ঢাকা ০৪:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
পুরনো মামলার নথি তুলতে যেতে হবেনা দিনাজপুর, মিলবে পঞ্চগড়ে বালুদস্যুদের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করায় হামলা ও লুটপাটের শিকার সাংবাদিক সিরাজদিখানে আওয়ামী দোসর মোক্তার হোসেনের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন পাঁচটি সাংবাদিক সংগঠনের সমন্বয়ে নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি তিন বছর আগেই স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে জয়ের মহম্মদপুরে দুইদিন ব্যাপী বিজ্ঞান মেলার শুভ উদ্বোধন সাজা থেকে খালাস খালেদা জিয়া পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ প্রকল্পে মাটি অবৈধভাবে কাটা বন্ধের দাবিতে কৃষক ও গ্রামবাসী বিক্ষোভ বাউফলে ছাত্রদলের আহ্বায়কের বিচার সহ বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন ১২ মাস চাকরি করে বেতন পাননি ‘আউট অব স্কুল চিলড্রেন’ শিক্ষা কর্মসূচির শিক্ষকগণ

মাগুরায় ১০ হাজার টাকা ঘুষ না পেয়ে ক্ষুদ্ধ ভুমি অফিসের সহকারী 

স্টাফ রিপোটার
মাগুরা মহম্মদপুরের পলাশবাড়িয়ায় ইউনিয়ন ভুমি সহকারী অফিসারের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ ও মিথ্যা প্রতিবেদন দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মহম্মদপুর উপজেলার পলাশবাড়িয়া ইউনিয়ন ভুমি অফিস কর্মকতার্র বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ  ও ঘুষ চেয়ে না পাওয়ায় বাবার পুরানো পারিবারিক কবরস্থান সহ নিজের ভিটাবাড়ি প্রতিপক্ষের নামে দখল দেখিয়ে আদালতে মিথ্যা প্রতিবেদন পেশ করার অভিযোগ উঠেছে ওই সহকারী ভুমি অফিসার সাইফুজ্জামানের বিরুদ্ধে।  এ ঘটনা ছাড়াও জমির কর জন প্রতি নির্ধারিত মুল্যের চেয়ে তিনগুন টাকা নিয়ে অর্থাৎ খাজনার কথা বলে ৫-৭ হাজার টাকা নিয়ে ১৫ শত থেকে ২ হাজার টাকার স্লিপ ধরিয়ে দিচ্ছে প্রতিনিয়তই। এ ছাড়া ওই কর্মকর্তাকে ঘুষের টাকা দেওয়া ছাড়া কোনভাবেই মিলছেনা কোন সেবা। কোন জমির বিষয়ে মামলা চলমান থাকলে বিজ্ঞ আদালত প্রতিবেদন চেয়ে পাঠালে ওই কর্মকর্তা ঘটনাস্থল  সরেজমিন পরিদর্শন না করেই দু-পক্ষের লোকজন ডেকে যার নিকট চাহিদামত ঘুষ পেয়ে থাকে তার পক্ষেই বিজ্ঞ আদালতে প্রতিবেদন পেশ করেন। এমন ঘটনার কারনে কয়েকবার তাকে আদালতে স্ব-শরিরে হাজির ও হতে হয়েছে। এমন নানাবিধ হাজারো অভিযোগ উল্রেখ করে মাগুরা জেলা প্রশাসক বরাবর, মহম্মদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর এবং প্রেসক্লাব বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছে পলাশবাড়িয়া এলাকার কয়েকজন হতদরিদ্র ভুক্তভোগীরা।
ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, পলাশবাড়ীয়া ইউনিয়ন ভুমি সহকারী কর্মকর্তা মোঃ সাইফুজ্জামান। দীর্ঘদিন ধরে সেবা নিতে আসা সেবা গ্রহীতাদের কৌশলে অতিরিক্ত টাকা আদায়, কাজ করার অযুহাতে ঘুরানো সহ বিভিন্ন ধরণের হয়ারানী করে আসছেন। সম্প্রতী সময়ে ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে জানা যায়, বলরামপুর গ্রামের রহমত বিশ্বাসের সাথে সিমানা বিরোধ নিয়ে কালাম বিশ্বাসের সমস্যা চলমান ছিল। তারই ধারাবাহিকতায় রহমত বিশ্বাসের ছেলে আজম বিশ্বাস মাগুরা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মহম্মদপুর পি-৩৮২/২০২১ ফৌঃ কাঃ বিঃ ১৪৪/১৪৫ ধারা মোতাবেক কালাম বিশ্বাস সহ দুই জনের বিরুদ্ধে নালিশি আবেদন করেন। আদালত ইক্ত মামলার সরেজমিন তদন্ত ভার প্রদান করেন পলাশবাড়িয়া ইউনিয়ন ভুমি সহকারী কর্মকর্তা মো সাইফুজ্জামানকে। সরেজমিন তদন্তে সাইফুজ্জামান নালিশি জমির মধ্যে উভয় পক্ষের বসতবাড়ি সহ যৌথ পুকুর ও গাছপালা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন। এছাড়া রেকর্ডভুক্ত জমির মধ্যে প্রথম পক্ষের ২৩ শতক ও দ্বিতীয় পক্ষের ২০ শতক জমি দীর্ঘ ৩৫/৪০ বছর ভোগদখল করে বসবাস করে আসছেন বলে তদন্ত প্রতিবেদন প্রদান করেন। কিন্তু কেন কি কারণে পুনরায় তদন্ত হয়েছে সেটা জানাতে পারেনি অভিযোগকারী পরিবার। পুনরায় তদন্তকালে ভুমি সহকারী কর্মকর্তা সাইফুজ্জামান তদন্ত রিপোর্টে ৯৭ ও ৯৮ নং খতিয়ানের ২৯৯ নং দাগের নালিশী ২২ শতক ও ৩০০ নং দাগে ১৯ শতক মোটন জমিটাইনকালাম বিশ্বাস ভোগ দখলে আছেন বলে পুনরায় তদন্ত প্রতিবেদন প্রদান করেন।
মামলার বাদী আজম বিশ্বাস বলেন, ভুমি কর্মকর্তা আমাদের নিকট ১০ হাজার টাকা চেয়েছিল। আমরা টাকা দেইনি বলে আমাদের বাড়িঘর থাকা স্বত্বেও আমাদের বিপক্ষে রিপোর্ট প্রদান করেছে। মামলার বাদীর চাচা আছমত বিশ্বাস বলেন, নায়েব সাইফুজ্জামান আমাদের কাছে টাকা চেয়েছিল। আমি ১হাজার টাকা দিয়েছিলাম। কিন্তু বেশি টাকা পেয়ে আমাদের বিপক্ষে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে।  স্থানীয় শামছেল বিশ্বাস বলেন, দীর্ঘদিন বসবাসের পরেও কেন কি কারণে একজনের পক্ষে রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে? জমিতো দুজনেরই। এছাড়া তিনি আরো বলেন ওই অফিসার মোট অংকের ঘুষ ছাড়া কারোরই কোন কাজ করে দেননা। আর এভাবে টাকা খেয়ে যার তার জমি অন্যের নামে দেখিয়ে পক্ষ বিপক্ষে প্রতিবেদন দেবার ফলে পলাশবাড়িয়ায় এলাকার জমি সংক্রান্ত মামলা মোকার্দমা আপোষ মিমাংসা না হয়ে দীঘর্ঘদিন ধরে মামলা জটিলতা চলমান রয়েছে।
ভুমি অফিসে সেবা নিতে এক ভুক্তভোগী বলেন, ১৪ শতাংশ জমির খাজনা দিতে আসছিলাম নায়েব শাহেব আমাদের নিকট টাকা বেশি চেয়েছিল। আমরা কম টাকা দিতে চাওয়ায় ১৩ শতক জমির খাজনার রশিদ দিয়েছে। যা আমাদের জানা ছিল না। পরে বিষয়টি জানতে পারলে নায়েব শাহেবের নিকট গেলে তিনি ১শতক জমির জন্য অতিরিক্ত টাকা নিয়ে তারপর আমাদের রশিদ দিয়েছে।
অভিযুক্ত নায়েব মোঃ সাইফুজ্জামানের বিরিদ্ধে অভিযোগের পাহাড় থাকা স্বত্বেও অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে আসা সব অভিযোগ মিথ্যা। আমি কারো কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা গ্রহণ করিনি বা টাকার বিনিময়ে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠাইনি।
