ঢাকা ০৩:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
আসিয়ান সিটির দখল দারিত্বের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন গাজীপুরে মাস ব্যাপী ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প মেলা শুরু সিরাজদিখানে চিকিৎসা দিচ্ছেন ৮ম শ্রেনী পাশ ভুয়া চিকিৎসক চাঁন মিয়া সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা গাজীপুরে আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের মানববন্ধন বিডিআর হত্যাকাণ্ডে ৭ সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা গাজীপুরে কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ পঞ্চগড়ে ৬ বছর পর বিএনপির জনসভা নিজ বাড়ির উঠানে ট্রাক্টরের চাপায় প্রাণ গেল শিশুর নওগাঁয় নার্সিং ইনষ্টিটিউটে পরিক্ষায় নকল করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা: সমালোচনার জট

উলিপুরে তিন বছরের শিশুকে রেখে নাগরের হাত ধরে পালিয়ে গেলো গৃহবধু 

আতিকুর রহমান আতিক 
ছয় বছরের  সংসার, তিন বছরের ছেলে শিশু সন্তান কারিমুলকে রেখে নাগরের হাত ধরে ঘর ছেড়ে  পালিয়ে গেলেন কুলসুম বেগম। যানা যায় জেলার  উলিপুরে বিজেরাম তবকপুুর, ধামশ্রেনির বছর ঊদ্দিনের ছেলে  রফিকুল ইসলামের সাথে একই জেলার চিলমারী উপজেলার শান্তিনগর গ্রামের বাদশা মিয়ার মেয়ে কুলসুম বেগমের ২০১৬ সালে প্রেম ভালো বাসায়  জড়িয়ে পরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ছয় বছর যেতে না যেতে অন্য এক নাগর  দেবরের সাথে পালিয়ে  যান তিন বছরের শিশুকে রেখে। স্থানিয় সুত্রে জানা যায় একই গ্রামের বক্তার আলির ছেলে হারুন গত ১১/০৩/২০২২ ইং তারিখে পালিয়ে নিয়ে যান। বিভিন্ন যায়গায় খোঁজা খুজির পর না পেয়ে গত ১৮/০৩/২০২২ তারিখে  উলিপুর থানায় মিসিং রির্পোট ৭৮১ দায়ের করেন বলে জনান রফিকুল।  নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানিয় এক ব্যক্তি জানান, হারুন প্রায় সময় কুলসুমকে  বিরক্ত   করত এগুলো বিষয় নিয়ে প্রায় সময়  ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকতো আমার   মনে হয় এজন্য  বাধ্য হয়ে মেয়েটি হারুনের সাথে পালিয়েছে। আমরা যতটা যানি মেয়েটি অনেক ভালো কিন্তু হারুন একটা বখাটে মাতাল ছেলে আমার বিশ্বাসই হয়না কুলসুম এই ছেলের সাথ এমন কাজ করতে পারে। কুলসুম বেগমের স্বামি রফিকুল  কান্না ভরা কন্ঠে জানান আমাদের স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক অনেকটা ভালো ছিলো  অামাদের মধ্যে তেমন কোনো ঝগড়া বিবাদ লাগতো না।আমার স্ত্রী এমনটা করবে অামার বিশ্বাসেই হচ্ছে না কুলসুম এমনটা করতে পারে।  আমার মনে হয় হারুন।তাকে ব্লাকমেইল করছে। আমার ছোটো সন্তানের জন্য তার মাকে ফিরে পেতে চাই বলে কান্নায় ভেঙ্গে পরেন। ডিভোর্স লেটার দিয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন যাবার একমাস হয়ে গেছে এখনো ডিভোর্স লেটার পাইনি। সাংবাদিকদের সথে এমন আলোচনার ভিতরে ছোট শিশু কারিমুল ছুটে এসে বাবার গলা ধরে বলেন আব্বু আম্মু  ফিরে এসেছেবলে কান্নায় করতে থাকতে থাকেন।সে হৃদয় বিদারক করুন দৃশ্য। নিজেকে কন্ট্রোল  রাখা দায় সাধ্য। হারুনের পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা হলে তারা জানান আমারা এবিষয়ে কিছু জানিনা। ছোটো কারিমুলের মত অনেক কারিমুলই কান্না  করছেন অন্ধকার এই সমাজে। আইনের ফাঁক ফোকরে বেরিয়ে যাচ্ছে এমন ঘটনার অপরাধিরা। পরকিযা প্রেমের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানান মানবাধিকার কর্মিরা।
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

