ঢাকা ০৩:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
জমিজমা বিরোধে আহত-৩, ৭জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা: গ্রেফতার হয়নি কেউ দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে উপজেলা নির্বাচনে এমপি পুত্র ও জামাতার মনোনয়নপত্র জমা বিভিন্ন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ্যাকশন প্ল্যান প্রস্তুত করতে হবে–স্পীকার অপশক্তিকে বিতাড়িত করতে হলে ভালো মানুষকে ভোট দিন- কামাল হোসেন টিকেট নিয়ে সেনা সদস্য-টিটিই’র বাকবিতন্ডা; ট্রেনের ভিতরে ভাংচুর সেনা সদস্য সহ আহত-৫ গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ায় গুণী শিক্ষক মোসা. আখতার বানুর অবসরজনিত বিদায় অনুষ্ঠিত কোটালীপাড়ার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও স্ত্রীর নামে দুদকের মামলা আ. লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য প্রণব কুমার বড়ুয়ার মৃত্যুতে স্পীকারের শোক নওগাঁয় পানির অভাবে ১শ বিঘা জমি অনাবাদি পড়ে আছ

মিরপুরের আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কার্যকলাপের স্বর্গরাজ্য-(পর্ব-১)

সোহেল রানা :
রাজধনী মিরপুর-১ নম্বর শাহআলী থানাধীন মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের সামনে রবিউল টাওয়ারের ৯ম তলায় নিউ লন্ডন প্যালেস হোটেল ও বাগদাদ মার্কেটের ১০ম তলায় হোটেল আল মামুন এই দুইটি আবাসিক হোটেলে অবাধে চলছে দেহ ব্যবসা। সুত্রে জানা যায়, নিউ লন্ডন প্যালেস হোটেলের মালিক মারুফ মিরপুরের সকল আবাসিক হোটেল গুলো নিয়ন্ত্রন করে থাকে । দেহ ব্যবসা নিরাপদে করতে হোটেল মালিক ও দালালরা মারুফের কথামোতাবেক চলে। প্রতিদিনের আয়ের একটি অংশ মারুফকে দিয়ে থাকে এ অবৈধ ব্যবসায়ীরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক দালাল জানান, হোটেল মালিক ও দালালদের সঙ্গে পুলিশের মাসিক চুক্তি রয়েছে। তবে পুলিশ চাইলে একদিনের মধ্যেই এসব অবৈধ ব্যবসা বন্ধ করতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সচেতন ব্যক্তিরা। অবাধে দেহ ব্যবসা করার কারণে সমাজে এ নিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। আবাসিক হোটেলসহ দেহ ব্যবসাসহ মাদকের আগ্রাসন বন্ধে প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করছেন সচেতন মহল। মিরপুরের বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ণপু স্থানগুলিতে পতিতাদের দৃশ্যমান বিচরণ, সন্দেহজনক ঘোরাঘুরি ও চলাফেরার কারণে তারা অনৈতিক কাজের জন্য হোটেল আল মামুন ও নিউ লন্ডন প্যালেস হোটেল নিরাপদ মনে করে অবস্থান নেই। টপ টেররদের চাঁদাবাজি, মাদক, নারী ব্যবসা নিয়ন্ত্রিত হয় এসব হোটেল থেকেই হয়। বর্তমানে ওই দুই হোটেলে বসে নারী দেহের পসরা, আর সাথে মাদক তো রয়েছে। প্রশাসনের চোখের সামনেই চলছে তাদের এই অবৈধ দেহ ব্যবসা। তবু কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়না। মিরপুর-১ নম্বর ফুট ওভার ব্রিজ এখন অনেকটা পতিতার হাঁট হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠেছে। পতিতাদের খদ্দের এখানে মিলিত হয়। ২৪ ঘন্টা চলে কেনা বেচা। ক্রমশঃ বাড়ছে এই দুই হেটেলে পতিতাদের বাজার। ওই দুই হোটেলে ঘুরে দেখা যায় হোটেলের পিছন দিকে রয়েছে পালনোর জন্য বিশেষ সিড়ি। যার ফলে প্রসাশন অভিযান চালালে কাউকে খুজে পায়না। আরও বিস্তারিত আসছে আগামী পর্বে।

ট্যাগস

জমিজমা বিরোধে আহত-৩, ৭জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা: গ্রেফতার হয়নি কেউ

মিরপুরের আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কার্যকলাপের স্বর্গরাজ্য-(পর্ব-১)

আপডেট টাইম : ০৬:০২:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ জুন ২০২২

সোহেল রানা :
রাজধনী মিরপুর-১ নম্বর শাহআলী থানাধীন মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের সামনে রবিউল টাওয়ারের ৯ম তলায় নিউ লন্ডন প্যালেস হোটেল ও বাগদাদ মার্কেটের ১০ম তলায় হোটেল আল মামুন এই দুইটি আবাসিক হোটেলে অবাধে চলছে দেহ ব্যবসা। সুত্রে জানা যায়, নিউ লন্ডন প্যালেস হোটেলের মালিক মারুফ মিরপুরের সকল আবাসিক হোটেল গুলো নিয়ন্ত্রন করে থাকে । দেহ ব্যবসা নিরাপদে করতে হোটেল মালিক ও দালালরা মারুফের কথামোতাবেক চলে। প্রতিদিনের আয়ের একটি অংশ মারুফকে দিয়ে থাকে এ অবৈধ ব্যবসায়ীরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক দালাল জানান, হোটেল মালিক ও দালালদের সঙ্গে পুলিশের মাসিক চুক্তি রয়েছে। তবে পুলিশ চাইলে একদিনের মধ্যেই এসব অবৈধ ব্যবসা বন্ধ করতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সচেতন ব্যক্তিরা। অবাধে দেহ ব্যবসা করার কারণে সমাজে এ নিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। আবাসিক হোটেলসহ দেহ ব্যবসাসহ মাদকের আগ্রাসন বন্ধে প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করছেন সচেতন মহল। মিরপুরের বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ণপু স্থানগুলিতে পতিতাদের দৃশ্যমান বিচরণ, সন্দেহজনক ঘোরাঘুরি ও চলাফেরার কারণে তারা অনৈতিক কাজের জন্য হোটেল আল মামুন ও নিউ লন্ডন প্যালেস হোটেল নিরাপদ মনে করে অবস্থান নেই। টপ টেররদের চাঁদাবাজি, মাদক, নারী ব্যবসা নিয়ন্ত্রিত হয় এসব হোটেল থেকেই হয়। বর্তমানে ওই দুই হোটেলে বসে নারী দেহের পসরা, আর সাথে মাদক তো রয়েছে। প্রশাসনের চোখের সামনেই চলছে তাদের এই অবৈধ দেহ ব্যবসা। তবু কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়না। মিরপুর-১ নম্বর ফুট ওভার ব্রিজ এখন অনেকটা পতিতার হাঁট হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠেছে। পতিতাদের খদ্দের এখানে মিলিত হয়। ২৪ ঘন্টা চলে কেনা বেচা। ক্রমশঃ বাড়ছে এই দুই হেটেলে পতিতাদের বাজার। ওই দুই হোটেলে ঘুরে দেখা যায় হোটেলের পিছন দিকে রয়েছে পালনোর জন্য বিশেষ সিড়ি। যার ফলে প্রসাশন অভিযান চালালে কাউকে খুজে পায়না। আরও বিস্তারিত আসছে আগামী পর্বে।