ঢাকা ১২:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
মে দিবসে শ্রমিক দলের সমাবেশে যুবদল নেতা সাজ্জাদুল মিরাজের শোডাউন অবাস্তব সংস্কার চাই না- জিএম কাদের কৃষির উন্নয়নে জাপানের অংশীদারিত্ব আরও বৃদ্ধি করা হবে- স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫টি হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ ও জরিমানা সিরাজদিখানে অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে  গ্রেফতার ১ জি আই পণ্য বাণিজ্যিকভাবে বিকশিত করতে হবে- শিল্প উপদেষ্টা তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে আগ্রহী চীন মানবিক করিডোর ইস্যুতে রাজনৈতিক দলও জনগণকে পাশ কাটাচ্ছে সরকার : তারেক রহমান চিন্ময় দাসের জামিন ফের না মঞ্জুর

মানবিক করিডোর ইস্যুতে রাজনৈতিক দলও জনগণকে পাশ কাটাচ্ছে সরকার : তারেক রহমান

মিয়ানমারের সঙ্গে ‘মানবিক করিডোর’ ইস্যুতে রাজনৈতিক দল ও জনগণকে অন্তর্বর্তী সরকার পাশ কাটিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ সময় ক্ষমতার লোভ যেন কাউকে স্বৈরাচারের পথে ঠেলে না নেয়, তাই দ্রুত নির্বাচনের দাবিও জানান তিনি।

বিদেশিদের স্বার্থ নয়, “সবার আগে দেশ” উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ‘করিডোর ইস্যুতে সিদ্ধান্ত আসতে হবে জাতীয় সংসদ থেকে।’

বৃহস্পতিবার (১ মে) নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। ‘মে দিবস দিচ্ছে ডাক, বৈষম্য নিপাত যাক’౼এই স্লোগানে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের এ সমাবেশে বক্তব্য দেন তারেক রহমান।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান বলেন, ‘রাজনৈতিক দল এবং জনগণকে পাশ কাটিয়ে এ সরকার কোনো সিদ্ধান্ত নিলে তা মেনে নেওয়া হবে না।’

তারেক রহমান বলেন, ‘শ্রমিকসহ সবাই নিজের অধিকার ফিরে পাবে, এমন সমাজ তৈরিতেই কাজ করছে বিএনপি। মানুষকে ভালো রাখতেই বিএনপির রাজনীতি। বিএনপি দেশ ও মানুষের জন্য রাজনীতি করে বলেই কখনো নেতা-কর্মীদের দেশ ছেড়ে পালাতে হয়নি। ফ্যাসিবাদের পতন হলেও মানুষের অধিকার গণতন্ত্র এখনো পুরোপুরি ফিরে আসেনি।

এর আগে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘দেশের অস্তিত্ব নির্ভর করছে দেশের গণতন্ত্রের ওপর, রাজনৈতিক দলগুলো পাশ কাটিয়ে কোনো চুক্তি করবেন না, যা দেশের জনগণের বিপক্ষে যায়। ফ্যাসিবাদের পতন হলেও এখনো গণতন্ত্র ফিরে পাইনি। অবিলম্বে সংস্কার শেষ করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন।’

তিনি আরও বলেন, ‘দেশে সরকারের পরিবর্তন হলেও এখনো শ্রমিকের ভাগ্যের পরিবর্তন আমরা করতে পারেনি, শ্রমিকের ভাগ্য পরিবর্তনই এখন বিএনপির লক্ষ্য।’

নয়াপল্টনের এ শ্রমিক সমাবেশের জনস্রোত ছড়িয়ে পড়ে কাকরাইল, শান্তিনগর, ফকিরাপুলসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায়। মে দিবসের এ কর্মসূচিতেও নেতাদের বক্তব্যে উঠে আসে নির্বাচন প্রসঙ্গ।

তাদের দাবি, জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারই পারবে শ্রমিকসহ সবার অধিকার বুঝিয়ে দিতে। তাই সময়ক্ষেপণ না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি বিএনপি নেতাদের।

শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইনের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শ্রমিক দলের প্রচার সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জুর সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, শ্রমিক দলের প্রধান সমন্বয়কারী এ্যাড. শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী ছায়েদুল আলম বাবুল, কৃষক দলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী, শ্রমিক দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহবায়ক সুমন ভূঁইয়া, সদস্য সচিব বদরুল আলম সবুজ, উত্তরের সদস্য সচিব কামরুল জামান প্রমুখ।
বিপুল সমাগমে নয়াপল্টনে শ্রমিকদলের সমাবেশ:

