ঢাকা ০৩:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া পুলিশের জন্য কেনা হচ্ছে ২০০ জিপ দাম ১৭২ কোটি টাকা সংস্কৃতি উপদেষ্টাকে বিতর্কিত প্রশ্ন করাই চাকরি হারালেন ৩ সাংবাদিক আওয়ামী লীগের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানা বিএনপির বিক্ষোভ ও সমাবেশ মাগুরার শালিখায় সরকারী জায়গায় দোকান তুলে ভাড়া দিয়েছেন যুবদল নেতা সোহেল মুন্সী! খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ই-৮ ভিসায় দক্ষিণ কোরিয়ায় পৌঁছেছেন বাংলাদেশী ২৫ কর্মী পলিথিনমুক্ত বাজার কমিটিকে পুরস্কৃত করা হবে: পরিবেশ সচিব আদমদীঘির জনপ্রিয় পল্লী চিকিৎসক সুলতান আর নেই

বাড্ডা থানার অপরাধীদের আতঙ্কের নাম ওসি ইয়াসীন গাজী

গোলাম সরওয়ার পিন্টু :

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর দুর্দান্ত সাহসী কিছু অফিসার রয়েছে যারা তাদের সৎ সাহসকে পুঁজি করে জনগণের শান্তির জন্য দিনরাত সকল অন্যায়কে বিতাড়িত করে পুলিশ বাহিনীকে করে তুলেছেন প্রশংসিত। ঠিক তেমনি একজন মানবিক, বিনয়ী, সৎ, মেধাবী ও সাহসী দায়িত্বশীল পুলিশ অফিসার হলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের বাড্ডা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) ইয়াসীন গাজী। একজন ওসি থানা এলাকার আইনশৃংঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ সহ তার দায়িত্ব শতভাগ সফল ভাবে পালন করেও যে, আন্তরিকতা ও মানবপ্রেম দিয়ে গোটা থানা এলাকার সর্বস্তরের মানুষের মন জয় করতে পারে তার এক জলন্ত প্রমাণ তিনি।

পুলিশের প্রতি সাধারণ মানুষের ভিন্ন ধারণা থাকলেও বাড্ডা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) ইয়াসীন গাজী যোগদানের পর সে ধারণা বদলে দিয়েছে মানুষকে। ব্যতিক্রমধর্মী একজন পুলিশ অফিসার হিসাবে তিনি তার সহকর্মী ও সাধারণ জনগণের আদর্শগত ভিন্নতা মেনে নিয়ে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে থানাতে আসা সাধারণ মানুষের সেবা শতভাগ নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর। শুধু তাই নয় তিনি সন্ত্রাস, মাদক ও জুয়ার বিরুদ্ধেও কঠোর। তিনি সাধারণ মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক এবং অপরাধীদের কাছে হয়ে উঠেছেন আতঙ্ক।

বাড্ডা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) হিসেবে যোগদানের পর এই সল্প সময়ে নিজের সততা, মেধা, বিচক্ষণতা কর্মদক্ষতা ও মানবিকতার মাধ্যমে থানার সাধারণ মানুষের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি শ্রেণি ভেদাভেদ না করেই যখন যেখানে যে ধরণের আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন তিনি তাই করে যাচ্ছেন। তিনি যে কোনো ঘটনার সংবাদ পাওয়া মাত্রই সাড়া দিচ্ছেন দ্রুত।

থানা এলাকাকে রেখেছেন যেকোন সময়ের চেয়ে নিরাপদ। রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতিতেও কঠোর হাতে আইনশৃঙ্খলা রেখেছেন স্বাভাবিক, সরকারের উন্নয়নমূলক সাফল্যগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরতে পুলিশি কার্যক্রমকে রেখেছেন বেগবান।

বাড্ডা থানায় যোগদানের পর হতে মাদক কারবারীদের আনা গোনা অনেকটা কমে গেছে । প্রতিনিয়ত অভিযানের ফলে অনেক মাদক ব্যবসায়ী ও গড ফাদারদের তিনি গ্রেফতার করেছেন। তার ভয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা বর্তমানে গা ঢাকা দিয়েছে।

তিনি বর্তমান এ থানার চোখে একজন সৎ, আদর্শবান, ন্যায়নিষ্ঠ ও গরিবের বন্ধুসুলভ পুলিশ অফিসার। তার চোখে ধনি-গরিব, জেলে,রিকশা চালক হতে সব শ্রেণিপেশার মানুষ সমান। এ ছাড়াও একের পর এক ব্যতিক্রমী কাজ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছেন পুলিশের এ কর্মকর্তা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভেসে বেড়ায় তার সচেতনতামূলক কিছু কার্যক্রম। আর তার কর্মকান্ডের খ্যাতি জনসাধারণের মুখে মুখে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া

বাড্ডা থানার অপরাধীদের আতঙ্কের নাম ওসি ইয়াসীন গাজী

আপডেট টাইম : ০৬:২২:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ মার্চ ২০২৪

গোলাম সরওয়ার পিন্টু :

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর দুর্দান্ত সাহসী কিছু অফিসার রয়েছে যারা তাদের সৎ সাহসকে পুঁজি করে জনগণের শান্তির জন্য দিনরাত সকল অন্যায়কে বিতাড়িত করে পুলিশ বাহিনীকে করে তুলেছেন প্রশংসিত। ঠিক তেমনি একজন মানবিক, বিনয়ী, সৎ, মেধাবী ও সাহসী দায়িত্বশীল পুলিশ অফিসার হলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের বাড্ডা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) ইয়াসীন গাজী। একজন ওসি থানা এলাকার আইনশৃংঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ সহ তার দায়িত্ব শতভাগ সফল ভাবে পালন করেও যে, আন্তরিকতা ও মানবপ্রেম দিয়ে গোটা থানা এলাকার সর্বস্তরের মানুষের মন জয় করতে পারে তার এক জলন্ত প্রমাণ তিনি।

পুলিশের প্রতি সাধারণ মানুষের ভিন্ন ধারণা থাকলেও বাড্ডা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) ইয়াসীন গাজী যোগদানের পর সে ধারণা বদলে দিয়েছে মানুষকে। ব্যতিক্রমধর্মী একজন পুলিশ অফিসার হিসাবে তিনি তার সহকর্মী ও সাধারণ জনগণের আদর্শগত ভিন্নতা মেনে নিয়ে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে থানাতে আসা সাধারণ মানুষের সেবা শতভাগ নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর। শুধু তাই নয় তিনি সন্ত্রাস, মাদক ও জুয়ার বিরুদ্ধেও কঠোর। তিনি সাধারণ মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক এবং অপরাধীদের কাছে হয়ে উঠেছেন আতঙ্ক।

বাড্ডা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) হিসেবে যোগদানের পর এই সল্প সময়ে নিজের সততা, মেধা, বিচক্ষণতা কর্মদক্ষতা ও মানবিকতার মাধ্যমে থানার সাধারণ মানুষের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি শ্রেণি ভেদাভেদ না করেই যখন যেখানে যে ধরণের আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন তিনি তাই করে যাচ্ছেন। তিনি যে কোনো ঘটনার সংবাদ পাওয়া মাত্রই সাড়া দিচ্ছেন দ্রুত।

থানা এলাকাকে রেখেছেন যেকোন সময়ের চেয়ে নিরাপদ। রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতিতেও কঠোর হাতে আইনশৃঙ্খলা রেখেছেন স্বাভাবিক, সরকারের উন্নয়নমূলক সাফল্যগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরতে পুলিশি কার্যক্রমকে রেখেছেন বেগবান।

বাড্ডা থানায় যোগদানের পর হতে মাদক কারবারীদের আনা গোনা অনেকটা কমে গেছে । প্রতিনিয়ত অভিযানের ফলে অনেক মাদক ব্যবসায়ী ও গড ফাদারদের তিনি গ্রেফতার করেছেন। তার ভয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা বর্তমানে গা ঢাকা দিয়েছে।

তিনি বর্তমান এ থানার চোখে একজন সৎ, আদর্শবান, ন্যায়নিষ্ঠ ও গরিবের বন্ধুসুলভ পুলিশ অফিসার। তার চোখে ধনি-গরিব, জেলে,রিকশা চালক হতে সব শ্রেণিপেশার মানুষ সমান। এ ছাড়াও একের পর এক ব্যতিক্রমী কাজ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছেন পুলিশের এ কর্মকর্তা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভেসে বেড়ায় তার সচেতনতামূলক কিছু কার্যক্রম। আর তার কর্মকান্ডের খ্যাতি জনসাধারণের মুখে মুখে।