ঢাকা ০৫:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন বাতিল শরীয়তপুরের ইট ভাটায় মোবাইল কোট জরিমানা ভাংচুর বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও স্মারকলিপি প্রধান যশোরে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা থেকে তারেক রহমানকে খালাস নওগাঁয় বিএনপি নেতা শফিয়ত আলী’র বিরুদ্ধে মানববন্ধন নওগাঁয় নাতনিকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে দাদা গ্রেফতার অটোরিকশাচালক নাছিমার পাশে দাঁড়ালেন নারায়ণগঞ্জের ডিসি যোগদান করেই রাজউক চেয়ারম্যান বললেন ‘অনিয়ম পেলে যথাযথ ব্যবস্থা সংষ্কার ও স্বৈরাচারের বিচার প্রক্রিয়ার সাথে নির্বাচনের কোন সম্পর্ক নাই: আমিনুল হক টাঙ্গাইলে মাধ্যমিক শিক্ষায় নতুন দিগন্তের সূচনা পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামী গ্রেফতার

মাগুরা শালিখা উপজেলার কাটিগ্রামে অবৈধ ভাবে মাটি কেটে বিক্রয়ের মহোউৎসব

মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলার গঙ্গারামপুর ইউনিয়নের কাটিগ্রামে চলছে অবৈধভাবে মাটি কাটার মহোউৎসব, সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় অবৈধ ভাবে মাটি কেটে ট্রাক্টরে ও ইঞ্জিন চালিত লাটা গাড়ির মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গা ভরাট ও ইট ভাটাতে বিক্রয় করছে,স্থানীয় প্রভাব শালী মধুখালী গ্রামের শিহাব ও গঙ্গারামপুর গ্রামের তুরান।সরজমিনে সাংবাদিকরা আসলে স্থানীয় এলাকা বাসির অভিযোগ করেন মাটি কাটার কারনে রাস্তা ঘাটসহ এলাকার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।,

ধুলাবালির কারনে এলাকার ঘর বাড়ি আসবাপত্র,খাবার নষ্ট সহ দৈনন্দিন কাজ ব্যাহত হচ্ছে। এমনও অভিযোগ করেন গাড়ি চলার কারনে শিশু সহ বয়সবৃদ্ধ দের শষকষ্ট সহ নানান জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। স্হানীয় কাটিগ্রাম এলাকা বাসি দৈনিক খবর বাংলাদেশকে বলেন,এইমাটি কাটার কারনে আমাদের বাড়িতে থাকা অসম্ভব হচ্ছে, খাবার খাইতে গেলে মনে হয় ধুলা বালি খাচ্ছি,এমনও মনে হয় পানি খেতে গেলে পানির পাত্রে ও পানিতে শুধু ধুলাবালু খাচ্ছি ।

এই রাস্তা দিয়ে অবৈধ গাড়ি চলায় আমাদের ছেলে মেয়ে তাদের স্কুল কলেজে,মাদ্রাসা যাওয়া নিরাপদ নয়, যে কোন সময় হতে পারে বড় ধরনের দূর্ঘটনা, বৃষ্টি হলে এই রাস্তা দিয়ে আমাদের ফসল আনতে নানান সমস্যা দেখা দেবে এবং মোটরসাইকেল সহ অন্যান্য গাড়ির চললে অ্যাক্সিডেন্টের প্রভাব পড়বে। মাটি কাটার অনুমতির বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে,মাটি ব্যবসায়ি শিহাব জানান আমাদের মাটি কাটতে কোন অনুমতি লাগে না, আর আমরা তো আমদের গ্রামের সন্তান ফরিদুজ্জামান ডিসি তার জায়গায় থেকে মাটি কেটে তার জায়গাতে ভরাট করতেছি এতে অনুমতি লাগবে কেন।