ঢাকা মহানগর উত্তর দক্ষিণ বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নয়াপল্টনে ব্যাপক শোডাউন তৈরি করে। এসময় নেতৃত্ব দেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি আহবায়ক আমিনুল হক, সদস্য সচিব মোস্তফা জামান, মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক রফিকুল আলম মজনু, সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিন, মহানগর বিএনপির সিনিয়র সদস্য আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক নবী উল্লাহ নবী, যুগ্ম আহবায়ক এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, ফেরদৌসী আহমেদ মিষ্টি, এবিএমএ রাজ্জাক, আফাজ উদ্দিন, হাজী মোঃ ইউসুফ, মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহবায়ক এ্যাড. মকবুল হোসেন সরদার, হারুনুর রশিদ, সাইদুর রহমান মিন্টু, মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক সহসভাপতি রবিউল আউয়াল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শ্রমিক দলের আহবায়ক মো.সুমন ভূইয়া, সদস্য সচিব বদরুল আলম সবুজ, ঢাকা মহানগর উত্তর শ্রমিক দলের সদস্য সচিব কামরুল জামান, যুবদল ঢাকা মহানগর উত্তরের আহবায়ক শরীফ উদ্দিন জুয়েল সদস্য সচিব সাজ্জাদুল মিরাজসহ বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

এছাড়াও ঢাকা মহানগর উত্তর দক্ষিণ বিএনপির বিভিন্ন থানা কমিটির নেতারা মিছিল নিয়ে সমাবেশে যোগ দেন।
এসময় নেতৃত্ব দেন, মহানগর উত্তর বিএনপি সদস্য আলী আকবর আলী, হাফিজুর রহমান শুভ্র, হাজী নাসির উদ্দিন, নুরুল হুদা ভূঁইয়া নূরু, এম এস আহমাদ আলী, ডেমরা থানা বিএনপির সভাপতি পদপ্রার্থী এস এম রেজা চৌধুরী সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিসুজ্জামান, রূপনগর থানা বিএনপি আহবায়ক জহিরুল হক, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ইন্জিঃ মজিবুল হক, পল্লবী থানা বিএনপি ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক কামাল হুসাইন খান যুগ্ম আহবায়ক মোকছেদুর রহমান আবির, দক্ষিণখান থানা বিএনপি ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক হেলাল তালুকদার, তেজগাঁও থানা বিএনপি আহবায়ক ইন্জি:মিরাজ উদ্দিন হায়দার আরজু, কাফরুল থানা বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক আকরামুল হক সাব্বির দেওয়ান জনি, শাহ আলী থানা বিএনপির আহ্বায়ক সেলিম উদ্দিন দেওয়ান গিয়াস, রামপুরা থানা বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক রেজাউল করিম বড় মিয়া, গুলশান থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান আসাদ, মিরপুর থানা বিএনপি আহ্বায়ক হাজী আব্দুল মতিন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হাজী দেলোয়ার হোসেন দুলু, উত্তরা পশ্চিম থানা বিএনপি নেতা মোঃ আব্দুস ছালাম, বনানী থানা বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ঈমান হোসেন নূর, বিমানবন্দর থানা বিএনপি আহ্বায়ক মনির হোসেন ভূইয়া, সিনিয়র যুগ্মআহবায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলু, খিলক্ষেত থানা বিএনপি আহবায়ক এসএম ফজলুল হক, যুগ্ম আহ্বায়ক মোবারক হোসেন দেওয়ান, সিএম আনোয়ার হোসেন, তুরাগ থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ চান মিয়া, রিপন হাসান খন্দকার, থানা বিএনপি সদস্য আব্দুল আলী, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক মীর মোঃ কামাল হোসেন, আদাবর থানা বিএনপি ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক সাদেক হোসেন স্বাধীন, যুগ্ম আহবায়ক কামাল হোসেন সরকার, মোঃপুর থানা ৩৪ নং ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি এডভোকেট মাসুম খান রাজেশ সাধারণ সম্পাদক ওসমান রেজা, আদাবর থানা ৩০ নং ওয়ার্ড বিএনপি সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বিশ্বাস, রূপনগর থানা বিএনপি ৭ নং ওয়ার্ড সভাপতি শফিকুল ইসলাম মামুন, মোঃপুর ৩৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি সিনিয়র সভাপতি ওসমান গনি সেন্টুসহ প্রমুখ।

