ঢাকা ০৮:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
যারা চাঁদাবাজি করতে আসবে তাদের খাম্বার সাথে বেঁধে রাখবেন- মুফতী ফয়জুল করিম টাঙ্গাইলে মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির নতুন কমিটি গঠিত সিরাজদিখান প্রেসক্লাবের জরুরী সভা অনুষ্ঠিত  স্টার লাইন বাসের ধাক্কায় মাইক্রোবাস উল্টে নিহত ৪ গণধিকার পরিষদ জাতীয় সরকারকে সমর্থন করে- গাজীপুরে রাশেদ খান পঞ্চগড়ে আট দফা দাবিতে চা চাষীদের মানববন্ধন গাজীপুরে কাউন্সিলরের বাড়ীতে দুর্ধর্ষ ডাকতি মির্জাগঞ্জের বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান পুনর্গঠনের দাবি মেম্বারদের কালিহাতীতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নব কমিটির সভাপতি মফিদুল, সম্পাদক শফিক ১০ জেলা রেজিস্ট্রার সহ পদোন্নতি পাওয়া ১০ সাব রেজিস্ট্রারকে জেলা রেজিস্ট্রার পদে বদলি

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের শীর্ষ পদে নিয়োগ পেতে মরিয়া বির্তকিত পরিচালক ডা: মো: রেয়াজুল হক জসিম!

স্টাফ রিপোর্টার :
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। তারা সরকার উৎখাতে নানামুখি অপতৎপরতা চালাচ্ছে। আর এই চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন স্বাধীনতার বিপক্ষের পেশাজীবি (বিএনপি ও জামায়াতের ) সংগঠন এ্যাব (এগ্রিক্যালচারিষ্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) এর প্রথম শ্রেণীর নেতা ডা.মো.রেয়াজুল হক জসিম,পরিচালক, উৎপাদন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, ঢাকা। তিনি বর্তমানে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে কর্মরত স্বাধীনতা বিরোধী কর্মকর্তা কর্মচারীদের একত্রিত করে সরকার বিরোধী কর্মকান্ডের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। অভিযোগ উঠেছে যে, তিনি নিয়মিত ভাবে ঢাকাস্থ প্রাণিসম্পদের বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত কর্মকর্তা-–কর্মচারীদের সাথে নিয়মিত বৈঠক , সরকার বিরোধী জামাত -বিএনপি বিভিন্ন মিটিং এ যোগদান ও আর্থিক সহযোগিতা প্রদান অব্যাহত রেখেছেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ^বিদ্যালয় এ পড়াশুনা কালিন শহীদ সামছুল হক হলের ১৯৮৫-৯১ সাল পর্যন্ত আবাসিক ছাত্র ছিলেন। বিশ^বিদ্যালয়ে পড়া কালিন ছাত্রদলের অতি বিধ্বংসী আর্মস ক্যাডার ছিলেন। বর্তমানে প্রশাসন ও বিভিন্ন ক্যাডার সার্ভিসে চাকুরী করেন এমন অনেকে ডা.মো.রেয়াজুল হক জসিম এর দ্বারা শাররীক ভাবে নির্যাতিত হয়েছেন । অনেকের হাত পা ভেঙে ফেলেছেন তিনি।
