ঢাকা ১০:০৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
মাগুরা মহম্মদপুরে শিক্ষক আ. হান্নানের বিরুদ্ধে শিশু যৌন নিপীড়নের অভিযোগে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন নারী সাংবাদিকতার এক আলোকবর্তিকা শেখ হাসিনাকে কোনো দেশ গ্রহণ করেননি ভারত করেছে : আলতাফ হোসেন চৌধুরী গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল হালিমের পাহাড় সমান দুর্নীতির তদন্ত হচ্ছে না কেন? সিরাজদিখানে রাতের অধারে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ বরগুনায় বিভিন্ন দাবিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত ‘মব-সন্ত্রাস’ বন্ধসহ চার দাবিতে গাইবান্ধায় সিপিবির বিক্ষোভ গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেতু আছে, সড়ক নেই — চরম দুর্ভোগে এলাকাবাসী জরুরি বিভাগে ডাক্তার অনুপস্থিত, সেলাই করলেন ওয়ার্ড বয়! মাগুরার মহম্মদপুরে শিক্ষক হান্নানের ক্লাস বর্জনের অভিযোগ

উপজেলা বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলায় শুক্রবার ( ১৫ নভেম্বর) সকাল ১০ টায় বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে উপজেলা বিএনপির আয়োজনে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব সাহাবুদ্দিন নান্নু লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ৭ নভেম্বর যৌথবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত অভিযানে আমার স্নেহাস্পদ সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজী একটি অবৈধ পিস্তল নিয়ে আটক হয়। এ ব্যাপারে আমি সহ মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপি’র সমস্ত নেতাকর্মী মর্মাহত ও ব্যথিত। আমি সভাপতি হিসেবে মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সমস্ত নেতা- কর্মীদের জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজীর পরিবারের পাশে দাড়াবার নির্দেশ দেই। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় গত ১০ নভেম্বর জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজীর স্ত্রী সুরাইয়া আক্তার অনুর হঠাৎ করে সংবাদ সম্মেলনে আমাকে এবং উপজেলা বিএনপি’র নেতৃবৃন্দদেরকে জড়িয়ে সংবাদ পরিবেশনে আমি-সহ মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপি বিস্মিত ও ব্যথিত হই।

তিনি বলেন, ‘আমাদেরকে দোষী সাবস্ত্য করে জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজীর স্ত্রী’র এ সংবাদ সম্মেলনে আমি ও আমার পরিবারের সম্মানহানি ঘটানো হয়েছে। শুধু তাই নয় মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির দীর্ঘদিনের পরিচ্ছন্নতা ও সুনামের উপর আঘাত হানার অপচেষ্টা করা হয়েছে যেটা কাম্য নয়।’

সাহাবুদ্দিন নান্নু বলেন, ‘জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজী দীর্ঘ দিন ধরে বিএনপির রাজনীতি করে আসছেন। আমরা চাই আইনের সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমে তিনি নির্দোষ প্রমাণ করে মুক্তি পাক। আমরা মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপি এখনও তার পরিবারের প্রতি সহানুভূতিশীল আছি এবং থাকব। মির্জাগঞ্জ বিএনপি সুনামের সহিত চলছে এবং চলবে। এখানে কেউ কালিমার লেপন দিতে চাইলে তা মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপি মেনে নিবেন না।’ পরে উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আহসানউল্লাহ পিন্টু, সহ-সভাপতি গোলাম ফারুক মুন্সি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ মুন্সি প্রমুখ। এছাড়াও উপজেলা বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

মাগুরা মহম্মদপুরে শিক্ষক আ. হান্নানের বিরুদ্ধে শিশু যৌন নিপীড়নের অভিযোগে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন

উপজেলা বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

আপডেট টাইম : ০৮:৫৯:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪

পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলায় শুক্রবার ( ১৫ নভেম্বর) সকাল ১০ টায় বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে উপজেলা বিএনপির আয়োজনে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব সাহাবুদ্দিন নান্নু লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ৭ নভেম্বর যৌথবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত অভিযানে আমার স্নেহাস্পদ সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজী একটি অবৈধ পিস্তল নিয়ে আটক হয়। এ ব্যাপারে আমি সহ মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপি’র সমস্ত নেতাকর্মী মর্মাহত ও ব্যথিত। আমি সভাপতি হিসেবে মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সমস্ত নেতা- কর্মীদের জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজীর পরিবারের পাশে দাড়াবার নির্দেশ দেই। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় গত ১০ নভেম্বর জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজীর স্ত্রী সুরাইয়া আক্তার অনুর হঠাৎ করে সংবাদ সম্মেলনে আমাকে এবং উপজেলা বিএনপি’র নেতৃবৃন্দদেরকে জড়িয়ে সংবাদ পরিবেশনে আমি-সহ মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপি বিস্মিত ও ব্যথিত হই।

তিনি বলেন, ‘আমাদেরকে দোষী সাবস্ত্য করে জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজীর স্ত্রী’র এ সংবাদ সম্মেলনে আমি ও আমার পরিবারের সম্মানহানি ঘটানো হয়েছে। শুধু তাই নয় মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির দীর্ঘদিনের পরিচ্ছন্নতা ও সুনামের উপর আঘাত হানার অপচেষ্টা করা হয়েছে যেটা কাম্য নয়।’

সাহাবুদ্দিন নান্নু বলেন, ‘জাহাঙ্গীর হোসাইন ফরাজী দীর্ঘ দিন ধরে বিএনপির রাজনীতি করে আসছেন। আমরা চাই আইনের সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমে তিনি নির্দোষ প্রমাণ করে মুক্তি পাক। আমরা মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপি এখনও তার পরিবারের প্রতি সহানুভূতিশীল আছি এবং থাকব। মির্জাগঞ্জ বিএনপি সুনামের সহিত চলছে এবং চলবে। এখানে কেউ কালিমার লেপন দিতে চাইলে তা মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপি মেনে নিবেন না।’ পরে উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আহসানউল্লাহ পিন্টু, সহ-সভাপতি গোলাম ফারুক মুন্সি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ মুন্সি প্রমুখ। এছাড়াও উপজেলা বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।