ঢাকা ১১:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
পঞ্চগড়ে চিকিৎসকের উপর হামলা: প্রতিবাদে মানববন্ধন মীমাংসিত সম্পত্তি দাম বেড়ে যাওয়ায় পূর্ণরায় দখলের পাঁয়তারা কালিহাতীতে সবজি চাষে বেকারদের কর্মসংস্থানের সুযোগ: প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন আদমদীঘিতে হত্যার হুমকি দিয়ে কিশোরীকে একাধিক বার ধর্ষণ: অতঃপর গ্রেপ্তার কালিয়াকৈরে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন টাস্কফোর্স কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত অবৈধ ম্যাজিক জাল উদ্ধারে গিয়ে গ্রামপুলিশ আহত আদমদীঘিতে উপজেলা ও জেলা বিএনপির উদ্যোগে বিশাল কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত গাজীপুরে আড়ম্বরপূর্ণভাবে কালবেলার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন দুর্নীতি ও লুটপাটের পরেও অর্থনীতি টিকে আছে পোশাক শিল্পের উপর- উপদেষ্টা আসিফ অনলাইনে সরব: অডিও কলে সমন্বয়ককে ধমকালেন সাবেক এমপি নাঈমুজ্জামান

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে শিখা অনির্বাণে প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে এ শ্রদ্ধা জানান তারা।  সকাল ৮টার দিকে শিখা অনির্বাণে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন তিন বাহিনীর প্রধানসহ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকালে সাড়ে ৮টার দিকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
যথাযথ মর্যাদা ও উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আজ (২১ নভেম্বর) সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে। দেশের সব সেনানিবাস, নৌ ঘাঁটি ও স্থাপনা এবং বিমানবাহিনী ঘাঁটির মসজিদগুলোতে দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি এবং সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। ফজরের নামাজ শেষে বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় দিবসের কর্মসূচি।
দিবসটি উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট ও সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন।

বাণীতে প্রেসিডেন্ট বলেন, সরকার সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নের লক্ষ্যে ফোর্সেস গোল ২০৩০ প্রণয়ন করেছে। এর আওতায় সশস্ত্র বাহিনীতে যুক্ত হচ্ছে অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জাম, যা নিঃসন্দেহে সশস্ত্র বাহিনীকে আরও আধুনিক, দক্ষ ও গতিশীল করবে। সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নে নেতৃত্বের প্রতি গভীর আস্থা, পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধাবোধ, পেশাগত দক্ষতা এবং সর্বোপরি শৃঙ্খলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পৃথক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলা, অবকাঠামো নির্মাণ, আর্তমানবতার সেবা, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা এবং বিভিন্ন জাতিগঠনমূলক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করছে। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছেন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

পঞ্চগড়ে চিকিৎসকের উপর হামলা: প্রতিবাদে মানববন্ধন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে শিখা অনির্বাণে প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

আপডেট টাইম : ০৮:৪২:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩

শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে এ শ্রদ্ধা জানান তারা।  সকাল ৮টার দিকে শিখা অনির্বাণে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন তিন বাহিনীর প্রধানসহ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকালে সাড়ে ৮টার দিকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
যথাযথ মর্যাদা ও উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আজ (২১ নভেম্বর) সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে। দেশের সব সেনানিবাস, নৌ ঘাঁটি ও স্থাপনা এবং বিমানবাহিনী ঘাঁটির মসজিদগুলোতে দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি এবং সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। ফজরের নামাজ শেষে বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় দিবসের কর্মসূচি।
দিবসটি উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট ও সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন।

বাণীতে প্রেসিডেন্ট বলেন, সরকার সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নের লক্ষ্যে ফোর্সেস গোল ২০৩০ প্রণয়ন করেছে। এর আওতায় সশস্ত্র বাহিনীতে যুক্ত হচ্ছে অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জাম, যা নিঃসন্দেহে সশস্ত্র বাহিনীকে আরও আধুনিক, দক্ষ ও গতিশীল করবে। সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নে নেতৃত্বের প্রতি গভীর আস্থা, পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধাবোধ, পেশাগত দক্ষতা এবং সর্বোপরি শৃঙ্খলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পৃথক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলা, অবকাঠামো নির্মাণ, আর্তমানবতার সেবা, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা এবং বিভিন্ন জাতিগঠনমূলক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করছে। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছেন।