আতিকুর রহমান আতিক, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
স্বাধীন- সার্বভৌমত্ব বাংলাদেশে দিনের পর দিন ক্রমশ বেড়েই চলছে ধর্ষনের পরিমাণ ।বিচার হচ্ছেনা ধর্ষকের, পাচ্ছেনা বিচার ধর্ষিতা।আইনের ফাক-ফোকরে আদালত থেকে জামিন নিয়ে অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে ধর্ষক ও ধর্ষকের সহযোগিরা।জেলার উলিপুর উপজেলার আপুয়ার খাতা গ্রামের বাবলু মিয়ার ১২বছরের আপুয়ারখাতা মন্ডলপাড়া নুরানী মাদ্রাসার ২য় জামাতের পড়ুয়া শিশু ছাত্রী ধর্ষনের শিকার হয় বিগত দুই বছর আগে। ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হলেগা-ঢাকা দেয় ধর্ষক । দুই বছর পর গত মাসে নারী শিশু দমন ট ট্র্যাইবুনালে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে জামিন না মন্জুর করে ধর্ষকে৷ জেল হাজতে প্রেরণ করেন বিজ্ঞ বিচারক। একটিমাত্র মাত্র সপ্তাহের ব্যবধানে জামিন পেয়েযানধর্ষক। জামিন পাওয়ায় শঙ্কায় আছেন ভুক্তভোগীর পরিবার। যেকোন সময় বড়ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানান তারা। ভুক্তভোগীর পরিবারের লোকজনের সাথে কথা হলে তারা জানান বিভিন্ন লোকজনের কাছে শুনিযে অামাদের কারনে তারা কয়েকজন জেল খেটেছে প্রচুর টাকা পয়সা খরচ হয়েছে সেজন্য অামাদের পরিবারের বড়ধরনের ক্ষতি করবে এমনকি অামার মেয়েকে গুম করতে পারে। হুমকির ব্যাপারে থানায় জিডি করা হয়েছে কি না জানতে চাইলে তারা জানান এখন প্রযর্ন্ত কোন ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়নি।উল্লেখ থাকে যে গত ০২/০১/২০২০ ইং তারিখে বাবলু মিয়ার মেয়ে বিকাল বেলা তার প্রতিবেশি চাচা সাহেব আলীর বাড়িতে মাছ দিয়ে অাসার পথে প্রতিবেশি তৈয়ব আলীর ছেলে হাফিজুর রহমান সোহেল নিজ শয়ন ঘরে ডেকে নিয়ে জোরপূবর্ক ধর্ষন করে।রক্তপাত দেখে ভয় পেয়ে সোহেল বাবলুর মেয়েকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়।মেয়ের অসুস্থতা দেখে উলিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করেন তার পিতা। শিশুটির অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।মেয়ের বাবা গত ০৪/০১/২০২০ ইং তারিখে বাদি হয়ে ২জনকে আসামি করে উলিপর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তের দায়িত্ব পান সাব- ইন্সপেক্টর আশরাফ আলী । মামলার তদন্তে যোগ হয় অারো কয়েক জন আসামির নাম ১। সিদ্দিকা বেগম ২। ফরহাদ হোসেন হোসেন বাবু ।