ঢাকা ০৩:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
মহান মে দিবস হচ্ছে অধিকার আদায় ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রামের আলোকবর্তিকা- জি এম কাদের মজার প্রলোভন দেখিয়ে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার মামলা, ৫০ বছরের বৃদ্ধ গ্রেফতার দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া পুলিশের জন্য কেনা হচ্ছে ২০০ জিপ দাম ১৭২ কোটি টাকা সংস্কৃতি উপদেষ্টাকে বিতর্কিত প্রশ্ন করাই চাকরি হারালেন ৩ সাংবাদিক আওয়ামী লীগের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানা বিএনপির বিক্ষোভ ও সমাবেশ মাগুরার শালিখায় সরকারী জায়গায় দোকান তুলে ভাড়া দিয়েছেন যুবদল নেতা সোহেল মুন্সী! খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ই-৮ ভিসায় দক্ষিণ কোরিয়ায় পৌঁছেছেন বাংলাদেশী ২৫ কর্মী

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে শিখা অনির্বাণে প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে এ শ্রদ্ধা জানান তারা।  সকাল ৮টার দিকে শিখা অনির্বাণে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন তিন বাহিনীর প্রধানসহ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকালে সাড়ে ৮টার দিকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
যথাযথ মর্যাদা ও উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আজ (২১ নভেম্বর) সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে। দেশের সব সেনানিবাস, নৌ ঘাঁটি ও স্থাপনা এবং বিমানবাহিনী ঘাঁটির মসজিদগুলোতে দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি এবং সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। ফজরের নামাজ শেষে বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় দিবসের কর্মসূচি।
দিবসটি উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট ও সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন।

বাণীতে প্রেসিডেন্ট বলেন, সরকার সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নের লক্ষ্যে ফোর্সেস গোল ২০৩০ প্রণয়ন করেছে। এর আওতায় সশস্ত্র বাহিনীতে যুক্ত হচ্ছে অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জাম, যা নিঃসন্দেহে সশস্ত্র বাহিনীকে আরও আধুনিক, দক্ষ ও গতিশীল করবে। সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নে নেতৃত্বের প্রতি গভীর আস্থা, পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধাবোধ, পেশাগত দক্ষতা এবং সর্বোপরি শৃঙ্খলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পৃথক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলা, অবকাঠামো নির্মাণ, আর্তমানবতার সেবা, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা এবং বিভিন্ন জাতিগঠনমূলক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করছে। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছেন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

মহান মে দিবস হচ্ছে অধিকার আদায় ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রামের আলোকবর্তিকা- জি এম কাদের

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে শিখা অনির্বাণে প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

আপডেট টাইম : ০৮:৪২:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩

শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে এ শ্রদ্ধা জানান তারা।  সকাল ৮টার দিকে শিখা অনির্বাণে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন তিন বাহিনীর প্রধানসহ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকালে সাড়ে ৮টার দিকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
যথাযথ মর্যাদা ও উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আজ (২১ নভেম্বর) সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে। দেশের সব সেনানিবাস, নৌ ঘাঁটি ও স্থাপনা এবং বিমানবাহিনী ঘাঁটির মসজিদগুলোতে দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি এবং সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। ফজরের নামাজ শেষে বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় দিবসের কর্মসূচি।
দিবসটি উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট ও সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন।

বাণীতে প্রেসিডেন্ট বলেন, সরকার সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নের লক্ষ্যে ফোর্সেস গোল ২০৩০ প্রণয়ন করেছে। এর আওতায় সশস্ত্র বাহিনীতে যুক্ত হচ্ছে অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জাম, যা নিঃসন্দেহে সশস্ত্র বাহিনীকে আরও আধুনিক, দক্ষ ও গতিশীল করবে। সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নে নেতৃত্বের প্রতি গভীর আস্থা, পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধাবোধ, পেশাগত দক্ষতা এবং সর্বোপরি শৃঙ্খলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পৃথক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলা, অবকাঠামো নির্মাণ, আর্তমানবতার সেবা, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা এবং বিভিন্ন জাতিগঠনমূলক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করছে। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছেন।