ঢাকা ০৬:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
রূপনগর–পল্লবী থানা কমিটি: ত্যাগীদের বঞ্চনা, বিতর্কিতদের দাপট জুলাই হত্যা মামলার আসামিকে প্রত্যায়ন দিলেন জামায়াতের আমির মাগুরা মহম্মদপুরে শিক্ষক আ. হান্নানের বিরুদ্ধে শিশু যৌন নিপীড়নের অভিযোগে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন নারী সাংবাদিকতার এক আলোকবর্তিকা শেখ হাসিনাকে কোনো দেশ গ্রহণ করেননি ভারত করেছে : আলতাফ হোসেন চৌধুরী গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল হালিমের পাহাড় সমান দুর্নীতির তদন্ত হচ্ছে না কেন? সিরাজদিখানে রাতের অধারে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ বরগুনায় বিভিন্ন দাবিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত ‘মব-সন্ত্রাস’ বন্ধসহ চার দাবিতে গাইবান্ধায় সিপিবির বিক্ষোভ গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেতু আছে, সড়ক নেই — চরম দুর্ভোগে এলাকাবাসী

নির্দিষ্ট কোন অভিযোগ ছাড়াই ১৬ প্রতিষ্ঠান সিলগালা করল বেবিচক

নাদিম হায়দার,মুন্সীগঞ্জ

সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া ঢাকা বিমানবন্দরসহ দেশের কয়েকটি বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে পরিচিত ১৬ টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এক দিনের নোটিশে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের এক দিনের নোটিশে এসকল প্রতিষ্ঠানের ইজারা বাতিল করা হয়।
কোন প্রকার নিয়ম নীতি ও সরকারের সাথে থাকা চুক্তির তোয়াক্কা না করে এমন আচরণ করা হয়েছে দেশের প্রধান প্রধান বিমানবন্দরগুলোতে। ফলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি যাত্রীরাও আছেন ভোগান্তিতে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দরে ইজারায় পরিচালিত ১৬টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ করা হয় গত ২৯ জুন। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সহকারী পরিচালক আক্তার হোসেনের স্বাক্ষরিত চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ৩০ জুন প্রতিষ্ঠানগুকো সিলগালা করা হয়। বেবিচক নির্ধারিত নিয়মাবলি অনুযায়ী ইজারা নবায়নের আবেদন করা সত্ত্বেও ইজারার নির্ধারিত মেয়াদ শেষে নতুন অর্থবছরে (২০২৫-২৬) এসব প্রতিষ্ঠানের ইজারা নবায়ন না করারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ-বেবিচক। একদিনের নোটিশে প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হওয়ায় সরকারের কোটি কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে এবং প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ ও কর্মকর্তা কর্মচারীরা বেকার হয়ে পরছে।
সূত্র জানায়, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে ১৬/১৭ বছর যাবৎ বেশ কিছু স্বনামধন্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যাত্রী সেবামূলক বিভিন্ন ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল যার ইজারার মেয়াদ ছিলো চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত। বেবিচকের নিয়মনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের সকল ইজারা, ভ্যাট-আয়কর, বিদ্যুৎ বিলসহ সম্পূর্ণ পাওনা পরিশোধ থাকা সত্ত্বেও এসব প্রতিষ্ঠানকে পুনরায় নবাবয়ন না দিয়ে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ২০২৫ সালের ২৯ জুন রেজিস্টার্ড ডাকযোগে চিঠি দিয়ে ৩০ জুন রাত ১২ টায় প্রতিষ্ঠান গুলো সিলগালা করে দেয়। কিন্তু বেবিচকের সাথে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর চুক্তিতে উল্লেখ আছে তাদের ইজার বাতিল করতে হলে তিন মাস আগে নোটিশ করতে হবে।