মহম্মদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল বলেন, সেবার নামে কারও নিকট থেকে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার কোনও সুযোগ নেই। লিখিত অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পেলে  তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিঃ দ্রঃ সাইফুজ্জামানের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহন ও ভুয়া প্রতিবেদন পাঠাবার বিষয়ে স্থানীয় অনেক বক্তব্য সংগৃহীত  রয়েছে।
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

পুরনো মামলার নথি তুলতে যেতে হবেনা দিনাজপুর, মিলবে পঞ্চগড়ে

মাগুরায় ১০ হাজার টাকা ঘুষ না পেয়ে ক্ষুদ্ধ ভুমি অফিসের সহকারী 

আপডেট টাইম : ০৭:২৭:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ মার্চ ২০২২
স্টাফ রিপোটার
মাগুরা মহম্মদপুরের পলাশবাড়িয়ায় ইউনিয়ন ভুমি সহকারী অফিসারের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ ও মিথ্যা প্রতিবেদন দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মহম্মদপুর উপজেলার পলাশবাড়িয়া ইউনিয়ন ভুমি অফিস কর্মকতার্র বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ  ও ঘুষ চেয়ে না পাওয়ায় বাবার পুরানো পারিবারিক কবরস্থান সহ নিজের ভিটাবাড়ি প্রতিপক্ষের নামে দখল দেখিয়ে আদালতে মিথ্যা প্রতিবেদন পেশ করার অভিযোগ উঠেছে ওই সহকারী ভুমি অফিসার সাইফুজ্জামানের বিরুদ্ধে।  এ ঘটনা ছাড়াও জমির কর জন প্রতি নির্ধারিত মুল্যের চেয়ে তিনগুন টাকা নিয়ে অর্থাৎ খাজনার কথা বলে ৫-৭ হাজার টাকা নিয়ে ১৫ শত থেকে ২ হাজার টাকার স্লিপ ধরিয়ে দিচ্ছে প্রতিনিয়তই। এ ছাড়া ওই কর্মকর্তাকে ঘুষের টাকা দেওয়া ছাড়া কোনভাবেই মিলছেনা কোন সেবা। কোন জমির বিষয়ে মামলা চলমান থাকলে বিজ্ঞ আদালত প্রতিবেদন চেয়ে পাঠালে ওই কর্মকর্তা ঘটনাস্থল  সরেজমিন পরিদর্শন না করেই দু-পক্ষের লোকজন ডেকে যার নিকট চাহিদামত ঘুষ পেয়ে থাকে তার পক্ষেই বিজ্ঞ আদালতে প্রতিবেদন পেশ করেন। এমন ঘটনার কারনে কয়েকবার তাকে আদালতে স্ব-শরিরে হাজির ও হতে হয়েছে। এমন নানাবিধ হাজারো অভিযোগ উল্রেখ করে মাগুরা জেলা প্রশাসক বরাবর, মহম্মদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর এবং প্রেসক্লাব বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছে পলাশবাড়িয়া এলাকার কয়েকজন হতদরিদ্র ভুক্তভোগীরা।
ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, পলাশবাড়ীয়া ইউনিয়ন ভুমি সহকারী কর্মকর্তা মোঃ সাইফুজ্জামান। দীর্ঘদিন ধরে সেবা নিতে আসা সেবা গ্রহীতাদের কৌশলে অতিরিক্ত টাকা আদায়, কাজ করার অযুহাতে ঘুরানো সহ বিভিন্ন ধরণের হয়ারানী করে আসছেন। সম্প্রতী সময়ে ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে জানা যায়, বলরামপুর গ্রামের রহমত বিশ্বাসের সাথে সিমানা বিরোধ নিয়ে কালাম বিশ্বাসের সমস্যা চলমান ছিল। তারই ধারাবাহিকতায় রহমত বিশ্বাসের ছেলে আজম বিশ্বাস মাগুরা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মহম্মদপুর পি-৩৮২/২০২১ ফৌঃ কাঃ বিঃ ১৪৪/১৪৫ ধারা মোতাবেক কালাম বিশ্বাস সহ দুই জনের বিরুদ্ধে নালিশি আবেদন করেন। আদালত ইক্ত মামলার