আদর্শ পাড়ায় পিডিবিএফ এর আত্মসাৎ এর টাকা দিয়ে ৩ তলা বিশিষ্ঠ একটি ভবন নির্মাণ করেন। যার নির্মাণ ব্যয় ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ওই ভবনের ২য় তলায় বর্তমানে ভাড়া দিয়েছেন পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনের জেলা উপ-পরিচালকের কার্যালয়।
এছাড়াও ইউডিবিও সেলিমের নুন আনতে পানতা ফুরাইতো আর এখন তার এক ১ কন্যা চীনে ডাক্তারী পড়াশোনা করছেন, যার প্রতিমাসে লাগে লাখ টাকা। এবং ২ কন্যা ঢাকায় লেখাপড়া করছে। বর্তমানে সেলিমের বড় ভাই এখন ইউপি সদস্য (প্যানেল চেয়ারম্যান)। ওই ইউপি সদস্যর নামে কাজ নিয়ে পিডিবিএফ এর টাকা দিয়ে কাজ করে থাকেন। পিডিবিএফ এর কার্যক্রমে-এ বাধা প্রতিষ্ঠান রিরোধী কাজে লিপ্ত থাকায় এলাকার সরকারী দলের প্রভাব খাটিয়ে স্থানীয় সাংবাদিক নিয়ে আখি বেগম পিতা সাহাজল নামের একজন সেলিমের বিশেষ পরিচিত মহিলা দিয়ে পিডিবওএফ বিরোধী সুনামের বিরোধী কাজ এবং কর্মকতাদের ঋন কার্যক্রমে বাধা প্রদান, মিথ্যা বানোয়াট ইউটিউবে খবর প্রচার কাজে লিপ্ত। মহিলা নিজে সেলিমের সহযোগিতা ৩০ হাজার টাকা ঋণ খেলাপী করেছেন এবং এই আখি বেগমকে দিয়ে গাড়ী চালক আলমগীর ঢালীকে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে চাকুরিতে হয়রানী করেছে।ভিন্ন মতের কর্মকর্তা দমনে সেলিম মহিলাকে ব্যবহার করেছে, সাবেক এমডির কাছের লোক হওয়া তিনি দূর্নীতে নিমিজ্জিত ছিলেন।