ঢাকা ০৫:২৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
যারা চাঁদাবাজি করতে আসবে তাদের খাম্বার সাথে বেঁধে রাখবেন- মুফতী ফয়জুল করিম টাঙ্গাইলে মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির নতুন কমিটি গঠিত সিরাজদিখান প্রেসক্লাবের জরুরী সভা অনুষ্ঠিত  স্টার লাইন বাসের ধাক্কায় মাইক্রোবাস উল্টে নিহত ৪ গণধিকার পরিষদ জাতীয় সরকারকে সমর্থন করে- গাজীপুরে রাশেদ খান পঞ্চগড়ে আট দফা দাবিতে চা চাষীদের মানববন্ধন গাজীপুরে কাউন্সিলরের বাড়ীতে দুর্ধর্ষ ডাকতি মির্জাগঞ্জের বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান পুনর্গঠনের দাবি মেম্বারদের কালিহাতীতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নব কমিটির সভাপতি মফিদুল, সম্পাদক শফিক ১০ জেলা রেজিস্ট্রার সহ পদোন্নতি পাওয়া ১০ সাব রেজিস্ট্রারকে জেলা রেজিস্ট্রার পদে বদলি

প্রাথমিক ও গণশিক্ষার ডি.ডি ইফতেখার ভুইয়ার বিরুদ্ধে ৭৫ হাজার টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ!

স্টাফ রিপোর্টার
প্রাথমিক ও গণশিক্ষার ডিডি’র বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাৎ নতুন কিছু না। মাসে কোটি কোটি টাকার বরাদ্দের টাকার কোন কাজ হয়না এমন অভিযোগ আছে । কিন্তু এবার রাজধানীর ডেমরা থানাধীন শেখদী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২০২১ সমাপনী পরীক্ষার টাকা উত্তোলনের অভিযোগে প্রধান শিক্ষক সহ ৩জন শিক্ষককে সাসপেন্ড করেন । অভিযোগে জানা যায় শাস্তি না দেওয়ার জন্য মোটা অংকের টাকা ঘুষ দাবী করেন। শেখ সাদী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কাছ থেকে ৭৫ হাজার টাকা নেন ডিডি ইফতেখার ভূইয়া। ঘুষের বিনিময়ে প্রধান শিক্ষককে সামান্যা শাস্তি দিয়ে প্রধান শিক্ষক আমিনুলকে আবার স্কুলে জয়নিং করালেও সহকারী ২ জন শিক্ষিকা এখনো সাসপেন্ড আছেন বলে জানা যায়। এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে জানতে চাইলে তিনি কৌশলে এড়িয়ে যান। এবং কতজন শিক্ষক সাসপেন্ড আছে জানতে চাইলে জেলা শিক্ষা অফিসার বলেন আমি এগুলো বিষয়ে আপনাকে কোন তথ্য দিতে পারবোনা, এবং আপনার কাছে কেন বলবো আমাদের বিষয় এমন কথাও বলেন জেলা শিক্ষা অফিসার আলেয়া ফেরদৌসি শিখা। তিনি বলেন কত জন আছে সাসপেন্ড এগুলো আমার জানা নেই এবং এর তথ্য আমি দিবো না আপনাকে। এতেই বোঝা যায় এই সাসপেন্ড করা এবং শাস্তি দেওয়ার বিষয়েও গণশিক্ষায় মোটামুটি একটা চাঁদাবাজি চলছে। এদিকে প্রধান শিক্ষক সমিতির একজন শিক্ষক বলেন আমাদের থানা শিক্ষা অফিসার ও জেলা শিক্ষা অফিসার এগুলো নিয়ে একটা বানিজ্যতে পরিনত করেছে। তারা হাজার অপরাধ করলেও কোন সমস্যা নেই আমরা সামন্য অপরাধ করলেই সাসপেন্ড এবং শাস্তি দেন এবং তার জন্য টাকা দাবি করেন। এবষিয়ে জানতে চাইলে ডি.ডি ইফতেখার বলেন আমি কোন টাকা নিই নাই আমি টাকা কেন নিব। তবে আমিনুল কেন আপনাকে এগুলো বললো আমি জানিনা। তবে ঘুষের বিষয়ে প্রধান শিক্ষক আমিনুল বলেন আমি নিজে ডি.ডি স্যারকে ৭৫ হাজার টাকা দিয়েছি। স্যার টাকা নিয়েও আপনার কাছে মিথ্যা কথা বলছে। শুধু এখানেই শেষ নই। ডি.ডি ইফতেখার ভুইয়ার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ আছে সেই অভিযোগ তদন্ত করার জন্য তাকে ৪ মাসের ছুটি দিয়েছে বলেও জানা যায়।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