বেবিচকের এমন সিদ্ধান্তে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান, পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ট হিসেবে পরিচিত সিভিল এভিয়েশনের একজন কর্মকর্তা এখন সাধু সাজার চেষ্টা করছেন। শেখ হাসিনার ভাই শেখ হেলালের প্রভাব খাটানোয় নিজের অতীত ঢাকতে ব্যস্ত। ইতিমধ্যে তিনি বেসামরিক বিমান চলাচল কতৃপক্ষের পরিচালনা ও পরিকল্পনার সদস্য পদের মত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদও বাগিয়ে নিয়েছেন। জানা যায়, তিনি এখন পুরাতন ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিন পরিচালিত প্রতিষ্ঠানগুলো অবৈধভাবে ও অসৎ উদ্দেশ্যে ইজারা বাতিল করে । নিজের অতীত ঢাকতেই এখন বিভিন্ন নিরীহ ও পেশাদার ব্যাবসায়ীদের ধরে ধরে আওয়ামীলীগের ট্যাগ দিচ্ছেন। হঠাৎ রূপ বদলানো ঐ কর্মকর্তার প্রতিহিংসার স্বীকার বিমানবন্দরের সৎ ব্যবসায়ীরা। এছাড়াও বহু পেশাদার ঠিকাদার, দেশি বিদেশী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যাক্তি তার রোশানলে রয়েছে যার ফলে দেশের গুরুত্বপূর্ন তিনটি বিমানবন্দের দীর্ঘদিনের পেশাদার ব্যবসায়ীরা আতঙ্কে আছেন। বাংলাদেশের সকল বিমানবন্দরের লাউঞ্জ-বিজ্ঞাপন ও রেস্টুরেন্টে ব্যবসায়ীদের কাছে থেকে কোটি টাকার সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন বিভিন্ন ব্যবসায়িকগণ। এখনো তাঁর কিছু ভুল সিদ্ধান্তে তা পরিস্কার। গত ২০২৩/২০২৪ অর্থ বছর ঢাকা বিমানবন্দরে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের কোটি টাকা রাজস্ব বকেয়া থাকা সত্বেও উক্ত কর্মকর্তা বেবিচকে যোগদানের পর এসব প্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়-প্রশ্রয় ও বিশেষ সুবিধা প্রদান করে অপর দিকে ঢাকা বিমানবন্দরে একটি পুরোনো প্রতিষ্ঠানের ২০২৩/২০২৪ অর্থ বছরে মাত্র ৩৯ লাখ টাকা বকেয়ার অযুহাতে প্রতিষ্ঠানটিকে বিমানবন্দরে তার কার্যক্রম বাতিল ও প্রতিষ্ঠানের সকল মালামাল লুটপাট করানোর কথাও জানিয়েছেন বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের-এরোস ট্রেডিং, মেসার্স সজল এন্টারপ্রাইজ, মেসার্স মাহবুবা ট্রেডার্স, নাহার কনস্ট্রাকশন, এভিয়েশন ট্রান্সপোর্ট লি.,এ ফাইভ রোডওয়ে লি., ওয়ার্ল্ড ট্রাস্ট ট্যুরিস্ট কার সার্ভিসেস কোং, শিরিন এন্টারপ্রাইজ, মেসার্স হাওলাদার অ্যান্ড সন্স, মেসার্স অথৈ এন্টারপ্রাইজ, ওলফ করপোরেশন, আড়িয়াল ক্রিয়েটিভ স্পেস, ধানসিঁড়ি কমিউনিকেশন এবং ডিপার্টমেন্ট এস কনসালটিং এর ইজারা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয় বেবিচক।
এছাড়াও এই তালিকায় আছে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ফ্যালকন এজেন্সি এবং সৈয়দপুর বিমানবন্দরের ফ্যালকন এয়ারপোর্ট সার্ভিস টিম। যার ফলশ্রুতিতে সরকার কোটি টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার, ব্যাবসায়ীগণ আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, বেকার হচ্ছে শত-শত পরিবার, কিন্তু লাভ হচ্ছে কার সেই প্রশ্ন থেকেই যায়!