ট্যাগস

মে দিবসে শ্রমিক দলের সমাবেশে যুবদল নেতা সাজ্জাদুল মিরাজের শোডাউন

মানবিক করিডোর ইস্যুতে রাজনৈতিক দলও জনগণকে পাশ কাটাচ্ছে সরকার : তারেক রহমান

আপডেট টাইম : ০১:৪০:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫

মিয়ানমারের সঙ্গে ‘মানবিক করিডোর’ ইস্যুতে রাজনৈতিক দল ও জনগণকে অন্তর্বর্তী সরকার পাশ কাটিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ সময় ক্ষমতার লোভ যেন কাউকে স্বৈরাচারের পথে ঠেলে না নেয়, তাই দ্রুত নির্বাচনের দাবিও জানান তিনি।

বিদেশিদের স্বার্থ নয়, “সবার আগে দেশ” উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ‘করিডোর ইস্যুতে সিদ্ধান্ত আসতে হবে জাতীয় সংসদ থেকে।’

বৃহস্পতিবার (১ মে) নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। ‘মে দিবস দিচ্ছে ডাক, বৈষম্য নিপাত যাক’౼এই স্লোগানে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের এ সমাবেশে বক্তব্য দেন তারেক রহমান।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান বলেন, ‘রাজনৈতিক দল এবং জনগণকে পাশ কাটিয়ে এ সরকার কোনো সিদ্ধান্ত নিলে তা মেনে নেওয়া হবে না।’

তারেক রহমান বলেন, ‘শ্রমিকসহ সবাই নিজের অধিকার ফিরে পাবে, এমন সমাজ তৈরিতেই কাজ করছে বিএনপি। মানুষকে ভালো রাখতেই বিএনপির রাজনীতি। বিএনপি দেশ ও মানুষের জন্য রাজনীতি করে বলেই কখনো নেতা-কর্মীদের দেশ ছেড়ে পালাতে হয়নি। ফ্যাসিবাদের পতন হলেও মানুষের অধিকার গণতন্ত্র এখনো পুরোপুরি ফিরে আসেনি।

এর আগে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘দেশের অস্তিত্ব নির্ভর করছে দেশের গণতন্ত্রের ওপর, রাজনৈতিক দলগুলো পাশ কাটিয়ে কোনো চুক্তি করবেন না, যা দেশের জনগণের বিপক্ষে যায়। ফ্যাসিবাদের পতন হলেও এখনো গণতন্ত্র ফিরে পাইনি। অবিলম্বে সংস্কার শেষ করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন।’

তিনি আরও বলেন, ‘দেশে সরকারের পরিবর্তন হলেও এখনো শ্রমিকের ভাগ্যের পরিবর্তন আমরা করতে পারেনি, শ্রমিকের ভাগ্য পরিবর্তনই এখন বিএনপির লক্ষ্য।’

নয়াপল্টনের এ শ্রমিক সমাবেশের জনস্রোত ছড়িয়ে পড়ে কাকরাইল, শান্তিনগর, ফকিরাপুলসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায়। মে দিবসের এ কর্মসূচিতেও নেতাদের বক্তব্যে উঠে আসে নির্বাচন প্রসঙ্গ।

তাদের দাবি, জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারই পারবে শ্রমিকসহ সবার অধিকার বুঝিয়ে দিতে। তাই সময়ক্ষেপণ না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি বিএনপি নেতাদের।

শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইনের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শ্রমিক দলের প্রচার সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জুর সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, শ্রমিক দলের প্রধান সমন্বয়কারী এ্যাড. শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী ছায়েদুল আলম বাবুল, কৃষক দলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী, শ্রমিক দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহবায়ক সুমন ভূঁইয়া, সদস্য সচিব বদরুল আলম সবুজ, উত্তরের সদস্য সচিব কামরুল জামান প্রমুখ।
বিপুল সমাগমে নয়াপল্টনে শ্রমিকদলের সমাবেশ:

