একের পর ঘটনার জন্ম দিচ্ছে বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির নানা অপকর্ম। দুর্নীতি স্বজনপ্রতি, অর্থ আত্নসাত নারী কেলেংরাকিসহ রয়েছে নানা অভিয়োগ। একের পর এক অন্যায় জেন প্রতিদিনের রুটিং ওয়ার্ক এ পরিনতো হয়েছে। এমনী একটি অসম প্রেমে জরিয়ে পরেছে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির জাতীয় সদর দপ্তরের সম্পতি বিভাগে কর্মরত সোহেল আহমেদ ও ঢাকার বাংলাবাজারে অবস্থিত শহীদ ময়েজ উদ্দিন মেমোরিয়াল রেডক্রিসেন্ট মাতৃসদন হাসপাতালে কর্মরত ভপি আক্তারের মধ্যে। দীর্ঘদিনের বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ও অবৈধ মেলামেশার অভিযোগ উঠেছে এই জুটির বিরুদ্ধে।
তাদের দুজনের মধ্যে অনলাইন প্লার্ট ফর্ম হোয়াটসঅ্যাপে কথোপকোথনের দীর্ঘ মেয়াদি চ্যাটিং ও তাদের দুজনের অশালীন অংগ ভংগিমার বেশ কিছু ছবিও ভাইরাল হয়েছে। যা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে তাদের এ অবৈধ সম্পর্ক মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গায় মেলামেশার কারনে কিছুদিন পূর্বে তাদের অবৈধ মিলনে একটি পুত্র সন্তান ও হয়েছে বলে জানা গেছে। তাদের হোয়াটসঅ্যাপের চ্যাটিং পরে যানা জায় এই সন্তান ধারনের খবর জানেন না খোদ ভপির স্বামী । চ্যাটিং এ ভপিকে বলতে সোনা গেছে ২ বছর ধরে আমি আমার স্বামির সাথে মিশি না তোমার কারনে, আর আমার পেটের সন্তান আসছে তাও জানে না আমার স্বামি। সন্তান ভূমিস্টের পরে ভপির একটা উক্তি ছিল সোহেল কে উদেশ্যে করে, ভপি বলতে ছিল সোহেল জান, এই সন্তান দেখতে হুবহু তোমার ফটোকপি। এই সন্তান দেখতে সোহেলের মতো হয়েছে বলেও তাদের কথোপকোথনে উঠে এসেছে। ভাইরাল হওয়া একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে ভপি পেগনেন্ট অবস্থায় কোথাও কোন এক নিঃজন রুমে দারিয়ে অশালীন অবস্থায় সোহেলের বুকে মাথা রেখে একটি ছবি সোহেলের নিজের হাতে নিজ ফোনে তুলে ভবিকে দিয়েছে। রেডক্রিসেন্ট এর একাধিক কর্মচারিরা জানায় সোহেল ভপির প্রেমলীলা তো সবার মুখে মুখে, ওরা এতোটা বেহায়া এর চেয়ে আরো খারাপ ভাবে ওরা ছবি তুলতে পারে ওদের কারনে আজ রেডক্রিসেন্ট এর মান সম্মান একে বারে তলানিতে এসেছে।
উক্ত ঘটনার বিষয়ে সোহেলের কাছে জানতে চাইলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন ভপি তাকে ব্লাকমেইল করে তার জীবন বিপন্ন করে ফেলেছে। তিনি ভপিকে দায়ী করে বলেন ভপির কারনেই তিনি এসব করতে বাধ্য হয়েছেন, ভপি একটা খারাপ মেয়ে।এছাড়াও ভপির এরকম আরো অনেকের সাথে অবৈধ সম্পর্ক আছে বলে সোহেল জানান।
এ বিষয়ে ভপির কাছে জানতে চাইলে তিনি এসব ঘটনাকে ফেক বলে দাবী করেন, তবে হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাটিং এর বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোন সদুত্তর না দিয়ে বলেন এমন ঘটনা ঘটতেই পারে।
উক্ত ঘটনার অনুসন্ধান করতে গেলে ব্রাক্ষনবাড়িয়া থেকে আলমগীর হোসেন নামের এক ব্যক্তি একটি পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি পরিচয়ে 0 1726-*350 নাম্বার থেকে হোয়াটসঅ্যাপে কল দিয়ে উক্ত সংবাদ না করার জন্য বিভিন্ন ধরনের হুমকী-দামকী দিচ্ছেন। হুমকীদাতা ও ভপির মধ্যে কি সম্পর্ক সেটা নিয়েও রয়েছে রহস্য!