ঢাকা ০২:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কে এই শরীফ জহির? এলডিসি দেশগুলোর জন্য ২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দে ইইউ-এর সমর্থন চাইল বাংলাদেশ কক্সবাজার সফরকালে যৌথ বাহিনীর নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শনে সালাউদ্দিন চৌধুরী ডিসেম্বরে ভারতের সাথে এফওসি বৈঠক, এজেন্ডা এখনো চূড়ান্ত নয় গাজীপুরে ঝুকিপূর্ণ রেলক্রসিংয়ে ফুটওভার ব্রীজের দাবীতে মানববন্ধন গাজীপুরে ২১০ পিস ইয়াবা ও সাড়ে ১১ লাখ টাকাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার প্রকল্পের টাকা হরিলুটের অভিযোগ ইউএনও এবং পিআইও’র বিরুদ্ধে ফরিদপুরে দুই সাংবাদিকের ওপর হামলা, জিম্মি দশা থেকে উদ্ধার আদমদীঘিতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রধান শিক্ষক নিহত খালেদা জিয়া যে কোনো সময়ে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য যেতে পারেন: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

IOM এর সহযোগিতায় আরও অনিয়মিত ১৪৩ জন বাংলাদেশী ফেরত এসেছে লিবিয়া থেকে

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, লিবিয়াস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (IOM) এর সহযোগিতায় লিবিয়ার বেনগাজী ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চল হতে স্বেচ্ছায় দেশে আসতে ইচ্ছুক আটকে পড়া ১৪৩ জন অনিয়মিত বাংলাদেশী নাগরিককে আজ (১৩ নভেম্বর ২০২৪) সকাল ০৬:১৫ ঘটিকায় Buraq Air (UZ 0222)-এর চার্টার্ড ফ্লাইট যোগে বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। এর পূর্বে (১৩ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে) ভোর ০৫:২৫ ঘটিকায় TK 712 ফ্লাইট যোগে তিউনিশিয়ায় আটকে পড়া ১৮ জন অনিয়মিত বাংলাদেশী নাগরিককে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (IOM)-এর কর্মকর্তাবৃন্দ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আগত এ সকল অসহায় বাংলাদেশী নাগরিককে অভ্যর্থনা জানান।
বর্ণিত ফ্লাইটে প্রত্যাবাসিত বাংলাদেশীদের বেশীরভাগই সমুদ্র পথে অবৈধভাবে ইউরোপ গমনের উদ্দেশ্যে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেন। তাদের অধিকাংশই লিবিয়াতে বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। এই ভয়ংকর পথ পাড়ি দিয়ে অবৈধভাবে আর কেউ যেন বিদেশ গমন না করে এ বিষয়ে তাদেরকে সচেতন হওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা অনুরোধ জানান।

IOM -এর পক্ষ থেকে তিউনিশিয়া হতে প্রত্যাবাসনকৃত প্রত্যেককে ৫৪৫০/- টাকা এবং লিবিয়া হতে প্রত্যাবাসনকৃত প্রত্যেককে ৬০০০/- টাকা, কিছু খাদ্য সামগ্রী উপহার, প্রয়োজনে প্রাথমিক চিকিৎসা এবং অস্থায়ী বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়।

লিবিয়ার বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশী নাগরিকদের নিরাপদে প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা করতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, লিবিয়াস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (IOM) এক সাথে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

কে এই শরীফ জহির?

IOM এর সহযোগিতায় আরও অনিয়মিত ১৪৩ জন বাংলাদেশী ফেরত এসেছে লিবিয়া থেকে

আপডেট টাইম : ০২:০৩:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, লিবিয়াস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (IOM) এর সহযোগিতায় লিবিয়ার বেনগাজী ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চল হতে স্বেচ্ছায় দেশে আসতে ইচ্ছুক আটকে পড়া ১৪৩ জন অনিয়মিত বাংলাদেশী নাগরিককে আজ (১৩ নভেম্বর ২০২৪) সকাল ০৬:১৫ ঘটিকায় Buraq Air (UZ 0222)-এর চার্টার্ড ফ্লাইট যোগে বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। এর পূর্বে (১৩ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে) ভোর ০৫:২৫ ঘটিকায় TK 712 ফ্লাইট যোগে তিউনিশিয়ায় আটকে পড়া ১৮ জন অনিয়মিত বাংলাদেশী নাগরিককে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (IOM)-এর কর্মকর্তাবৃন্দ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আগত এ সকল অসহায় বাংলাদেশী নাগরিককে অভ্যর্থনা জানান।
বর্ণিত ফ্লাইটে প্রত্যাবাসিত বাংলাদেশীদের বেশীরভাগই সমুদ্র পথে অবৈধভাবে ইউরোপ গমনের উদ্দেশ্যে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেন। তাদের অধিকাংশই লিবিয়াতে বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। এই ভয়ংকর পথ পাড়ি দিয়ে অবৈধভাবে আর কেউ যেন বিদেশ গমন না করে এ বিষয়ে তাদেরকে সচেতন হওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা অনুরোধ জানান।

IOM -এর পক্ষ থেকে তিউনিশিয়া হতে প্রত্যাবাসনকৃত প্রত্যেককে ৫৪৫০/- টাকা এবং লিবিয়া হতে প্রত্যাবাসনকৃত প্রত্যেককে ৬০০০/- টাকা, কিছু খাদ্য সামগ্রী উপহার, প্রয়োজনে প্রাথমিক চিকিৎসা এবং অস্থায়ী বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়।

লিবিয়ার বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশী নাগরিকদের নিরাপদে প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা করতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, লিবিয়াস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (IOM) এক সাথে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।