খোঁজ খবর নিয়ে জানাগেছে,ডা.মো.রেয়াজুল হক জসিম নন ক্যাডার একজন কর্মকর্তা হিসাবে কেন্দ্রীয় ভেটেরিনারি হাসপাতালে প্রথম চাকুরতে প্রবেশ করেন। কেন্দ্রীয় ভেটেরিনারি হাসপাতালে চাকুরীকালিন সময়ে স্বাধীনতার বিপক্ষের পেশাজীবি (বিএনপি ও জামায়াতের ) সংগঠন এ্যাব (এগ্রিক্যালচারিষ্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) কে সংগঠিত করার কাজে দায়িত্ব পালন করেন। ডা.মো.রেয়াজুল হক জসিম এর এহেন কার্যকলাপের পুরষ্কার হিসাবে কোন বিসিএস ছাড়াই কোন তম বিসিএস বাদে বিশেষ বিসিএস কর্মকর্তা হিসাবে পদায়ন হন। যেটা তদন্ত করলে আসল চিত্র বের হবে। ৯ম থেকে ১৯তম পর্যন্ত প্রাণিসম্পদে (১০ বছর) কোন বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ হয়নি।
আরো জানা গেছে, ডা.মো.রেয়াজুল হক জসিম,পরিচালক,উৎপাদন,চট্ট্রগ্রামে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা হিসাবে কর্মকালীন সময়ে বিধি বহির্ভুত ভাবে বিদেশ থেকে আমদানীকৃত মহিষের ও গরুর মাংশ যে সার্টিফিকেট প্রদান করে কোটি কোটি টাকা অবৈধ ভাবে উপার্জন করেছেন । তার জন্য কর্তৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করেছিলেন। তার এহেন কার্যকলাপে সরকারের ৪/৫ শত কোটি রেভিনিউ আয় বঞ্চিত হয়েছে। তিনি সাম্প্রতিক কালে ৭টি ডেইরী ফার্ম,৩টি মহিষ খামার,৭টি ছাগল খামার ও ৪টি ভেড়ার খামারের জন্য ১০০টির উপর টেন্ডার কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন। বিভিন্ন অভিযোগের কারণে তার টেন্ডার কার্যক্রম অনিয়মের বিষয়ে কাযক্রম স্থগিত রাখতে নির্দেশনা প্রদান করেছেন প্রাণিসম্পদ মহাপরিচালক । কিন্তু সুচতুর ডা.মো.রেয়াজুল হক জসিম,পরিচালক উৎপাদন,প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর,ঢাকা সে সব তথ্য গোপন রেখে বিভিন্ন লবিষ্ট নিয়োগ করে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কিংম্বা পরিচালক (প্রশাসন) পদে নিয়োগ পেতে জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন । প্রাণিসম্পদ অধিদপতরের স্বাধীনতার স্বপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীগন ডা.মো. রেয়াজুল হক জসিম এর মহাপরিচালক নিয়োগের পরিকল্পনা জেনে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।
মহাপরিচালক এবং পরিচালক ( প্রশাসন) নিয়োগে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের স্বাধীনতার স্বপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারী নের্তৃবৃন্দ মনে করেন, সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম অব্যহত রাখা ,অধিদপ্তরের চাহিদা মোতাবেক ডিপার্টমেন্টের উন্নয়ন ,উৎপাদন প্রবাহ অব্যহত রাখা এবং নিরাপদ প্রাণিজ আমিষ উৎপাদন বৃদ্ধি ,নতুন নুতন কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে স্বাধীনতার স্বপক্ষের যোগ্য ব্যক্তিকে মহাপরিচালক নিয়োগ প্রদান করা হবে। এ ক্ষেত্রে তারা মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অত্যন্ত মেধাবী,বিচক্ষন ও দেশপ্রেমিক মন্ত্রী শ.ম রেজাউল করিম এর সুচিন্তিত পদক্ষেপ কামনা করেছেন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

