ঢাকা ১২:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
পাবনায় রনির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চেয়ে মানববন্ধন পলাশে পবিত্র ঈদ-এ মিলাদুন্নবী (সা.)’র জশনে জুলুস সিরাজদিখানে ঈদে মিলাদুন্নবী ও জসনে জুলুস পালিত শরীয়তপুরে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত পটুয়াখালীর নদীতে পাওয়া রেজাউল বয়াতির লাশের রহস্য উদঘাটন বাউফলে সেই মাদ্রাসার তালা ভাঙ্গার ভিডিও ভাইরাল, তদন্ত সম্পন্ন, দ্রুত ব্যবস্থা তারেক রহমানের ৩১ দফা রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার কর্মসূচি জনমনে আশা জাগিয়েছে : কফিলউদ্দিন আহমেদ ভোলায় মনপুরা আলোচিত গণধর্ষণ মামলায় ৩ আসামি গ্রেফতার পঞ্চগড়ে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে চানাচুর উৎপাদন, দুই কারখানাকে জরিমানা কালীগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পরিবারের মাঝে গরু ও উপকরণ বিতরণ

গোপালগঞ্জের বর্ণি কল্যাণ সমিতির বার্ষিক বনভোজন

  • খবর বাংলাদেশ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৮:৩৬:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • ১০৯৫ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার :
১০ ফেব্রুয়ারী২০২৩ইং তারিখ শুক্রবার সারাদিন ব্যাপী বর্নি কল্যান সমিতির বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়। উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি , সাধারণ সম্পাদকসহ সকল কর্মকর্তা ও সাধারণ সদস্যগণ। ধামরাইয়ে আলাদিনস রিসোর্টে জমকালো আয়োজনে বর্ষসেরা বনভোজন অনুষ্ঠিন করেন। বনভোজনে খেলাধুলা পাশাপাশি, বিভিন্ন প্রতিযোগিতার অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। বিকেলে প্রতিযোগীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ এবং সন্ধ্যায় রাফেল ড্র ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক প্রোগ্রামের আয়োজন করা হয়। সদস্যরা বলেন আমরা এই বনভোজনের এসে খুব আনন্দ ও উৎসাহ পেয়েছি।
১৯৮৬ সালের ৩১শে ডিসেম্বর গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বর্ণিত গ্রামের যে সকল ব্যক্তিবর্গ ঢাকা বসবাস করেন হৃদ্রতা ও সহযোগিতার লক্ষ্যে গঠিত হয় বর্ণি কল্যাণ সমিতি ঢাকা।
সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতার সদস্যদের অধিকাংশই ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা। একটি গ্রামের নামে সংরক্ষণটি প্রতিষ্ঠিত হলেও ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত অন্যান্য জেলা সমিতির কার্যক্রমের ন্যায় বর্ণি কল্যাণ সমিতি ঢাকার কার্যক্রম ব্যাপক ও বিস্তৃত।
নিজ গ্রামের কোন ব্যক্তি ঢাকায় যেকোনো বিপদের সম্মুখীন হলেই বর্ণি কল্যাণ সমিতি ঢাকার সদস্যরা সেখানে হাজির হয় এক অদৃশ্য মায়া টানে। নিমিষেই অন্যের সমস্যা নিজ কাজে তুলে নিয়ে সমাধানের চেষ্টা করেন।
ঢাকার পাশাপাশি এই সংগঠনের কার্যক্রম নিজ গ্রামেও বিস্তৃতি লাভ করে সেই ১৯৮৬ সাল থেকে। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় আগ্রহ গড়ে তোলার জন্য গরিব ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান, বিনামূল্যে বই বিতরণ, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় বজায় রাখার জন্য নৌকা বাইচ, লাঠিখেলা সহ বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠানের আয়োজন, বার্ষিক বনভোজন, গুণীজন সংবর্ধনা, কৃতি সংবর্ধনা সহ নানা বিট অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকেন।
বর্তমানে সংগঠনের ৭৭ সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটি দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। সংগঠনের গঠনতান্ত্রিক প্রধান হিসাবে সভাপতি দায়িত্ব পালন করছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব মোঃ সিরাজুল ইসলাম এবং নির্বাহী প্রধান হিসাবে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিজ্ঞ আইনজীবী জনাব সাইফুল ইসলাম।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

পাবনায় রনির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চেয়ে মানববন্ধন

গোপালগঞ্জের বর্ণি কল্যাণ সমিতির বার্ষিক বনভোজন

আপডেট টাইম : ০৮:৩৬:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টার :
১০ ফেব্রুয়ারী২০২৩ইং তারিখ শুক্রবার সারাদিন ব্যাপী বর্নি কল্যান সমিতির বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়। উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি , সাধারণ সম্পাদকসহ সকল কর্মকর্তা ও সাধারণ সদস্যগণ। ধামরাইয়ে আলাদিনস রিসোর্টে জমকালো আয়োজনে বর্ষসেরা বনভোজন অনুষ্ঠিন করেন। বনভোজনে খেলাধুলা পাশাপাশি, বিভিন্ন প্রতিযোগিতার অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। বিকেলে প্রতিযোগীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ এবং সন্ধ্যায় রাফেল ড্র ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক প্রোগ্রামের আয়োজন করা হয়। সদস্যরা বলেন আমরা এই বনভোজনের এসে খুব আনন্দ ও উৎসাহ পেয়েছি।
১৯৮৬ সালের ৩১শে ডিসেম্বর গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বর্ণিত গ্রামের যে সকল ব্যক্তিবর্গ ঢাকা বসবাস করেন হৃদ্রতা ও সহযোগিতার লক্ষ্যে গঠিত হয় বর্ণি কল্যাণ সমিতি ঢাকা।
সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতার সদস্যদের অধিকাংশই ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা। একটি গ্রামের নামে সংরক্ষণটি প্রতিষ্ঠিত হলেও ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত অন্যান্য জেলা সমিতির কার্যক্রমের ন্যায় বর্ণি কল্যাণ সমিতি ঢাকার কার্যক্রম ব্যাপক ও বিস্তৃত।
নিজ গ্রামের কোন ব্যক্তি ঢাকায় যেকোনো বিপদের সম্মুখীন হলেই বর্ণি কল্যাণ সমিতি ঢাকার সদস্যরা সেখানে হাজির হয় এক অদৃশ্য মায়া টানে। নিমিষেই অন্যের সমস্যা নিজ কাজে তুলে নিয়ে সমাধানের চেষ্টা করেন।
ঢাকার পাশাপাশি এই সংগঠনের কার্যক্রম নিজ গ্রামেও বিস্তৃতি লাভ করে সেই ১৯৮৬ সাল থেকে। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় আগ্রহ গড়ে তোলার জন্য গরিব ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান, বিনামূল্যে বই বিতরণ, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় বজায় রাখার জন্য নৌকা বাইচ, লাঠিখেলা সহ বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠানের আয়োজন, বার্ষিক বনভোজন, গুণীজন সংবর্ধনা, কৃতি সংবর্ধনা সহ নানা বিট অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকেন।
বর্তমানে সংগঠনের ৭৭ সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটি দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। সংগঠনের গঠনতান্ত্রিক প্রধান হিসাবে সভাপতি দায়িত্ব পালন করছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব মোঃ সিরাজুল ইসলাম এবং নির্বাহী প্রধান হিসাবে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিজ্ঞ আইনজীবী জনাব সাইফুল ইসলাম।