আসিয়ান সিটির দখল দারিত্বের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

উলিপুরে তিন বছরের শিশুকে রেখে নাগরের হাত ধরে পালিয়ে গেলো গৃহবধু 

আপডেট টাইম : ১০:৪৬:০২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ এপ্রিল ২০২২
আতিকুর রহমান আতিক 
ছয় বছরের  সংসার, তিন বছরের ছেলে শিশু সন্তান কারিমুলকে রেখে নাগরের হাত ধরে ঘর ছেড়ে  পালিয়ে গেলেন কুলসুম বেগম। যানা যায় জেলার  উলিপুরে বিজেরাম তবকপুুর, ধামশ্রেনির বছর ঊদ্দিনের ছেলে  রফিকুল ইসলামের সাথে একই জেলার চিলমারী উপজেলার শান্তিনগর গ্রামের বাদশা মিয়ার মেয়ে কুলসুম বেগমের ২০১৬ সালে প্রেম ভালো বাসায়  জড়িয়ে পরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ছয় বছর যেতে না যেতে অন্য এক নাগর  দেবরের সাথে পালিয়ে  যান তিন বছরের শিশুকে রেখে। স্থানিয় সুত্রে জানা যায় একই গ্রামের বক্তার আলির ছেলে হারুন গত ১১/০৩/২০২২ ইং তারিখে পালিয়ে নিয়ে যান। বিভিন্ন যায়গায় খোঁজা খুজির পর না পেয়ে গত ১৮/০৩/২০২২ তারিখে  উলিপুর থানায় মিসিং রির্পোট ৭৮১ দায়ের করেন বলে জনান রফিকুল।  নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানিয় এক ব্যক্তি জানান, হারুন প্রায় সময় কুলসুমকে  বিরক্ত   করত এগুলো বিষয় নিয়ে প্রায় সময়  ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকতো আমার   মনে হয় এজন্য  বাধ্য হয়ে মেয়েটি হারুনের সাথে পালিয়েছে। আমরা যতটা যানি মেয়েটি অনেক ভালো কিন্তু হারুন একটা বখাটে মাতাল ছেলে আমার বিশ্বাসই হয়না কুলসুম এই ছেলের সাথ এমন কাজ করতে পারে। কুলসুম বেগমের স্বামি রফিকুল  কান্না ভরা কন্ঠে জানান আমাদের স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক অনেকটা ভালো ছিলো  অামাদের মধ্যে তেমন কোনো ঝগড়া বিবাদ লাগতো না।আমার স্ত্রী এমনটা করবে অামার বিশ্বাসেই হচ্ছে না কুলসুম এমনটা করতে পারে।  আমার মনে হয় হারুন।তাকে ব্লাকমেইল করছে। আমার ছোটো সন্তানের জন্য তার মাকে ফিরে পেতে চাই বলে কান্নায় ভেঙ্গে পরেন। ডিভোর্স লেটার দিয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন যাবার একমাস হয়ে গেছে এখনো ডিভোর্স লেটার পাইনি। সাংবাদিকদের সথে এমন আলোচনার ভিতরে ছোট শিশু কারিমুল ছুটে এসে বাবার গলা ধরে বলেন আব্বু আম্মু  ফিরে এসেছেবলে কান্নায় করতে থাকতে থাকেন।সে হৃদয় বিদারক করুন দৃশ্য। নিজেকে কন্ট্রোল  রাখা দায় সাধ্য। হারুনের পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা হলে তারা জানান আমারা এবিষয়ে কিছু জানিনা। ছোটো কারিমুলের মত অনেক কারিমুলই কান্না  করছেন অন্ধকার এই সমাজে। আইনের ফাঁক ফোকরে বেরিয়ে যাচ্ছে এমন ঘটনার অপরাধিরা। পরকিযা প্রেমের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানান মানবাধিকার কর্মিরা।