যারা চাঁদাবাজি করতে আসবে তাদের খাম্বার সাথে বেঁধে রাখবেন- মুফতী ফয়জুল করিম

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের শীর্ষ পদে নিয়োগ পেতে মরিয়া বির্তকিত পরিচালক ডা: মো: রেয়াজুল হক জসিম!

আপডেট টাইম : ০৬:১২:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২২

স্টাফ রিপোর্টার :
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। তারা সরকার উৎখাতে নানামুখি অপতৎপরতা চালাচ্ছে। আর এই চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন স্বাধীনতার বিপক্ষের পেশাজীবি (বিএনপি ও জামায়াতের ) সংগঠন এ্যাব (এগ্রিক্যালচারিষ্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) এর প্রথম শ্রেণীর নেতা ডা.মো.রেয়াজুল হক জসিম,পরিচালক, উৎপাদন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, ঢাকা। তিনি বর্তমানে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে কর্মরত স্বাধীনতা বিরোধী কর্মকর্তা কর্মচারীদের একত্রিত করে সরকার বিরোধী কর্মকান্ডের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। অভিযোগ উঠেছে যে, তিনি নিয়মিত ভাবে ঢাকাস্থ প্রাণিসম্পদের বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত কর্মকর্তা-–কর্মচারীদের সাথে নিয়মিত বৈঠক , সরকার বিরোধী জামাত -বিএনপি বিভিন্ন মিটিং এ যোগদান ও আর্থিক সহযোগিতা প্রদান অব্যাহত রেখেছেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ^বিদ্যালয় এ পড়াশুনা কালিন শহীদ সামছুল হক হলের ১৯৮৫-৯১ সাল পর্যন্ত আবাসিক ছাত্র ছিলেন। বিশ^বিদ্যালয়ে পড়া কালিন ছাত্রদলের অতি বিধ্বংসী আর্মস ক্যাডার ছিলেন। বর্তমানে প্রশাসন ও বিভিন্ন ক্যাডার সার্ভিসে চাকুরী করেন এমন অনেকে ডা.মো.রেয়াজুল হক জসিম এর দ্বারা শাররীক ভাবে নির্যাতিত হয়েছেন । অনেকের হাত পা ভেঙে ফেলেছেন তিনি।
খোঁজ খবর নিয়ে জানাগেছে,ডা.মো.রেয়াজুল হক জসিম নন ক্যাডার একজন কর্মকর্তা হিসাবে কেন্দ্রীয় ভেটেরিনারি হাসপাতালে প্রথম চাকুরতে প্রবেশ করেন। কেন্দ্রীয় ভেটেরিনারি হাসপাতালে চাকুরীকালিন সময়ে স্বাধীনতার বিপক্ষের পেশাজীবি (বিএনপি ও জামায়াতের ) সংগঠন এ্যাব (এগ্রিক্যালচারিষ্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) কে সংগঠিত করার কাজে দায়িত্ব পালন করেন। ডা.মো.রেয়াজুল হক জসিম এর এহেন কার্যকলাপের পুরষ্কার হিসাবে কোন বিসিএস ছাড়াই কোন তম বিসিএস বাদে বিশেষ বিসিএস কর্মকর্তা হিসাবে পদায়ন হন। যেটা তদন্ত করলে আসল চিত্র বের হবে। ৯ম থেকে ১৯তম পর্যন্ত প্রাণিসম্পদে (১০ বছর) কোন বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ হয়নি।
আরো জানা গেছে, ডা.মো.রেয়াজুল হক জসিম,পরিচালক,উৎপাদন,চট্ট্রগ্রামে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা হিসাবে কর্মকালীন সময়ে বিধি বহির্ভুত ভাবে বিদেশ থেকে আমদানীকৃত মহিষের ও গরুর মাংশ যে সার্টিফিকেট প্রদান করে কোটি কোটি টাকা অবৈধ ভাবে উপার্জন করেছেন । তার জন্য কর্তৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করেছিলেন। তার এহেন কার্যকলাপে সরকারের ৪/৫ শত কোটি রেভিনিউ আয় বঞ্চিত হয়েছে। তিনি সাম্প্রতিক কালে ৭টি ডেইরী ফার্ম,৩টি মহিষ খামার,৭টি ছাগল খামার ও ৪টি ভেড়ার খামারের জন্য ১০০টির উপর টেন্ডার কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন। বিভিন্ন অভিযোগের কারণে তার টেন্ডার কার্যক্রম অনিয়মের বিষয়ে কাযক্রম স্থগিত রাখতে নির্দেশনা প্রদান করেছেন প্রাণিসম্পদ মহাপরিচালক । কিন্তু সুচতুর ডা.মো.রেয়াজুল হক জসিম,পরিচালক উৎপাদন,প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর,ঢাকা সে সব তথ্য গোপন রেখে বিভিন্ন লবিষ্ট নিয়োগ করে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কিংম্বা পরিচালক (প্রশাসন) পদে নিয়োগ পেতে জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন । প্রাণিসম্পদ অধিদপতরের স্বাধীনতার স্বপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীগন ডা.মো. রেয়াজুল হক জসিম এর মহাপরিচালক নিয়োগের পরিকল্পনা জেনে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।
মহাপরিচালক এবং পরিচালক ( প্রশাসন) নিয়োগে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের স্বাধীনতার স্বপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারী নের্তৃবৃন্দ মনে করেন, সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম অব্যহত রাখা ,অধিদপ্তরের চাহিদা মোতাবেক ডিপার্টমেন্টের উন্নয়ন ,উৎপাদন প্রবাহ অব্যহত রাখা এবং নিরাপদ প্রাণিজ আমিষ উৎপাদন বৃদ্ধি ,নতুন নুতন কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে স্বাধীনতার স্বপক্ষের যোগ্য ব্যক্তিকে মহাপরিচালক নিয়োগ প্রদান করা হবে। এ ক্ষেত্রে তারা মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অত্যন্ত মেধাবী,বিচক্ষন ও দেশপ্রেমিক মন্ত্রী শ.ম রেজাউল করিম এর সুচিন্তিত পদক্ষেপ কামনা করেছেন।