ঢাকা ০৩:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
পরিবেশগত বিবেচনায় ১৭টি পাথর কোয়ারির ইজারা প্রদান স্থগিত করেছে সরকার ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে মধ্যস্ততার প্রস্তাব বিবেচনায় নেবে বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ফেসবুক পোস্টের জেরে নওগাঁয় কলেজ শিক্ষার্থীকে মারপিটের অভিযোগ তরুন প্রজন্মের চিন্তা চেতনাকে নিয়ে কাজ করতে হবে- আমিনুল হক জয়পুরহাটে ক্ষেতলালে নিখোঁজের ৯ দিন পর আলোচিত কাফির লাশ উদ্ধার সিরাজদিখানে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে ঘরবাড়ি ভাংচুর ও হামলা: আহত-৫ আদমদীঘিতে প্রতারণা করে বোনদের সম্পত্তি লিখে নিল ভাই মিরপুর ইস্টার্ণ হাউজিং ডাইং ফ্যাক্টারিতে অবৈধ গ্যাস সংযোগের মহাউৎসব প্রতারণার মাধ্যমে বিয়ে করে অর্থ হাতিয়ে নেয়ায় গ্রেফতার বিতর্কিত নারী সংস্কার কমিশন বাতিল না করলে কঠোর আন্দোলন- মাওলানা ইমতিয়াজ আলম

বনজের মামলায় জামিন পেলেন বাবুল আক্তারের বাবা ও ভাই

খবর বাংলাদেশ :

পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদারের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় জামিন পেয়েছেন পুলিশের সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের বাবা মো: আব্দুল ওয়াদুদ মিয়া ও ভাই মো: হাবিবুর রহমান লাবু।

সোমবার (২ জানুয়ারি) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জুলফিকার হায়াতের আদালতে আসামিরা আত্মসমর্পণ করে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিনের আবেদন করেন।

আদালত পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত তাদের জামিনের আদেশ দেন। ১২ জানুয়ারি মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য রয়েছে।

সংশ্লিষ্ট আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নজরুল ইসলাম শামীম জামিনের বিষয়টি জানান।

আসামিদের আইনজীবীরা জানান, এ মামলায় উচ্চ আদালত থেকে আসামিরা জামিন পান। জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় আত্মসমর্পণ করে আদালতে জামিনের আবেদন করেন।

এ মামলার অপর দুই আসামির মধ্যে বাবুল আক্তার গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন। অপর আসামি সাংবাদিক ইলিয়াস হোসাইন মামলার শুরু থেকে পলাতক রয়েছেন।

গত ২৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় বাদি বনজ কুমার মজুমদারের পক্ষে ধানমন্ডি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন পিবিআই ঢাকা মেট্রো উত্তরের পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম।

মামলায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে অভিযোগ আনা হয়েছে।

এর আগে, মিতু হত্যা মামলার তদন্ত নিয়ে প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন তার ইউটিউব চ্যানেল থেকে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছিলেন।

সেই ভিডিওতে দাবি করা হয়, এই মামলায় বাবুল আক্তারকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ফাঁসিয়েছেন পিবিআই প্রধান বনজ কুমার। এছাড়া, বাবুলকে রিমান্ডে নির্যাতনও করা হয়েছে।

পিবিআই প্রধানের করা মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, কারাগারে আটক থাকা সাবেক এই পুলিশ কর্মকর্তা মিতু হত্যা মামলার তদন্ত ভিন্নখাতে প্রবাহিত করাসহ বাংলাদেশ পুলিশ ও পিবিআইয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার জন্য দেশে ও বিদেশে অবস্থানরত আসামিদের নিয়ে অপরাধমূলক বিভিন্ন অপকৌশল ও ষড়যন্ত্রের আশ্রয় গ্রহণ করছেন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

পরিবেশগত বিবেচনায় ১৭টি পাথর কোয়ারির ইজারা প্রদান স্থগিত করেছে সরকার

বনজের মামলায় জামিন পেলেন বাবুল আক্তারের বাবা ও ভাই

আপডেট টাইম : ০৫:১৬:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ জানুয়ারী ২০২৩

খবর বাংলাদেশ :

পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদারের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় জামিন পেয়েছেন পুলিশের সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের বাবা মো: আব্দুল ওয়াদুদ মিয়া ও ভাই মো: হাবিবুর রহমান লাবু।

সোমবার (২ জানুয়ারি) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জুলফিকার হায়াতের আদালতে আসামিরা আত্মসমর্পণ করে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিনের আবেদন করেন।

আদালত পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত তাদের জামিনের আদেশ দেন। ১২ জানুয়ারি মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য রয়েছে।

সংশ্লিষ্ট আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নজরুল ইসলাম শামীম জামিনের বিষয়টি জানান।

আসামিদের আইনজীবীরা জানান, এ মামলায় উচ্চ আদালত থেকে আসামিরা জামিন পান। জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় আত্মসমর্পণ করে আদালতে জামিনের আবেদন করেন।

এ মামলার অপর দুই আসামির মধ্যে বাবুল আক্তার গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন। অপর আসামি সাংবাদিক ইলিয়াস হোসাইন মামলার শুরু থেকে পলাতক রয়েছেন।

গত ২৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় বাদি বনজ কুমার মজুমদারের পক্ষে ধানমন্ডি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন পিবিআই ঢাকা মেট্রো উত্তরের পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম।

মামলায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে অভিযোগ আনা হয়েছে।

এর আগে, মিতু হত্যা মামলার তদন্ত নিয়ে প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন তার ইউটিউব চ্যানেল থেকে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছিলেন।

সেই ভিডিওতে দাবি করা হয়, এই মামলায় বাবুল আক্তারকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ফাঁসিয়েছেন পিবিআই প্রধান বনজ কুমার। এছাড়া, বাবুলকে রিমান্ডে নির্যাতনও করা হয়েছে।

পিবিআই প্রধানের করা মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, কারাগারে আটক থাকা সাবেক এই পুলিশ কর্মকর্তা মিতু হত্যা মামলার তদন্ত ভিন্নখাতে প্রবাহিত করাসহ বাংলাদেশ পুলিশ ও পিবিআইয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার জন্য দেশে ও বিদেশে অবস্থানরত আসামিদের নিয়ে অপরাধমূলক বিভিন্ন অপকৌশল ও ষড়যন্ত্রের আশ্রয় গ্রহণ করছেন।