ঢাকা মহানগর উত্তর দক্ষিণ বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নয়াপল্টনে ব্যাপক শোডাউন তৈরি করে। এসময় নেতৃত্ব দেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি আহবায়ক আমিনুল হক, সদস্য সচিব মোস্তফা জামান, মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক রফিকুল আলম মজনু, সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিন, মহানগর বিএনপির সিনিয়র সদস্য আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক নবী উল্লাহ নবী, যুগ্ম আহবায়ক এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, ফেরদৌসী আহমেদ মিষ্টি, এবিএমএ রাজ্জাক, আফাজ উদ্দিন, হাজী মোঃ ইউসুফ, মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহবায়ক এ্যাড. মকবুল হোসেন সরদার, হারুনুর রশিদ, সাইদুর রহমান মিন্টু, মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক সহসভাপতি রবিউল আউয়াল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শ্রমিক দলের আহবায়ক মো.সুমন ভূইয়া, সদস্য সচিব বদরুল আলম সবুজ, ঢাকা মহানগর উত্তর শ্রমিক দলের সদস্য সচিব কামরুল জামান, যুবদল ঢাকা মহানগর উত্তরের আহবায়ক শরীফ উদ্দিন জুয়েল সদস্য সচিব সাজ্জাদুল মিরাজসহ বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

এছাড়াও ঢাকা মহানগর উত্তর দক্ষিণ বিএনপির বিভিন্ন থানা কমিটির নেতারা মিছিল নিয়ে সমাবেশে যোগ দেন।
এসময় নেতৃত্ব দেন, মহানগর উত্তর বিএনপি সদস্য আলী আকবর আলী, হাফিজুর রহমান শুভ্র, হাজী নাসির উদ্দিন, নুরুল হুদা ভূঁইয়া নূরু, এম এস আহমাদ আলী, ডেমরা থানা বিএনপির সভাপতি পদপ্রার্থী এস এম রেজা চৌধুরী সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিসুজ্জামান, রূপনগর থানা বিএনপি আহবায়ক জহিরুল হক, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ইন্জিঃ মজিবুল হক, পল্লবী থানা বিএনপি ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক কামাল হুসাইন খান যুগ্ম আহবায়ক মোকছেদুর রহমান আবির, দক্ষিণখান থানা বিএনপি ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক হেলাল তালুকদার, তেজগাঁও থানা বিএনপি আহবায়ক ইন্জি:মিরাজ উদ্দিন হায়দার আরজু, কাফরুল থানা বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক আকরামুল হক সাব্বির দেওয়ান জনি, শাহ আলী থানা বিএনপির আহ্বায়ক সেলিম উদ্দিন দেওয়ান গিয়াস, রামপুরা থানা বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক রেজাউল করিম বড় মিয়া, গুলশান থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান আসাদ, মিরপুর থানা বিএনপি আহ্বায়ক হাজী আব্দুল মতিন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হাজী দেলোয়ার হোসেন দুলু, উত্তরা পশ্চিম থানা বিএনপি নেতা মোঃ আব্দুস ছালাম, বনানী থানা বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ঈমান হোসেন নূর, বিমানবন্দর থানা বিএনপি আহ্বায়ক মনির হোসেন ভূইয়া, সিনিয়র যুগ্মআহবায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলু, খিলক্ষেত থানা বিএনপি আহবায়ক এসএম ফজলুল হক, যুগ্ম আহ্বায়ক মোবারক হোসেন দেওয়ান, সিএম আনোয়ার হোসেন, তুরাগ থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ চান মিয়া, রিপন হাসান খন্দকার, থানা বিএনপি সদস্য আব্দুল আলী, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক মীর মোঃ কামাল হোসেন, আদাবর থানা বিএনপি ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক সাদেক হোসেন স্বাধীন, যুগ্ম আহবায়ক কামাল হোসেন সরকার, মোঃপুর থানা ৩৪ নং ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি এডভোকেট মাসুম খান রাজেশ সাধারণ সম্পাদক ওসমান রেজা, আদাবর থানা ৩০ নং ওয়ার্ড বিএনপি সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বিশ্বাস, রূপনগর থানা বিএনপি ৭ নং ওয়ার্ড সভাপতি শফিকুল ইসলাম মামুন, মোঃপুর ৩৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি সিনিয়র সভাপতি ওসমান গনি সেন্টুসহ প্রমুখ।