সরেজমিন তদন্ত ভার প্রদান করেন পলাশবাড়িয়া ইউনিয়ন ভুমি সহকারী কর্মকর্তা মো সাইফুজ্জামানকে। সরেজমিন তদন্তে সাইফুজ্জামান নালিশি জমির মধ্যে উভয় পক্ষের বসতবাড়ি সহ যৌথ পুকুর ও গাছপালা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন। এছাড়া রেকর্ডভুক্ত জমির মধ্যে প্রথম পক্ষের ২৩ শতক ও দ্বিতীয় পক্ষের ২০ শতক জমি দীর্ঘ ৩৫/৪০ বছর ভোগদখল করে বসবাস করে আসছেন বলে তদন্ত প্রতিবেদন প্রদান করেন। কিন্তু কেন কি কারণে পুনরায় তদন্ত হয়েছে সেটা জানাতে পারেনি অভিযোগকারী পরিবার। পুনরায় তদন্তকালে ভুমি সহকারী কর্মকর্তা সাইফুজ্জামান তদন্ত রিপোর্টে ৯৭ ও ৯৮ নং খতিয়ানের ২৯৯ নং দাগের নালিশী ২২ শতক ও ৩০০ নং দাগে ১৯ শতক মোটন জমিটাইনকালাম বিশ্বাস ভোগ দখলে আছেন বলে পুনরায় তদন্ত প্রতিবেদন প্রদান করেন।
মামলার বাদী আজম বিশ্বাস বলেন, ভুমি কর্মকর্তা আমাদের নিকট ১০ হাজার টাকা চেয়েছিল। আমরা টাকা দেইনি বলে আমাদের বাড়িঘর থাকা স্বত্বেও আমাদের বিপক্ষে রিপোর্ট প্রদান করেছে। মামলার বাদীর চাচা আছমত বিশ্বাস বলেন, নায়েব সাইফুজ্জামান আমাদের কাছে টাকা চেয়েছিল। আমি ১হাজার টাকা দিয়েছিলাম। কিন্তু বেশি টাকা পেয়ে আমাদের বিপক্ষে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে।  স্থানীয় শামছেল বিশ্বাস বলেন, দীর্ঘদিন বসবাসের পরেও কেন কি কারণে একজনের পক্ষে রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে? জমিতো দুজনেরই। এছাড়া তিনি আরো বলেন ওই অফিসার মোট অংকের ঘুষ ছাড়া কারোরই কোন কাজ করে দেননা। আর এভাবে টাকা খেয়ে যার তার জমি অন্যের নামে দেখিয়ে পক্ষ বিপক্ষে প্রতিবেদন দেবার ফলে পলাশবাড়িয়ায় এলাকার জমি সংক্রান্ত মামলা মোকার্দমা আপোষ মিমাংসা না হয়ে দীঘর্ঘদিন ধরে মামলা জটিলতা চলমান রয়েছে।
ভুমি অফিসে সেবা নিতে এক ভুক্তভোগী বলেন, ১৪ শতাংশ জমির খাজনা দিতে আসছিলাম নায়েব শাহেব আমাদের নিকট টাকা বেশি চেয়েছিল। আমরা কম টাকা দিতে চাওয়ায় ১৩ শতক জমির খাজনার রশিদ দিয়েছে। যা আমাদের জানা ছিল না। পরে বিষয়টি জানতে পারলে নায়েব শাহেবের নিকট গেলে তিনি ১শতক জমির জন্য অতিরিক্ত টাকা নিয়ে তারপর আমাদের রশিদ দিয়েছে।
অভিযুক্ত নায়েব মোঃ সাইফুজ্জামানের বিরিদ্ধে অভিযোগের পাহাড় থাকা স্বত্বেও অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে আসা সব অভিযোগ মিথ্যা। আমি কারো কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা গ্রহণ করিনি বা টাকার বিনিময়ে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠাইনি।
মহম্মদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল বলেন, সেবার নামে কারও নিকট থেকে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার কোনও সুযোগ নেই। লিখিত অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পেলে  তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিঃ দ্রঃ সাইফুজ্জামানের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহন ও ভুয়া প্রতিবেদন পাঠাবার বিষয়ে স্থানীয় অনেক বক্তব্য সংগৃহীত  রয়েছে।