যারা চাঁদাবাজি করতে আসবে তাদের খাম্বার সাথে বেঁধে রাখবেন- মুফতী ফয়জুল করিম

প্রাথমিক ও গণশিক্ষার ডি.ডি ইফতেখার ভুইয়ার বিরুদ্ধে ৭৫ হাজার টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ!

আপডেট টাইম : ০৮:২২:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২২

স্টাফ রিপোর্টার
প্রাথমিক ও গণশিক্ষার ডিডি’র বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাৎ নতুন কিছু না। মাসে কোটি কোটি টাকার বরাদ্দের টাকার কোন কাজ হয়না এমন অভিযোগ আছে । কিন্তু এবার রাজধানীর ডেমরা থানাধীন শেখদী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২০২১ সমাপনী পরীক্ষার টাকা উত্তোলনের অভিযোগে প্রধান শিক্ষক সহ ৩জন শিক্ষককে সাসপেন্ড করেন । অভিযোগে জানা যায় শাস্তি না দেওয়ার জন্য মোটা অংকের টাকা ঘুষ দাবী করেন। শেখ সাদী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কাছ থেকে ৭৫ হাজার টাকা নেন ডিডি ইফতেখার ভূইয়া। ঘুষের বিনিময়ে প্রধান শিক্ষককে সামান্যা শাস্তি দিয়ে প্রধান শিক্ষক আমিনুলকে আবার স্কুলে জয়নিং করালেও সহকারী ২ জন শিক্ষিকা এখনো সাসপেন্ড আছেন বলে জানা যায়। এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে জানতে চাইলে তিনি কৌশলে এড়িয়ে যান। এবং কতজন শিক্ষক সাসপেন্ড আছে জানতে চাইলে জেলা শিক্ষা অফিসার বলেন আমি এগুলো বিষয়ে আপনাকে কোন তথ্য দিতে পারবোনা, এবং আপনার কাছে কেন বলবো আমাদের বিষয় এমন কথাও বলেন জেলা শিক্ষা অফিসার আলেয়া ফেরদৌসি শিখা। তিনি বলেন কত জন আছে সাসপেন্ড এগুলো আমার জানা নেই এবং এর তথ্য আমি দিবো না আপনাকে। এতেই বোঝা যায় এই সাসপেন্ড করা এবং শাস্তি দেওয়ার বিষয়েও গণশিক্ষায় মোটামুটি একটা চাঁদাবাজি চলছে। এদিকে প্রধান শিক্ষক সমিতির একজন শিক্ষক বলেন আমাদের থানা শিক্ষা অফিসার ও জেলা শিক্ষা অফিসার এগুলো নিয়ে একটা বানিজ্যতে পরিনত করেছে। তারা হাজার অপরাধ করলেও কোন সমস্যা নেই আমরা সামন্য অপরাধ করলেই সাসপেন্ড এবং শাস্তি দেন এবং তার জন্য টাকা দাবি করেন। এবষিয়ে জানতে চাইলে ডি.ডি ইফতেখার বলেন আমি কোন টাকা নিই নাই আমি টাকা কেন নিব। তবে আমিনুল কেন আপনাকে এগুলো বললো আমি জানিনা। তবে ঘুষের বিষয়ে প্রধান শিক্ষক আমিনুল বলেন আমি নিজে ডি.ডি স্যারকে ৭৫ হাজার টাকা দিয়েছি। স্যার টাকা নিয়েও আপনার কাছে মিথ্যা কথা বলছে। শুধু এখানেই শেষ নই। ডি.ডি ইফতেখার ভুইয়ার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ আছে সেই অভিযোগ তদন্ত করার জন্য তাকে ৪ মাসের ছুটি দিয়েছে বলেও জানা যায়।