ঢাকা ১২:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কে এই শরীফ জহির? এলডিসি দেশগুলোর জন্য ২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দে ইইউ-এর সমর্থন চাইল বাংলাদেশ কক্সবাজার সফরকালে যৌথ বাহিনীর নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শনে সালাউদ্দিন চৌধুরী ডিসেম্বরে ভারতের সাথে এফওসি বৈঠক, এজেন্ডা এখনো চূড়ান্ত নয় গাজীপুরে ঝুকিপূর্ণ রেলক্রসিংয়ে ফুটওভার ব্রীজের দাবীতে মানববন্ধন গাজীপুরে ২১০ পিস ইয়াবা ও সাড়ে ১১ লাখ টাকাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার প্রকল্পের টাকা হরিলুটের অভিযোগ ইউএনও এবং পিআইও’র বিরুদ্ধে ফরিদপুরে দুই সাংবাদিকের ওপর হামলা, জিম্মি দশা থেকে উদ্ধার আদমদীঘিতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রধান শিক্ষক নিহত খালেদা জিয়া যে কোনো সময়ে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য যেতে পারেন: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

শিশু অধিকার বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিতে মিডিয়ার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ- স্পীকার

 

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি বলেছেন, সুযোগ ও সেবাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে গণমাধ্যমের বিশ্লেষনধর্মী রিপোর্ট শিশু অধিকার নিশ্চিতে নীতি নির্ধারকের কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে সহায়তা করে। তিনি বলেন, শিশু অধিকার বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিতে মিডিয়ার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি আজ রাজধানী ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের গ্রান্ড বলরুমে ইউনিসেফ আয়োজিত ‘ইউনিসেফ মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডস’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন।

১৮তম মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডস অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশে ইউনিসেফের রিপ্রেজেনটেটিভ শেলডন ইয়েট। বিশেষ অতিথি হিসেবে শিক্ষাবিদ মো: জাফর ইকবাল, ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম, ইউনিসেফের জাতীয় শুভেচ্ছাদূত বিদ্যা সিনহা মীম, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম এবং পাঠশালা ইন্সটিটিউটের প্রভাষক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা শামীম আখতার বক্তব্য রাখেন।

স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি বলেন, মীন কার্টুন শিশু শিক্ষা, লিঙ্গ সমতা, বাল্য বিবাহ প্রতিরোধসহ বিভিন্ন শিশু অধিকার বিষয়ে সামাজিক সচেতনতা তৈরি করে। তিনি বলেন, ইউনিসেফ শিশুদের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করে চলছে এবং বিভিন্ন মিডিয়াতে শিশু অধিকার বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিই মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডসের স্বার্থকতা।

তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিশুদের অত্যন্ত ভালোবাসতেন। বঙ্গবন্ধু সংবিধানে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদের অনেক আগেই বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে শিশু অধিকার আইন বাস্তবায়ন করেছেন।

স্পীকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশুদের অধিকার সংরক্ষণে কাজ করে চলেছেন। শিশুরা শিশুশ্রমে যুক্ত না হয়ে যেন স্কুলে যেতে পারে এজন্য আর্থিক প্রনোদনা দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, শিশুদের প্রয়োজনগুলো সবার সামনে তুলে ধরতে হবে।

অনুষ্ঠানে ১২টি ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত সাংবাদিকদের পুরস্কার প্রদান করা হয়। এসময় স্পীকার বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।

অনুষ্ঠানে প্রিন্ট ও অনলাইন জার্নালিজম, ভিডিও জার্নালিজম এবং ফটোজার্নালিজমের বিচারকগণ ও নোমিনি সাংবাদিকগণ, ইউনিসেফের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, শিশু সুরক্ষা কমিউনিটি হাবের শিশুরা, আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

কে এই শরীফ জহির?

শিশু অধিকার বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিতে মিডিয়ার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ- স্পীকার

আপডেট টাইম : ০৩:৫৯:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪

 

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি বলেছেন, সুযোগ ও সেবাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে গণমাধ্যমের বিশ্লেষনধর্মী রিপোর্ট শিশু অধিকার নিশ্চিতে নীতি নির্ধারকের কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে সহায়তা করে। তিনি বলেন, শিশু অধিকার বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিতে মিডিয়ার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি আজ রাজধানী ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের গ্রান্ড বলরুমে ইউনিসেফ আয়োজিত ‘ইউনিসেফ মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডস’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন।

১৮তম মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডস অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশে ইউনিসেফের রিপ্রেজেনটেটিভ শেলডন ইয়েট। বিশেষ অতিথি হিসেবে শিক্ষাবিদ মো: জাফর ইকবাল, ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম, ইউনিসেফের জাতীয় শুভেচ্ছাদূত বিদ্যা সিনহা মীম, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম এবং পাঠশালা ইন্সটিটিউটের প্রভাষক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা শামীম আখতার বক্তব্য রাখেন।

স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি বলেন, মীন কার্টুন শিশু শিক্ষা, লিঙ্গ সমতা, বাল্য বিবাহ প্রতিরোধসহ বিভিন্ন শিশু অধিকার বিষয়ে সামাজিক সচেতনতা তৈরি করে। তিনি বলেন, ইউনিসেফ শিশুদের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করে চলছে এবং বিভিন্ন মিডিয়াতে শিশু অধিকার বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিই মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডসের স্বার্থকতা।

তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিশুদের অত্যন্ত ভালোবাসতেন। বঙ্গবন্ধু সংবিধানে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদের অনেক আগেই বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে শিশু অধিকার আইন বাস্তবায়ন করেছেন।

স্পীকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশুদের অধিকার সংরক্ষণে কাজ করে চলেছেন। শিশুরা শিশুশ্রমে যুক্ত না হয়ে যেন স্কুলে যেতে পারে এজন্য আর্থিক প্রনোদনা দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, শিশুদের প্রয়োজনগুলো সবার সামনে তুলে ধরতে হবে।

অনুষ্ঠানে ১২টি ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত সাংবাদিকদের পুরস্কার প্রদান করা হয়। এসময় স্পীকার বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।

অনুষ্ঠানে প্রিন্ট ও অনলাইন জার্নালিজম, ভিডিও জার্নালিজম এবং ফটোজার্নালিজমের বিচারকগণ ও নোমিনি সাংবাদিকগণ, ইউনিসেফের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, শিশু সুরক্ষা কমিউনিটি হাবের শিশুরা, আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।