এবিষয়ে বেবিচকের অপারেশন এন্ড প্ল্যানিং এর সদস্য আবু সায়েদ মেহবুব খান (বিএসপি,বিইউপি,এনডিসি,পিসসি) এস সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

রূপনগর–পল্লবী থানা কমিটি: ত্যাগীদের বঞ্চনা, বিতর্কিতদের দাপট

নির্দিষ্ট কোন অভিযোগ ছাড়াই ১৬ প্রতিষ্ঠান সিলগালা করল বেবিচক

আপডেট টাইম : ০৯:৪৪:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জুলাই ২০২৫

নাদিম হায়দার,মুন্সীগঞ্জ

সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া ঢাকা বিমানবন্দরসহ দেশের কয়েকটি বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে পরিচিত ১৬ টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এক দিনের নোটিশে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের এক দিনের নোটিশে এসকল প্রতিষ্ঠানের ইজারা বাতিল করা হয়।
কোন প্রকার নিয়ম নীতি ও সরকারের সাথে থাকা চুক্তির তোয়াক্কা না করে এমন আচরণ করা হয়েছে দেশের প্রধান প্রধান বিমানবন্দরগুলোতে। ফলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি যাত্রীরাও আছেন ভোগান্তিতে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দরে ইজারায় পরিচালিত ১৬টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ করা হয় গত ২৯ জুন। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সহকারী পরিচালক আক্তার হোসেনের স্বাক্ষরিত চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ৩০ জুন প্রতিষ্ঠানগুকো সিলগালা করা হয়। বেবিচক নির্ধারিত নিয়মাবলি অনুযায়ী ইজারা নবায়নের আবেদন করা সত্ত্বেও ইজারার নির্ধারিত মেয়াদ শেষে নতুন অর্থবছরে (২০২৫-২৬) এসব প্রতিষ্ঠানের ইজারা নবায়ন না করারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ-বেবিচক। একদিনের নোটিশে প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হওয়ায় সরকারের কোটি কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে এবং প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ ও কর্মকর্তা কর্মচারীরা বেকার হয়ে পরছে।
সূত্র জানায়, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে ১৬/১৭ বছর যাবৎ বেশ কিছু স্বনামধন্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যাত্রী সেবামূলক বিভিন্ন ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল যার ইজারার মেয়াদ ছিলো চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত। বেবিচকের নিয়মনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের সকল ইজারা, ভ্যাট-আয়কর, বিদ্যুৎ বিলসহ সম্পূর্ণ পাওনা পরিশোধ থাকা সত্ত্বেও এসব প্রতিষ্ঠানকে পুনরায় নবাবয়ন না দিয়ে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ২০২৫ সালের ২৯ জুন রেজিস্টার্ড ডাকযোগে চিঠি দিয়ে ৩০ জুন রাত ১২ টায় প্রতিষ্ঠান গুলো সিলগালা করে দেয়। কিন্তু বেবিচকের সাথে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর চুক্তিতে উল্লেখ আছে তাদের ইজার বাতিল করতে হলে তিন মাস আগে নোটিশ করতে হবে।
বেবিচকের এমন সিদ্ধান্তে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান, পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ট হিসেবে পরিচিত সিভিল এভিয়েশনের একজন কর্মকর্তা এখন সাধু সাজার চেষ্টা করছেন। শেখ হাসিনার ভাই শেখ হেলালের প্রভাব খাটানোয় নিজের অতীত ঢাকতে ব্যস্ত। ইতিমধ্যে তিনি বেসামরিক বিমান চলাচল কতৃপক্ষের পরিচালনা ও পরিকল্পনার সদস্য পদের মত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদও বাগিয়ে নিয়েছেন। জানা যায়, তিনি এখন পুরাতন ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিন পরিচালিত প্রতিষ্ঠানগুলো অবৈধভাবে ও অসৎ উদ্দেশ্যে ইজারা বাতিল করে । নিজের অতীত ঢাকতেই এখন বিভিন্ন নিরীহ ও পেশাদার ব্যাবসায়ীদের ধরে ধরে আওয়ামীলীগের ট্যাগ দিচ্ছেন। হঠাৎ রূপ বদলানো ঐ কর্মকর্তার প্রতিহিংসার স্বীকার বিমানবন্দরের সৎ ব্যবসায়ীরা। এছাড়াও বহু পেশাদার ঠিকাদার, দেশি বিদেশী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যাক্তি তার রোশানলে রয়েছে যার ফলে দেশের গুরুত্বপূর্ন তিনটি বিমানবন্দের দীর্ঘদিনের পেশাদার ব্যবসায়ীরা আতঙ্কে আছেন। বাংলাদেশের সকল বিমানবন্দরের লাউঞ্জ-বিজ্ঞাপন ও রেস্টুরেন্টে ব্যবসায়ীদের কাছে থেকে কোটি টাকার সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন বিভিন্ন ব্যবসায়িকগণ। এখনো তাঁর কিছু ভুল সিদ্ধান্তে তা পরিস্কার। গত ২০২৩/২০২৪ অর্থ বছর ঢাকা বিমানবন্দরে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের কোটি টাকা রাজস্ব বকেয়া থাকা সত্বেও উক্ত কর্মকর্তা বেবিচকে যোগদানের পর এসব প্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়-প্রশ্রয় ও বিশেষ সুবিধা প্রদান করে অপর দিকে ঢাকা বিমানবন্দরে একটি পুরোনো প্রতিষ্ঠানের ২০২৩/২০২৪ অর্থ বছরে মাত্র ৩৯ লাখ টাকা বকেয়ার অযুহাতে প্রতিষ্ঠানটিকে বিমানবন্দরে তার কার্যক্রম বাতিল ও প্রতিষ্ঠানের সকল মালামাল লুটপাট করানোর কথাও জানিয়েছেন বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের-এরোস ট্রেডিং, মেসার্স সজল এন্টারপ্রাইজ, মেসার্স মাহবুবা ট্রেডার্স, নাহার কনস্ট্রাকশন, এভিয়েশন ট্রান্সপোর্ট লি.,এ ফাইভ রোডওয়ে লি., ওয়ার্ল্ড ট্রাস্ট ট্যুরিস্ট কার সার্ভিসেস কোং, শিরিন এন্টারপ্রাইজ, মেসার্স হাওলাদার অ্যান্ড সন্স, মেসার্স অথৈ এন্টারপ্রাইজ, ওলফ করপোরেশন, আড়িয়াল ক্রিয়েটিভ স্পেস, ধানসিঁড়ি কমিউনিকেশন এবং ডিপার্টমেন্ট এস কনসালটিং এর ইজারা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয় বেবিচক।
এছাড়াও এই তালিকায় আছে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ফ্যালকন এজেন্সি এবং সৈয়দপুর বিমানবন্দরের ফ্যালকন এয়ারপোর্ট সার্ভিস টিম। যার ফলশ্রুতিতে সরকার কোটি টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার, ব্যাবসায়ীগণ আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, বেকার হচ্ছে শত-শত পরিবার, কিন্তু লাভ হচ্ছে কার সেই প্রশ্ন থেকেই যায়!

এবিষয়ে বেবিচকের অপারেশন এন্ড প্ল্যানিং এর সদস্য আবু সায়েদ মেহবুব খান (বিএসপি,বিইউপি,এনডিসি,পিসসি) এস সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।