ঢাকা ০২:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে উপজেলা নির্বাচনে এমপি পুত্র ও জামাতার মনোনয়নপত্র জমা বিভিন্ন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ্যাকশন প্ল্যান প্রস্তুত করতে হবে–স্পীকার অপশক্তিকে বিতাড়িত করতে হলে ভালো মানুষকে ভোট দিন- কামাল হোসেন টিকেট নিয়ে সেনা সদস্য-টিটিই’র বাকবিতন্ডা; ট্রেনের ভিতরে ভাংচুর সেনা সদস্য সহ আহত-৫ গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ায় গুণী শিক্ষক মোসা. আখতার বানুর অবসরজনিত বিদায় অনুষ্ঠিত কোটালীপাড়ার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও স্ত্রীর নামে দুদকের মামলা আ. লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য প্রণব কুমার বড়ুয়ার মৃত্যুতে স্পীকারের শোক নওগাঁয় পানির অভাবে ১শ বিঘা জমি অনাবাদি পড়ে আছ নওগাঁর ধামইরহাটে বাড়ছে ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্টের রোগী: ডাক্তারসহ শয্যা সংকট

দেশের কোথাও সারের সংকট নেই: খাদ্যমন্ত্রী

নাদিম আহমেদ অনিক
দেশের সারের কোনো সংকট নেই। কিন্তু একটি গোষ্ঠী সংকট আছে বলে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে কৃত্রিম সংকট চেষ্টা করছে। তারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। সার নিয়ে অহেতুক অস্থিরতা তৈরি করলে কেউ রেহাই পাবে না।
মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টার দিকে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলায় প্রস্তাবিত রাইস সাইলো নির্মাণের মাটি ভরাট কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব বলেন খাদ্যমন্ত্রী সাধান চন্দ্র মজুমদার।
তিনি বলেন, গত বছরের থেকে এবার সারের বরাদ্দ এক টনও কমেনি, কিন্তু চাষের জমির পরিমাণ কমেছে। এ অবস্থায় সার সঙ্কট হওয়ার সুযোগ নেই।
একটি গোষ্ঠী সার নিয়ে প্যানিক সৃষ্টির পায়তারা করছে মন্তব্য করে খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, এ কারণে যাদের এক বস্তা সার প্রয়োজন তারা দুই বস্তা সার সংগ্রহের চেষ্টা করছেন। যাদের সার প্রয়োজন নেই তারাও ডিলারের কাছে গিয়ে দীর্ঘ লাইন ধরে একটা ঝামেলা তৈরি ও অঘটন ঘটনার চেষ্টা করছেন।
তিনি বলেন, নওগাঁয় সারের সংকট যাতে না হয় সেজন্য অতিরিক্ত বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে। শুধু নওগাঁ নয়, কোথাও সারের কোনো সংকট নেই। সার, ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির সঙ্গে কেউ অনিয়ম-দুর্নীতি করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। প্রয়োজনে জেল-জরিমানা, ডিলারশিপ বাতিলসহ প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ ও বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে নওগাঁয় ১৫ একর জমিতে নির্মাণ করা হচ্ছে প্রায় ৪৮ হাজার মেট্রিক টন ধারণ ক্ষমতার একটি অত্যাধুনিক সাইলো। ইতিমধ্যে এখানে মাটি ভরাটের কাজ শুরু হয়েছে। সাইলোর নির্মাণ শেষ হলে নিরাপদ মজুতের পাশাপাশি এলাকার আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন হবে। অনেকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। সাইলোতে দুই বছর পর্যন্ত চাল মজুত রাখলেও বিবর্ণ ও গুণগত মান নষ্ট হবে না।
এসময় রাজশাহীর আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিএম ফারুক হোসেন পাটোয়ারী, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আলমগীর কবিরসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।#
ট্যাগস

দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে উপজেলা নির্বাচনে এমপি পুত্র ও জামাতার মনোনয়নপত্র জমা

দেশের কোথাও সারের সংকট নেই: খাদ্যমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৫:৪১:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২
নাদিম আহমেদ অনিক
দেশের সারের কোনো সংকট নেই। কিন্তু একটি গোষ্ঠী সংকট আছে বলে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে কৃত্রিম সংকট চেষ্টা করছে। তারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। সার নিয়ে অহেতুক অস্থিরতা তৈরি করলে কেউ রেহাই পাবে না।
মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টার দিকে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলায় প্রস্তাবিত রাইস সাইলো নির্মাণের মাটি ভরাট কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব বলেন খাদ্যমন্ত্রী সাধান চন্দ্র মজুমদার।
তিনি বলেন, গত বছরের থেকে এবার সারের বরাদ্দ এক টনও কমেনি, কিন্তু চাষের জমির পরিমাণ কমেছে। এ অবস্থায় সার সঙ্কট হওয়ার সুযোগ নেই।
একটি গোষ্ঠী সার নিয়ে প্যানিক সৃষ্টির পায়তারা করছে মন্তব্য করে খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, এ কারণে যাদের এক বস্তা সার প্রয়োজন তারা দুই বস্তা সার সংগ্রহের চেষ্টা করছেন। যাদের সার প্রয়োজন নেই তারাও ডিলারের কাছে গিয়ে দীর্ঘ লাইন ধরে একটা ঝামেলা তৈরি ও অঘটন ঘটনার চেষ্টা করছেন।
তিনি বলেন, নওগাঁয় সারের সংকট যাতে না হয় সেজন্য অতিরিক্ত বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে। শুধু নওগাঁ নয়, কোথাও সারের কোনো সংকট নেই। সার, ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির সঙ্গে কেউ অনিয়ম-দুর্নীতি করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। প্রয়োজনে জেল-জরিমানা, ডিলারশিপ বাতিলসহ প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ ও বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে নওগাঁয় ১৫ একর জমিতে নির্মাণ করা হচ্ছে প্রায় ৪৮ হাজার মেট্রিক টন ধারণ ক্ষমতার একটি অত্যাধুনিক সাইলো। ইতিমধ্যে এখানে মাটি ভরাটের কাজ শুরু হয়েছে। সাইলোর নির্মাণ শেষ হলে নিরাপদ মজুতের পাশাপাশি এলাকার আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন হবে। অনেকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। সাইলোতে দুই বছর পর্যন্ত চাল মজুত রাখলেও বিবর্ণ ও গুণগত মান নষ্ট হবে না।
এসময় রাজশাহীর আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিএম ফারুক হোসেন পাটোয়ারী, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আলমগীর কবিরসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।#