মাটি কাটার অনুমতির বিষয়ে শালিখা উপজেলা নির্বাহী অফিসার, মোঃ বনি আমিন এর কাছে সাংবাদিকেরা মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি মাটি কাটার কোন অনুমতি দেয়নি।এতে আপনাদের কি অসুবিধা এবং এলাকা বাসির কি অসুবিধা, একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা কিভাবে দায়িত্ব এড়িয়ে এমন বক্তব্য গণমাধ্যম কে দিতে পারে। তাহলে কি মাটি খেকোদের কাছ থেকে মোটা অংকের কমিশনের বিনিময়ে এই উপজেলা প্রশাসন দায়িত্বহীন কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন বাতিল

মাগুরা শালিখা উপজেলার কাটিগ্রামে অবৈধ ভাবে মাটি কেটে বিক্রয়ের মহোউৎসব

আপডেট টাইম : ০৫:৪৬:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলার গঙ্গারামপুর ইউনিয়নের কাটিগ্রামে চলছে অবৈধভাবে মাটি কাটার মহোউৎসব, সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় অবৈধ ভাবে মাটি কেটে ট্রাক্টরে ও ইঞ্জিন চালিত লাটা গাড়ির মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গা ভরাট ও ইট ভাটাতে বিক্রয় করছে,স্থানীয় প্রভাব শালী মধুখালী গ্রামের শিহাব ও গঙ্গারামপুর গ্রামের তুরান।সরজমিনে সাংবাদিকরা আসলে স্থানীয় এলাকা বাসির অভিযোগ করেন মাটি কাটার কারনে রাস্তা ঘাটসহ এলাকার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।,

ধুলাবালির কারনে এলাকার ঘর বাড়ি আসবাপত্র,খাবার নষ্ট সহ দৈনন্দিন কাজ ব্যাহত হচ্ছে। এমনও অভিযোগ করেন গাড়ি চলার কারনে শিশু সহ বয়সবৃদ্ধ দের শষকষ্ট সহ নানান জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। স্হানীয় কাটিগ্রাম এলাকা বাসি দৈনিক খবর বাংলাদেশকে বলেন,এইমাটি কাটার কারনে আমাদের বাড়িতে থাকা অসম্ভব হচ্ছে, খাবার খাইতে গেলে মনে হয় ধুলা বালি খাচ্ছি,এমনও মনে হয় পানি খেতে গেলে পানির পাত্রে ও পানিতে শুধু ধুলাবালু খাচ্ছি ।

এই রাস্তা দিয়ে অবৈধ গাড়ি চলায় আমাদের ছেলে মেয়ে তাদের স্কুল কলেজে,মাদ্রাসা যাওয়া নিরাপদ নয়, যে কোন সময় হতে পারে বড় ধরনের দূর্ঘটনা, বৃষ্টি হলে এই রাস্তা দিয়ে আমাদের ফসল আনতে নানান সমস্যা দেখা দেবে এবং মোটরসাইকেল সহ অন্যান্য গাড়ির চললে অ্যাক্সিডেন্টের প্রভাব পড়বে। মাটি কাটার অনুমতির বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে,মাটি ব্যবসায়ি শিহাব জানান আমাদের মাটি কাটতে কোন অনুমতি লাগে না, আর আমরা তো আমদের গ্রামের সন্তান ফরিদুজ্জামান ডিসি তার জায়গায় থেকে মাটি কেটে তার জায়গাতে ভরাট করতেছি এতে অনুমতি লাগবে কেন।

মাটি কাটার অনুমতির বিষয়ে শালিখা উপজেলা নির্বাহী অফিসার, মোঃ বনি আমিন এর কাছে সাংবাদিকেরা মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি মাটি কাটার কোন অনুমতি দেয়নি।এতে আপনাদের কি অসুবিধা এবং এলাকা বাসির কি অসুবিধা, একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা কিভাবে দায়িত্ব এড়িয়ে এমন বক্তব্য গণমাধ্যম কে দিতে পারে। তাহলে কি মাটি খেকোদের কাছ থেকে মোটা অংকের কমিশনের বিনিময়ে এই উপজেলা প্রশাসন দায়িত্বহীন কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে